পাপের পরেই যেনো শুধু সৃষ্টিকর্তাকে মনে করা!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আমি এমন একটা জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে এসেছি। যে লেখাটি পড়ে হয়তো অনেকেই নিজের সাথে রিলেট করতে পারবে। আমার নিজেরও তা হয়েছে এবং সেই কারণেই আসলে আজকের লেখাটি লেখা এবং আজকে যে টাইটেলটি দেখতে পাচ্ছেন সেটা খুব সহজ ভাষাতেই লেখা। অর্থাৎ কঠিন কোনো ভাষাতে লেখা নয় যে বুঝতে সমস্যা হবে। তাও আমি একটু বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করছি যাতে সকলের ই সুবিধা হয়।
আচ্ছা আপনারা কজন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন যে, আপনারা প্রতিদিন সৃষ্টিকর্তাকে মনে রাখেন কিংবা সৃষ্টিকর্তার জন্য যেসব ধর্মীয় রীতিনীতি রয়েছে প্রতিটি ধর্মের, সেসব পালন করেন। আমি যদি আমার নিজের কথা বলি। তাহলে সত্যি কথা বলতে সব সময় ধর্মীয় রীতিনীতি গুলো খুব একটা পালন করা হয় না এবং এটা অত্যন্ত অন্যায় এবং লজ্জার একটি ব্যাপার কিন্তু তখন ই ধর্মীয় ব্যাপারগুলো অনেক বেশি করা হয় কিংবা মানা হয়। যখন কোনো একটা বিপদের মধ্যে আমরা পরি। অর্থাৎ ব্যাপারটা অনেকটা এমন হয়ে গিয়েছে যে বিপদে না পরলে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি না আর যখন খুব সুখে শান্তিতে থাকি। তখন এটা আমরা ভুলেই যাই যে আমাদের এই সুখ, আমাদের এই শান্তি, আমাদের এই ভালো থাকা দিয়েছেন আমাদের সৃষ্টিকর্তা।
যেকোনো ভাল কাজ করার পরে আমরা সৃষ্টিকর্তাকে মনে করি না। কারণ আমাদের এটা একবার হলেও মনে করা কিন্তু উচিত যে আমরা যে ভালো কাজটা করতে পেরেছি। সেটা শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তা আমাদের দ্বারা করিয়েছেন বলে করতে পেরেছি। কিন্তু যে কোনো পাপ করার পরেই শুধুমাত্র আমাদের সৃষ্টিকর্তার কথা মনে পরে। কারণ ওই যে আমরা যে পাপের জন্য শাস্তি পাবো, সে কারণে! কিন্তু কেনো সব সময় পাপের জন্য কিংবা বিপদের জন্য সৃষ্টিকর্তাকে আমরা মনে করবো? সৃষ্টিকর্তাকে আমাদের সব সময় স্মরণ করতে হবে।
একটা সত্য কথা হলো, যে মানুষদের মধ্যে ধর্মীয় ভয় কম সে সবসময় অন্যায়ের পথে হাঁটে। কারণ আমরা আমাদের ধর্মীয় বিষয়গুলো থেকেই শিখতে পারি কোন কাজটি অন্যায় এবং কোন কাজটি ভালো। আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিকে আমাদের অবশ্যই জাগিয়ে রাখা উচিত। এতে করে সমাজের শান্তি বজায় থাকবে।