টেরাকোটা শিল্পের ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে টেরাকোটা শিল্পের কিছু ফটোগ্রাফি ভাগ করে নিচ্ছি আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
মানুষের ব্যবহার্য পোড়ামাটির তৈরি সকল রকমের দ্রব্য টেরাকোটা নামে পরিচিত। আঠালো মাটির সঙ্গে খড়কুটো, তুষ প্রভৃতি মিশিয়ে কাদামাটি প্রস্তুত করা হয়। সেই মাটি থেকে মূর্তি, দৃশ্যাবলি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে আগুনে পুড়িয়ে টেরাকোটা ভাস্কর্য তৈরি করা হয়।রবীন্দ্র সদন আর্ট গ্যালারিতে শুধু যে আঁকার এক্সিবিশন ছিল সেরকম নয়। তার সাথে কিছু সেলাই করা কাপড় যেখানে বিভিন্ন ধরনের স্টিচ করে রাখা ছিল ,আজকের দিনে দাড়িয়ে সেলাই জিনিসটা মানুষ ভুলেই গেছে।কিন্তু আজ থেকে মাত্র কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ও ঘরে ঘরে মেয়েরা সেলাই জানতো ।
এবং সেলাই জানার থেকেও বড় কথা বিভিন্ন ধরনের স্টিচ সম্পর্কে আইডিয়া ছিল। আজ যখন আমরা এই সেলাই গুলোকে দেখি আমাদের কাছে নতুন লাগে ।
তেমনভাবেই সেই সকল পুরানো সেলাই করার ধরণ এবং যে স্টিচ গুলো নতুন ভাবে এক্সিবিশন করানো হয়েছে। আর ছিল পোড়ামাটির কিছু মূর্তি। যেগুলো দেখার মত ।আজ সেরকমই কিছু জিনিস আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। এই জিনিসগুলো থেকেই অনেক কিছু দেখারও আছে শেখারও আছে। শিল্প কত ধরনের হয় এবং মানুষ কত কি বানাতে পারে। হয়তো আমরা প্রতিটা শিল্পীকে সেরকম মর্যাদা দিতে পারি না। কিন্তু আমার মনে হয় যে প্রতিটা শিল্পীর দাম দেওয়া উচিত।
.jpeg)
.jpeg)
.jpeg)
.jpeg)
| ডিভাইস | redmi note9 |
|---|---|
| লোকেশন | (রবীন্দ্র সদন আর্ট গ্যালারি ) |
| ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
টেরাকোটা শিল্পের কথা সবসময় বইয়ে শুনেছি। সামনাসামনি কখনো দেখা হয়নি এই শিল্পগুলো। শিল্পের প্রত্যেকটা কাজ খুব সুন্দরভাবে করা হয়েছে। একদম নিখুঁত লাগছে সবগুলোকে দেখতে। ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এরকম টেরাকোটা শিল্প গুলো মানুষ আগে বেশি তৈরি করত এবং এগুলো আগেই বেশি দেখা যেত। এখন তো এগুলো কোথাও তৈরি করতেও দেখা যায় না। এরকম সুন্দর মূর্তিগুলো সরাসরি কখনো দেখিনি। আপনি প্রত্যেকটা শিল্পীর ফটোগ্রাফি সুন্দরভাবে করার কারণে দেখার সুযোগ হলো। আর এগুলো দেখে তো আমার কাছে অনেক ভালো লাগতেছে। আসলে আগে এরকম হাতের সেলাইয়ের বিষয়টা প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে দেখা যেত। সেলাইয়ের মাধ্যমে অনেকে অনেক কিছুর সৌন্দর্য তুলে ধরতো। খুব ভালো লাগলো দিদি আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি।
ছোটবেলায় দেখতাম মা চাচি মা বিভিন্ন রকমের নকশা সেলাই করতেন। এখন সেগুলো আর করেন না। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছে দিদি। চমৎকার সব ফটোগ্রাফি দেখার সুযোগ হয়েছে।
টেরাকোটা শিল্পের কথা বইয়ে পড়েছি।আজ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখার সুযোগ হলো।এ ধরনের শিল্পকর্ম সত্যি ই প্রশংসনীয়।আপনি খুব সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দিদি।এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
আসলেই বৌদি ছোটবেলায় দেখতাম বাড়ির আশেপাশের অনেক মেয়েরা কাথা,জামা এবং অনেক কিছুই সেলাই করতো। কিন্তু দিন যতই অতিবাহিত হচ্ছে, এখনকার মেয়েরা ততই এই ধরনের সৃজনশীল কাজ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। যাইহোক শিল্পীদের অবশ্যই কদর করা উচিত। ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে বৌদি। মূর্তি গুলো কতোটা নিখুঁতভাবে তৈরি করা হয়েছে সেটাই ভাবছি। তাছাড়া নকশীকাঁথাটি এতটাই সুন্দর যে, চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
সুই সুতার মাধ্যমে সেলাই করে নকশি কাঁথা বানানো, আমি ছেলেবেলায় স্বচক্ষে দেখেছিলাম। এগুলো অনেকটাই সময় সাপেক্ষ ও ধৈর্যের কাজ, দিদিভাই। দারুণ উপভোগ করলাম ছবিগুলো।
এখনো কিছু কিছু ঘরে দিদি মেয়েরা সেলাইয়ের কাজ করে। তাছাড়া তোমার শেয়ার করা এখানে নকশীকাঁথার ফটোগ্রাফি টা সত্যি খুব সুন্দর হয়েছে। তবে দিদি টেরাকোটার প্রতি কিন্তু আমার একটা অন্যরকম টান আছে। আমার কাছে বেশ ভালই লাগে টেরাকোটার তৈরি বিভিন্ন জিনিস। যাইহোক দিদি, সব মিলিয়ে তোমার শেয়ার করা সবগুলো ফটোগ্রাফিই খুব ভালো লাগলো আমার কাছে।