বর্তমান সময়ে ফল গাছ থেকে ফুল ও ফলের রেনডম ফটোগ্রাফি

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - শুক্রবার

২৭ মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ


আসসালামু আলাইকুম



আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আপনাকে স্বাগতম



হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাই-বোন বন্ধুদেরকে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বর্তমান সময়ের বিভিন্ন গাছে অনেক প্রকার ফুল ও ফলের ফটোগ্রাফি নিয়ে। অনেকদিন এভাবে নিজের কাছ থেকে ফল ও ফুলের ফটোগ্রাফি করা হয়নি। তাই চলে এলাম সে সমস্ত ফটোগ্রাফি নিয়ে।


'আমার বাংলা ব্লগ'
কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট



ফটোগ্রাফি সমূহ:


সাজনা ফুলের ফটোগ্রাফি

প্রথমে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি কিছু সাজনা ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে। যে সমস্ত সাজনা ফুল গুলো আমার বাড়ির নিকটে চাচাদের গাছে ফুটে আছে। ব্যস্ততার ফলে চোখের সামনে ফুটে থাকা এত সুন্দর ফুলগুলো ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখা হয় না। আমি সকালবেলার পুকুর থেকে বাড়ি ফিরতে লক্ষ্য করলাম ছোট চাচার গাছে এত সুন্দর সাজনা ফুল ধরেছে যা নজর করে নিচ্ছিল। সাজনা ফুল গুলো দেখে বুঝতে পারলাম হয়তবা এবার অনেক সাজনা ধরবে। কারণ ইত পূর্বে এই গাছগুলোতে এত ফুল হয়নি কখনো। সকাল বেলার কুয়াশাচ্ছন্ন একটি মুহূর্তে এত সুন্দর ফুটে থাকা ফুলগুলো আমাকে মুগ্ধ করেছিল। তাই আমি চেষ্টা করছিলাম বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ফটোগ্রাফি করার জন্য। আর এরপর আমার মাথায় আসলো আরো কিছু ফুলফলে ফটোগ্রাফি করি যা একবারে একটি পোস্টে আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে পারবো।

IMG_20230205_071852_178.jpg

IMG_20230205_071856_498.jpg

IMG_20230205_071921_588.jpg

IMG_20230205_071842_598.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


আমের মুকুল ফটোগ্রাফি

এবার আমি আমের মুকুল ফটোগ্রাফি করার জন্য আম গাছের নিকটে চলে গেলাম। আমের মুকুল যে এত বড় বড় হয়ে গেছে তার লক্ষ্য করা হয় না। আগে মানুষের একটা কথা বলতো ব্যস্ততার ফলে চোখের সামনে পড়ে থাকা জিনিস পানেও তাকানো হয় না। বড় হয়েছি এখন বুঝতে পারছি সত্যিই এ কথাগুলো তখন হাস্যকর মনে হতো কিন্তু এখন দেখছি বাস্তব। গাছের নিচ দিয়ে সব সময় চলাচল করে থাকি কিন্তু দ্রুত যার জন্য একটু স্বচক্ষে তাকিয়েও দেখা হয় না বা লক্ষ্য করা হয় না। যখন আমি ফটোগ্রাফি গুলো করছিলাম তখন তো কিছুটা হতবাক হয়ে গেছিলাম। আমের মুকুল গুলো এত বড় বড় হয়েছে আর আমি জানিনা কবে আমের মুকুলগুলো জন্মিয়েছে। এর জন্য আমি একটা কথাকে বড় বিশ্বাস করি 'মানুষের জীবন সত্যি সংগ্রামীময়' আর শেষ সংগ্রামীময় জীবন মানুষকে অন্ধ করে রাখে চারিপাশের পরিবেশ থেকে। মানুষ মন ভালো রাখার জন্য পরিবেশের দিকে নিজেকে নিজেকে বিলিয়ে রাখতে চাই নিজেকে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে রাখতে চাই কিছুটা সুখের খোঁজে। যারা শহরে বসবাস করেন তারাও নিজেকে ভালো রাখার জন্য মাঝেমধ্যে বাইরে বের হন প্রকৃতির টানে। আজ বুঝতে পেরেছি প্রকৃতির মধ্যে আছে অন্যরকম শুক-শান্তি। যখন আমের মুকুল গুলো ফটোগ্রাফি করছিলাম ইচ্ছে করছিল না সেখান থেকে দুপা হেটে বাসায় চলে আসি। তবে যাই হোক আমের মুকুল গুলো ফটোগ্রাফি করার সময় আমি কিন্তু অন্যরকম একটা ভালো লাগা অনুভূতি খুঁজে পেয়েছিলাম। যে ভালোলাগার অনুভূতি গুলো মানুষেরও দিতে পারে না।

IMG_20230205_071933_779.jpg

IMG_20230205_071328_240.jpg

IMG_20230205_071412_896.jpg

IMG_20230205_071825_965.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


কাঁঠাল ও লেবু ফুলের ফটোগ্রাফি

আপনারা একটি জিনিস জেনে খুশি হবেন যে মোটামুটি আমাদের পরিবারে অনেক প্রকার ফলের গাছ রয়েছে। পাশাপাশি একটি কাঁঠাল গাছ আর একাধিক লেবুর গাছ হয়েছে। লেবু গাছে ফটোগ্রাফি করার পূর্বে কাঁঠাল গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম দেখলাম যে অনেক ছোট ছোট কাঁঠাল ধরেছে আমাদের এই গাছটিতে। আমাদের পরিবারের লোকসংখ্যা মাত্র ছয় জন সেই তুলনায় একটি কাঁঠাল গাছের ছয়টি কাটানো হলেই হয়ে যায়। তবে সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবানীতে আমাদের পরিবারের যে সমস্ত ফল-ফলাদি গাছ রয়েছে প্রত্যেকটা ফল গাছেই চাহিদা চেয়ে দুই থেকে তিন গুণ বেশি ফল হয়ে থাকে। ঠিক সে হিসেবে বলতে গেলে কাঁঠাল গাছে কুড়ি থেকে ত্রিশটা করে কাঁঠাল ধরে। তবে আমাদের গাছের কাঁঠাল গুলো ছোট নয়। অনেক বড় বড় কাঁঠাল হয়ে থাকে। তবে দেখা যাক এবার কতটা কাঠাল হয়। এরপর আম কাঁঠাল তো দেখা শেষ করে ভাবলাম আমার লেবু গাছে কি অবস্থা যেহেতু ওটা প্রাচীরের ওপারে তাই ব্যাক সাইডে পড়ে যাওয়ায় চোখের নজরে আসে না। এই ফটোগ্রাফির টানে টানে সেখানেও যে দেখা হয়ে গেল লেবু গাছের বর্তমান কি অবস্থা। দেখলাম লিবু গাছটিতে পাতা ঝরে গেছে। কয়েকটি পুরাতন লেবু গাছে ঝুলছে। আর গাছটির বিশেষ স্থানে অনেক ফুল এসেছে সাদা সাদা। গাছটির গোড়ায় দাঁড়িয়ে যখন ফটোগ্রাফি করছিলাম তখন ভাবলাম শুধুমাত্র গাছটির লাগিয়ে রাখা হয়েছে আর বিভিন্ন পশুর মুখ থেকে বাঁচিয়ে গাছটাকে শুধু বড় করে দেয়া হয়েছে আর এরপরে আমার দায়িত্ব শেষ। বাকি দায়িত্ব সৃষ্টিকর্তা নিজেই নিয়েছেন যে গাছের দিকে তাকানোর সুযোগ হয় না কিন্তু আজ সেই গাছে এত সুন্দর সুন্দর ফুল ফুটে গেছে সবই সৃষ্টিকর্তার মেহেরবানী।

IMG_20230205_071501_082.jpg

IMG_20230205_071548_398.jpg

IMG_20230205_071726_678.jpg

IMG_20230205_071717_351.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


বড়ই বা কুলে ও আতার ফটোগ্রাফি

বিকেল টাইমটিতে স্কুল থেকে আসার পর কাজ করছিলাম আমার নতুন ঘরের পাশে। যেহেতু ঘরের মধ্যে ইট পাড়তে হবে, সান করতে হবে, প্লাস্টার করতে হবে। তবে পুরাতন ঘর ভেঙে যে সমস্ত ইটগুলো হয়েছে সে সমস্ত ইট গুলো ঘরের মধ্যে পেড়ে দেওয়া এমন আশা নিয়ে আমি ইট মাঝেমধ্যে পরিষ্কার করে গুছিয়ে রাখি। যেত এগুলো পরিষ্কার করে ঠিকঠাক করতে হলে মিস্ত্রিরা অনেক সমস্যা করবে। আরে ইটের স্তুপ শেষ হবে না গরমের সময় সাপের আড্ডা হবে। তাই আমি ঈদ পরিষ্কার করছিলাম এই মুহূর্তে আমার কিছু চাচাতো ভাইয়ের ছেলে মেয়ে এবং চাচাতো ভাই এসে উপস্থিত হল যারা আমার এই স্টুডেন্ট। তারা এসে আমার কাছে বায়না ধরল কুল খাওয়ার জন্য। যেহেতু ইটের স্তুপ এর উপরে কুল ধরে আছে। আমিও কাজের কারণে ভালোভাবে কুলগাছ পানে তাকাতে পারছিলাম না। তারা আশাতে আমার খুব ভালো হলো ফটোগ্রাফি করতে পারলাম এবং তাদের সাথেও খেতে পারলাম। আমাদের গাছের কুলগুলো একটু টক। তবে খেতে বেশ ভালো লাগে। কোন খাওয়া শেষে তারা আমার কাছে বলল আমাদের তিন-চারটা গাছে আতা ফল ধরেছে। তারা আতা খেতে চাইলেও তাই আমি সেখানে যেয়ে দেখলাম একটা পাকার মত নেই। তবে তাদের আশ্বাস দিলাম সামনের দিন পাকলে তাদের জানাবো। আর এভাবেই এই দিনটার সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমার পরিবারের আশপাশের বিভিন্ন গাছ থেকে। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে আজকের এই পোস্ট।

IMG_20230205_072328_003.jpg

IMG_20230205_072255_816.jpg

IMG_20230205_072315_544.jpg

IMG_20230204_101749_708.jpg

IMG_20230204_101800_967.jpg

IMG_20230204_101729_379.jpg

IMG_20230204_101735_734.jpg

IMG_20230204_101730_283.jpg

IMG_20230205_072102_574.jpg

IMG_20230205_072045_466.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp

R6TbvATub8MquGoqJZ4SE2UCpaUQzmNnWQxvJGwvYApXWE4KsVzC8vNNXWgtz7hrfoYPSrjupZgj7VtKhrH935ua1PLs4Vr7KiYnVAy3oD...tCNiac63XNuwJJZPbTjHfGPYJH4BJoHgX8HdohSPrSasKvArV8wiiFV7ntYqz66tLZiqG67BKrPAveZFRs3vaqucpJgsaE3qA6Rwasb2fYDx3U5dXGLwwRdyH8.png


আশা করি,আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে বুঝতে ও শিখতে পেরেছেন, সেই সাথে নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন। পোস্টটি উপস্থাপনা কেমন ছিল এবং এ বিষয়ে আপনার অনুভূতি কেমন, অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইলো।

💌আমার পরিচয়💌


আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি।




পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif

image.png

image.png

আমার পরিচিতিকিছু বিশেষ তথ্য
আমার নাম@sumon09🇧🇩🇧🇩
ফটোগ্রাফি ডিভাইসমোবাইল
ব্লগিং মোবাইলInfinix hot 11s
ক্যামেরাcamera-50mp
আমার বাসামেহেরপুর
আমার বয়স২৬ বছর
আমার ইচ্ছেলাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা

zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

Sort:  
 2 years ago 

ভাইয়া বরই গুলো দেখে বেশ লোভ হচ্ছে। টক হলে খেতে আরো ভালো লাগবে।আসলে গাছ থেকে বরই পেরে খাওয়ার মজাই আলাদা। আমাদের সাজনা গাছেও ফুল ধরেছে,এমনকি ছোট ছোট সাজনাও ধরেছে।লেবু গাছের ফুলগুলোও বেশ সুন্দর। ২ থেকে ৩০ কাঠাল তাহলে তো অনেক কাঠাল ধরে।যাই হোক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

আপনার মন্তব্যটি আমার খুব ভালো লাগলো

 2 years ago 

শীতের শেষ আর গরমের শুরুতে গাছের পুরোনো পাতা ঝরে পরিবেশটা হয়ে যায় রুক্ষ। এই রুক্ষতার মাঝে প্রতি গাছে যেন প্রান এনে দেয় মুকুল। এই সময়টাতে সব রকম ফলের গাছেই শোভা পায় মুকুলের। আপনার তোলা মুকুল ও ফলের রেনডম ফটোগ্রাফিগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আম ও কাঁঠালের মুকুলের এর ফটোগ্রাফিগুলো।

 2 years ago 

সাবলীল ভাষায় এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। গাছে অনেক বড়ই ধরেছে দেখছি। ছোট ছেলে মেয়েরা বড়ই পেয়ে খুবই আনন্দিত হয়েছে। আতা ফল দেখে খুব ভালো লাগলো। আতা ফল আমার খুব পছন্দের। ফটোগ্রাফি গুলো আরো কাছ থেকে ক্যাপচার করলে খুবই ভালো লাগতো দেখতে। এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

খুবই ভালো লাগলো সুন্দর মন্তব্য পড়ে

 2 years ago 

শীতকাল মানেই বিভিন্ন ফল এবং ফুলের সমাহার দ্বারা বেষ্টিত। ফল গাছের এই সময় ফুল ফোটে সে দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন তার সাথে বর্ণনা ও চমৎকার ছিল অনেক ভালো লেগেছে।

 2 years ago 

দৃশ্যগুলো আপনার ভালো লেগেছে তাই ধন্যবাদ

 2 years ago 

ভাইয়া ফল ফুল মিলিয়ে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি দেখলাম। সাজনা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভাল লেগেছে। সাজনা অনেক উপকারী। আতা,বরই, লেবু ফুল,আমের মুকুল সব গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

চেষ্টা করব আরো অনেক কিছু ফটোগ্রাফি করার।

 2 years ago 

আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। বর্তমান সময়ের গাছ এবং ফুল ও ফলের ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তবে আমার কাছে বেশি ভালো লাগলো সাজনা ফুলের ফটোগ্রাফি। সাজনা গাছ আমাদের বাড়িতে নেই। অনেকদিন আগে আমার এক আত্মীয়র বাড়িতে দেখলাম দেখতে খুব ভালই লাগলো। আজকে আপনার ফটোগ্রাফির মধ্যে দেখে আরো ভালো লাগলো। সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন।

 2 years ago 

নতুন কিছু ফটোগ্রাফি করতে আমার খুব ভালো লাগে।

 2 years ago 

ফুল ও ফলের রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে, তবে সাজনা ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে বেশি সুন্দর লাগছে। সাজনা মসুরের ডাল দিয়ে রান্না করলে খেতে খুব সুস্বাদু লাগে, আর সাজনা শরীরের জন্যও অনেক উপকারী। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.031
BTC 62731.36
ETH 2678.00
USDT 1.00
SBD 2.54