জন্মদিন বাড়িতে 🥳। //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে জন্মদিন বাড়িতে কাটানো কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
বেশ কয়েক মাস আগে আমার এক মামার মেয়ের এক বছরের জন্মদিন ছিল ।দেখতে দেখতে এক বছর কেটে গেল ,সত্যি কত দ্রুত সময় চলে যায় বোঝাই যায় না এই কিছু মাস আগেও যখন ওর ৬ মাস বয়স ছিল ,কতটা সময় আমার কাছে এসে থেকেছে, ঘুমিয়েছে, খেয়েছে। কিন্তু যখন এক বছর হয়েছে আস্তে আস্তে চারিপাশের মানুষজনের মুখ চিনতে শিখেছে। এই সময়টা কারো কাছে যেতে চায় না। ওরই জন্মদিনে আমি গিয়েছিলাম।আমার সেই সময় টিচার ট্রেনিং চলছিল ।তো আমার কলেজ থেকে সেদিন আসতে সাতটা বেজে গিয়েছিল। সেদিন যেহেতু স্কুলে যেতে হয়েছিল তাই শাড়ি পড়েছিলাম ।এসে আর রেডি হওয়ার ও সময় পাইনি। কারণ আর দেরি করা যেত না ।যেহেতু জন্মদিনে সন্ধ্যে সন্ধ্যে কেক কাটতে হবে। তাই জন্য একটুখানি ফ্রেশ হয়ে ৭:৩০ টার দিকে বেরিয়ে পড়লাম। আমরা গিয়েছিলাম দমদম ক্যান্টনমেন্টে। খুব ছোট করে ঘরের মধ্যে অনুষ্ঠান করা হয়েছিল ।খুব সুন্দর করে ঘরটা সাজানো হয়েছিল।
যাইহোক আমি প্রায় ছয় সাত বছর পর এই জায়গায় আসলাম।খুব ভালো লাগলো সবাইকে এতদিন পর দেখে। যাই হোক কেক কাটতে কাটতে নটা বেজে গেল। কেক কাটা হল, তার কিছুক্ষণ পরে কেক ও তার সাথে চিকেন পকোড়া খেলাম ।আর সবার সাথে ছবি তুললাম কিন্তু এই পুচকিটার সাথে ছবি তোলা খুব কষ্টের হয়ে গেছিল। যেহেতু এখন সবার মুখ চিনে গেছে তো একটু ধরলেই কান্নাকাটি করছিল। মা আর বাবার কাছে ছাড়া কারো কাছে যেতে চাইছিল না ।তাও অনেক কষ্ট করে একটা ছবি তুলেছি।
আমার যেহেতু তাড়া ছিল তাই জন্য তাড়াতাড়ি ডিনার করতে বসে গিয়েছিলাম ।কারণ তার পরের দিনে আমাকে স্কুল জয়েন করতে হতো। খুব সুন্দর খাওয়া-দাওয়া হয়েছিল। খুব কম সময়ের মধ্যে সুন্দর একটা সন্ধ্যে কাটিয়ে বাড়ি চলে আসলাম।
সত্যি আপু দেখতে দেখতে কিভাবে বছর গুলো চলে যায় সত্যি বোঝা যায় না । পিচ্চি টি কে দেখতে অনেক কিউট লাগছে আপু। জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল ওর জন্য। ধন্যবাদ আপু আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
বাহ পুচকির হাসি টা তো জোস😁।
আর জন্মদিনের ডেকোরেশন টাও অনেক সুন্দর ছিল।আর এরকম কোনো প্রোগ্রামে। সব পরিচিতদের সাথে দেখা হওয়া টা দারুন আনন্দের।যাইহোক পূচকির জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।🖤
আপু আপনাকে শাড়ি পরে দারুন লাগছে। সেই সাথে মিষ্টি কিউট পিচ্চি টিকেও দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। জন্মদিনে সে সুন্দর করে সেজেছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার অনুভূতিগুলো তুলে ধরেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলে বাচ্চারা এমনি,কাউকে না চিনলে যেতে চায় না।আপু বেশ সুন্দর লাগছে শাড়িতে।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
পিসিটিকে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। প্রথমে তাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। এ দিনটি বার বার ফিরে আসুক। সবাইকে সাথে নিয়ে অনেক আনন্দময় সময় পার করেছেন। বিশেষ করে শাড়িতে আপনাকে অনেক সুন্দর লাগছে।
বাচ্চারা একটু বড় হওয়া শুরু করলে সব সময় যাদেরকে চোখের সামনে দেখে তারা ছাড়া অন্য কারো কোলে যেতেই চায়না। আপনার মামাতো বোনটি অনেক কিউট। আর আপনাকে ও শাড়িতে বেশ মানিয়েছে।
ছোট দিদি , শাড়িতে কিন্তু আপনাকে সুন্দর মানিয়েছে । ধন্যবাদ আপনার আনন্দঘন মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।
শুভেচ্ছা রইল
ছোটদের প্রথম জন্মদিন সবথেকে বেশি ভালো লাগে। আর প্রথম জন্মদিন সেলিব্রেট ও বেশি দারুন লাগে। আপনি দেখছি খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। বাবুটাকে দেখতে বেশ ভালো লাগলো। খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত ছিল।
প্রথমে যেটা বলবো কেকটা ভীষণ মিষ্টি হয়েছে দেখতে 🥰। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই মিষ্টি মেয়ে টাকে। খুব ভালো একটা মুহূর্ত কেটেছে। আর আয়োজনটাও দারুন ছিল।