দাদা, আমারও নাগরদোলায় চড়তে বেশ ভয় হয়। তবে বেলুন ফাটানোর দোকানটা দেখে বেশ ভালো লাগলো, আগে যখন আমাদের এদিকে মেলা বসতো তখন প্রায়ই এই খেলাটা খেলতাম। বেশ মজা লাগতো নিজের কাছে। তবে দুঃখের বিষয় এখন তো আমাদের এদিকে আর মেলাই বসে না। আপনি যে গোবরডাঙ্গার মেলায় বেশ দারুণ সময় কাটিয়েছেন, তা কিন্তু আপনার ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছি। শুভেচ্ছা রইল।