কচুর ডগা আমিও আগে চুলকানির ভয়ে খেতাম না। আসলে এই কচুর মধ্যে কিছু জাত আছে সেগুলো খেলে গলা চুলকায়। তবে সব জাতের কচু এক নয়। কচুর ডগা দিয়ে আমি কখনো চিংড়ি মাছ খাই নাই। তবে আপনার আজকের রেসিপি দেখে খুব খেতে মন চাচ্ছে।
আপনি কচুর ডগা খুব সুন্দর ভাবে প্রথমে কুরে নিয়েছেন। সত্যি বলতে এভেবে যে খাওয়া যায় আমার মাথায় কোনো আইডিয়া ছিলো না। কুরে নেওয়া কচুর ডগার সাথে চিংড়ি মাছ,জাস্ট ওয়াও! আপনার পুরো রেসিপির প্রসেস থেকে খুবই ভালো লেগেছে। ভাজি করার পর অসাধারণ একটি কালার আসছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছে। গরম ভাতের সাথে খেতে দারুণ লাগবে।
দাদা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই অসাধারণ রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি মনে করি এই কচুর ডগা ভাজির রেসিপিটি সবার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। দাদা, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। ❣️❣️❣️