থেকে এভাবেই প্রতিনিয়ত তাদের অ্যাসেমলি ক্লাস করানো হতো। যেখানে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয় এরপর জাতীয় সংগীত, তারপর শরীরচর্চা। ১০-১২ রকমের ব্যায়াম করানো হতো পিটি প্যারডে। এখনো এই নিয়ম রয়েছে এবং সেভাবেই কার্যক্রম চলে আসছে শুনেছি। তবে আমি মনে করে প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানের যদি এভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের শরীর চর্চা করানো হয় এবং নিয়মের মধ্যে আনা হয় তাহলে অনেক কিছু তারা শিখতে পারে। এতে একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন হওয়ার সম্ভাবনা অনেক। কিন্তু বেশিরভাগ লক্ষ্য করা যায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বছরের শুরুতে বেশ কয়েক মাস হয়ে থাকে কিন্তু পরবর্তীতে আর এসব গুলো হয় না। ঠিক এভাবে অনেক কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে না হওয়ার কারণে, বেশিরভাগ গার্জিয়ানরা প্রাইভেট স্কুল কে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তবে যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয় তারা আফসোস করে নিজের সন্তানদের ভালো শিক্ষা দিতে পারছি না এই ভেবে।
Video device: Infinix hot 11s
সোর্স
তাই আমি মনে করি সুন্দর সুস্থ জাতি গঠনের জন্য প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিছু নৈতিক শিক্ষা কিছু শারীরিক শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে আর সে ক্ষেত্রে অ্যাসেম্বলি ও পিটি প্যারেড ক্লাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের মন মানসিকতার ফ্রেশ থাকে এবং লেখাপড়ায় বেশ গুরুত্ব থাকে। আমি লক্ষ্য করে দেখেছি যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা আন্তরিকতার সাথে এ ক্লাসে অংশগ্রহণ করতো তারা তাদের শ্রেণী পাঠদানেও বেশ ভালো ভূমিকা রাখত। এমনকি রেজাল্ট এর সময় সেই সমস্ত শিক্ষার্থীরা ভালো রেজাল্ট করত। আশা করি এই ভিডিওটা সর্বশ্রেণীর গার্জিয়ানদের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা ভিডিও। যারা এই ভিডিওটা দেখবে তারা অবশ্যই এ বিষয়ে যথেষ্ট সজাগ ও সচেতন হবে।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
ভিডিও বিষয়ক | তথ্য |
ভিডিও ডিভাইস | মোবাইল ফোন |
ভিডিও ম্যান | @sumon09 |
Editing app | PicsArt & inshot |
YouTube channel | সোর্স |
বিষয় | অ্যাসেম্বলি ক্লাসের অংশ |
আমার বাংলা ব্লগের সদস্য,সুমন। থানাঃ গাংনী, গাংনী-মেহেরপুর বাংলাদেশ। দৈনন্দিন জীবনে আমার পথ চলার প্রতিপাদ্য বিষয়: সততা সচেতনতা সাহসিকতা যার মধ্যে ন্যায় নীতি নিহিত।
ভিডিও দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ। |
ভাই আপনার পোস্ট দেখে আজ বড় আফসোস হচ্ছে এবং বারবার মনে পড়ে যাচ্ছে সেই স্কুলের কথা গুলো। আসলে ভাইয়া এসএসসি পাস করা মানেই জানি জীবন থেকে হারিয়ে ফেলা একটি আনন্দ মুহূর্ত। আমরাও একসময় এভাবে স্কুল প্রতিষ্ঠা নেই এভাবেই এসেম্বলিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সাথে পিটি করতাম বেশ ভালো লাগতো । কিন্তু কলেজ জীবনের পদার্পণ এগুলো খুব একটা বেশি হয় না বললেই। তবে আপনি আজকে আমাদের মাঝে যে অ্যাসেম্বলি ভিডিও শেয়ার করেছেন এটা হচ্ছে গ্রিন রেইন ল্যাবরেটরি স্কুলের । দারুন লাগছে, তাদের পিটি অসাধারণ হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক বছর আগে এই জীবনটা পার করে এসেছি। একটা সময় ছিল স্কুলে আসার পরে গেম টিচার আমাদেরকে অ্যাসেম্বলি করাতেন সেখানে কোরআন পাঠ জাতীয় সংগীত এবং শপথ বাক্য পাঠ করানো হতো। সেই সময় গুলো মনে পড়লে বেশ খারাপ লাগে এখন। আপনার ভিডিওগ্রাফিটা বেশ ভালো লেগেছে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই, শুধু জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকলো, ফিরে পাবো না আর সেই মধুর খন!
অনেকদিন পর বাচ্চাদের এমন অ্যাসেম্বলি ক্লাসের ভিডিওগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। স্কুলে পড়া কালীন সময় আমি ও এমন অনেক ক্লাস করেছি। তবে বেশিরভাগ ক্লাস ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করতাম কারন আমার কাছে অ্যাসেম্বলি ক্লাসটা খুবই বিরক্তিকর লাগতো। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর ভিডিওগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বিরক্তি আমারও লাগতো
হা হা হা তাই নাকি ভাই।