রেনডম ফটোগ্রাফি পোস্ট - পর্ব ১৯
প্রথমেই যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন এটা বাংলাদেশের মেলাগুলোর সবচাইতে পরিচিত দৃশ্যগুলো ভিতর একটি। এই ধরনের খাবারের দোকান না থাকলে সেই মেলা কে মেলা মনে হয় না। এই মুখরোচোক খাবারগুলি মেলায় আগত দর্শনার্থীদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
এখন আপনারা ছবিতে একটি বাচ্চাদের খেলার দোকান দেখতে পাচ্ছেন। এই ধরনের দোকানে সবচাইতে বেশি বেচাকেনা হয়। কারণ মেলায় যে সমস্ত বাচ্চারা ঘোরাফেরা করতে আসে তারা কিছু না কিছু কিনবেই এই সমস্ত দোকান থেকে। এই সমস্ত দোকানের সামনে দিয়ে বাচ্চারা যাওয়ার সময় রীতিমতো কান্নাকাটি জুড়ে দেয় অনেক সময় খেলনা কেনার জন্য।
এই ছবিতে কাঠের তৈরি কিছু জিনিসপত্র নিয়ে একজন বিক্রেতাকে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে মেলাগুলোতে মাটির এবং কাঠের তৈরি জিনিসপত্রের দোকানের সংখ্যা একেবারেই কমে গিয়েছে। বেশিরভাগ দোকানে শুধু প্লাস্টিকের জিনিসপত্র বিক্রি করা হয়। তবে এই সমস্ত কিছু বিক্রেতা এখনো গ্রামীন মেলার বৈশিষ্ট্য ধরে রেখেছে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | HONOR 90
---|---
স্থান | ফরিদপুর
মেলায় ঘুরতে গিয়ে বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফী করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে মেলায় ঘুরতে গেলে অনেক নতুন নতুন দোকানের দেখা হয়। তবে আমি মেলায় গিয়ে সর্ব প্রথম আচারের দোকানে প্রবেশ করি এবং সেই আচারের দোকান থেকে বেশ কয়েক ধরনের আচার খেতে অনেক ভালোবাসি।
আপনার রেনডম ফটোগ্রাফি ভালো লাগলো আমার। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে এখানে কিছু শিল্প দেখে। কাঠের তৈরি জিনিসগুলো আমার খুবই পছন্দের। যখন এই সমস্ত জিনিস গুলো কোথাও বিক্রয় করতে দেখা যায় আমার তো খুবই ভালো লাগে।
রেনডম ফটোগ্রাফি বরাবরই আমার পছন্দের। আর এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেকগুলো ভিন্ন রকমের ফটোগ্রাফি দেখতে পাওয়া যায়। খুব সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।