বাংলাদেশ মিলিটারি মিউজিয়ামে ঘোরাঘুরির সুন্দর কিছুটা মুহূর্তের পঞ্চম পর্ব।
♥️ হ্যালো বন্ধুরা ♥️ |
---|
"আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন? থঢশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
আমি আজকে মিলিটারি মিউজিয়ামের পঞ্চম পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। এই পর্বে মিলিটারি মিউজিয়ামের আরো কিছু সুন্দর জায়গার সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো আপনাদের সাথে। এরপর আমরা চলে গেলাম মিলিটারি মিউজিয়ামের তৃতীয় তলায় সেখানে গিয়ে দেখলাম আরো সুন্দর সুন্দর কিছু জিনিস এবং জানতে পারলাম আরো অনেক কিছু সেখানে আমরা বিভিন্ন রকম অস্ত্রশস্ত্র এবং কয়েক ধরনের যন্ত্রপাতি তারপর দেখতে পেলাম আত্মসমর্পণের দলিল এবং আরো অনেক কিছু।পুরোটা মিউজিয়াম খুবই সুন্দর দেখতে যতই দেখছি ততই আমরা মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি।সত্যি বলতে আমাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে এসব জায়গায় বাচ্চাদেরকে নিয়ে গেলে বাচ্চারা আমাদের দেশ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে এবং কিছুটা হলেও দেখতে পারে। এসব জায়গা গুলোতে বাচ্চাদেরকে নিয়ে গেলে বাচ্চাদের মেধার বিকাশ ঘটে। আসলে এই কারণে আমি আমার বাচ্চাদেরকে নিয়ে এই জায়গাটায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। তবে এটা যে এত সুন্দর হবে দেখতে তা আগে বুঝতে পারিনি। সত্যি মুগ্ধ করার মত একটা জায়গা। তাহলে চলুন দেখা যাক আজকের পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো।
- তারপর আমরা তৃতীয় তলায় গিয়ে তৃতীয় তলার করিডোরে আমার ছেলের একটি ছবি তুললাম। করিডোরটা খুবই সুন্দর। তারপর দেখলাম কিছু আর্মিদের যুদ্ধরত অবস্থায় কিছু দৃশ্য তুলে ধরেছে। দেখি সত্যি খুব ভালো লাগলো তাই আমি ফটোগ্রাফি করে নিলাম।
- তারপর দেখলাম কিছু গুনি নামকরা মানুষদের ছবি সুন্দর ভাবে সাজানো রয়েছে তারপর আমি কিছু ছবি তুলে নিলাম। এরপর দেখলাম আত্মসমর্পণের দলিল সাইন করার একটি ছবি। তারপর আত্মসমর্পণ দলিলটির একটি ছবি তুলে নিলাম।
- এরপর দেখলাম খুব সুন্দর কিছু রাইফেল এবং বাংলাদেশের যুদ্ধের সময়ের পতাকা। দেখে খুবই ভালো লাগলো তাই এগুলো কিছু ছবি তুলে। সত্যি এই জায়গাটাতে গিয়ে ছেলেমেয়েকে অনেক কিছুই দেখাতে পেরেছি এবং জানাতে পেরেছি।
- এরপর দেখলাম আরো কিছু বন্ধু বিভিন্ন রকম গুলি রাইফেল এগুলো খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
- এরপর দেখলাম আরো অনেক রকম যন্ত্রপাতি যা এর আগে কখনো আমার দেখা হয়নি। তবে এগুলো দেখে মনে হচ্ছে বিভিন্ন রকমের কামান
সত্যি বলতে আমরা সবাই খুব ভালো একটা সময় কাটিয়েছি সেখানে। আমার তো ওই জায়গা থেকে আসতে ইচ্ছে করছে না জায়গাটা সত্যি এত সুন্দর ছিল। আপনারা কেউ চাইলে সত্যিই এই সুন্দর জায়গাটি ঘুরে দেখে আসতে পারেন। এই ছিল আমার আজকের পোস্ট আজ এই পর্যন্তই আশা করি আপনাদের কাছে ভালোই লেগেছে বাংলাদেশ মিলিটারি মিউজিয়ামের আরো কিছুটা অংশ দেখে। পরবর্তী পর্বে আরো আকর্ষণীয় কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব। ভুল মানুষ মাত্রই হয় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
চলবে.......
গুগল ম্যাপ লোকেশন : Bijoy Sarani, Dhaka 1215
ডিভাইস নেম:- গ্যালাক্সি A10s
শুভেচ্ছান্তে : @sshifa |
---|
♥️ আমার পোস্টটি দেখা এবং পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ♥️ |
---|
আমার নাম মোতাহারা বেগম শিফা। আমি একজন বাংলাদেশী নাগরিক। বাংলা আমার অহংকার এবং বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা বলে আমি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে অনেক অনেক ভালোবাসি। আমি বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় বাস করি। আমি বিবাহিতা আমার দুটো সন্তান আছে। বাংলাকে ভালোবাসি বলে "আমার বাংলা ব্লগে" কাজ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমি ছবি আঁকতে, গান গাইতে, রান্না করতে এবং বিভিন্ন রকম ডাই তৈরি করতে খুবই পছন্দ করি। আমার আবার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে এবং প্রকৃতির সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি করতেও খুবই ভালো লাগে। আমি ভবিষ্যতে এই প্লাটফর্মে ভালো কাজের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চাই এটাই আমার লক্ষ্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Twitter link
https://twitter.com/Shifa96616076/status/1715527096959967505
আপু এখানে অনেক জিনিসপত্র আছে। তো আমি গিয়েছিলাম। আমাকে মুগ্ধ করেছিল জায়গা টি। আপনার ছেলের ছবিটা অনেক সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে এবং আর্মিদের যুদ্ধরত অবস্থার দৃশ্য আপনি তুলে ধরেছেন অনেক সুন্দর ভাবে। গুলি রাইফেল গুলো গেমে দেখতাম। আজকে বাস্তবে স্বচক্ষে দেখতে পারলাম। এই গুলি গুলা খুবই পরিচিত লাগতেছে আমার। আমার ওখান থেকে আসতে ইচ্ছা করছিল না। অনেক ভাল ছিল। আপনি অনেক সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন এবং পরবর্তী পর্বে আরো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি বর্ণনা আশা করব।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
বাচ্চারা এই মিলিটারি মিউজিয়াম থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে। তারা যদি ভালো করে ঘুরে দেখে তাহলে আর ইতিহাস কষ্ট করে মুখস্থ করা লাগবে না হা হা। পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিল বিভিন্ন অস্ত্র সাবমেরিন বিখ্যাত কিছু মানুষের ছবি। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল আপনার শেয়ার করা আজকের পর্বটা। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।।
মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
মিউজিয়াম ঘুরতে অনেক ভালো লাগে কারণ অনেক নতুন কিছু জিনিস দেখা যায় যেগুলো কখনো দেখা হয়নি।আর সেটা যদি পরিবারের সঙ্গে দেখা যায় তাহলে তো আর কথাই নেই।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
এই মিউজিয়ামে গেলে বাচ্চারা অনেক কিছু দেখে জানতে পারে।জায়গাটা সত্যি ই খুব সুন্দর। আপনি পরিবারের সবার সাথে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো আপু। ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।
উৎসাহ মূলক মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।