স্কুল লাইফের তিক্ত অভিজ্ঞতা|| এবিবি কনটেস্ট-২৩

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো আমার বংলা ব্লগ বাসী।আজকে আপনাদের সাথে ভিন্ন ধরনের একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি।

pexels-max-fischer-5212326.jpg
সোর্স

আমাকে যদি কেউ বলে জীবন কি? তখন আমি তাকে সুন্দর হেসে জবাব দেব জীবন হল অনুভূতির সমষ্টি।প্রত্যেকটি মূহুর্তে আমরা যে অনুভূতি গুলো অনুভব করছি,সেগুলোই আমাদের জীবন এর মূল।বুঝলেন না তো?

আসুন ব্যাখ্যা করি,আপনাকে যদি প্রশ্ন করি আপনার শৈশব নিয়ে বলুন।তখন আপনি কিন্তু আপনার শৈশবের আনন্দ বা কষ্টের যে অনুভূতি বা স্মৃতি গুলোই বলবেন। কি বিরক্ত হচ্ছেন? অভিজ্ঞতা বলতে এসে অনুভূতি নিয়ে বকবক শুরু করলাম কেন?

বলার কারন অভিজ্ঞতার মূলেও তো অনুভূতি।ভাল অনুভূতি গুলোকে আমরা ভাল অভিজ্ঞতা বলি,আর বাজে বা খারাপ অভিজ্ঞতা গুলোকে আমরা তিক্ত বা খারাপ অনুভূতি বলি।যেমনঃআপনি কোথাও ঘুরতে গেলেন,সেখানে গিয়ে ভাল অনুভব করলেন।তাইলে কিন্তু আপনি বলবেন আপনার ঐস্থানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ভাল।আর সেখানে গিয়ে খারাপ অনুভব করলে বলতেন ঐস্থানের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত বাজে।

তাই আমরা বলতেই পারি যে অনুভূতি গুলো আমরা মনে রাখি সেগুলোই অভিজ্ঞতা।এই অভিজ্ঞতা দিয়েই আমাদের জীবন।কোন অভিজ্ঞতা ভাল,আবার কোন অভিজ্ঞতা খারাপ।তো আজ আমার স্কুল জীবনের এরকম একটি খারাপ বা তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরব।

আমি ছোটতে বেশ লাজুক স্বভাবের ছিলাম।সহজে কারো সাথে মিশতে পারতাম না।তাই প্রাইমারি অবস্থায় আমার খুব একটা বন্ধু বান্ধব ছিল না।সবসময় একা একাই থাকতাম।এভাবে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পার হল।এরপর পঞ্চম শ্রেণি তে ভর্তি হলাম।আমাদের আগের ব্যাচ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চালু হয়েছে।তাই আমিও যাতে ভাল রেজাল্ট করি সেই উদ্দেশ্যে আমাকে ভর্তি করানো হল একটি কোচিং সেন্টারে।সেখানে গিয়ে আমার একটি ফ্রেন্ড জুটে যায়।ফ্রেন্ডের নাম তানভীর।এরপর আস্তে আস্তে আমার লাজুক স্বভাব কাটতে থাকে। অনেক ফ্রেন্ড তৈরি হয়।কিন্তু তানভীর ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড।

IMG_20220927_142446.jpg
শিমুল,আমি,তানভীর হাইস্কুল লাইফের ছবি

এভাবে পঞ্চমশ্রেনী পার করলাম।আমি তানভীর দুজনেই ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেলাম।আমাদের এলাকায় ভাল মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দুটি।প্রথম টি প্রায় শতবর্ষী হাইস্কুল,অন্যটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়।যেহেতু আমরা বালক,তাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার প্রশ্নই আসে না।তাই আমরা যথারিতী হাইস্কুলেই ভর্তি হলাম।আমি তানভীর একই সাথে,একই শাখা তে ভর্তি হলাম।আমাদের রোল ও নিয়েছিলাম পাশাপাশি।এভাবে ষষ্ঠ শ্রেনীতে ক্লাস করতে করতে আরো কয়েকজন ফ্রেন্ড হয়ে যায়।যার মাঝে নাফিজ,শিমুল,শিহাব উল্লেখযোগ্য। আমরা কিন্তু এই ১২বছর পরেও এখনো বেস্ট ফ্রেন্ড আছি।যদিও আরেকজন নতুন ফ্রেন্ড যুক্ত হয়েছে এই লিস্টে। ওর নাম নাহিদ।

অধৈর্য হবেন না।তিক্ত অভিজ্ঞতায় আমার সাথে ওরাও আছে।তাই সবার বর্ণনা দিয়ে নিলাম যাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়।আজ সেই পুরোনো দিন গুলো মনে পড়তে, ভেতর থেকে আবেগ গুলো অক্ষর হয়ে বেরিয়ে আসছে।তাই দয়া করে একটু ধৈর্য্য ধরুন।

IMG_20160413_175814.jpg
খেলায় জেতার পর সবাই মিলে

আমার লাইফের বেস্ট সময় টা কেটেছে এই হাইস্কুলে।পড়াশুনা,হৈচৈ,খেলাধুলা কি করিনি।এখনকার টিনএজার দের মতো মোবাইলে বন্দি ছিলাম না।আমাদের সীমানা ছিল আকাশ।তবে এত কিছুর পরেও কিন্তু আমাদের রেজাল্ট কখনো খারাপ হত না।আমরা ছিলাম ক্লাসের টপ ছাত্র।বলতে পারেন তিন শাখা মিলিয়ে টপ ১০জনের মাঝে আমরা প্রথম দিকে ছিলাম।আর যেহেতু শুধু পড়াশুনা নয়,পাশাপাশি খেলাধুলা সহ অনেক কাজ করতাম তাই সব শিক্ষক আমাদের চিনতেন আর স্নেহ করতেন।এভাবে হাইস্কুল জীবন শেষের দিকে চলে আসল।আর তখনই ঘোষণা হল বেসরকারি উচ্চবিদ্যালয় গুলো সরকারি করা হবে।আমাদের উপজেলায় এই দৌড়ে টিকল বালিকা উচ্চবিদ্যালয় আর আমাদের হাইস্কুল।এখানে নাকি স্কুলের মাধ্যমিকের ফলাফলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই শুরু হয়ে গেল রেষারেষি।আমারের মাধ্যমিক পরীক্ষার সিট পড়ত বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে আর ওদের সিট পড়ত আমাদের হাইস্কুলে।আমাদের হাইস্কুলের স্যার রা যথেস্ট ছাড় দিতেন।কারন তারা ভাবতেন এই রেষরেষি তে ছাত্রদের জীবন নষ্ট করার কোন মানে নেই।কারন মাধ্যমিক একটি ছাত্রের জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা।

IMG_20160326_113127.jpg
বিদায় অনুষ্ঠান
এভাবে আস্তে আস্তে পরীক্ষার দিন এগিয়ে আসল।বড় ভাইয়েরা বার বার সতর্ক করছিল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের স্যার দের ব্যবহার সম্পর্কে।আমরাও ভয়ে ভয়ে মানষিক ভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম।একসময় গুটিগুটি পায়ে চলে আসল পরীক্ষা।আর আমার আসল গল্প শুরু এখানে থেকেই।

প্রথম দিন দুরুদুরু বুক নিয়ে আমরা পরীক্ষাকেন্দ্রে হাজির।আমাদের সময় একটি নিয়ম ছিল,আমার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার এর পর যার নাম্বার সে আমার পিছে বসবে।যেহেতু আমরা স্কুলের টপ স্টুডেন্ট ছিলাম তাই স্যার রেজিস্ট্রেশন এর সময় আমাদের নিজেদের মত করে সিরিয়াল সিলেক্ট করে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছিল।অর্থাৎ আমার পেছনে সামনে কে বসবে সেটা আমরা বেছে নিতে পারতাম।সে অনুযায়ী আমরা বন্ধুরা একসিরিয়ালে রেজিষ্ট্রেশন করেছিলাম যাতে টুকটাক কেউ আটকে গেলে হেল্প করতে পারি।এই হিসেবে প্রথমে তানভীর,তারপর আমি,তারপর নাফিজ,তারপর শিমুল এভাবে সিট পড়েছিল।

IMG_20220927_122918.jpg
প্র‍্যাক্টিক্যাল এর ট্রায়াল ক্লাসে

প্রথম দিন প্রথম পরীক্ষা শুরু হল,বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র একজন শিক্ষক এসে দায়িত্বরত শিক্ষকদের বললেন"এরা সবাই হাইস্কুলের গুন্ডা,এদের ভালমত নজর রাখুন।এরা যেন মাথা পর্যন্ত ঘুরাতে না পারে।"এরফলে অবস্থা হল এই যে,কলম মাটিতে পড়লে সেই কলম পর্যন্ত তোলার কোন উপায় ছিল না।বারবার নানা বাহানায় চেকিং করা হয় কয়েকবার করে।ফলে সময় নষ্ট তো হতোই, সেই সাথে মনযোগ নষ্ট হত।

এভাবে ২-১দিন চলার পর পরীক্ষা শেষে স্কুলে গেলাম। স্যার কে সব বললাম।স্যার বললেন ব্যবস্থা নেবেন।এরপর দিন থেকে চাপ কিছুটা কমেছিল।পরীক্ষা শেষ হল,শুরু হল প্র‍্যাক্টিক্যাল। এখানেই মূল ঘটনা।

ফিজিক্স পরীক্ষার প্র‍্যাকটিক্যাল দিতে গেলাম।প্র‍্যাক্টিক্যাল শেষে ৫নাম্বার এর ভাইভা।আর ভাইভা বোর্ডে সেই সিনিয়র টিচার।আর ভাইভা শুরু হওয়া মাত্র উনি আমাদের সাথে এমন ব্যবহার করা শুরু করলেন যে উনি আমাদের দয়া করে ভাইভা নিচ্ছেন।আমরা নাকি কোন ছাত্রই না।সারাজীবন পড়াশুনা করি নি।আর প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলে উনি তার খারাপ ব্যবহার চরমে নিয়ে যান।আমাকে প্রশ্ন করলেন "ফিজিক্স পরীক্ষার সৃজনশীল প্রশ্নের ৬নাম্বারে ২জন ছেলের নাম ছিল।সেই ছেলে ২টির নাম কি?
আমার মাথায় তো আকাশ ভেঙ্গে পড়ল।ফিজিক্স পরীক্ষা দিয়েছি ১৮দিন আগে,আর দুনিয়ায় কেউ প্রশ্ন মুখস্ত করে রাখে না।ফলাফল আমি ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে ছিলা।এই দেখে উনার শুরু হয়ে গেল।পাশের স্যার কে বলা শুরু করলেন,দেখেছেন আগেই বলেছিলা এরা পড়াশুনা করে না খালি গুন্ডামি করে।ঐ স্যার বললেন আপনি বইয়ের প্রশ্ন করুন এগুলো প্রশ্ন করার মানে কি? উনি সে কথা শুনতেই নারাজ।আরো কিছু বকাবকি করে আমাকে যেতে বললেন।আমাদের ৫জনের প্রত্যেকে সাথেই উনি এই ব্যবহার করেছেন।সেদিন আমরা কতকষ্টে চোখের জল আটকে রেখেছিলাম সেটা আমরা আর স্বয়ং ঈশ্বর জানে।শুধু মাত্র উনার এই শত্রুতার জন্যই আমাদের গোল্ডেন এ+ মিস যায়।
এটাই আমার সব থেকে তিক্ত অনুভূতি।পুরো স্কুল জীবনে এতটা বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুক্ষিন কখনো হইনি।

IMG_20160313_142729.jpg
পরীক্ষার শেষ দিনে আমার বাসায় সবাই একসাথে খাওয়াদাওয়া

পরিশেষেঃ

অ্যাডমিন প্যানেল কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর প্রতিযোগীতার আয়োজন করার জন্য।এখানে আমরা আমাদের বাজের অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করে মনকে হালকা করতে পারছি।আর পাঠক আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা পড়ার জন্য।

2XmsB3ZF6jJG7218A8ghgBmbB3W4Hm94fHM8vdisDLD4EuDS1mKCnUwr2WPdiRhWod2Rf2CCtBiK8N3pspzqnCWafFzVigrzmtsxCskMPd...o6VRbcH65Ky8sUcB6iD2CGuEkfhUpCrHvemi76oe4FY4TQKMXDJo2siZ4ZeWkk8kPBZ5kDC73ixjzpHi7MKZsw3P5okkYvV7XEn1TC1wmW9KtK4YyyjnmiZw7b.gif


VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png


Sort:  
Loading...
 2 years ago 

প্রথমেই আপনার বন্ধু তানভীরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার লাজুক স্বভাবটাকে কাটিয়ে তোলার জন্য। পঞ্চম শ্রেণীতে আপনি ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছেন জেনে ভাল লাগলো। আপনার হাই স্কুলের তিক্ত অভিজ্ঞতা পড়ে আমার খারাপ লেগেছে। আপনার মত অনেক ছাত্র-ছাত্রী তাদের জীবনে এরকম কিছু শিক্ষকের সম্মুখীন হয়েছে। কিছু শিক্ষক তাদের ভুলের কারণে অনেক ছাত্রছাত্রীর ক্ষতি করে ফেলে। আপনাদের স্কুলের শিক্ষকরা বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের ছাড় দিতেন এটা নিশ্চয়ই বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানা ছিল। সেক্ষেত্রে আপনাদের বেলায় তারা এতটা কঠোর হওয়া ঠিক হয়নি। আপনি গোল্ডেন এ প্লাস পেলে হয়ত আজ আরো ভাল কিছু করতে পারতেন। যাই হোক যা ঘটে গেছে তা আমরা আর ফিরিয়ে আনতে পারব না।ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আপনার সুন্দর গোছানো মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আপনার স্কুল লাইফের অভিজ্ঞতা খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আসলে আপনার অনুভূতিগুলো পড়ে খুব ভালো লেগেছে। কিছু অসাধারণ অনুভূতি শেয়ার করেছেন।এত চমৎকার পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

লেখকের সার্থকতা তো তখনই হয় যখন পাঠক তার লেখা পাঠ করে। আপনার লেখাটা পাঠ করে নিজের কাছে অনেক কষ্ট লাগলো যে আপনার গোল্ডেন এ প্লাস মিস হয়েছে। এমন কিছু মনুষ্য রূপী স্যার আছে যাদের ভিতর অশুরিক শক্তি আছে। তবে আবার এমন স্যার ও আছে স্বয়ং দেবতা যেন পূজা করা যায় তাকে। শুভকামনা রইল দাদা।

 2 years ago 

ধন্যবাদ দাদা।আপনার মন্তব্যটা অনেক ভাল লেগেছে।

 2 years ago 

আপনার স্কুল জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতা পড়ে অনেক ভালো লাগল। সত্যি বলতে স্যারদের রেষারেষির কারণে ক্ষতি হয়ে পড়ে ছাএছাএীর। আসলে এমন কিছু স্যারের কারণে ছাএছাএীরা ভালো রেজাল্ট করতে পারে না।যেমন একটি কলম মাটিতে পড়ে গেলেও উঠাতে দিত না সে তো আমার মনে হয় কোন স্যারের মধ্যে পড়ে না।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

ঠিকই বলেছেন বাইরে গেলে মানুষ ভালো-মন্দ দুটো অভিজ্ঞতাই অর্জন করতে পারে তাই মানুষের জীবন ভালো-মন্দ মিলিয়েই ।এটা আবার কেমন কথা যে কলম মাটিতে পড়লেও উঠানো যাবে না।আসলেই কিছু কিছু স্যার এমন আছে আবার কয়েকজন আছেন অনেক ভালো।স্যারদের এই রেষারেষি অনেক ছাত্রের জীবন নষ্ট করে দেয়।হাই স্কুল এর ছাত্রদেরকে অনেকেই গুন্ডা মনে করে আমাদের এদিকেই এমন আছে।

 2 years ago 

ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান এবং সুন্দর মতামতের জন্য।

 2 years ago 

জীবন হলো অনূভুতির সমষ্টি কথাটা দারুণ বললেন ভাই। আপনাদের বন্ধুত্ব এক যুগের এটা আমাকে সত্যি অবাক করেছে। আমাদের স্কুলের চির প্রতিপক্ষ ছিল একটা গার্লস স্কুল। ঠিক আপনাদের ওখানকার মতো আমাদের এখানেই পরীক্ষার হলে স‍্যার রা খারাপ ব‍্যবহার করত। এইরকম বেয়াদব দুই একটা স‍্যার আছে। কী ফাউল প্রশ্ন। আপনার তিক্ত অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জেনে ভালো লাগল ভাই।।

 2 years ago 

সব জায়গারই দেখি একই অবস্থা ভাই।গার্লস এর স্যার রাই এরকম হয় নাকি? ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

শিক্ষকরাই হচ্ছে মানুষ গড়ার কারিগর। আপনাদের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার ভাইভা এ ধরনের আচরণ করা অত্যন্ত দুঃখজনক একটি ব্যাপার। তবে শিক্ষকদের মধ্যে সবাই কিন্তু এমন হয় না। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

ধন্যবাদ দাদা।আপনার জন্যও অনক শুভ কামনা রইল

 2 years ago 

আপনার স্কুল লাইফের তিক্ত অভিজ্ঞতার বর্ণ্না পড়ে খুবই খারাপ লাগল। যাই হোক খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপণ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

প্রশংসামূলক মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56477.82
ETH 2390.38
USDT 1.00
SBD 2.33