হস্তশিল্প মেলার শিল্পকর্ম
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে হস্তশিল্প মেলার কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
শীতকাল মানে চারিদিকে অনেক ধরনের মেলা বসে আপনারা অনেকেই জানেন ।এখন যতদিন যাচ্ছে মেলার গুরুত্ব কিন্তু অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন শুধু নরমাল মেলাগুলোর মত মেলা সীমাবদ্ধতায় আর নেই ।এখন হস্তশিল্প মেলা ,খাদ্য মেলা ,পাট শিল্পের মালা, বস্ত্র শিল্পের মেলা, বিভিন্ন গাছ নিয়ে মেলা অনেক ধরনের মেলা এখন বৃদ্ধি পেয়েছে।
সব মেলারই নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে ।আমার সবথেকে ভালো লাগে হস্তশিল্প মেলা। এই মেলা থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি ,আবার জানতেও পারি।
হস্তশিল্প মানে হাতে তৈরি কাজ। এই হস্তশিল্প মেলাতে যে সকল মানুষজন দূর-দূরান্ত থেকে আসে তাদের দেখলে সত্যি অবাক হয়ে যেতে হয়। সমাজের মূল স্রোত থেকে এরা অনেক দূরে।বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে মানুষজন ১৫ দিন থেকে এই মেলা আরো ঐতিহ্যময় করে তোলে। তারা প্রত্যেকে এত সুন্দর এবং এত নিখুঁতভাবে কাজ করে যেন মনে হয় সে কাজগুলো একভাবে দাঁড়িয়ে দেখতেই থাকি।
কেউ কেউ ঝিনুক দিয়ে কোনো শোপিস তৈরি করে ,আবার কেউ কেউ ছোট কাঠ দিয়ে কিছু সৌখিন জিনিসপত্র বানায় ,কেউ কেউ বেতের তৈরি সাজার জিনিসপত্র বানায় ।এরকম যে কত কি রয়েছে হয়তো বলে শেষ করতে পারবো না ।আমি সেই সকল মানুষদেরে হাতে তৈরি কিছু শিল্প আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ঠিকই বলেছেন দিদি এখন আর মেলা গুলো একটি বিষয়ে সীমাবদ্ধ নেই। এখন তো হস্তশিল্প মেলা ,খাদ্য মেলা ,পাট শিল্পের মালা, বস্ত্র শিল্পের মেলা, বৃক্ষমেলা, কারুশিল্প মেলা আরও অনেক রকমের মেলাই হয়। তবে আপনার আজকের পোস্টের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার মেলা গুলোর হস্তশিল্পগুলো বেশ ভালোই দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ দিদি আমাদের কে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
দিদি বর্তমানে মেলার প্রচলনটা ধীরে ধীরে উঠে যাচ্ছে। প্রসিদ্ধ কয়েকটি মেলা ছাড়া তেমন কোন মেলা চোখে পড়ে না। হস্তশিল্প মেলায় গেলে পাটের পন্য আর বেতের পন্য গুলো বেশি ভাল লাগে। ধন্যবাদ আপু।
এজাতীয় হস্তশিল্প গুলো আমাদের এলাকা থেকে প্রায় বিদায় হয়ে গেছে। তবে আমার খুবই ভালো লাগতো এ জাতীয় জিনিসগুলো দেখতে এবং কিনতে। অনেকদিন তেমন একটা চোখে পড়ে না আমাদের এলাকায়। বিশেষ করে পূজার সময় কিছুটা দেখা যায়। যাই হোক অনেক হস্তশিল্প আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আর এই সুন্দর হস্তশিল্প গুলো ছিল মনোমুগ্ধকর।
আসলেই দিনদিন মেলার গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। আশেপাশের বিভিন্ন জায়গায় দীর্ঘদিন মেলা থাকতে দেখা যায়। বিভিন্ন ধরনের মেলায় ঘুরাঘুরি করতে আমার খুব ভালো লাগে। আসলেই মানুষ কতোটা ক্রিয়েটিভ হতে পারে,সেটা হস্তশিল্প মেলাতে গেলেই বুঝা যায়। মাঝেমধ্যে এমন কিছু জিনিস চোখে পড়ে, যা দেখে চোখ ফেরানো যায় না। ফটোগ্রাফি গুলো এককথায় দুর্দান্ত ছিলো দিদি। সবমিলিয়ে পোস্টটি দারুণ লেগেছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকাল মানে চারিদিকে মেলা শীতের সময় মেলায় ঘুরতেও খুব ভালো লাগে। এখন আর এক ধরনের মেলা হয় না হস্তশিল্প মেলা, খাদ্য মেলা, পাট শিল্পের মেলা, বস্ত্র শিল্পের মেলা সব ধরনের মেলায় একসাথে হয়ে থাকে এজন্য বিষয়টা আরো বেশি ভালো লাগে। এখানে অনেক বিষয়গুলো আমরা জানতে পারি শিখতে পারি। প্রত্যেকের প্রতিভা এই মেলাতেই ফুটিয়ে তোলে সবাই। সব থেকে বেশি ভালো লাগে হস্তশিল্প যা শিল্পীরা নিজ হাতে নিখুঁতভাবে তৈরি করে আমাদের সামনে তুলে ধরে। হস্তশিল্প মেলার শিল্পকর্ম আমাদের সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
হস্তশিল্পের কারুকার্য গুলো আসলেই প্রশংসনীয়। যারা এসব বানিয়েছে তারা যে কি পরিমান দক্ষতার প্রকাশ ঘটিয়েছে আসলে বলা বাহুল্য। বেতের তৈরি জিনিসের কারুকাজ গুলো বেশ ভালো লেগেছে।
শুভেচ্ছা রইল দিদিভাই।