ফেলে আসা দিনগুলি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাই শুভেচছা জানিয়ে শুরু করছি।আজকে আমি একটা কবিতা শেয়ার করতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
সূর্য তখন উচ্চ নীল রঙের একটি সোনার কক্ষে
প্রতিফলিত রশ্মি গলিত মধুর মতো উষ্ণ এবং উজ্জ্বলতা নিয়ে
পৃথিবী গ্রীষ্মের প্রাণবন্ত রঙে স্নান করেছিল,
তাপ তরঙ্গ আলোর ঝিলমিল তরঙ্গে নেচেছিল।
আমি রাস্তায় ঘুরে বেড়াই একটি শিশু খেলা দেখি
আমার স্যান্ডেল জুড়ে গলির ধুলো মাখামাখি
তবুও আমি ছুটে চলি কোথায় পাবো শান্তির হাওয়া?
অবিচলিত ছন্দ একটি প্রশান্তিদায়ক মিষ্টি বিরত কথা বলে।
তৃণভূমির ঘাস শুকনো এবং লম্বা এবং মিষ্টি হয়,
বাতাসে বাতাসে একটা উদ্বেগ ভেসে আসে।
আমরা হেসেছি এবং খালি পায়ে ছায়াকে তাড়া করি,
মনে পড়ে শৈশবের সেই সব মধুর দিনগুলি।
সেই দিনগুলি ছিল সহজ আনন্দ এবং রোদে পূর্ণ,
গ্রীষ্মকে তখন অনেক বেশি প্রয়োজন বৃষ্টির,
এই একটা আশা নিয়ে আরো কত যে রাত কাটবে?
আমি গ্রীষ্মের আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে আছি,
চোখ বন্ধ করে স্বপ্ন দেখি আগামী দিনের।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কবিতা টা সুন্দর ছিল দিদি। গ্রীষ্মের গরম সূর্যের আলোর তীব্রতা এবং মানুষের জীবনের শৈশব। সবকিছুই যেন ছিল আপনার কবিতা টার মধ্যে। কী অসাধারণ লিখেছেন কবিতা টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
আপনার কবিতাটি পড়ে এই গানের কথা কেন জানি হঠাৎ করে মনে পরে গেল। আসলেই অতীতের সময় গুলো কতই না প্রিয় ছিল, সেই বিষয়গুলো আস্তে আস্তে আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। এখন এই বিষয়গুলো ভাবলেও অনেকটা ভালো লাগে, অনেকটা আনন্দ উপভোগ করি মনের মাঝে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
বাহ্! এককথায় দুর্দান্ত একটি কবিতা শেয়ার করেছেন বৌদি। ফেলে আসা দিনগুলো সত্যিই খুব মিস করি। বারবার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে শৈশবে। তাইতো বারবার শৈশবের মধুর স্মৃতিতে হারিয়ে যাই। সবমিলিয়ে কবিতাটি পড়ে সত্যিই খুব ভালো লেগেছে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি কবিতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সেই সোনালী দিনগুলো আর কখনো খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেক মজার কিছু সময় কাটিয়েছি আমরা ছোট বেলায়। সত্যি আপু গ্রাম বাংলার হারানো দিন গুলো ভীষণ মজার ছিল। আপনি খুব সুন্দর করে কবিতা আকারে লিখে শেয়ার করলেন। আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে। কবিতার মাধ্যমে আপনি গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া সেই অতীতের কথা খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুললেন।
অনেকদিন পর আপনার কবিতা পড়লাম।কবিতাটি সুন্দর হয়েছে।তবে জানি যে আপনি বর্তমানে বেশ দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন।তবে বলবো দুশ্চিন্তা করবেন না।দাদার পোস্ট পড়ে বুঝলাম আন্টি অনেকটাই ডেঞ্জার জোন এর বাইরে।তাই আন্টির যত্ন নিন।আশা করছি দ্রুত ই সুস্থ হয়ে উঠবেন।
শৈশবে সেই সোনালী দিনগুলো ভোলার মতো না স্মৃতি হয়ে আমাদের সকলের জীবনে থাকে। আসলে সেই সময় কতো যে মজা করেছি। সত্যিই দিদি হারানো দিনগুলো অনেক আনন্দের ছিল। আপনার লেখা কবিতাটি অনেক সুন্দর ছিল দিদি। কবিতাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দিদি দারুন একটি কবিতা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
জীবনের চলতি পথে এসে যখন শৈশব হাতছানি দেয়, তখন বড্ড আবেগপ্রবণ হয়ে যায় সময়টা। দারুণ লিখেছেন দিদিভাই কবিতাটি।