অনেক ভোগান্তির পরে ওয়াইফাই লাইন ঠিক করতে পারার অনুভূতি।
আজ - শুক্রবার
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদের কে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার অনুভূতি নিয়ে। তাই চলুন আর দেরি না করে এখনি মূল পর্বে চলে যাওয়া যাক।
'আমার বাংলা ব্লগ' কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট |
---|
৬-৭ দিন ধরে আমার ওয়াইফাই রাউটার লাইন কাজ ছিল না। হঠাৎ কেন লাইন ডিসকানেকশন হয়ে গেছে তার কারণ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তাই রাউটার চেক করতে হয়েছে,তার চেক করতে হয়েছে। তাই খুব হয়রানির শিকার হতে হয়েছে লাইন ঠিক করার জন্য। কেন যে হঠাৎ করে লাইন কাজ করছে না এই নিয়ে বড় টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম। যেহেতু আমার ওয়াইফাই লাইন একটি সাব-লাইন। মূল রাউটার আমার বন্ধু মারুফের বাড়িতে। সেই রাউটার থেকে আরও দুইজন বন্ধু দুই দিকে সাবলাইন নিয়েছি। আমার রুম থেকে মারুফের রুম ১০০ গজ দূরে। তার মাঝখানে দুইটা বাড়ি রয়েছে। যাই হোক হঠাৎ করে লাইন না পাওয়াই খুবই হতাশাগ্রস্থ হয়েছিলাম এবং এর জন্য বিভিন্নভাবে হয়রানিগ্রস্থ হতে হয়েছে কোথায় কিভাবে লাইন সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে খুঁজে বেড়াতে গিয়ে। প্রথমে রাউটার থেকে তারের পিন খুলে চেক করেছি কোন সমস্যা হয়েছে কিনা পিনের মধ্যে কোন তার ভেঙে গেছে কিনা। তবে রাউটার আর রাউটারের সাথে পিনে কোন সমস্যা ছিল না। তাই সমস্ত লাইন জুড়ে খুব খুজে হয়রান হতে হয়েছে। রাউটারের তার একটি লাউয়ের বানের উপর দিয়ে গিয়েছিল সেখানে খুব খুজেছি যে লাউয়ের বানের মধ্যে ইঁদুরে কেটে দিয়েছে কিনা। সেই স্থানে কোন সমস্যা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আর এভাবে তিন দিন হয়রানি শিকার হতে হয়েছে। কারণ প্রথম দুই দিন লাইন ঠিক করার সময় খুঁজে পায় নাই যার জন্য ওয়াইফাই বিহীন কাজ করতে হয়েছে।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
লাইন যখন তন্ন তন্ন করে খুজছিলাম কোথায় নষ্ট হয়েছে তখন সংযোগ বিচ্ছিন্ন স্থান খোঁজার জন্য গাছে উঠতে হয়েছে আমার। হয়তো আপনারা মনে করতে পারেন তারগুলো এক জায়গায় জড়িয়ে নিয়ে চেক করলে তো পারতাম কিন্তু তার টাঙ্গানো বড়ই কঠিন যেহেতু পূর্বেই বলেছি ১০০ গজ অর্থাৎ ২০০ হাত তার, দুই তিনটা বাড়ির উপর দিয়ে এসেছে এদিকে গাছ ওদিকে লাউয়ের বান এছাড়াও আরো অনেক কিছু। তাই খুব মনোযোগ সহকারে খুঁজে বেড়াতে হয়েছে তার ধরে। অবশেষে নিম গাছের এক প্রান্তে খুঁজে পেয়েছিলাম ইঁদুরে কেটে দিয়েছে লাইন। আর এর জন্য ডিসকানেকশন হয়ে গিয়েছে আমার ওয়াইফাই লাইন। অবশেষে হয়রানি অবসান খুঁজে পাওয়ার প্রত্যাশা যাগলো মনে তাই চেষ্টা করলাম গাছ থেকে পিন লাগিয়ে সমাধান করার জন্য। দুইদিকে দুইটা পিন লাগিয়ে মাঝখানে সকেট লাগানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু কোনমতে কাজ হলো না। সকেট লাগানোর পূর্বে চেক করছিলাম ব্যাটারি সংযোগ অর্থাৎ ডিসি টু এসি লাইন দিয়ে। যেহেতু সব জায়গায় কারেন্টের লাইন টানা সম্ভব নয়। তাই বারো ভোল্টের ব্যাটারি ইনভার্টার রাউটার সাথে করে নিয়ে বেড়াতে হয়েছিল চেক করার জন্য। বাজার থেকে রাউটারের তার কিনে এনেছিলাম সেখানে নিজের মতো করে পিন লাগিয়েছিলাম যেহেতু সাবলাইন, তাই রাউটার লাগানোর সহায়তা করবে না কারণ তারা জানলে বরং উল্টা লাইন বন্ধ করতে বলে। যেহেতু সাব লাইন বলে কথা। তবে তারা জানে সাবলাইন আমরা তিন বন্ধু মিলে চালায়। মূলত আমাদের মেন রাউটার নেয়া হয়েছিল তিন বন্ধু চালাবো বলে। যাই হোক আর এভাবে দুইদিন হয়রানীর শেষে পরবর্তীতে মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো। আজকে গাছে উঠেছিলাম। নতুন সংযুক্ত তারটি খুলে ফেললাম। মাথায় চিন্তা আসলো প্রত্যেকটা তার একসাথে যুক্ত করে দিয়ে লাইন ঠিক হয় কিনা।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
আমি প্রতিটা তার একসাথে জোড়া দেওয়ার চেষ্টা করলাম। কারণ আজকে দেখলাম যে আগের দুইটা দিন দুই রকম পদ্ধতিতে পরীক্ষা করার চেষ্টা করেছি এবং প্রত্যেকটা পরীক্ষা বিফলে গেছে। যেহেতু প্রথম দিন পরীক্ষা করেছিলাম রাউটারের থেকে। ওদিকে লাউ-কুমড়োবানের মধ্য থেকে অনেক চেক করেছি এবং তার কেটে ফেলে দিয়েছি কিন্তু তারপরেও সমাধান হয়নি। আজকে ইচ্ছে ছিল যদি গাছের উপর থেকে সকেট আর পিন যা নতুন করে লাগিয়েছিলাম সেগুলো খুলে ফেলার পরে তার একসাথে সংযোগ করে দেখব যদি হয় ভালো আর যদি না হয় তাহলে সম্পূর্ণ তারগুলো আবার গুছিয়ে ফেলব এবং রুমের মধ্যে নিয়ে গিয়ে চেক করব। তবে এতে বেশি ভোগান্তির শিকার হতে হতো। বাড়ির মধ্য দিয়ে গাছের উপর দিয়ে তার টাঙানো বেশ কঠিন কাজ তাই আজকে শেষ পরীক্ষা করার চেষ্টা করছিলাম। যদি হয় ভালো না হয় তার গুছিয়ে ফেলব পরীক্ষা করার জন্য। যাই হোক আমি নির্দিষ্ট তার গুলো এদিকের আর ওদিকের মেন কালারের তার গুলো একসাথে সংযুক্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করলাম। আপনারা লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন রাউটারের তারের মধ্যে মোট আটটি করে খেয়েই রয়েছে। অর্থাৎ এটা ক্যাট সিক্স তার, তাই তার মধ্যে মোট আটটি করে রয়েছে। আমি অবশ্য নিম গাছের মাথায় অনেকক্ষণ অবস্থান করছিলাম এই তার সংযোগ করার জন্য তবে লক্ষ্য করেছিলাম কাছে অনেক সাপ পিঁপড়া। যে পিঁপড়া গুলো একবার কামড় দিলে সারাদিন কষ্ট ভোগ করতে হয়।। তবুও তার মধ্য থেকে চেষ্টা করছিলাম লাইন ঠিক করার জন্য। এর আগের দুইদিন আমি ৬ বার এই গাছে উঠেছি। প্রথম দিন সমস্যা খুঁজে পাইনি দ্বিতীয় দিন সমস্যা পেয়েছি তবে যা কাজ করেছিলাম তা ভুল হয়েছে কোন কাজে আসেনি। তাই আজ শেষ চান্স নিয়ে উঠেছিলাম। প্রথমে নির্দিষ্ট তার গুলো একসাথে যুক্ত করে দিলাম এবং গাছ থেকে নেমে এসে বাড়িতে পরীক্ষা করতে গেলাম লাইন পাচ্ছে কিনা। যাই হোক বাড়িতে এসে লক্ষ্য করলাম হ্যাঁ ওয়াইফাই লাইন পেয়েছে। সামান্য ইদুরের এই বেয়াদবির জন্য এত ভোগান্তির শিকার হতে হলো আমাদের। মারুফ যেমন তার বাড়ি থেকে প্রথম দিন থেকে চেষ্টা করছিল ঠিক করার তেমনি আমিও চেষ্টা করছিলাম আমাদের বাড়ি থেকে তাদের বাড়ি পর্যন্ত লাইনে সমস্যা উদঘাটন করার জন্য
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
গাছে উঠে লাইনে তার গুলো ভালোভাবে জড়িয়ে নিলাম। যেন কোথাও রোজ কানেকশন না হয় এবং ভেঙে বা ছেড়ে না যায়। গাছে বসে অনেকক্ষণ ধরে লাইন ঠিক করতেছে হাত পা লেগে গেল তাই গাছ থেকে নেমে এলাম আবারও গাছে উঠে কাজ শুরু করলাম এভাবে আধা ঘন্টা এক ঘন্টা পার হয়ে গেল। আর এভাবেও একটি তার সাথে আরেকটি তারের কালেকশন দেওয়া সম্পন্ন করলাম আলাদা আলাদা পয়েন্টে রেখে যেন টেপ দিয়ে জড়ালে আলাদা আলাদা ভাবে জড়ানো যায়। অর্থাৎ দ্বিতীয়বারের মতো ফিনিশিং দিচ্ছিলাম তার গুলো যেন কোন প্রকার কমতে না থাকে। তারের মাঝখানে কোন স্থানে যেন ডিসকানেকশন হওয়ার ভয় না থাকে তাই এতদিনের হয়রানি টা থেকে বুঝতে পেরেছি কতটা ভোগান্তি হতে হয় যার জন্য ভক্তি সহকারে ঠিক করার চেষ্টা করলাম।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
এবার দুই পাশের তার গুলো সংযুক্ত স্থান টেপ দিয়ে ভালোভাবে জড়িয়ে দিলাম যেন একটি তার ওপর আরেকটি তারের সাথে সংযুক্ত না হয়ে যায়। যেহেতু মোট আটটি তার রয়েছে তাই খুব সাবধানতার সাথে টেপ জড়ানোর চেষ্টা করলাম। ইঁদুর এমনভাবে তার কেটেছিল যা মুখে বলে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। দুই দিকের তার গুলো মোটা একটি বেড়া বাধা তার দিয়ে শক্ত করে বাধলাম এবং এভাবে টেপ জড়িয়ে দিয়ে গাছ থেকে নেমে এলাম। তবে ভুলবশত গাছের মাথায় তা রেখে এসেছিলাম নতুন যে ওয়াইফাই এর লাইনের তার কিনেছিলাম সে তার টি মনের ভুলে গাছের মাথায় রেখে এসেছিলাম।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
লক্ষ্য করছেন নিম গাছের ডালের সাথে তার ঝুলছে। মূলত নতুন নতুন চারটি আবার ও নামিয়ে আনার জন্য গাছে উঠতে হলো। ইদুরের যেমন গ্যারান্টি নেই তাই মানুষেরও কোনো প্রকার গ্যারান্টি নেই এতগুলো তার এভাবে গাছের মাথায় এমনিতে ঝুলে থাকতে দেখলে যে কেউ নিয়ে চলে যাবে। হয়তো বারবার নিমগাছে ওঠার ফলে খুবই ক্লান্ত বোধ করছিলাম তারপরেও তার ঠিকানার ক্ষেত্রে কোন গাবলতি রাখলাম না। পুনরায় নিম গাছে উঠে তার গুছিয়ে নিয়ে এলাম এবং বাসায় এসে লক্ষ্য করলাম হ্যা কানেকশন পরিপূর্ণ ঠিকঠাক রয়েছে। প্রথম কালেকশনের সময় খুবই ভালো লাগছিল আমার তাই পুনরায় গাছে ওঠে টেপ লাগিয়ে সুন্দর করে লাইন মজবুত করার চেষ্টা করছিলাম এমন মুহূর্তে একটু ভিতরে ভাব হচ্ছিল না জানি টেপ জড়ানোর পরে আবার কোথাও লাইন বিস্তৃত হয়ে যায় এবং এতক্ষণের হয়রানি বিফলে যায়। কিন্তু দ্বিতীয়বারের মতো যখন বাড়িতে চেক করতে আসলাম লাইন ঠিক আছে কিনা দেখলাম হ্যাঁ ঠিক আছে। আর এর মধ্য দিয়ে পুনরায় আমার ওয়াইফাই লাইন এর মাধ্যমে অনলাইনে কাজ করার কার্যক্রম শুরু হলো। আমি আবারো নিজ বাসা থেকে আমার বাংলা ব্লগে কাজ করতে পারছি তাই নিজের কাছ থেকে অনেক ভালো লাগছে। কারণ গত সপ্তাহে আমি কাজ করেছি খুবই কষ্টসাধ্য ভাবে। যেহেতু মোবাইল সিমে সব সময় ভালো নেট পাওয়া যায় না। আর এখন চলে এসেছে মশার সময় রাতে বাইরে থেকে নেট চালানো মোটেও সম্ভব নয়। যার জন্য গতকালকে হ্যাংআউট ভালো ভাবে করতে পারি নাই। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছিল আমি এবারও টায়ার ওয়ান এ রয়েছি জেনে। যেহেতু ওয়াইফাই লাইনে কাজ করতে পারি নাই, তাই স্কুল থেকে হোক আর অন্যান্য সময় হোক কষ্ট করে কাজ করার চেষ্টা করেছিলাম। যাইহোক অনেক ভোগান্তির পরে ওয়াইফাই লাইন সম্পূর্ণরূপে ঠিক করে এখন কাজ করতে পারছি।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
💌আমার পরিচয়💌
আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি। |
---|
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার পরিচিতি | কিছু বিশেষ তথ্য |
---|---|
নামঃ | sumon |
পেশা | শিক্ষকতা |
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | মোবাইল |
ব্লগিং মোবাইল | Infinix hot 11s |
ক্যামেরা | camera-50mp |
আমার বাসা | মেহেরপুর |
আমার বয়স | ২৭ বছর |
ভালোলাগা | 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা |
পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকুন সকলে। আল্লাহ হাফেজ। |
---|
ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার জন্য বেশ কষ্ট করেছেন দেখছি। এটা ঠিক ভাইয়া ওয়াইফাই ঠিক না থাকলে আমাদের কাজের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। যার কারণে ওয়াইফাই থাকাটা খুব জরুরী। আমাদের ওয়াইফাই টাও বেশ কিছুদিন ধরে বেশ সমস্যা করছে। ভাবছি এটা চেঞ্জ করব অন্য জায়গা থেকে লাইন নিব ভাবছি। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার জন্য বেশ কষ্ট করেছেন দেখছি। এটা ঠিক ভাইয়া ওয়াইফাই ঠিক না থাকলে আমাদের কাজের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। যার কারণে ওয়াইফাই থাকাটা খুব জরুরী। আমাদের ওয়াইফাই টাও বেশ কিছুদিন ধরে বেশ সমস্যা করছে। ভাবছি এটা চেঞ্জ করব অন্য জায়গা থেকে লাইন নিব ভাবছি। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
পুরা তিনটা দিন বিকেল টাইম টা কষ্ট করতে হয়েছে
আসলেই ভাইয়া ঠিকই বলেছেন ওয়াইফাই লাইন না থাকলে আসলে একটি ভোগান্তি হয় কারণ বর্তমানে আমরা এতটাই ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়েছি যে ১ ঘন্টা ও ওয়াইফাই ছাড়া চলা মুশকিল আর সেখানে আপনার বাসায় ছয় থেকে সাত দিন ওয়াইফাই লাইন ছিল না। আসলেই বোঝা গেছে আপনি অনেক ভোগান্তিতে ছিলেন তবে আপনি এটা সমাধান করতে পেরেছেন জেনে খুব খুশি হলাম।
কাজ করায় খুবই ব্যাঘাত ঘটেছিল আমার ওয়াইফাই লাইন না থাকায়
এত কষ্ট করার থেকে রিপিটার ব্যবহার করেন,আপনার লাইনের তারের অবস্থা দেখে তো আমার মায়া হচ্ছে।এভাবে জোড়া দিয়ে তো নেট স্পিড ভাল পাবেন না।আর ক্যাট সিক্স এর পরিবর্তে ফাইবার অপটিক নিয়ে নিন।যাই হোক পরিশ্রম যে সার্থক হয়েছে এটাই বড় কথা।
তারে যে দাম ভাই এই মুহূর্তে তার কেনা সম্ভব নয়
অনেক কষ্ট করার পরে ওয়াইফাই লাইন ঠিক করতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো। ওয়াইফাই লাইন ঠিক না থাকলে আমাদের কাজ করতে অনেক অসুবিধা হয়। কোন কাজ ঠিকমতো করাই যায় না। এখনকার দিনে ওয়াইফাই ছাড়া সব অচল হয়ে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ওয়াইফাই লাইন ঠিক করার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আর বইলেন না আপু অনেক ভোগান্তির পরে ঠিক করতে পেরেছি