সাতদেউলিয়ার শিখর মন্দির।। //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।বর্ধমান জেলা অভূতপূর্ব পুরাকীর্তিতে সমৃদ্ধি। তার একটি নমুনা পাওয়া যায় বর্ধমান থেকে মাত্র ২৫ দুরে আঝাপুর। বর্ধমান কলকাতা কর্ডলাইন মমগ্রাম স্টেসনের খুব কাছে আঝাপুর, বর্ধমান সাধারণ জামালপুর একটি সুপ্রাচীন সমৃদ্ধ গ্রাম।আজ আমি আঝাপুরের কাছে সাতদেউলিয়ার কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।
বর্ধমান থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আঝাপুর।কালের গর্ভে বাকি ছয়টি মন্দির চলে গেছে আর অবশিষ্ট আছে এই একটি মাত্র মন্দির।সেটার অবস্থা ও খুবই করুন।এতো বছর পুরোনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন টিকে সেই ভাবে সংরক্ষণ করা হচ্ছে না।ফলশ্রুতিতে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের হাজার হাজার বছরের ইতিহাস ঐতিহ্য।
পাল যুগের রাজা যিনি শালিবাহন নামে পরিচিত ,কথিত আছে উনিই এই মন্দির সাতটি স্থাপন করেন।সাত দেউল জৈন ধর্মের ও ইতিহাসের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।এই মন্দিরটি ইট দ্বারা নির্মিত।
হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো উল্লেখযোগ্য এমন একটি ঐতিহাসিক স্মারক যেখানে অবস্থিত সেই সাতদেউলিয়ায় পৌঁছাতে হয় বেশ কষ্ট করে। জাতীয় সড়ক ছেড়ে গ্রামের ভেতর দিয়ে যাবার রাস্তাটি খুব একটা প্রশস্ত নয়। তা ছাড়া গ্রামের ঢালাই রাস্তা ছেড়ে দেউল চত্বরে ঢোকার ৭০-৮০ ফুট রাস্তাটি এখনও কাঁচা।এই জায়গাটির কাছেপিঠে কোনোট হোটেল বা দোকান নেই।তাই এই জায়গাটিতে যেতে হলে আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হয়।
সাতদেউলিয়ার শিখরটি খুবই সুন্দর দিদি।অনেক কিছু জানতে পারলাম আপনার পোষ্ট পড়ে।সত্যিই বর্ধমান খুবই ঐতিহাসিক জায়গা ।ছবিগুলো সুন্দর ছিল, গোলাপ ফুলটি অনেক সুন্দর।ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো দিদি।
সাতদেউলিয়ার শিখর মন্দির দেখে অনেক ভালো লাগলো। সেই সাথে আপনি এই মন্দির সম্পর্কে অনেক তথ্য আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। জায়গাটা অনেক সুন্দর দেখেই বুঝা যাচ্ছে। আপু আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই মন্দির ভ্রমণের গল্প আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং ফটোগ্রফি শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
এমন একটা সুন্দর মন্দির আমাদের এখানে যশোরে রয়েছে দেখেছি। আপনার এই মন্দিরের দৃশ্য দেখে মনে হয়ে গেল যশোরের সেই মন্দিরটার কথা। যেখানে প্রতিবছরই আমার চলাচল ছিল পাঙ্গাস মাছ এর বাচ্চা কেনার উদ্দেশ্যে। তবে খুব ভালো লেগেছে আপু আপনারে মন্দির বিষয়ক সুন্দর কথাগুলো তথ্যগুলো পড়তে পেরে।
আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগলো । আফসোসের বিষয় ৬টি মন্দির হারিয়ে গেছে কালের গর্ভে । আর এইটির যে বিবরণ দিলেন তাতেও বোঝা যাচ্ছে খুব একটা যত্নে নেই । তারপরেও স্থায়ী হোক হাজার বছরের তৈরি এই মন্দিরটি দর্শনার্থীদের সামনে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকুক স্বগর্বে ।
এই মন্দিরটি দেখে অনেক ভালো লাগলো দিদি। এই মন্দির দেখে আমাদের কান্তজির মন্দির কথা মনে পরে গেল। এই মন্দিরটিও অনেকটা কান্তজীর মন্দিরের মতোই দেখতে লাগছে।
ওরে বাবা সাত হাজার বছর পূর্বের স্থাপত্য এটা, দারুণ কিছু দেখালেনতো আজ। অবশ্যই ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝা যাচ্ছে এটা অনেক প্রাচীন একটি স্থাপত্য, কারণ গঠন শৈলী অনেকটা ভিন্ন আকৃতির। চারপাশের পরিবেশটাও অনেক। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
একবার এখানে যাওয়ার ইচ্ছে রইলো।সত্যি অনেক সুন্দর একটি জায়গা।জৈন ধর্মের ব্যাপারে বেশ কিছু তথ্য ও জানতে পারলাম।।