বিদ্যালয়ে শীতকালীন ফুল গাছ লাগানোর কার্যক্রম

in আমার বাংলা ব্লগ11 months ago
আসসালামু আলাইকুম

IMG_20221127_082448_765.jpg





হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদের কে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। গতবছরের ফুল গাছ লাগানোর মুহূর্ত টা আবারো আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে যাচ্ছি কার্যক্রমের বর্ণনার সাথে। যেহেতু বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য যথেষ্ট পরিশ্রম করেছিলাম আর সেই সমস্ত বিষয়গুলো যে মুহূর্তে কার্যক্রম চালিয়েছি সে মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো গ্যালারি থেকে এনে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করি। হয়তো এই থেকে বুঝতে পারবেন একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন সাধন করার জন্য কতটা পরিশ্রম করেছিলাম। তাই চলুন আর দেরি না করে এখন বিস্তারিত পর্যায়ে যাওয়া যাক।


'আমার বাংলা ব্লগ'
কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট



ফটোগ্রাফি সমূহ:



শীতকাল আসলেই ফুলগাছ লাগানোর প্রবণতা বেড়ে যায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমন কি বাসা বাড়িতে। আমরা জানি শীতকালে ওয়ান টাইম বিভিন্ন প্রকার ফুল দেখা মেলে আমাদের দেশের নার্সারি গুলোতে। আর সেই সমস্ত ফুল গাছগুলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানটি কিভাবে কিনে নিয়ে যেয়ে প্রতিষ্ঠানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। তবে হয়তো আপনারা বলতে পারেন প্রতিষ্ঠানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য সেই প্রতিষ্ঠানে মালি থাকে তবে কেন শিক্ষক হয়ে আপনারা এই কাজ করেছেন? কিছু কিছু সময় থাকে সেই সময়ে এমন কিছু কাজ রয়েছে নিজেদের না করলে হয় না যে কাজ নিজেদের করার কোন কথা প্রশ্ন আসে না। যাই হোক সেই দিকে কথা কম বলি যেহেতু বিদ্যালয়ে যখন অবস্থান করছি তখন সেই বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশ উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সমস্ত দায়িত্ব শিক্ষক মন্ডলীদের উপর পড়ে থাকে। তাই স্কুল চলাকালীন মুহূর্তে অর্থাৎ ক্লাস শুরু হওয়ার পূর্বে এবং ছুটির শেষে কিছুটা সময় এভাবেই নিজেরা চেষ্টা করতাম একটি সুন্দর ফুলের বাগান তৈরি করে বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার। সকাল ৭ টার সময় বাড়ি থেকে খেয়ে বা না খেয়ে সাইকেল থেকে চলে যেতে হতো স্কুলে প্রচন্ড ঘেমে যেতাম সকালের রোদে। হয়তো বলতে পারেন খেয়ে বা না খেয়ে কথাটা বলছি কেন সকালবেলায় আমার একেবারে মুখে খাবার ওঠে না। যাইহোক প্রচন্ড গরমে একটু রেস্ট নি বা না নেই ফুল গাছ তৈরি করার জন্য লেগে যেতাম এভাবে। হয় একবার আমি না হয় মুস্তাফিজ না হয় জান্নাতুল ম্যাডাম মাটি খুরতাম ফুল লাগানোর জন্য।

IMG_20221127_082443_773.jpg

IMG_20221127_082451_521.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



ফুল গাছ লাগানোর জায়গায় শুধু মাটি খোঁড়ায় নয় সে জায়গার যত আগাছা রয়েছে সেগুলো চেষ্টা করতাম দমন করার। প্রচন্ড গা ঘেমে যেত আমার যেহেতু রান করে স্কুলে যেতাম আবার রেস্ট না নিয়ে এই কাজে লেগে পড়তাম গা ঘামা দূর হতো না আর এমনিতেই আমার প্রচন্ড গা ঘেমে থাকে। কখনো নিজের খারাপ লাগলেও কাউকে বুঝতে দিতাম না কারণ বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য সৃষ্টি করতে হবে উন্নয়ন করতে হবে আর এই বিষয়ে যদি আমরা মাথা না ঘামাই তাহলে রিটায়ার্ড পারসন অথবা মহিলারা কি করতে পারে। আবার কখনো কোন মিটিং বা উপদেষ্টারা আসলে আমাদের দুজনার উপর বেশি দায়িত্ব চাপিয়ে দিত কারণ তোমরা যুবক। জয় হোক শরীরে প্রচন্ড জ্বর থাকা সত্ত্বেও এই ভিডিওগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি গতকাল আপনাদের মাঝে এই বিষয়টা তুলে ধরতাম কিন্তু শারীরিক দিকে অসুস্থতা থাকার কারণে শেয়ার করতে পারেনি তাই আর চেষ্টা করলাম বিষয়গুলো তুলতে। রোদ গরমে যখন এই কাজগুলো করতাম কোন কষ্ট হলেও কিছু মনে লাগতো না কিন্তু গায়ে সর্দি জ্বর থাকা অবস্থায় যেন মনে হচ্ছে কিভাবে এই কাজগুলো করতাম। তবুও বিদ্যালয়ের উন্নয়ন সাধন বলে কথা। আমরা যখন ফুল গাছ লাগানোর এই সমস্ত কাজগুলো ছাত্র-ছাত্রী ভিড় জমাতো আমাদের কার্যক্রম দেখার জন্য। তবে বিদ্যালয় সমস্ত শিক্ষক মন্ডলীরা কিন্তু এই কাজে হাত লাগাতে চাইতো না অনেকের মান-সম্মান যাবার ভয় আবার শারীরিক দিকে অসুস্থ হয়েছে করতে পারে এমন ভয় বিভিন্ন বিষয়ের অজুহাত তুলে ধরতো আর শিক্ষকতা করতে এসে এই সমস্ত কাজে হাত লাগাবে না এটাই স্বাভাবিক। কারো শিক্ষকতা করতে শেখার কুলি মজুরের কাজ করা সবার মানায় না মন থেকে আমরা দুইজন কোন কিছু আবোল তাবোল না ভেবেই ই ফুলগাছ লাগানোর সমস্ত কাজ করতাম।

IMG_20221127_082505_283.jpg

IMG_20221127_085455_819.jpg

IMG_20221127_085458_654.jpg

IMG_20221127_085505_936.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



আমি আত মোস্তাফিজুর কার্যক্রম চালিয়ে যেতাম মাঝে মাঝে একটু রেস্ট নিতাম স্যার এসে বিভিন্ন নির্দেশনা দিতেন এবং ভালো-মন্দ যাচাই বাছাই করছেন কিন্তু সাধ্য ছিল না বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের ডেকে এনে সবাই মিলে একসাথে কাজ করানোর আর এই বিষয়ে মুস্তাফিজুর বেশ কঠিন হয়ে ওঠার চেষ্টা করত অন্যান্যদের প্রতি কিন্তু কিছু করার ছিল না। সবাই তো আর এই বিষয়ে সক্ষম নাও থাকতে পারে। যাহোক আমার দীর্ঘ লাইন তিন সারিতে গর্ত খোলার চেষ্টা করছিলাম ওয়ান টাইম ফুল লাগানোর জন্য যেহেতু শীতকালীন ওয়ান টাইম ফুলগুলো প্রতিষ্ঠানের সৌন্দর্য অনেক বৃদ্ধি করে থাকে। গর্ত করার মুহূর্তে অনেক হিমশিম খেতে হতো কারণ মাটির নিচে ছিল অনেক ইট খোয়া। আর এভাবে বড় শাবল দিয়ে গর্ত করার কষ্টটা কিন্তু হেড স্যার বুঝতে পারত। প্রচন্ড গরমে তারপরে আমরা দুইজন অক্লান্ত চেষ্টা করতাম বাগানটাকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে ফুল ফোটানোর জন্য।

IMG_20221127_085545_989.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



মাঝে মাঝে রুখসানা আপা ধার দিয়ে একটু মাটি ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করত যেন যখন ফুল গাছে পানি দেওয়া হবে পানি যেন গড়িয়ে চলে না যায় তবে তার বুদ্ধিটা ভালো ছিল তারা যদি মনে করত অন্য জায়গা থেকে মাটি এনে দেব তাহলে বেশ ভালো হতো কিন্তু সে গর্ত করা মাটির যখন ফুল দিয়ে এভাবে দেয়া হতো ফুল গাছ লাগানোর সময় কিন্তু মাটির সংকট দেখা দিবে। এই বিষয়টা বারবার অবগত করতাম তারপরও ব্যর্থ হতাম আমি। লাগানোর মুহূর্তে কিন্তু মাটির অভাব পড়েছিল। তবে যাই হোক সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে যদি একটা প্রতিষ্ঠান সুন্দর ফুলের বাগান তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে এটা বিদ্যালয়ে দেখতে বেশ ভালো লাগবে এবং ছাত্র-ছাত্রীর মন-মানসিকতা ভালো থাকবেন আর এমন চিন্তা ধারা মনের মধ্যে থাকতে সব সময় আমার তাই কষ্ট লাগলেও কষ্ট কাউকে না বুঝতে গিয়ে চেষ্টা করতাম ফুল গাছ লাগানোর জায়গা করার। এতে বিভিন্ন অভিভাবকরা রাগ করত এমনকি গোপনে এটা সেটা বলতো আমার কাছে আপনারা শিক্ষক হয় কেন এ কাজ করবেন আপনাদের মালিকের কি টাকা পয়সার অভাব হয়ে গেছে সব কাজ করা হয়ে যায়। কোথায় আছেন আর কিছু কিছু কথা রয়েছে মনে আসলে মুখ ফুটে বলা যায় না। শুধুমাত্র ভাবতাম লেখাপড়া শিখেছি ভালো রেজাল্ট করেছি সরকারি চাকরির কপালে জুটাতে পারেনি বিদ্যালয়টাতে এসেছি পরিশ্রমের পাশে নাই এক্সট্রা পরিশ্রম হয়ে যাচ্ছে তাই বলে কি সবকিছুই অন্যদের মাঝে শেয়ার করব আর যে যা ভাবে ভাবুক না দুইটা ফুল ফুটলে সেখান থেকে ফটোগ্রাফি করতে পারব। হয়তো আজকের এই পরিশ্রমটা সামনের দিনের জন্য সুফল বয়ে আনবে। বিভিন্ন চিন্তাধারা মাথায় কাজ করতো তাই চুপ থাকতাম। যাইহোক বর্তমানে আমি সেই বিদ্যালয় আর নেই তবুও দোয়া করি যেন বিদ্যালয়টা ভালোভাবে চলতে থাকে এবং বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে উন্নয়ন সাধিত হয়। সমস্ত অভিভাবক মণ্ডলী তাদের সন্তানকে এই বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করানোর জন্য নিয়ে আসবে জেনো সকল ছাত্র-ছাত্রী মানুষের মতো মানুষ হতে পারে ভবিষ্যতে সেই দোয়া কামনা করি।

IMG_20221127_085803_095.jpg

IMG_20221127_085755_526.jpg

IMG_20221127_085751_406.jpg

IMG_20221127_085739_846.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স

আশা করি,আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে বুঝতে ও শিখতে পেরেছেন, সেই সাথে নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন। পোস্টটি উপস্থাপনা কেমন ছিল এবং এ বিষয়ে আপনার অনুভূতি কেমন, অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইলো।


পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif

💌আমার পরিচয়💌


আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি।

zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 11 months ago 

আপনার শীতকালীন ফুলগাছ লাগানো দেখে ভালো লাগলো ভাই, কিন্তু শেষে এসে যখন দেখলাম আপনি আর এই বিদ্যালয়টিতে নেই তখন সত্যিই খুব খারাপ লাগলো। সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা এই কাজ না করলেও আপনি আর মোস্তাফিজুর ভাই এই কাজ করতেন আর মাঝে মধ্যে একজন শিক্ষিকা জান্নাতুল ম্যাডাম আপনাদের সহযোগিতা করতো জেনে ভালো লাগলো। শুভ কামনা রইল ভাই আপনার জন্য।

 11 months ago 

কিছু করার নেই আপু গতবছর এতদিন ছিলাম এখন নেই আমি

 11 months ago 

মানুষ করার কারিগর হলো বিদ্যালয়। আর এই বিদ্যালয়ের আশেপাশের যদি পরিবেশ সুন্দর হয় তাহলে মানসিকতা ভালো হয়। শীতকালে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফুটে থাকে আর আপনারা শীতকালে ফুল গাছ লাগানো কার্যক্রম শুরু করেছেন এটা দেখে খুব ভালো লাগলো। বিদ্যালয় পরিবেশ সুন্দর রাখলে পড়াশোনা মানসিকতা সবকিছুর পরিবর্তন ঘটে। ভালো একটা উদ্যোগ নিয়েছেন ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

হ্যাঁ ভাই আর তাই ছাত্র-ছাত্রীদের মন-মানসিকতা এবং লেখাপড়া ভালো করার জন্য সুন্দর একটা বাগান প্রয়োজন

 11 months ago 

স্কুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে আপনি আর মোস্তাফিজুর ভাই সহ আরো মেডাম সহ গাছ লাগিয়েছেন। এটা সত্যি দারুণ কাজ। স্কুলের মালি থাকলেও আপনারা নিজেরা হাত লাগিয়েছেন এটাই অনেক বড় বিষয়। কিছু কাজ মাঝে মাঝে আমাদের নিজেদেরও করতে হয়। ভালো লাগলো আপনাদের গাছ লাগানোর কথা শুনে ভাই।

 11 months ago 

চেষ্টা করেছিলাম ভাই স্কুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য

 11 months ago 

শীতকাল আসলে এই বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানে গাছপালা লাগানোর প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়।এ সময় যেন গাছপালা লাগানোর উপযুক্ত সময়।বিশেষ করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়েছে গাছ লাগানো হয় এটা খুবই ভালো একটি উদ্যোগ।বেশি বেশি গাছ লাগানোর মাধ্যমে আমাদের পরিবেশটাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।তাই আমাদের সকলের উচিত নিজে নিজে উদ্যোগী হয়ে আমাদের চারপাশে বেশি বেশি করে গাছপালা লাগানো।আজকে আপনার বিদ্যালয়ে প্রাঙ্গণে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে গাছপালার মুহূর্ত গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো।এরকম মহৎ মুহূর্ত গুলো আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

হ্যাঁ ভাই শীতকালে ফুল গাছ লাগানোর প্রবণতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাড়তে থাকে

 11 months ago 

শীতকালীন ফুল গাছ লাগানোর জন্য আমরা অনেক পরিশ্রম করেছিলাম। আমার কাছে মনে হয় আমাদের পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছিল। যদিও অন্যান্য শিক্ষকেরা আমাদেরকে খুব একটা বেশি সাহায্য করেনি তারপরও আমরা কজন যে পরিশ্রম করেছিলাম তার ফল আমরা পেয়েছিলাম।

 11 months ago 

হ্যাঁ যথেষ্ট ফুল ফোটাতে পেরেছিলাম।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59493.68
ETH 2649.33
USDT 1.00
SBD 2.45