সাতে মার্চ উপলক্ষে বিদ্যালয়ে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা

in আমার বাংলা ব্লগ11 months ago
আসসালামু আলাইকুম

IMG_20230307_095911_838.jpg





হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদের কে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আজ আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হয়েছি যেখানে সাথে মার্চের ঐতিহাসিক দিন হিসেবে বিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা করা হয়েছিল আর সেই চিত্র অঙ্কন প্রতিযোগিতার বিশেষ কিছু ফটোগ্রাফিও তথ্য নিয়ে উপস্থিত হয়েছি আমি। আশা করি বিস্তারিত আলোচনা আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন।


'আমার বাংলা ব্লগ'
কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট


ফটোগ্রাফি সমূহ:



সাত এই মার্চ, বাঙালির জীবনে ঐতিহাসিক একটি দিন। এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির উদ্দেশ্যে রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন। যে ভাষণ আমাদের বাঙ্গালীদের স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য,স্বাধীন হওয়ার জন্য, মুক্তি পাবার জন্য, পরাজিত লাঞ্চিত জীবন দূর করার জন্য অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। তাই যুগ যুগ ধরে বাঙালি বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠান এবং ঐতিহাসিক সাতে মার্চের দিনে শুনে থাকে এবং তার সেই আদর্শে দেশপ্রেম জাগ্রত করে মনের মধ্যে। এই দিনটি জোরে আমাদের দেশে চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, বক্তৃতা, চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা। দেশের নেতা বর্গরা বিভিন্ন সরকার কি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজ নিজ দায়িত্বে নিজেদের মতো করে দিনটা উদযাপন করে থাকে পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের এই দিন সম্পর্কে অবগত করার জন্য এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করার জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে। তবে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো সুন্দর বক্তৃতা প্রদান করে থাকে এই দিনের উপলক্ষে। পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা করতে দেয়। যারা ভালো চিত্রাংকন করতে পারে তাদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের ব্যবস্থা থেকে থাকে। ঠিক তেমনি চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা করা হয়েছিল আমাদের বিদ্যালয়ে। আর এই চিত্র অঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রাধান্য দিয়েছিল মুস্তাফিজুর। বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা রেখেছিল। আধা ঘন্টার জন্য চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা চলছিল প্রত্যেক শ্রেণীর মধ্যে। প্রথমে আমি পঞ্চম শ্রেণী অর্থাৎ মুস্তাফিজুরের ক্লাসে উপস্থিত হলাম ফটোগ্রাফির জন্য। লক্ষ্য করে দেখলাম ছাত্র-ছাত্রীরা বেশ সুন্দরভাবে চিত্র অঙ্কন করছে।

IMG_20230307_095845_420.jpg

IMG_20230307_095853_253.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



এরপর আমি এসে উপস্থিত হলাম চতুর্থ শ্রেণীতে। কারণ এই শ্রেণীতে যিনি ফার্স্ট গার্ল সে আমার বান্ধবীর মেয়ে। আমার বান্ধবীর মেয়ের নাম রাফিয়া। আমার বান্ধবী বিলকিস ক্লাস সেভেনে থাকতে বিয়ে হয়ে যায়। এক বছরের মধ্যেই রাফিয়ার জন্ম, মায়ের মত বেশ ভালো ছাত্রী। আমি এই স্কুলে জয়েন্ট করার পর দেখলাম বিলকিসের মেয়ে এই স্কুলে পড়ে। বিলকিস আমার কাছে বেশ মেয়ের সুনাম করছিল, মেয়ে ছাত্রী হিসেবে যেমন ভালো ক্লাসের রোল নম্বর এক পাশাপাশি চিত্রাংকন খুব সুন্দর করতে পারে। তাই আমি বেশি লক্ষ্য করে তার চিত্র অংকন দেখছিলাম। চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী কতটায় বা ভালো চিত্র অঙ্কন করতে পারবে। তবুও যাই পারুক না কেন এই বিষয়গুলো তাদের দরকার আছে। তবে আমি তার পাশে কিছুটা সময় অবস্থান করে দেখার চেষ্টা করলাম সে বলল আমি গাছপালা সম্পর্কে চিত্র অঙ্কন করতে পছন্দ করি বেশি। আমি বলেছিলাম এই দিনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে যদি চিত্র অঙ্কন করতে পারো তাহলে বেশি ভালো হয়। সে বলেছিল এগুলো স্যার খুব আকড়, তবে বললাম তোমার ইচ্ছে যেমন তাই চিত্র অংকন করো।

IMG_20230307_100430_209.jpg

IMG_20230307_100432_173.jpg

IMG_20230307_100430_935.jpg

IMG_20230307_100419_051.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



চতুর্থ শ্রেণীতে এই মুহূর্তে আসমা ম্যাডাম ক্লাস নিচ্ছিল। লক্ষ্য করে দেখলাম চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বেশ প্রতিযোগিতা চলছিল একে অপরের চিত্রাংকনের প্রতি লক্ষ্য রাখছে আর ঘড়িতে সময়ের প্রতি লক্ষ্য রাখছে অর্থাৎ তারা খেয়াল করছে সময় শট হয়ে যাচ্ছে কারটা বেশি ভালো হচ্ছে এ বিষয়গুলো। আমি এমন দৃশ্য দেখে অবাক হলাম অন্যান্য ক্লাসের চিত্র অংকন চলছে কিন্তু এমন প্রতিযোগিতা খেয়াল করছিলাম না। যাইহোক বেশ ভালো লাগছিল তাদের এই দৃশ্য।

IMG_20230307_100446_919.jpg

IMG_20230307_100407_640.jpg

IMG_20230307_100502_759.jpg

IMG_20230307_100456_386.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



এরপর পঞ্চম শ্রেণীতে আবার অবস্থান করেছিলাম। পঞ্চম শ্রেণিতে দুইটা ছেলে রয়েছে তারা একটু নরমাল স্টুডেন্ট। খুব অনুরোধ করে তার পিতা-মাতা আমার কাছে বলেছিল আমার এই ছেলে দুইটাকে আমার আপনাদের স্কুলে ভর্তি নেই, তারা বাহির টান হয়ে গেছে বাড়ির কথা শুনতে চায়না। স্কুলে পাঠানোর দায়িত্ব আমাদের আর আপনারা যে করে হোক তাদেরকে লেখাপড়ার পথে এনে দিন এভাবেই অনুরোধ করেছিল। সেই আমার অনুমতিতেই এদেরকে স্কুলে ভর্তি নিয়েছিলাম। যাই হোক তারা যথেষ্ট ভালো পর্যায়ে ফিরে এসেছে। তবে এই সুন্দর দিনে অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীরা যখন খুব সুন্দর সুন্দর চিত্র অঙ্কন করছে তাদের চিত্র অঙ্কন করা দৃশ্য দেখে অবাক হয়ে গেলাম। এই মুহূর্তে আমি যখন ফটোগ্রাফি করছি মুস্তাফিজুর তো হেসেই পাগল প্রায়। আমি এদের দুইজনকে প্রশ্ন করলাম তোমরা কেন চিত্র অঙ্কন করছো না আর যে চিত্র হাতে দাঁড়িয়ে রয়েছে তাকে প্রশ্ন করলাম এগুলো বাবা তুমি কি অঙ্কন করেছ? পাশের ছাত্রটা হাসাহাসি করতে চাচ্ছে কিন্তু আমার ভয়ে হাসতে পারছে না কারণ তারা দুজন বেশ ভয় পায় আমাকে। একে প্রশ্ন করলাম কি মনে করে এই চিত্র অঙ্কন করেছ আমাকে বলো। ছেলেটা আমাকে বলল স্যার সাথে মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিল শেখ মুজিবুর রহমান আমি মনে মনে শেখ মুজিবর কে চিন্তা করেই এই ছবি অঙ্কন করেছি। প্রশ্ন করলাম তোমার এই চিত্র অংকনের মধ্য দিয়ে কি বুঝাতে চেয়েছো? ছাত্রটা বলল স্যার শেখ মজিবুর রহমান ভাষণ দিচ্ছে! তার কথা শুনে আমি তো অবাক আর মুস্তাফিজুর হেসে গড়াগড়ি। এছাড়াও আরো অনেক কিছুই বলল যাই হোক আপনারা এমনিতেই বুঝে নিতে পারবেন। তবুও দোয়া করি তারা যেন ভালো স্টুডেন্ট হয়ে ভালো পর্যায়ে যেতে পারে, কারণ তারা পিতা-মাতার আশা ভরসা।

IMG_20230307_095913_973.jpg

IMG_20230307_095916_670.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



এরপর আবারো তৃতীয় শ্রেণীরও চতুর্থ শ্রেণি দেখতে গেলাম। আমাদের এই বিদ্যালয় তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা বেশ পাকা টাইপের। অর্থাৎ মার খেতে রাজি আছে কথার ধারধারে আসতে রাজি না। তবে চিত্রংকর প্রতিযোগিতার মুহূর্তে লক্ষ্য করে দেখলাম তারা খুব মনোযোগ সহকারে ছবি আঁকাচ্ছে। তাদের এত সুন্দর শান্তশিষ্ট অবস্থান দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম কারণ তারা সবসময় চেঁচামেচিতে ব্যতিব্যস্ত থাকে আর চিত্র অঙ্কনের সময় এতটা সুন্দরভাবে চিত্র অঙ্কন করছে লক্ষ্য করে দেখলাম বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী অনেক সুন্দর ভাবে চিত্র অংকন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে তো প্রতিযোগিতা সেই আকারে।

IMG_20230307_100217_962.jpg

IMG_20230307_100223_084.jpg

IMG_20230307_100522_557.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স



এদিকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে আমাদের জাহাঙ্গীর ভাইয়া ছাত্র-ছাত্রীদের বলেছিল তোমাদের অন্য কোন ছবি আঁকাতে হবে না শহীদ মিনারটা শুধু সুন্দর করে আঁকিয়ে দেখাও যারটা ভালো হবে সে প্রাইজ পাবে। লক্ষ্য করেছে দেখলাম তারা বেশ সুন্দরভাবে অঙ্কন করার চেষ্টা করছে ধীর গতিতে। এদের মধ্যে কোন প্রতিযোগিতা নেই তবে ঠান্ডা মাথায় ধীরে সুস্থে অঙ্কন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে লক্ষ্য করলাম। এই মুহূর্তে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী আমাকে ডেকে বলল স্যার আমার চিত্র অঙ্কন করা হয়ে গেছে। এতটা কেন ফটোগ্রাফি করছি এবং সব ক্লাসে কেন ফটোগ্রাফি করে বেড়াচ্ছি হয়ত আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে আর এই মুহূর্তে অন্য কোন শিক্ষক আমাকে কিছু বলছে না বা আমার কোন ক্লাসে দায়িত্ব আছে কিনা হয়তো এমনটা আপনাদের মধ্যে প্রশ্ন থাকতে পারে আসলে মিডিয়ার কাজ আমি আর মুস্তাফিজুর করতাম ফেসবুকে তাদের ভিডিও ফটো আপলোড করতাম। আমি যেহেতু ষষ্ঠ শ্রেণীর ক্লাস টিচার ছিলাম,আমার ছাত্র-ছাত্রীরা যথেষ্ট সভ্য ও শান্ত সৃষ্ট। তাদেরকে কাজে লাগিয়ে দিয়ে এদিকের দায়িত্ব পালন করা সহজ হতো আমার। যাই হোক এভাবেই প্রত্যেক শ্রেণীতে চিত্র অঙ্কন করা দেখে ছে বেশ ভালো লাগছিল আমার। চিত্রাক্ষণ প্রতিযোগিতা করলে এদের মধ্যে নতুন সৃজনশীল চিন্তাধারা জাগ্রত হয়। লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যক্রম যদি এদের মাঝে আনা হয় তাহলে এতে তাদের মেধা শক্তি বিকাশ ঘটে। পাশাপাশি বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। আর এই সমস্ত চিন্তা ধারাকে মাথায় রেখে তাদের বিভিন্ন দিনগুলোতে ধারণা দেওয়া এবং কাজে লাগানোর চেষ্টা করতাম। আশা করি এই থেকে অনেক কিছু বুঝতে পারলেন।

IMG_20230307_100154_177.jpg

IMG_20230307_103131_688.jpg

IMG_20230307_103134_064.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স

আশা করি,আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে বুঝতে ও শিখতে পেরেছেন, সেই সাথে নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন। পোস্টটি উপস্থাপনা কেমন ছিল এবং এ বিষয়ে আপনার অনুভূতি কেমন, অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইলো।


পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif

zr7XQBzuvvkjgjjPxunUtP5k84gxgWc4mR8PqdBj5rx8AtXSSugGPwSy7JKyM3rgX4k3arRVPC2wT66DqiAYg2UuYrHpE94NCJsYEnjKP7Erbg.png


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 11 months ago 

বাংলাদেশ কিভাবে স্বাধীন হয়েছিল এ সম্পর্কে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অবগত করানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সাতই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমান অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছিলেন। তার বক্তব্য সত্য জোরে এই দেশ স্বাধীন হয়। ৭ ই মার্চে আপনাদের স্কুলের চিত্র অংকন পদ্ধতি দেখে বেশ ভালো লাগলো। এ ধরনের অনুষ্ঠানগুলো স্কুলে করলে ছেলেদের অনুপ্রাণিত হয়। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

বেশ ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর কমেন্ট।

 11 months ago 

স্কুলে এটি ভালো উদ্যোগ নিয়েছেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এরকম ভালো কিছু উদ্যোগ নিলে খুব ভালো হয়। ছাত্র-ছাত্রী যেগুলো ভালো-চিত্র অঙ্কন করলে তাদেরকে পুরস্কৃত করবেন শুনে খুব ভালো লাগলো। দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীকে শহীদ মিনার এঁকে দিলে পুরস্কৃত করবেন শুনে ভালো লাগলো। ছাত্র-ছাত্রীকে যত সুন্দর ভাবে উৎসাহিত করা হয় ততই ভালো হয়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 11 months ago 

হ্যাঁ চিত্র অংকন প্রতিযোগিতা করা হয়েছিল পাশাপাশি তাদের পুরস্কার দেয়া হয়েছিল।

 11 months ago 

আপনারা সাতে সাতে মার্চ উপলক্ষে বিদ্যালয়ে চিত্রাংকন উপলক্ষে বিদ্যালয়ে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা করেছেন দেখে ভালো লাগলো। এই ধরনের উদ্যোগগুলো নিলে ছাত্রছাত্রীর জন্য অনেক ভালো হয়। সাতে মার্চ সম্পর্কে জানতে পারলো এবং খুব সুন্দর চিত্রাঙ্গনও করতে পারল। এবং ছাত্র-ছাত্রীকে পুরস্কৃত করলেন ভালো চিত্র অঙ্কন করার কারণে। আপনাদের স্কুলের উদ্যোগটা আমার কাছে খুব ভালো লাগলো তাই ধন্যবাদ আপনাকে।

 11 months ago 

ছাত্র-ছাত্রীদের মেধার বিকাশ ঘটে এবং উৎসাহ জাগে নতুন কিছু জানার প্রতি।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59596.75
ETH 2659.83
USDT 1.00
SBD 2.45