গ্রাম বাংলার মসলার ক্ষেতের ফটোগ্রাফি
আশাকরি " আমার বাংলা ব্লগ " পরিবারের সবাই ভালো আছেন। আশাকরি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আপনারা সবাই সুস্থ আছেন। মহান সৃষ্টিকর্তা এবং আপনাদের আশীর্বাদে আমিও সুস্থ আছি। আজ আমি আমার তোলা কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশাকরি আপনাদের খুব ভালো লাগবে।
ক্যামেরা পরিচিতি : HUAWEI
ক্যামেরা মডেল : BKK-AL 10
ক্যামেরা লেংথ : 3 mm
লোকেশন : উত্তর ২৪ পরগনা ,ভারত।
আসলে বাঙ্গালীদের ঘরে রান্নার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের মসলার সবসময় ব্যবহার করে থাকি। আসলে বাঙালির রান্নার স্বাদ যতক্ষণ না ঠিকঠাক হয় ততক্ষণ বাঙালি সেই খাবার কখনো মুখে তুলতে পারে না। তাইতো সব রান্নার দিক থেকে বাঙ্গালীদের রান্নার স্বাদ সবথেকে বেশি ভালো হয়। আসলে মাঠের এক প্রান্তে আমি হাঁটতে হাঁটতে দেখলাম যে এখনো কিছু জায়গাতে এই ধনে গাছ রয়েছে। যদিও এই ক্ষেতের পথ দিয়ে যখন আমি হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন এই মসলার ঝাঁঝালো গন্ধ সত্যিই অসাধারণ ছিল।
ক্যামেরা পরিচিতি : HUAWEI
ক্যামেরা মডেল : BKK-AL 10
ক্যামেরা লেংথ : 3 mm
লোকেশন : উত্তর ২৪ পরগনা ,ভারত।
যাই হোক আমি সামনে দেখতে পেলাম যে একটা বড় জমিতে এখনো প্রচুর পরিমাণে ধনে গাছ রয়েছে। আসলে এই ধনে গাছ কাটার প্রধান সময় হলো যখন ধনে ফল গাছে পেকে যায় তখন কৃষকরা এসব গাছ কেটে রোদে শুকায়। আসলে আমি এই জমি থেকে কিছু ধনে গাছ থেকে ছিড়ে মুখে দিয়ে চাবাতে শুরু করলাম। আসলে এই ধনে মসলার আসল স্বাদটা যে কেমন সেটি আমি উপলব্ধি করতে পারলাম। কারণ আমরা বাড়িতে যে ধনের গুড়া খাই সেই গুড়া কিন্তু ততটা পিওর নয়। কারণ বাজার জাত এসব পণ্য ভালো রাখার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করে।
ক্যামেরা পরিচিতি : HUAWEI
ক্যামেরা মডেল : BKK-AL 10
ক্যামেরা লেংথ : 3 mm
লোকেশন : উত্তর ২৪ পরগনা ,ভারত।
এরপর আরেকটু সামনে যেতেই আমাদের চোখে পড়ল একদল কৃষক। আসলে এখন মহিলারা যে পুরুষদের পাশাপাশি এগিয়ে চলছে তা এনাদের দেখলেই বোঝা যায়। তারাও পুরুষদের মতো মাঠে কাজ করতে চলে এসেছে। আসলে তারা এই ধনে গাছ কেটে সেই গাছ জমির উপরে শুকানোর জন্য সুন্দর করে আঁটি বেঁধে সারিবদ্ধ ভাবে রেখে গেছেন। আসলে একদিক থেকে পুরুষেরা সেই গাছ কেটে দিচ্ছে এরকম অন্য দিক থেকে এই গাছগুলো একত্রিত করে মহিলারা এক জায়গায় রাখছেন।
ক্যামেরা পরিচিতি : HUAWEI
ক্যামেরা মডেল : BKK-AL 10
ক্যামেরা লেংথ : 3 mm
লোকেশন : উত্তর ২৪ পরগনা ,ভারত।
এরপর আরেকটা জমিতে দেখতে পেলাম যে সদ্য কিছুক্ষণ আগে ধনে গাছ কাটা হয়েছে এই জমি থেকে। আসলে এইসব জমির মাটির গন্ধ এবং ফসলের গন্ধ সত্যিই আমাদের মনটা কেড়ে নেয়। যেহেতু চারিদিকের প্রকৃতিটা এই ধনে মসলার গন্ধে ময়ময় করছিল। তাইতো আমি আর একটু মাঠের ভিতরে থেকে এগোতে শুরু করলাম। এরপর আবার পুনরায় আমরা বাড়ির দিকে চলে আসতে শুরু করলাম। এইতো আমরা হাঁটতে হাঁটতে মাঠের অনেকটা দূরে চলে এসেছি। এছাড়াও মাঠের ভেতর দিয়ে হাঁটার অতটা সহজ নয়। তাই আমরা সাবধানে এই মাঠের ভেতর দিয়ে হাঁটাহাঁটি করছিলাম।
আশাকরি আপনাদের সবার খুব ভালো লেগেছে আজকের পোস্টটি । ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে।
আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বাঙালিরা সবসময় স্বাদ করে খেতে বেশি ভালোবাসে। এই মসলাগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুবই কাজে লাগে। আপনি হাঁটতে হাঁটতে বেশ দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন।মহিলারা কাজ করতেছে, আসলে পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও এখন এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিটা কাজে। প্রতিটা কাজকে আমাদের সম্মান জানানো উচিত। গ্রাম বাংলার অপরূপ সুন্দর কিছু মুহূর্ত আপনি তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে। পোস্টটি আমাদের ভীষণ ভালো লেগেছে।
আপনার এই ফসলের ক্ষেতের ফটোগ্রাফি দেখে মনে পড়ে গেল আমাদের পুকুরপাড়ের ধনিয়া পাতার কথা। আমাদের বাগানটার মধ্যে এবার অনেক ছিল। যাইহোক এত সুন্দর সব মসলা জাতীয় ফসল আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে।
এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় মসলা ছাড়া যেন রান্নাই জমে উঠে না। আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। গ্রাম বাংলার এমন দৃশ্য দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো আমার। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।