হাই বন্ধুরা! কেমন আছেন সবাই? আশা করি, আপনারা সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আমার বাংলা ব্লগের সকলকে শুভকামনা জানিয়ে শুরু করছি আজকের একটি নতুন পোস্ট। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বেশ কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে।

এই ফুলটির নাম হচ্ছে বাগান বিলাস। বাগান বিলাস ফুল দুটি কালার হয়ে থাকে। এটা হচ্ছে সাদা কালার আবার আরেকটি আছে গোলাপি কালারের। তবে দেখতে গোলাপী কালার টাই সুন্দর লাগে। এখানে আমি সাদা কালারটা ফটোগ্রাফি করেছি। এটাও কিন্তু দেখতে চমৎকার লাগছে। আমার আগে থেকেই ফুল দেখলেই ফটোগ্রাফি করতে অনেক ভালো লাগে। এজন্য ফুলের ফটোগ্রাফি করতে আমি বেশি পছন্দ করে থাকি।

এটা হচ্ছে জবা ফুল। জবা ফুলের গাছ অনেক বড় হয়ে থাকে। কিন্তু এই গাছটি অনেক ছোট। আমি সব সময় বড় গাছ গুলাই দেখেছি। তবে এবার এরকম ছোট গাছ দেখার সুযোগ হলো। গাছটা দেখতে ছোট হলেও ফুলগুলো অনেক বেশি সুন্দর। আবার জবা ফুলও চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এখনো আমি প্রায়ই জবা ফুল ব্লেন্ডার করে চুলে দিয়ে থাকি। বেশ উপকারও পাই।

এটা হচ্ছে রঙ্গন ফুল। রঙ্গল ফুল কিন্তু দেখতে অনেক সুন্দর। তবে আমার কাছে সব ফুলে অনেক ভালো লাগে। ঠিক তেমনি করে ফটোগ্রাফি করতেও অনেক বেশি ভালো লাগে। রঙ্গন ফুল শুনেছি অনেক কালার হয়ে থাকে তবে আমি শুধু লাল কালার টাই দেখেছি। অন্য কালার খুব একটা চোখে পড়ে না। বাহিরে গেলে শুধু এই কালারটাই দেখি। তারপরও কিন্তু এই ফুলের সৌন্দর্য অপরূপ। ফুল আমারে মুগ্ধ করে তাদের সৌন্দর্যে। আসলে ফুলের মধ্যে যেমন শান্তি পাওয়া যায় ঠিক তেমনি করে ফুল জিনিসটা অনেক পবিত্র।

এটা হচ্ছে কেশরাজ গাছ। গাছটি খুবই উপকারী। বিশেষ করে চুলের জন্য কেশরাজ গাছ খুব উপকারী। আগে আমি অনেক কেশরাজ গাছের রস তুলে দিয়েছি এবং চুলের অনেক উপকারও পেয়েছি। চুল অনেক কালো করে আবার ঘন করে। তবে এখন এই গাছ খুব কম লক্ষ্য করা যায়। গাছটির ফুল দেখতেও অনেক সুন্দর তাই আমি এখানে সুন্দর করে কেশরাজ গাছের ফটোগ্রাফি করেছি।

আমি মোছাঃ সুমাইয়া, আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম নাগরিক। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুরে। আমার বর্তমান ঠিকানা ঢাকা সাভার, বিশ-মাইল। আমি বিবাহিত,একজন কলেজ ছাত্রী। আমার হাজব্যান্ড একজন বেসরকারি চাকুরীজীবী।আমি বর্তমান ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে অধ্যয়নরত রয়েছি। আমার কলেজের নাম বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা সাভার। আমরা দুই ভাই বোন। আমার @sumiya23 স্টিমিট আইডির নাম।