দিগন্ত বিস্তৃত সবুজে মোড়ানো ধান ক্ষেতের কিছু অংশের চালচিত্র
দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠ দেখতে কার না ভালো লাগে। কিন্তু সব অঞ্চলে তো এরকম ফসলের মাঠের দেখা মিলবে না। সেজন্য আপনাকে আসতে হবে কিছু কিছু জেলাতে( যদি পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে দেখতে চান) । তারমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলা। যে জেলা" ধানের ভান্ডার" বা "ধানের গোলা"নামে পরিচিত। বর্ধমানের ফসলের মাঠ এতটাই বড় যে সেটা পাড়ি দিতে ঘন্টার পর ঘন্টা লেগে যাবে বললে ভুল হবে না।
■অপরুপা সেই ফসলের ক্ষেত দেখে যেনো দুচোখ জুড়িয়ে যায় । বাঙালি মানে" মাছে ভাতে বাঙালি"।" ভাত" যেনো বাঙালির প্রধান খাবার। সেই ভাত উৎপাদনে কৃষকের ভূমিকা অপরিসীম। তাঁরা রোদ বৃষ্টি টোলারেট করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সোনালী ধান ফলায়। সেলুট করি এই সমস্ত মানুষদের।
■আজ আমি বর্ধমানের বিস্তৃত মাঠের মধ্যে অতি সামান্য অংশে আমার বাবা ধান চাষ করেছে। আমরা নিজেরা যে ধান চাষ টুকু করি সেটা আমাদের খোরাকের জন্য। ফলে যেহুতু আমরা মোটেও বাণিজ্যিক ভাবে চাষ করার উদ্দেশ্যে ধান চাষ করি না। সেই জন্য তেমন সার বিষ দেয় না।
■তবে একটা বলতে হবে বর্তমানে ধান চাষ করতে গেলে মোটেও সার বিষ না দিলে পোকায় ধান সব খেয়ে ফেলবে। ফলে কষ্ট টাই বৃথা যাবে। ফসল নিজের ঘরে উঠার মত হবে না। এই জন্য সার বিষ কম দিলেও ফসল টা পোকার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য একটু সার বিষ দিতে হয়। যেখানে অন্যরা 3-4 বার সার বিষ দেয়। সেখানে আমরা মাত্র 1 বার সার বিষ দেয়। যাতে ফসল ভালো হওয়ার সাথে সাথে পুষ্টিগুন বেশি থাকে।
■কিছু দিন আগে আমার বাবা যখন ইউরিয়া, ডিএপি সারের সাথে দানা বিষ মিশিয়ে জমিতে ছিটিয়ে দিচ্ছিল ওই মুহূর্ত গুলো আমি নিজ হাতে ক্যামেরা বন্দি করেছিলাম। আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
সবুজে মোড়ানো বিরাট বড় ফসলের ক্ষেত দেখে মন প্রাণ জুড়িয়ে যায়- পুনরায় বললাম। প্রকৃতির নিজস্ব মেজাজ আছে। প্রকৃতির কাছে গেলে মন যে সতেজ হয়ে যায়। একটা স্বর্গীয় সুখ অনুভব করি। মনের মধ্যে যেনো স্বর্গের পারিজাত ফুলের গন্ধ অনুভব করি। আমি বিশ্বাস করি আমরা সবাই ই প্রকৃতি প্রেমিক। ধন্যবাদ সকলকে।
ডিভাইস | রেডমি নোট 10 প্র ম্যাক্স |
---|
লোকেশন | খাড়গ্রাম |
---|
ফটোগ্রাফার | @simaroy |
---|
10% beneficiary to @shy-fox
রেগার্ডস | @simaroy |
---|
ভাই গ্রামে তেমন একটা যাওয়া হয় না বলে এই দৃশ্য তেমন একটা চোখে পড়ে না ।তবে গ্রামের এই মন করা দৃশ্য সত্যিই অসাধারণ ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করে দেয়ার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা রইলো।
ভাইয়া গ্রামে খুব একটা যাওয়া হয় না। কিন্তু যখন দেখি যে কেউ গ্রামের এসব চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরেছে! তখন দেখতে যে কতটা ভালো লাগে তা আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।
আপনার মন্তব্য আমি খুব খুশি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজে মোড়ানো ধান ক্ষেতের ছবি গুলো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
গ্রামীণ এই জীবন আমার অনেক ভালো লাগে। যদিও তেমন গ্রামে থাকা হয়নি। তবে সবুজ শ্যামল ফসলের মাঠ দেখতে অনেক ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপরূপ বাংলার রূপ। অনেক চমৎকার লাগে ধান ক্ষেত দেখতে। আমার বাড়ির পাশেও হয় খুব। ধন্যবাদ শেয়ার করে নেয়ার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
একদম সঠিক বলেছেন।বর্তমান সব কিছু চাষেই কীটনাশক প্রয়োগ করতেই হবে নয়তো পোকামাকড় থেকে রক্ষে নেয়।সুন্দর লিখেছেন।
ভাইয়া আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
একদম গ্রামীণ প্রকৃতির বাস্তব নিদর্শন দাদা। ছোটবেলায় বাবার সাথে যেতাম ক্ষেতে, বাবা সার দিতো আর আমি বসে বসে দেখতাম। খুব ভালো লাগতো তখন দাদা। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা।
একদম ঠিক কথা। অনেক সুন্দর মন্তব্যর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা
গ্রাম বাংলার চিরচেনা সেই অপরূপ দৃশ্য গুলো ফুটে উঠেছে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। ধানক্ষেতের ছবিগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। অপরূপ সৌন্দর্যে ভরা গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য দেখে আমি মুগ্ধ। দাদা আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া গঠনমূলক সুন্দর মন্তব্যর জন্য।
দাদা অনেক ভালো লিখছেন আর ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতে সু্ন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজে মোড়ানো ধান ক্ষেতের কিছু অংশের চালচিত্র । অপরুপ সুন্দর হয়েছে ভাইয়া । প্রতিটি ছবি আমার কাছে সেরা লেগেছে।।।
ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।