বড় আব্বার মৃত্যুতে কুলখানির আয়োজন || শেষ পর্ব

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - রবিবার

২২ মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ


আসসালামু আলাইকুম



আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আপনাকে স্বাগতম

IMG_20230128_111633174_BURST0007.jpg




হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাই-বোন বন্ধুদেরকে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আপনারা জানেন আমি গত কয়েকদিন আগে বড় আব্বার মৃত্যুর কুলখানি আয়োজনের প্রথম পর্ব আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছিলাম। আজ আমি সেই বিষয়ে শেষ পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি। আশা করি বিস্তারিত আলোচনা আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাই চলুন আর দেরি না করে এখনই শুরু করা যাক।


'আমার বাংলা ব্লগ'
কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট



ফটোগ্রাফি সমূহ:


১ নং ফটোগ্রাফি

সকাল দশটার পরপরই ডেকোরেশনের কাজ সম্পন্ন হল আরও সম্পন্ন হয়েছিল রান্নার কাজ। তাই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল আমরা যারা খাজিনদারি করব তাদের সকলকেই পূর্বে খাওয়া-দাওয়া করে নিতে হবে। যেহেতু সকাল সাড়ে সাতটার দিকে খিচুড়ি খাওয়া হয়েছিল। তাই তেমন একটা খিদে পায়নি। তারপরেও দেড় হাজার মানুষের খাওয়ানোর একটা বিষয়। যেখানে দীর্ঘ পরিশ্রম হয়ে যাবে খাওয়া-দাওয়ার সময় পাওয়া যাবেনা তাই সাড়ে এগারোটার মধ্যেই আমরা মোট ৭৫ জন মানুষ খাওয়া-দাওয়া করে নিতে হবে সিদ্ধান্ত নিলাম। এই মুহূর্তে জাহিদ এসে আমার সাথে যুক্ত হলো। সে আমাকে প্রশ্ন করল ভাই আপনার কি দায়িত্ব পড়েছে। আমি বললাম শুনেছিলাম মাংস বিতরণে আমার দায়িত্ব। সে বলল এখনো সঠিক জানিনা তার নাকি পানি বিতরণ করতে হবে। আমি তাকে বললাম এই সমস্ত চিন্তা পরে করা যাবে আগে খাওয়া-দাওয়া টা সেরে নেই।

IMG_20230128_080146_059.jpg

IMG_20230128_090319264_BURST0008.jpg

IMG_20230128_090323845_BURST0006.jpg

IMG_20230128_085610_109.jpg

IMG_20230128_094644197_BURST0008.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


২ নং ফটোগ্রাফি

এদিকে বড় ভাই বিদ্যুৎ আর বন্ধু মারুফ এসে উপস্থিত হল আমাদের মাঝে কার্যক্রমের কি অবস্থা কখন কাজ শুরু করতে হবে এই সমস্ত বিষয়ে জানতে চাইলে আমার কাছে। যেহেতু পরিচালক কমিটির সাথে আমি ছিলাম বিস্তারিত জানি তাই তাদেরকে জানালাম সাড়ে এগারোটার পরপরই মানুষ খাওয়ানোর কাজ সম্পর্কে শুরু হয়ে যাবে তাই সবাই যেন এখানে রেডি থাকে এখন আমাদের খেয়ে নিতে হবে তাই এখান থেকে যেন কেউ দূরে না যায়। ইতোমধ্যে যে সমস্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত মানুষেরা খাজিনদারি করবেন তাদের খাওয়ানোর কাজ শুরু হল এবং বলা হলো খাওয়া-দাওয়া শেষে সবাই যেন সামিয়ানার নিচে থেকে যায় তাদের নির্দিষ্ট কার্যক্রমের জন্য একটি করে বুকে ব্যাচ লাগানো হবে। আর যাই হোক প্রাথমিক পর্যায়ে আমাদের খাওয়া-দাওয়া সম্পন্ন হলো এবং সকলের একটা কথা বলতে থাকলেন রান্না অনেক সুন্দর হয়েছে, অতিথিরায় এসে কোন প্রকার ভুল ধরতে পারবেনা।

IMG_20230128_100536_145.jpg

IMG_20230128_100550_093.jpg

IMG_20230128_104953_152.jpg

IMG_20230128_105225_052.jpg

IMG_20230128_094653861_BURST0002.jpg

IMG_20230128_094649693_BURST0007.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


৩ নং ফটোগ্রাফি

আমাদের খাওয়া দাওয়া শেষে প্রত্যেক সদস্যের নির্দিষ্ট ব্যাচ আর টেবিল নম্বর ফিক্সড করা হলো। আর এই বিষয়টা ঠিক করে দিয়েছিলেন আমাদেরই শ্রদ্ধেয় বড় ভাই মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব (অধ্যাপক কুষ্টিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়) পাশাপাশি শাজাহান কোবীর (উপ-পরিচালক পাসপোর্ট অফিসার); আমার বড় ভাই বিদ্যুৎ এবং মাসুদ মাস্টার সকল মানুষের ব্যস্ত নির্ধারণ করেছিলেন। এদিকে আমি আর মারুফ দায়িত্ব গ্রহণ করলাম মাংস বিতরণের। যেহেতু মোট ২৫ টেবিল ছিল। মারুফ দুই নম্বর টেবিলে মাংস বিতরণ এবং আমি তিন নম্বর টেবিলের মাংস বিতরণের দায়িত্ব পেলাম। এদিকে জাহিদ পেল তিন চার পাঁচ ছয় নম্বর টেবিলে পানি বিতরণের দায়িত্ব।

IMG_20230128_095515_601.jpg

IMG_20230128_111754_190.jpg

IMG_20230128_112801_263.jpg

IMG_20230128_111625948_BURST0004.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


৪ নং ফটোগ্রাফি

যেহেতু ২৫টা টেবিল সাজানো হয়েছিল। প্রতিটা টেবিলে এগারোটা করে বেন্স দেয়া হয়েছিল। মোট ৯ থেকে ১০ টিপ খাওয়ানো হয়েছিল। তার মধ্যে আমাদের টেবিলে আট টিপ। দ্বিতীয়টি পেয়ে লক্ষ্য করলাম আমাদের বিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষক মন্ডলী এসে উপস্থিত। তাদেরকে আমার দায়িত্বের পরবর্তী টেবিলে জায়গা করে দেয়া হলো অর্থাৎ চার নম্বর টেবিলে তাদের জায়গা করে দিলাম এবং তাদের খাওয়ানো দায়িত্বটা কিছুটা অংশ আমিও নিয়েছিলাম। থেকে এভাবে ই ১১:৩০ থেকে তিনটা পর্যন্ত কার্যক্রম চলতেছিল। আপনারা অনেকেই জানেন যে যিনি মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি আমাদের বড় আব্বা অর্থাৎ সেলফিতে লক্ষ্য করছেন আমাদের শ্রদ্ধেয় বড় বোন রুকসানা ম্যাডাম এর পিতা। হয়তো এই মুহূর্তে রুখসানা আপার মনটা খুবই খারাপ ছিল তারপরেও তাকে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হয়েছিল সকলের। আমি আপনাকে দেখলাম ঘুরে ঘুরে আয়োজন দেখে বেড়াচ্ছেন তাই পাশে ডেকে নিয়ে সেলফি উঠলাম স্মৃতি ধরে রাখার জন্য। আমাদের স্টাফের সাথে যে কথা বললেন এবং সঠিক খাওয়া-দাওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলেন। হয়তো অনুভূতিটা কিছুটা কষ্টের লাগা ছিল তারপরেও রীতিনীতি অনুসারে আত্মীয়-স্বজনের খাওয়ানোর বিষয়টা এমনটাই ছিল। আর এভাবেই ব্যস্ততার মধ্যে পার হয়ে গেল অনেক সময়।

IMG_20230128_120332_127.jpg

IMG_20230128_120335_376.jpg

IMG_20230128_120339_957.jpg

IMG_20230128_120341_996.jpg

IMG_20230128_120350_181.jpg

IMG_20230128_120352_300.jpg

IMG_20230128_123706169_BURST0001_COVER.jpg

IMG_20230128_123722855_BURST0008.jpg

IMG_20230128_123726284_BURST0006.jpg

IMG_20230128_123709288_BURST0010.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp


৫ নং ফটোগ্রাফি

এদিকে আমার বাংলা ব্লগের আরেকজন ইউজার আমার ভাই বিদ্যুৎ মাস্টার দায়িত্ব পেয়েছিলেন এগারোটা করে ওয়ান টাইম থাল গ্লাস আলাদা আলাদা করে দেওয়ার জন্য। দীর্ঘক্ষণ সে এই কাজে ব্যস্ত ছিল। ২৫ টা টেবিলের জন্য থাল গ্লাস আলাদা করে রাখা সেটাও বড় খাটনির কাজ। অনুষ্ঠান শেষ পর্যায়ে আমার আম্মার পায়ের ব্যান্ডেজ খুলতে যাওয়ার থাকায় সে চলে গেল গাংনী হসপিটাল এর উদ্দেশ্যে তাই এই দায়িত্বটা রেখে গেল বাংলা ব্লগের আরেকজন ইউজার কিবরিয়ার হাতে। অর্থাৎ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল আমার বাংলা ব্লগের সাতজন ইউজার। যেমন আমি; মারুফ; বড় ভাই বিদ্যুৎ; তুহিন ভাই; মোস্তাফিজুর; জাহিদ; কিবরিয়া, সকলে এক এক দায়িত্বে অংশগ্রহণ করেছিলাম। মোস্তাফিজুর ছিল ২১ নম্বর টেবিলে মাংস বিতরণে। যাইহোক দীর্ঘক্ষণ খাওয়ানোর শেষে লোক সংখ্যা যখন করতে থাকলো আমাদের টেবিলে যখন লোক হয়েছিল না তখন আমরা কিছুটা সময় বসে রেস্ট নিয়েছিলাম। এমন মুহূর্তে মুস্তাফিজুর খুব হাপিয়ে গিয়েছিল কারণ তার সাইডে ছিল রোদের প্রোকপ। যেহেতু অনুষ্ঠানের মধ্যে সিগারেট খাওয়ার কোন নিয়ম ছিল না, যারাই সিগারেট মুখে নেয়ার চেষ্টা করেছিল তাদের মুখ থেকে সিগারেট ফেলে দেয়ার নিয়ম ছিল আর এই বিষয়ে দায়িত্ব পালন করছিলেন আমাদের একজন চাচা শাহাদাত মাস্টার। তবে একদম শেষের দিকে আমাদের এক চাচা সিরাজ আর সেই নিয়ম মানলেন না। বলতে থাকলে সিগারেট সারাদিন চলে না। শরীরটা একটু জুড়িয়ে নেই তাই বলে বসে পড়লেন সিগারেট হাতে। তখন আমরা হতবাক হয়ে কিছু বলতে পারলাম না যেহেতু বয়সে মুরুব্বী এবং আমাদের সাথে খাজিনদারীর দায়িত্বে রয়েছেন। যাহোক এভাবেই অনুষ্ঠানের কার্যক্রম সুসম্পন্ন হল। হয়তো আমরা একটু ভয়ে ভয়ে ছিলাম না জানি খাবারের শট পড়ে তবে সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবানীতে দেড় হাজারের বেশি মানুষ খাওয়ার পরেও খাবার ছিল। এবং রান্না ভাল হয় কোন প্রকার দুমদানের সম্মুখীন হতে হয়নি আমাদের। মোটামুটি ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে সুষ্ঠুভাবে কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছিল।

IMG_20230128_131155_948.jpg

IMG_20230128_131158_552.jpg

IMG_20230128_131200_105.jpg

IMG_20230128_135445_550.jpg

IMG_20230128_135449_027.jpg

IMG_20230128_135435_452.jpg

IMG_20230128_142408_000.jpg

IMG_20230128_140718_360.jpg

IMG_20230128_142417_056.jpg

IMG_20230128_142418_775.jpg

Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স


received_305654148004402.webp

R6TbvATub8MquGoqJZ4SE2UCpaUQzmNnWQxvJGwvYApXWE4KsVzC8vNNXWgtz7hrfoYPSrjupZgj7VtKhrH935ua1PLs4Vr7KiYnVAy3oD...tCNiac63XNuwJJZPbTjHfGPYJH4BJoHgX8HdohSPrSasKvArV8wiiFV7ntYqz66tLZiqG67BKrPAveZFRs3vaqucpJgsaE3qA6Rwasb2fYDx3U5dXGLwwRdyH8.png


আশা করি,আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে বুঝতে ও শিখতে পেরেছেন, সেই সাথে নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন। পোস্টটি উপস্থাপনা কেমন ছিল এবং এ বিষয়ে আপনার অনুভূতি কেমন, অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইলো।

💌আমার পরিচয়💌


আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি।




পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif

image.png

image.png

আমার পরিচিতিকিছু বিশেষ তথ্য
আমার নাম@sumon09🇧🇩🇧🇩
ফটোগ্রাফি ডিভাইসমোবাইল
ব্লগিং মোবাইলInfinix hot 11s
ক্যামেরাcamera-50mp
আমার বাসামেহেরপুর
আমার বয়স২৬ বছর
আমার ইচ্ছেলাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা

zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

Sort:  
 2 years ago 

অনেক মানুষকে খাবার খাওয়ানো হয়েছে দেখছি আপনার বড় বাবার মৃত্যুতে। ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছি অনেক কাজ করেছেন এবং পরিশ্রম করেছেন। আপনি দায়িত্ব সহকারে মাংস বিতরণ করেছিলেন। এমনিতে বেশ ভালোই মুহূর্ত অতিবাহিত করেছে। এতগুলো মানুষকে খাওয়ানোর বিষয় সত্যি খুবই কষ্টকর। ভালোই লাগলো আপনার আজকের পুরো পোস্ট পড়ে।

 2 years ago 

অনেক পরিশ্রমের ব্যাপার ভাই

 2 years ago 

আপনার বড় বাবার মৃত্যুতে কুলখানির আয়োজন তো দেখছি বেশ ভালোই করেছে। আপনি তাহলে মাংস বিতরণের কাজ পেয়েছিলেন। এবং দায়িত্ব সহকারে সে কাজটি করেছেন। যেহেতু অনেক মানুষ ছিল তাই অনেক পরিশ্রমও হয়েছে। আপনি তো দেখছি অনেক ফটোগ্রাফি করেছেন। এবং সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। এরকম একটি বিষয় শেয়ার করলেন দেখে একটু বেশি ভালো লেগেছে।

 2 years ago 

চেষ্টা করেছি সম্পূর্ণ ফটো তুলে ধরার জন্য

 2 years ago 

আমরা সকলে যেভাবে কাজটি সম্পন্ন করেছিলাম তার ফলে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়নি। আমরা খুবই সুন্দর ভাবে নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে কাজটি শেষ করতে পেরেছি। যদিও একটু পরিশ্রম হয়েছে তারপরও আমরা ভালোভাবেই সেটা করতে পেরেছি।

 2 years ago 

পরিশ্রম যাই হোক কোন প্রকার দুনাম শুনতে হয়নি

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 59500.17
ETH 2654.95
USDT 1.00
SBD 2.41