কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ময়দান //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন। আজ আপনাদের সাথে কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ময়দান এর কিছু ছবি ভাগ করে নিলাম।
ময়দান এশিয়ার বৃহত্তম শহুরে পার্ক। সেইসাথে শহরের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ ও কলকাতাবাসীদের জন্য অবসর বিনোদনের একটি জায়গা ও বলা যেতে পারে। এই ময়দানকে অনেকে গড়ের মাঠ বলে থাকে ।ভারতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের জন্য ময়দান হল স্নায়ুকেন্দ্র। ময়দানের বিরাট মাঠ, ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ইডেন গার্ডেনস, কলকাতার রেসকোর্স,নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম, ক্যালকাটা গলফ ক্লাব ও বেশ কয়েকটি ফুটবল স্টেডিয়াম এই মাঠের অংশ। ময়দানে প্রচুর গাছপালা ও খোলা মাঠ থাকায় এই জায়গাকে ''কলকাতার ফুসফুস'' বলা হয়।
বেশ কিছুমাস আগে আমি এই ময়দানে ঘুরতে গিয়েছিলাম। এই জায়গাটায় এমন একটি জায়গা যেখানে গেলে মন এমনিই ভালো হয়ে যায় । সত্যি কথা বলতে সকাল থেকে বিকেল কত যে মানুষ এখানে এসে ভিড় করে তার কোন ইয়ত্তা নেই। বিশেষ করে সকালের দিকে বয়স্ক মানুষেরা আর বিকেলের দিকে বাচ্চারা খেলাধুলার জন্য এই মাঠকেই ফুটবল খেলার জন্য বেছে নেয়।
এই হল দ্য ফরটি টু কলকাতার সবচেয়ে উচ্চতম বহুতল যা কলকাতা ময়দান থেকে দৃশ্যমান।
ময়দানে আনন্দ ভ্রমনের জন্য ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহৃত হয়।
কলকাতার ময়দান মানেই ক্রিকেট-ফুটবল হকি বিভিন্ন রকম খেলার জগৎ। ক্রীড়াপ্রেমী বাঙালি ছাড়া প্রত্যেক বাঙালির কাছেই এই ময়দান হল আবেগ, ভালোবাসা সব কিছুই ।নস্টালজিয়া ,ভালোবাসা ,আবেগ সবকিছুই যেন কলকাতার সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে যুক্ত।
দিদি আপনি আজকে চমৎকার ভাবে কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ময়দান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। আপনার পোস্টটি ভিজিট করে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
কলকাতার একটি ঐতিহ্যপূর্ণ জায়গা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। প্রতিনিয়তঃ আপনাদের সুন্দর সুন্দর উপস্থাপনা এবং গল্প গুলোর মাধ্যমে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারি। আপনার আজকের এই পোস্টের ছবি গুলোর মাধ্যমে জায়গাটির বাস্তব চিত্র আমাদের সামনে ফুটিয়ে তুলেছেন যা সত্যিই অনেক আকর্ষণীয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সামনে এত সুন্দর একটি স্থানের বর্ণনা নিয়ে হাজির হওয়ার জন্য।
বিভিন্ন মুভির দৃশ্য তে এই জায়গাটা দেখতে পেয়েছিলাম তবে আজকে আপনার এই পোস্ট থেকে এ জায়গাটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। সুন্দর ফটোগ্রাফি মাধ্যমে কলকাতার অন্যতম বৃহত্তর এই জায়গাটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দিদি।
ময়দান সম্বন্ধে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই ময়দানে একসাথে ফুটবল ক্রিকেট হকি সহ অন্য সব ধরনের খেলার ক্রীড়াপ্রেমীরা একসাথে তাদের খেলার চাহিদা মেটাতে পারে। জেনে খুব ভালো লাগলো । ময়দানের পরিবেশটা আসলেই অনেক চমৎকার আপনি খুব সুন্দর করে ফটোগ্রফি গুলো শেয়ার করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর সময় পার করেছেন।দেখে ভাল লাগল, ময়দানের ফটোগ্রাফি সত্যি অসাধারণ দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিকেল বেলার এই সৌন্দর্য সময় আসলে অনেক আনন্দের ছিল। বিশেষ করে ঘোড়ার গাড়ির ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল।
কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ময়দান নিয়ে অনেক তথ্যাদি শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। খুব ভালো লাগলো জেনে আপু। প্রত্যেকটা ময়দানের ছবি অনেক সুন্দর তুলেছেন আপু। ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বিশেষ কিছু বিষয় এর সাথে পরিচিত হতে পেরে খুবই আনন্দবোধ করতেছি। আর বেশি খুশি বোধ করতেছি এত সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ বিষয়টি, যা সত্যি একটি গর্বের বিষয়।
আশা করি দিদি ভালো আছেন? আপনার আলোচিত গুলো দেখে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। আসলে ইট পাথরের এই শহরে থাকতে নিজের প্রতি খুব বিরক্ত বোধ হচ্ছে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে আমি অত্যান্ত মুগ্ধ হলাম। আপনি ঠিক কথাই বলেছেন এ ধরনের জায়গায় গেলে মন এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আপনি আমাদেরকে কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ময়দানের সমন্ধে গুরূত্বপূর্ণ তথ্যাদি শেয়ার করেছেন এতে করে আমরা নানা বিষয়ে সমন্ধে ঙ্গান অজন করতে পেরেছি।ধন্যবাদ আপনাকে।
দিদি ময়দানটি একদম সবুজে ঘেরা। ভীষণ সুন্দর এবং বড় অনেক। ময়দান থেকেই কলকাতার সবথেকে বড় বিল্ডিংটি দেখা যায়। বিল্ডিংটি দিদি কততলা হতে পারে?