ননদের মেয়ে বার্থডেতে কাটানো সুন্দর কিছুটা মুহূর্ত।
♥️ হ্যালো বন্ধুরা ♥️ |
|---|
"আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন? থঢশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আসলে কিছু দিন আগে আমার ননদের মেয়ের জন্ম দিন গিয়েছে ।সেখানে আমরা আমন্ত্রিত ছিলাম।বেশ বড় করেই অনুষ্ঠান করেছে,অনেক মানুষ ছিল।মজার ব্যাপার হল জন্ম দিনের আয়োজন করা হয়েছিল আমার ননদের হাজবেন্ডের স্কুলে।স্কুলটা খুব সুন্দর করে বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছিল।স্কুলের প্রত্যেকটা রুম, বারান্দা সবকিছুই সুন্দরভাবে ডেকোরেশন করেছে। তাই স্কুলের ছোট বড় সকল ছেলে মেয়েরা, কর্মচারী, শিক্ষক শিক্ষিকা, সেখানে এটেন্ড করেছে।যেহুতু অনেক মানুষ জন ছিল তাই বেশি হইহুল্লড় হয়েছে, আমার ছেলেমেয়েরা ও অনেক আনন্দ করেছে।তাছাড়া আমার ননদের মেয়েটাও বেশ মিষ্টি,এবং খুব কিউট। আমার ননদের মেয়েটা যেমন সুন্দর তার নামটাও খুব সুন্দর, পৃথী।
- প্রথমে আমরা স্কুলের ভেতরে গিয়ে দেখলাম খুব সুন্দর করে বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে। তারপর আমি কিছু ছবি তুলে নিলাম। আমার ছেলে মেয়ের এবং ননদের ছেলে মেয়ে ও স্কুলের আরো কিছু বাচ্চা সবাকে একসাথে দাঁড় করিয়ে কিছু ছবি তুলে নিলাম।
- আমরা বার্থডে গার্ল কে কিছু গিফট দিলাম। গিফট পেয়ে তো ও খুবই খুশি। গিফটের ভেতর একটি ক্যাকটাস গাছ আছে এই গাছটা নাচে এবং আমরা যা বলি আমাদের সে কথাগুলো রিপিট করে। এবং খুব সুন্দর সুন্দর হ্যাপি বার্থডের গান করে এই গিফট টা দেখি তো আমার ননদের ছেলেমেয়েরা খুবই খুশি হয়েছে।
- তারপর কেক নিয়ে আসা হলো আর আমি কেকটার কিছু ছবি তুলে নিলাম কেকটা খুবই সুন্দর ছিল ।
- এরপর বার্থডে গার্ল তার কেকটা কাটল এবং সবাই হ্যাপি বার্থডে বলে তাকে উইশ করল। কেক কাটার সময় খুবই মজা হয়েছিল। তারপর আমরা সবাই কেক খেলাম কেকটা খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল।
- তারপর সবার জন্য দুপুরের খাবার আয়োজন করা হয়েছে আমরা সবাই একসাথে বসে খাবার খেলাম। এভাবে আমরা আমার ননদের মেয়ে জন্মদিনের সময়টা উপভোগ করলাম।
- এই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করি আপনাদের কাছে ভালোই লাগবে। ভুল মানুষ মাত্রই হয় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন।
শুভেচ্ছান্তে : @sshifa |
|---|
♥️ আমার পোস্টটি দেখা এবং পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ♥️ |
|---|
আমার নাম মোতাহারা বেগম শিফা। আমি একজন বাংলাদেশী নাগরিক। বাংলা আমার অহংকার এবং বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা বলে আমি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে অনেক অনেক ভালোবাসি। আমি বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় বাস করি। আমি বিবাহিতা আমার দুটো সন্তান আছে। বাংলাকে ভালোবাসি বলে "আমার বাংলা ব্লগে" কাজ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমি ছবি আঁকতে, গান গাইতে, রান্না করতে এবং বিভিন্ন রকম ডাই তৈরি করতে খুবই পছন্দ করি। আমার আবার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে এবং প্রকৃতির সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি করতেও খুবই ভালো লাগে। আমি ভবিষ্যতে এই প্লাটফর্মে ভালো কাজের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চাই এটাই আমার লক্ষ্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পৃথী নামটা আসলেই খুব সুন্দর। ননদের মেয়ের বার্থডেতে খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। স্কুলে সবার সাথে অনুষ্ঠান করেছে দেখে ভালো লাগলো। স্কুলটা খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে। আপনাদের দেওয়া গিফটটাও বেশ দারুন। সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
প্রথমে আপনার ননদের মেয়ের জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাই- শুভ জন্মদিন । জন্মদিনে ছোটরা বেশ আনন্দ করে থাকে। জন্মদিনে সকলের সাথে বেশ সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। জন্মদিনের এত সুন্দর মুহূর্ত কাটানো অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপু আপনি আপনার ননদের মেয়ের জন্মদিনে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন।ওর জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ননদের মেয়ের নামটিও খুব সুন্দর। আপনার দেয়া গিফটগুলো পেয়ে খুব আনন্দ পেয়েছে।সবাই কেক কাটার পর দুপুরের খাবার খেয়েছেন। বাচ্চারা খুব আনন্দ করেছে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
উৎসাহ মূলক মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
আপু ননদের মেয়ের বার্থডেতে গিয়ে দারুন কিছু মুহূর্ত ক্যামেরা বন্দি করেছেন। বার্থডে পার্টিটা স্কুলের মধ্যে হওয়ার কারনে বেশি আনন্দ হয়েছে। আর সবাই মন খুলে আনন্দ করেছে। স্কুলের ম্যাডাম,স্যাররাও উপস্থিত ছিল। সবাই একদিন একসাথে খাওয়া দাওয়া করলো। অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।