"শারদীয়া কনটেস্ট ১৪২৯" (সপ্তমীর ফটোগ্রাফি) পর্ব -১।//১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে মহাসপ্তমীতে ঘোরাঘুরির কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
দুর্গা প্রণাম মন্ত্র:
“ সর্ব মঙ্গল মঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে
শরণ্যে ত্রম্বকে গৌরি নারায়নী নমস্তুতে
ঠাকুর দেখতে আমি ছোটবেলা থেকে ভীষণ ভালোবাসি। এই বছর আমি মহালয়ার দুদিন আগে থেকেই ঠাকুর দেখতে শুরু করে দিয়েছি। কারণ এই বছর আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মহালয়ার দুদিন আগেই কিছু কিছু জায়গা ঠাকুর উদ্বোধন করে দিয়েছে ।তাই যেদিন থেকে উদ্বোধন করেছে যে ঠাকুর গুলো, সেই ঠাকুর গুলোই আমি দেখতে চলে গিয়েছিলাম। শুধু এই বছর বলে না প্রতিবছরই তাই করি, আর কলকাতায় থেকে যদি কলকাতার ঠাকুরই না দেখলাম তাহলে আর কি করলাম । বিগত বছর দাদা এই শারদীয়া কনটেস্টের আয়োজন করেছিল। কিন্তু তখন আমি আমার বাংলা ব্লগে লক্ষী পূজার সময় আসি ।তাই এই কনটেস্টটের পোস্ট দেখলেও কিছু করার ছিল না। কিন্তু তখনই আমার কাছে এই কনটেস্টটি ভীষণ ভালো লেগেছিল ।এই বছরও আমি ভেবেছিলাম যদি এরকম কনটেস্ট এর আয়োজন হয় তাহলে ভীষণ ভালো হয় ।আর আজ এই কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারে আমার ভীষণ ভালো লাগছে । যে ইচ্ছেটা আগের বছর পূরণ হয়নি সেটা এই বছর হয়ে যাচ্ছে । তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ @rmeদাদাকে এত সুন্দর একটা কনটেস্ট এর আয়োজন আবার করার জন্য।
সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম দিন পর্যন্ত শারদীয়া দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে দুর্গাষষ্ঠী, দুর্গাসপ্তমী, মহাষ্টমী, মহানবমী ও বিজয়াদশমী নামে পরিচিত। আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষটিকে বলা হয় "দেবীপক্ষ"। দেবীপক্ষের শেষ দিনটি হল কোজাগরী পূর্ণিমা। এই দিন হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। শারদীয়া দুর্গাপূজাকে "অকালবোধন" বলা হয়। কালিকা পুরাণ ও বৃহদ্ধর্ম পুরাণ অনুসারে, রাম ও রাবণের যুদ্ধের সময় শরৎকালে দুর্গাকে পূজা করা হয়েছিল। হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে, শরৎকালে দেবতারা ঘুমিয়ে থাকেন। তাই এই সময়টি তাদের পূজা যথাযথ সময় নয়। অকালের পূজা বলে তাই এই পূজার নাম হয় "অকালবোধন"। এই দুই পুরাণ অনুসারে, রামকে সাহায্য করার জন্য ব্রহ্মা দুর্গার বোধন ও পূজা করেছিলেন।
পুরাণ অনুযায়ী মা দুর্গার ইতিহাস
কৃত্তিবাসি রামায়ণ অনুসারে, রাবণ ছিলেন শিবভক্ত। মা পার্বতী তাকে রক্ষা করতেন। তাই ব্রহ্মা রামকে পরামর্শ দেন, শিবের স্ত্রী পার্বতী কে পূজা করে তাকে তুষ্ট করতে। তাতে রাবণ বধ রামের পক্ষে সহজসাধ্য হবে। ব্রহ্মার পরামর্শে রাম শরৎকালে পার্বতীর দুর্গতিনাশিনী রূপের বোধন, চণ্ডীপাঠ ও মহাপূজার আয়োজন করেন। আশ্বিন মাসের শুক্লা ষষ্ঠীর দিন রাম কল্পারম্ভ করেন। তারপর সন্ধ্যায় বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস করেন। মহাসপ্তমী, মহাষ্টমী ও সন্ধিপূজার পরেও দুর্গার আবির্ভাব না ঘটায়, রাম ১০৮টি নীল পদ্ম দিয়ে মহানবমী পূজার পরিকল্পনা করেন। হনুমান তাকে ১০৮টি পদ্ম জোগাড় করে দেন। মহামায়া রামকে পরীক্ষা করার জন্য একটি পদ্ম লুকিয়ে রাখেন। একটি পদ্ম না পেয়ে রাম পদ্মের বদলে নিজের একটি চোখ উপড়ে দুর্গাকে নিবেদন করতে গেলে, দেবী পার্বতী আবির্ভূত হয়ে রামকে কাঙ্ক্ষিত বর দেন।
সপ্তমীতে দেখা পূজা মন্ডপগুলি:-
বরানগর নেতাজি কলোনী লোলান্ড সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি
থিম -অন্দরমহল
★★ এই অন্দরমহল রাজস্থানী ঘরানার কাজকে মনে করাচ্ছে। একটি অন্দরমহল ভিতর থেকে এবং বাইরে থেকে যেরকম দেখতে হয় অর্থাৎ অন্দরমহলের দরজা থেকে শুরু করে ভিতরের কারুকার্য সবটাই অবিকল এখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই থিমের বাইরের দিক থেকে দেখলে একটি ফোর্ট এর আদল হিসাবে দেখা যাচ্ছে। এই মন্ডপের যখন প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে সেই রাজস্থানী পাথরের যে কাজ সেইভাবে এখানে তৈরি করে দেখানো হয়েছে।আমি যখন এই মণ্ডপের ভিতরের কারুকার্য দেখছিলাম এক কথায় চোখ ফেলতে পারছিলাম না।তাই সবটা মিলেই এখানকার পুজো এক অনন্য প্রতিভার দাবিদার রাখে।★★
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ৬: ১৫মিনিট
লোকেশন:বরাহনগর (উত্তর কলকাতা)
বরানগর ন'পাড়া দাদাভাই সংঘ
থিম -পরিচয়
★★বাংলায় প্রথম এটি সিলিকনের দুর্গা।এই মন্ডপের থিমটি যৌনকর্মীদের নিয়ে করা হয়েছে ।অর্থাৎ একটি যৌনকর্মীর হয়তো আইনগত অধিকার অনেক কিছু রয়েছে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সামাজিকভাবে তাদের অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় এবং সেই প্রতিকূলতা ধীরে ধীরে কাটিয়ে কিভাবে তারা সমাজ জীবনে ফিরে এসেছে ! উদ্ভাসিত, উজ্জ্বল সিলিকনের প্রতিমা মায়ের মুখ দিয়ে সেটা প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।এককথায় মায়ের স্নিগ্ধতার বিকাশের মধ্যে দিয়ে তার কাপড়ের আঁচল দিয়ে সমস্ত স্তরের মানুষকে রেখেছেন।সত্যিই এই যৌনকর্মীদের নিয়ে চিন্তাভাবনা আমাকে মুগ্ধ করেছে★★।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ৭:২৫মিনিট
লোকেশন:বরাহনগর (উত্তর কলকাতা)
সিলিকনের দুর্গা
গৌরীবেরিয়া সার্বজনীন দুর্গোৎসব ও প্রদর্শনী
থিম - কাকতাড়ুয়া
★★গৌরীবাড়ির পূজো হলো উত্তর কলকাতা সবথেকে পুরানো পুজোর মধ্যে একটি। এই পূজা মন্ডপটি পুরোটাই একটি গ্রাম বাংলার ছবিকে ফুটিয়ে তুলেছে । পুরো মণ্ডপটাই বাঁশ, খড়, শাল পাতা ব্যবহার করে করা হয়েছে। এছাড়াও এই মন্ডপটিতে চাটাই ব্যবহার করা হয়েছে যেখানে চাটাইয়ের উপর গ্রাম বাংলার বিভিন্ন ছবি আঁকার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের প্রধান ফসল ধান সেই ধান চাষ করার কিছু ছবি এখানে নানান রকম ভাবে তুলে ধরা হয়েছে । যেমন ধান কাটা থেকে শুরু করে ধান বাছাই করা ,সেখান থেকে ধান উৎপন্ন করা। একটা সময় সত্যি মনে হচ্ছিল কোনো গ্রাম বাংলার পরিবেশে ঢুকে পড়েছি।সব মিলিয়ে খুব সুন্দর ভাবে গ্রাম্য প্রকৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে★★।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ৭:৪৫ মিনিট
লোকেশন:গৌরী বাড়ি(উত্তর কলকাতা)
বেলগাছিয়া কেন্দ্রীয় সর্বজনীন
থিম - মায়ামহল।
★★এই মন্ডপটি দেখলেই বোঝা যাচ্ছে শিল্পী একেবারে মায়ার বাঁধনে বেঁধে ফেলেছে। অর্থাৎ এই মণ্ডপের ভেতর প্রবেশ করলে এক কল্পনার অর্থাৎ কল্পলোকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকে শিল্পী এখানে তুলে ধরেছে ।এই মণ্ডপের পুরো কাজটাই প্লাইউডের ওপর আর্ট বোর্ডের কাজ। প্রত্যেক বছরই এখানে দুর্গা প্রতিমা ভীষণ সুন্দর হয়, এই বছরও তাই দুর্গা প্রতিমার দিকে তাকিয়ে চোখ সরাতে পারছিলাম না★★।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ১০:১৯মিনিট
লোকেশন:বেলগাছিয়া (উত্তর কলকাতা)
হরিদেবপুর বিবেকানন্দ পার্ক অ্যাথলেটিক
থিম - ভিন্ন দৃষ্টিকোণ
★★আমাদের প্রত্যেকের যে কোনো বস্তু বা দৃশ্য বিভিন্নরূপে দেখার বা অনুভব করার এক অনন্য ক্ষমতা রয়েছে। লক্ষণীয় একই বস্তুকে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন রূপে বা আকারে দেখতে পারে আবার একই ব্যক্তি বিভিন্ন সময়ে বা দৃষ্টিকোণ পরিবর্তনের ফলে একই বস্তুকে ভিন্নরূপে দেখতে পারে। দৃশ্যকলায় দৃষ্টিকোণ সাধারণত দ্বিমাত্রিক শিল্পকর্মের ত্রিমাত্রিক বস্তু বা স্থানের উপস্থাপনাকে বোঝায়। শিল্পী গভীরতার বাস্তব সম্মত ছাপ তৈরি করতে পরিপ্রেক্ষিতে কৌশল ব্যবহার করে থাকে। এখানে এক ত্রিমাত্রিক প্রেক্ষিতে এক মন্দির স্থাপত্যের বাস্তবিক গঠনশৈলীর রৈখিক দৃষ্টিকোণ পরিবর্তন করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তাকে দেখানোর প্রচেষ্টা করা হয়েছে★★।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ৯:১০মিনিট
লোকেশন:টালিগঞ্জ (দক্ষিণ কলকাতা)
বেহালা বড়িশা ক্লাব
থিম - সাঁঝবাতি
★★অমঙ্গলের কালো মেঘ ঘিরে রেখেছে গোটা পৃথিবীকে। মহামারীর তাণ্ডবে মানব সভ্যতা যখন বিপন্ন ,তখনই দিকে দিকে বাজছে যুদ্ধের দামামা। চলছে প্রাণহানি আর সম্পদের বিনাশ। লোভ, হিংসা, মিথ্যা রেষারেষিতে জড়িয়ে গিয়ে মানুষ আজ বিবেকহীন। তাদের পাপের শিব -দুর্গার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কর্ম আজ বিপর্যয়ের মুখে। এই চরম দুর্গতি থেকে মুক্তি পেতে আমরা দেব-দেবী শরণাপন্ন ।একমাত্র তার কৃপায় ধরণী পাপমুক্ত হতে পারে। তাই সাঁঝবাতির পবিত্র আলোয় আমরা তার বন্দনা করি। সংসারে সবার মঙ্গল কামনায় 'মা ' যেমন সাঁঝবাতি জ্বালিয়ে গৃহদেবতার কাছে প্রার্থনা জানান ,তেমনি হৃদয়ের পূর্ণ আকৃতি দিয়ে মা দুর্গার কাছে আমরা প্রার্থনা জানাই যাতে এই পৃথিবী পাপমুক্ত হয় কেটে যায় অমঙ্গলের সমস্ত কালো মেঘ। শিব দুর্গার চিরসুন্দর সৃষ্টিকর্ম যেন অবিচলভাবে বিরাজ করে এই পৃথিবীতে★★।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: ৫:০২ মিনিট
লোকেশন:বেহালা (দক্ষিণ কলকাতা)
দুর্গাপুজো মানেই সীমাহীন আনন্দ আর পান্ডেল পান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখে বেড়ানো।যদিও শেষ বেলায় পোস্ট করলাম তবে ভালো লাগা কাজ করেছে ভীষণ।খুব তাড়াতাড়ি আবার পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হবো।সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা রইলো ।
ডিভাইস | vivo V21 |
---|---|
লোকেশন | কোলকাতা |
ক্রেডিট | @swagata21 |
দাদা সব সময় সময় উপযোগী প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। তাইতো আমরাও পুজোর সুন্দর মুহূর্তগুলো এবং বিভিন্ন থিমগুলো উপভোগ করার সুযোগ পাই। আপু আপনি এত সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ফুটিয়ে তুলেছেন দেখে সত্যি ভালো লাগলো। দেখতে দেখতে কখন যে শেষ লাইনে চলে এসেছি বুঝতেই পারিনি। পুজোর থিম গুলো সত্যি অনেক ভালো ছিল। এই প্রতিযোগিতায় যেন বিজয়ী হন এই প্রত্যাশা করি।
একদম পারফেক্ট হয়েছে পোস্ট টা।পুরস্কার অবধারিত।।
কি অপূর্ব পোস্ট টা দিদি 👌। এক একটা প্যান্ডেলের থিম গুলো যেন মনের ভেতরে গেঁথে গেল। অসুস্থতার জন্য বেরোতে পারছি না এবার। তাই এই চমৎকার পোস্ট গুলো দেখলেই অন্য রকম একটা অনুভূতি কাজ করছে। আর প্রতিটি শিল্পীর কি নিপুণ দক্ষতায় ফুটে উঠেছে এক একটা প্যান্ডেল। সকলকে প্রণাম জানাই।
খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আজকে শেয়ার করেন।সত্যি প্রত্যেকটা মন্ডপের ফটোগ্রাফব আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আলাদা আলাদা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। উৎসবমুখর পরিবেশে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এককথায় অসাধারণ দিদি। অন্দরমহল, পরিচয়, কাঁকতাড়ুয়া প্রত্যেকটা থিম ছিল অসাধারণ অনবদ্য। একেবারে মুগ্ধ হওয়ার মতো। ছোটবেলা একটা কার্টুন দেখতাম অকাল বোধন। এখানে আপনার লেখা কাহিনী টাই দেখাত। বেশ পছন্দের ছিল কার্টুন টা আমার। প্রতিবছর পুজোর সময় কার্টুন টা দিত।
আমি শুধু এই শিল্পকর্মগুলোর পেছনে থাকা শিল্পীদের কথা ভাবছি।কত ক্রিয়েটিভ তার,কত বৃহৎতাদের চিন্তার পরিধি।আপনার ফটোগ্রাফ আর তার সাথের বর্ণনা তে মনে হচ্ছে আমি স্বশরীরে উপস্থিত হয়েছি ওখানে।অনেক শুভ কামনা রইল।
দিদি সত্যি আপনাদের ওই দিকে পুজো অনেক জাঁকজমক পূর্ন হয় ৷ বিশেষ করে বাইরে নানা ধরনের ডিজাইন গুলো সত্যি অসাধারণ ৷
আপনার বিজয়ী অবধারিত ৷
ধন্যবাদ দিদি!!!
মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন করা প্যান্ডেলগুলিতে গিয়েছিলেন দিদি,সত্যিই পান্ডেলগুলি অনেক সুন্দর ও অর্থপূর্ণ।মায়ের মুখ দেখলেই মনে এক প্রশান্তি কাজ করে।আমার ও ছোটবেলা থেকেই ঠাকুর দেখতে খুব ভালো লাগে।প্রত্যেকটা থিমের কারুকাজ অসম্ভব সুন্দর হয়েছে।মায়ামহলের ময়ূরটি অসাধারণ, আমি তো অনেক ভালো করে দেখছিলাম ওটা।প্রত্যেকটি ছবি ভালোভাবে দেখলাম, খুবই ভালো লাগলো দিদি।দেবী মাকে আমার শতকোটি প্রণাম।
পুজোতে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করছেন। আসলে প্রতিমার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি বেশ দৃষ্টিনন্দন। কারুর কাজ খচিত ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। দুর্গাপূজা এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
দিদি উপস্থাপনা অসাধারণ ছিল জাস্ট আর ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চোখ ধাঁধানো ছিল । এইবার এই শারদীয়া কনটেস্টের প্রথম পুরস্কার মনে হচ্ছে তুমিই পাবে। আমিও দক্ষিণ কলকাতার কিছু কিছু পুজো প্যান্ডেল ঘুরে ঘুরে দেখেছি। অনেক জায়গায় অতিরিক্ত ভিড় থাকার কারণে দেখার সুযোগ পাইনি যদিও।