বাগবাজার ঘাটের এলোমেলো ছবি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে বাগবাজার ঘাটের কয়েকটি এলোমেলো ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। যে ছবিগুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল। তাই আপনাদের সাথেও ভাগ করে নিলাম। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
কিছুদিন আগে বাগবাজার ঘাটে গিয়েছিলাম। বাগবাজার ঘাটে যে আমি মাসে একবার হলেও যাই সেটা আমার পোস্ট পড়লেই বোঝা যাবে। কারণ গঙ্গার ঘাট আমার কাছে খুবই প্রিয় এবং সবসময়ই প্রিয়। কলকাতা যখন থাকতাম তখন গঙ্গার ঘাটে আমার প্রায়ই আসা হতো। এখনো তো সেটা মাসে একবার আসা হয়।
কখনো বাড়ির জন্য মন খারাপ করলেই ব্ল্যাকস আমাকে এই গঙ্গার ঘাটে নিয়ে আসে। ও জানে যে এখানে এলে আমার মন একেবারেই ভালো হয়ে যাবে। তাই কিছুদিন আগে বিকেল বিকেল সময় গঙ্গার ঘাটে গিয়েছিলাম। এই সময়ে সূর্যাস্ত দেখতে, কি যে ভালো লাগে সেটা বলে বোঝাতে পারবো না
আর বাগবাজার গঙ্গার উপর দিয়ে অনেক লঞ্চ হাওড়া যায়,আবার কিছু কিছু লঞ্চ বরানগরের দিকেও যায় ।তাই গঙ্গার ঘাটে এসে দাঁড়ালে বেশিরভাগ সময় সুন্দর লঞ্চ যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায়।
তার সাথেই যেহেতু বাঙ্গালীদের পুজো লেগেই থাকে ।তাই সেই দিন কোনো পুজো ছিল তার জন্য গঙ্গার ঘাটের পাশে প্রচুর প্রতিমা রাখা ছিল। আর সেই প্রতিমাগুলো দেখতেও খুব ভালো লাগে ।
বাগবাজারে আশেপাশেই কুমোরটুলি, তাই প্রচুর প্রতিমাও দেখতে পাওয়া যায় ।বাগবাজারে গেলে কিভাবে যে সময় চলে যায় বুঝতেই পারা যায় না। আজ সেই মায়ের ঘাটেই কিছু ছবি আমি ভাগ করে নিচ্ছি ।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
ডিভাইস | iphone 13pro |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আপনাদের ভালোবাসা টা একে অন্যের প্রতি কেয়ার টা দেখেও ভালো লাগে। এই যেমন আপনার মন খারাপ থাকলেই দাদা আপনাকে ঘুরতে নিয়ে যায়। গঙ্গার ঘাট শুনেছি সুন্দর একটা প্রশান্তিময় একটা জায়গা। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর করেছেন দিদি। বেশ চমৎকার লাগছে দেখতে। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
দারুন কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন দিদি সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে চমৎকার লেগেছে বিশেষ করে ঘাটের ফটোগ্রাফি টা বেশি সুন্দর লেগেছে। আপনার ফটোগ্রাফি করার দক্ষতা তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এমন কিছু ভালো লাগার জায়গা থাকে মন খারাপ থাকলে ভালো লাগার জায়গায় উপস্থিত হলে মন অটোমেটিক ভালো হয়ে যায়। হয়তো দাদা সেটা জানে বলেই আপনাকে এখানে নিয়ে আসেন। খুবই ভালো লাগলো সুন্দর অনুভূতি পড়ে। আরো ভালো লাগলো অচেনা জায়গার সুন্দর সব ফটোগুলো দেখে।
আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। এ রকম জায়গায় গেলে মন ভালো না হয়ে কি পারে।আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা আগেও আমি দেখেছি দিদি।আপনি দারুন ফটোগ্রাফি করেন। আজকের সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ও খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দিদি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো আসলেই যখন মন খারাপ হয় তখন নদীর পাড়ে গেলে খুবই ভালো লাগে। আর আপনার বাড়ির জন্য যখন মন খারাপ হয় তখন ছোট দাদা আপনাকে গঙ্গা নদীর ঘাটে নিয়ে আসে। সেখানে নদীর দৃশ্য ও সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য দেখলে মন ভালো হয়ে যায়।আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
মন ভালো হওয়ার জন্য এমন জায়গায় যথেষ্ট। চারিদিকে কোলাহল তার উপর গঙ্গার বহমান জল সাথে মৃদ্যু বাতাস। সবমিলিয়ে উপভোগ্য। এখানে আসলে আপনার মন ভালো হয়ে যায় জেনে ভালো লাগলো দিদি। সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি ভালো ছিল দিদি। 🌼
নদীর ধারে গিয়ে নদীর সৌন্দর্য দেখলে মন ভালো হয়ে যায়। আপনার মন খারাপ থাকলে দাদা এখানে ঘুরতে নিয়ে আসে ব্যাপারটা বেশ ভালো লেগেছে। আসলে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থেকে সূর্যাস্ত দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি অসম্ভব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এমন সূর্যাস্ত দেখতে আমারও অনেক বেশি ভালো লাগে
সবার পছন্দের কিছু কিছু জায়গা থাকে, যেখানে গেলে মন খারাপ থাকলেও ভালো হয়ে যায়। আর বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সময় কাটাতে খুব ভালো লাগে। সূর্যাস্ত দেখতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। বাগবাজার ঘাটে গিয়ে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন বৌদি। প্রতিটি ফটোগ্রাফি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এমন মনোমুগ্ধকর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বাগবাজার ঘাটে আপনি মাসে একবার হলেও যান কারণ গঙ্গার ঘাট আপনার খুব প্রিয় এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো। বেশ দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দিদি ফটোগ্রাফি গুলো দেখে চোখ সরাতে পারছি না।সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি গুলো এক কথায় অসাধারণ ছিল । ধন্যবাদ দিদি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
গঙ্গার ধারে গেলে এমনিতেই প্রশান্তি কাজ করে নিজের ভিতরে , এ অনুভূতিটা আসলে আমি একটু হলেও আপনার বুঝতে পারি দিদিভাই, কেননা বহুবার লিখেছিলেন এ কথাটা। জায়গাটাও আপনার বেশ পছন্দের। দারুণ সব ফটোগ্রাফি উপভোগ করলাম।
শুভেচ্ছা রইল।