ভোগান্তি গুলো প্রতিনিয়ত || beneficiary 10% @shy-fox
বর্ষা আসলেই যেন আমার ভোগান্তির শেষ নেই । আর সবথেকে বড় বিষয় হয় আমার শহরের কর্মস্থল নিয়ে। কারণ শহরের কর্মস্থল যেহেতু আবাসিক এলাকার মধ্যে অবস্থিত, তাই সেখানে অনেক রকম ঝামেলা ও ভোগান্তি পোহাতে হয় আমাকে। বিশেষ করে আমার শহরের চেম্বারের সামনে রাস্তাটি এখনো কাঁচা আছে। যার কারণে আমাকে প্রতিনিয়তই মূলত নোংরা পানি পাড়ি দিয়ে যেতে হয় চেম্বারে।পৃথিবীতে টিকে থাকাটাই হচ্ছে আসল চ্যালেঞ্জ । আর আমি মনে করি আমার মত আরও হাজারো রকম সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত মানুষ বেঁচে আছে।
গত দুইদিন থেকে ভীষণ পরিমাণে বৃষ্টি হয়েছে । যার কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে সেই কাঁচা রাস্তাতে। আমি যখন শহরের চেম্বারের ঐ গলির সামনে এসে দাঁড়াই। তখন ঐ গলির অবস্থা দেখলে মোটামুটি আমার ভেতর থেকে একটা অস্বস্তি ভাব চলে আসে। কারণ এ রাস্তা কোনভাবেই চলাচলের উপযোগী নয়। আমি বিগত সময়েও এখানকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও পৌরসভার লোকজনের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা যে কথাগুলো বলে, সেটা মূলত ব্যালেন্স করা কথা। যেগুলো আমার মোটেও পছন্দ না।আসলে এরকম সমস্যা নিয়ে আমি বহুবার সোশ্যাল মিডিয়াতে লেখার চেষ্টা করেছি কিন্তু কোন প্রতিকার পায়নি বরং পরিণামে যেগুলো পেয়েছি সেটা হচ্ছে তীর্যক মন্তব্য।
গতকাল যখন একদম শহরের চেম্বারের সামনে এসে দাঁড়িয়েছি, তখন গলির অবস্থা দেখে আর ভালো লাগছিলো না। মনে হচ্ছিল যে আবার বাড়ি ফিরে যাই। কিন্তু যেহেতু আমাকে কর্মেযোগ দিতে হবে ,আমাকে মানুষকে সেবা দিতে হবে। তাই কোনোরকমে নোংরা পানি গুলো পারি দিয়েই আমাকে চেম্বারে উদ্দেশ্যে যেতে হলো ।জানিনা এই এই ভোগান্তি কবে শেষ হবে, তবে চাই যে এই সমাজের মানুষগুলোর মনোভাব যেন পরিবর্তন হয়।
বর্ষাকালে প্রাকৃতিক গাছপালা সজীব ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠলে ও মানুষের জীবনে একটু ভোগান্তি পোহাতে হয়।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
গত কয়েকদিন ধরে আমাদের নীলফামারী শহরে এমন বৃষ্টি হচ্ছে ১-২ ঘন্টা বৃষ্টি হলেই পুরো শহর যেন পানির ভিতর তলিয়ে যায়। হাঁটাচলা এবং ঘর থেকে বেরোনো একটি ভোগান্তির বিষয়। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। বেশিরভাগ শহরে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভাল না থাকায় অনেক ভোগান্তির মাঝে পড়তে হয়।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
♥
বর্ষাকাল এ একটু বেশি ভোগান্তি হয় ঠিক আছে। তবে জল দ্রুত নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে ই ভোগান্তি টা বেশি হয়। সরকারের আরো উদ্যোগ নেয়া উচিত। আপনার পারিপার্শ্বিক জীবনের ঘটনা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
এরকম অনেক সমস্যার ভেতর দিয়েই আমাদেরকে জীবন যাপন করতে হচ্ছে। দিনে দিনে যেন অভিযোগ দেওয়ার জায়গা গুলো কমে যাচ্ছে। আপনি আপনার জায়গা থেকে ইউনিয়ন সিটি কর্পোরেশন কিংবা সোশ্যাল মিডিয়াতে চেষ্টা করেছেন এটি আপনার জায়গা থেকে আমি মনে করি যথেষ্ট। আসলে যাদের কাজ করার কথা বা দায়িত্বশীল রয়েছেন তারা তাদের জায়গায় সঠিক দায়িত্ব অনেক সময় পালন করছেন না বলেই আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে এসব ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এবং আমরা যারা সাধারন মানুষ রয়েছে তাদের পক্ষে এসব বিষয়ে প্রতিকার করাটা অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। জানিনা এর শেষ কবে হবে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।