জমিতে কিছুটা সময়
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে বিকেলে জমিতে সময় কাটানোর কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
বিকেল হলেই কোথাও না কোথাও ঘুরতে যেতে আমার খুব ইচ্ছা করে। সব সময় সেটা সম্ভব না হলেও ব্ল্যাকস মাঝে মাঝেই কোথাও না কোথাও কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার জন্য বের হয়।
একটানা ঘরে বসে থাকতে আমার খুব একটা ভালো লাগে না তাই মাঝে মাঝে মনে হয় যদি কোথাও ঘুরে আসি তাহলে খুব ভালো লাগে ।কারণ আমি তো যৌথ পরিবার থেকে বড় হয়েছে অনেকেই জানেন ,তাই কখনো একটানা ঘরে না থাকলে কাকিমনিদের ঘরে প্রত্যেকদিন যেতাম এবং ভাই-বোনদের সাথে অনেকটা সময় কাটাতাম তাই যখন থেকে এখানে এসেছি খুব মিস করি বাড়ির সবাইকে। বিশেষ করে নিচে যাওয়ার সময়টাকে ।কখন যে নিচে গেলে আমার সময় কেটে যেত বেশির ভাগ সময় বুঝতেই পারতাম না।
তাই গতকাল বিকেল বেলা চা খেতে বেরিয়ে ব্ল্যাকস আমাকে গ্রামের ভেতর দিকে নিয়ে গিয়েছিল। আমি যেহেতু ছোটবেলা থেকেই কলকাতাতে বড় হয়েছি।তাই গ্রামের বাড়ি, গ্রামের রাস্তাঘাট আমার খুব কম দেখা। তাই গ্রামের প্রতি আমার একটা আলাদা ভালোলাগা কাজ করে।
আমরা চা খেতে গ্রামের দিকে গিয়েছিলাম। তখন সবে সবে সূর্য অস্ত যাচ্ছে ।আমরা যে জমির দিকে গিয়েছিলাম দেখলাম ওখানে অনেক বাধাকপি ,ফুলকপি, মুলো, পালং শাক,বেগুন, সরিষা চাষ হচ্ছে ।আমার কাছে সবটাই প্রথম দেখা ।আমার খুব খুব ভালো লেগেছিল।
আমি গিয়েই অনেকটা সময় ওখানে কাটিয়েছিলাম । বিশেষ করে এত সবজি চাষ দেখেছিলাম একটা আলাদাই ভালো লাগা কাজ করছিল। এছাড়াও সেই চাষের জমি দেখার পর আমরা দু কাপ চা নিয়েছিলাম ।তার সাথে গরম গরম সিঙ্গাড়া এবং আলুর চপ খেয়েছিলাম ।এবং ফেরার পথে সন্ধ্যেবেলার গ্রাম কিরকম হয় সেটাও দেখেছিলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে সেই মুহূর্তটিই ভাগ করে নিলাম।
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
ব্ল্যাকস দাদার সাথে শেষ বিকেলের দিকে বাইরে ঘুরতে গিয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দিদি।যারা যৌথ পরিবারে বড় হয় তাদের এরকমই একা থাকতে ভালো লাগেনা।দাদা আপনাকে প্রায় বাইরে নিয়ে যান ঘুরতে।বিকেলের দিকে গ্রামের দিকে জমিতে গিয়ে অনেক সবজি দেখেছিলেন।তারপর সন্ধ্যার গ্রাম দেখতে পেলেন।চা সাথে স্ন্যাকস সব মিলিয়ে দারুন মুহূর্ত ছিল।ধন্যবাদ দিদি সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
সারাদিন বাসায় থাকার পর বিকেলটা ঘুরাঘুরি করতে বেশ ভালো লাগে আমারও। গ্রামের সৌন্দর্য আলাদা দিদি দেখলেই মন ভরে যায়। বেশ ভালো লাগলো দাদার সঙ্গে গ্রাম দেখতে গিয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখে। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
দিদি আপনার মতো আমার ও গ্রামের এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভীষণ ভালো লাগে। আপনি ঘুরতে খুব পছন্দ করেন।আর এজন্য দূরে কোথাও যেতেই হবে এমন কোন কথা নেই।একটু এদিক -সেদিক গেলেও কিন্তু মনটা ভালো লাগে।এই যে দাদা আপনাকে একটু গ্রামের দিকে নিয়ে গেলো আপনি কতো আনন্দ পেলেন।আর আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমিও সেই আনন্দের ফিলটা নিজের মধ্যে অনুভব করলাম।তাই আমার ও ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনাদের দুজনের জন্য।
আসলেই যারা যৌথ পরিবারে বসবাস করে, তারা খুব লাকী। কারণ সবার সাথে কথাবার্তা বলা যায়, তাছাড়া অনেক সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ হয়। যাইহোক বিকেলে একটু ঘুরাঘুরি না করলে আসলেই ভালো লাগে না। গ্রামের সৌন্দর্য আসলেই অন্যরকম। গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্য দেখলে চোখ দুটি একেবারে জুড়িয়ে যায়। আপনারা গ্রামীণ পরিবেশে বেশ ভালোই ঘুরাঘুরি করেছেন বৌদি। সিঙ্গারা দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম বৌদি। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দিদি আপনি ঠিকই বলেছেন, একটানা ঘরে বসে থাকতে মোটেও ভালো লাগেনা। তাই মাঝে মাঝে বাইরে কোথাও ঘুরে আসলে সময়টা খুব সুন্দর কাটে। আর তাইতো দাদার সাথে জমিতে গিয়ে সময়টাকে খুব উপভোগ করেছেন তা আপনার পোস্ট পড়ে বুঝতে পারছি। বিশেষ করে সন্ধ্যেবেলার গ্রামের দৃশ্য সেই সাথে গরম গরম সিঙ্গারা, আলুর চপ ও চা খেয়ে সময়টাকে আরো মধুর করে তুলেছেন। যাইহোক দিদি দাদার সাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত আপনার যেন আরো মধুর হয়ে উঠে এই প্রত্যাশা করছি। দিদি জমিতে গিয়ে সুন্দর সময় কাটানো এবং সেই সম্পর্কে পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
পড়ন্ত বিকেলে গ্রাম বাংলার পরিবেশে বেশ দুর্দান্ত মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন শ্রদ্ধেয় দাদার সাথে। আসলে পড়ন্ত বিকেলে শেষে সন্ধ্যার মুহূর্তে রং চা খাওয়ার অনুভূতি সত্যি বেশ দারুন। বিভিন্ন রকম শাকসবজি দেখে খুব ভালো লাগলো। বিশেষ করে লাল মুলা দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে। সরিষা ক্ষেতের সৌন্দর্য সত্যি বেশ দারুন। এত সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
যৌথ পরিবারে বড় হওয়ার আনন্দ আলাদা দিদি। যেহেতু সবাই মিলে এক সাথে থাকা খাওয়া অনেক আড্ডা। সবকিছু মিলিয়ে বেশ সুন্দর একটি পরিবেশ হয়। যেহেতু দাদাকে নিয়ে বের হলেন খুব সুন্দর সময় কাটালেন। সন্ধ্যার মুহূর্তে সবজি বাগানের এমন সুন্দর পরিবেশ বেশ ভালোই লাগে। আপনার শেয়ার করা ব্লগ পড়ে খুবই ভালো লেগেছে।
দিদিভাই, গ্রামের দিকটাতে গিয়ে, ছোট দাদার সঙ্গে যে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছেন, তা কিন্তু আপনার ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
শুভেচ্ছা রইল।
আমার ক্ষেত্রেও মাঝেমধ্যে এরকম হয় দিদি, যে ঘরের ভিতর থাকতে থাকতে অনেকটা বোরিং হয়ে যাই। এজন্য মাঝেমধ্যে গ্রাম ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি। এই জায়গাগুলোতে এক সময় খুব যাওয়া হতো, তবে এখন আর সেরকম পরিস্থিতি হয়ে ওঠেনা। যাই হোক, দাদার সাথে গ্রাম ভ্রমণে বেরিয়েছ তারপর আবার সিঙ্গারা, চা, আলুর চপ খেয়েছো, এটা তো বেশ ভালো কথা। আমার কাছেও কিন্তু শহরের থেকে গ্রামাঞ্চল অনেক বেশি ভালো লাগে দিদি। বিশেষ করে এই সবুজে ঘেরা বিভিন্ন শাক সবজির ক্ষেত দেখতে।