মধুপুর গড়ের লহইড়া পিকনিক স্পটের কিছু ফটোগ্রাফি.....
সবাই কেমন আছেন, আশা করি ভালো আছেন, আমিও ভালো আছি। আজকে আমি কিছু মধুপুর গড়ের ফটোগ্রাফি নিয়ে চলে এসেছি। কিছু দিন আগে বন্ধুরা মিলে বেড়াতে গিয়েছিলাম মধুপুর গড়ে। আমাদের বাসা থেকে বেশী একটা দূরে না বাইকে গেলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট লাগে। জঙ্গলের মাঝখান দিয়ে রাস্তা, বনের ভিতর দিয়ে চলাফেরা করলেও শরীর শিহরিত হয়ে যায়। ২০ কিলোমিটার এর মধ্যে কোন বসতবাড়ি নেই। লোক কথায় শুনেছি আগে বনের ভিতর ডাকাতি হতো, দিনের বেলায় গাড়ি থামিয়ে লোট-পাট করতো কিছু ডাকাত দল। এখন বনের ভিতরে পুলিশের নিরাপত্তা বাড়ানোর ফলে ডাকাতি হয় না।
মধুপুর গড় বা মধুপুর শালবন বাংলাদেশের কেন্দ্রভাগে অবস্থিত একটি বৃহৎ বনভূমি বা উত্থিত এলাকা। মধুপুর গড় অঞ্চলটি উত্তর দিকে জামালপুর জেলার দক্ষিণ অংশ থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণ দিকে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানা পর্যন্ত। টাঙ্গাইল ও গাজীপুর জেলা এবং ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা এই গড় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত।
পিকনিক স্পটে টাওয়ার হতে ছবিটি তুলা হয়েছে।
তারিখঃ ১১-০৭-২০২২
সময়ঃ বিকাল ৪ টা ১৬ মিনিট
স্থানঃ মধুপুর গড় লহইড়া, মধুপুর, টাংগাইল।
আকাশটা ছিলো অনেক পরিষ্কার, টাওয়ার উঠে সবাই মজা করলাম। টাওয়ারটি অনেক লম্বা হওয়ায় অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়।
তারিখঃ ১১-০৭-২০২২
সময়ঃ বিকাল ৪ টা ৪৫ মিনিট
স্থানঃ মধুপুর গড় লহইড়া, মধুপুর, টাংগাইল।
পিকনিক মাঠের একাংশ
তারিখঃ ১১-০৭-২০২২
সময়ঃ বিকাল ৪ টা ৫০ মিনিট
স্থানঃ মধুপুর গড় লহইড়া, মধুপুর, টাংগাইল।
ক্যামেরা পরিচিতি :
ক্যামেরা | OPPO |
---|---|
মডেল | OPPO F21 Pro |
ফোকাল লেন্স | 35 mm |
ফটোগ্রাফার | @sparkprotap |
লেখা-লেখি করবো বাংলা ভাষায়,
”আমার বাংলা ব্লগ” কমিনিউটি-তে এটাই আমার আশা।।
ভাই আপনি কি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি নিয়ম গুলো পড়েছেন?? ফটোগ্রাফি কিভাবে করতে হয় সেটি স্পষ্ট ভাবে বলে দেওয়া হয়েছে। আপনাকে সর্বনিম্ন হলেও সাতটি ছবি শেয়ার করতে হবে। ছবির লোকেশন দিয়েছেন ভালো কথা ছবির নিচে সেই ছবি সম্পর্কে কিছু বর্ণনা করতে হবে। এই কোনকিছুই আপনি মানেন নি। আশা করি এবার থেকে নিয়ম মেনে পোস্ট করার চেষ্টা করবেন। নিয়ম না মেনে পোস্ট করলে আমরা আপনাকে সাপোর্ট দিতে পারব না ধন্যবাদ।।
ভুল হয়ে গেছে।
আগামী পোষ্টে আর হবে না। নতুন তো ভাই একটা করতে অন্যটা মনে থাকে না। ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
সবুজ বন আর নীল আকাশ দেখতে খুব ভাল লাগছে। সবুজ দেখেলে এমনিতেই আমার খুব শান্তি অনুভব হয়। ধন্যবাদ আপনাকে ছবিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এর আগে বইয়ে মধুপুর শালবনের কথা অনেক পড়েছি। কিন্তু কখনো যাওয়া হয়নি।
সত্যি এরকমটা হলে শরীরে শিহরণ হবেই এটাই স্বাভাবিক। আর চোর ডাকাতের উপদ্রব বাড়বে। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো ছিল। জঙ্গল টা সুন্দর লাগছে।
সন্ধার পরে দুপাশে পুলিশ ৫-৬ টা গাড়ি এক সাথে হলে পরে যেতে দেয়। সাথে দু-একটা পুলিশ গাড়িতে যায়। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
অনেক দিন আগে গিয়েছিলাম। জায়গা টা বেশ সুন্দর আছে। সবুজ প্রকৃতি দিয়ে ভরপুর। আরো কয়েকটি ছবি দিলে আরো ভালো ভাবে উপভোগ করতে পারতাম। তারপরও যে কয়েকটি দিয়েছেন বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর কিছু মূহূর্ত ছবি শেয়ার করার জন্য।