গিন্নির আবদার পূরণ ||@shy-fox 10% beneficiary
সত্য বলতে কি, মোটামুটি এখন আমরা দুজনেই লেখালেখি ও ভিডিও বানানো নিয়ে খুবই যত্নশীল হয়ে গিয়েছি এবং আমাদের কাজের ধারাবাহিকতা প্রতিনিয়ত পরিবর্তন করার চেষ্টাও করছি । যদিও এ অবস্থায় আমাদের অনেক কিছু মেনে নিতে হয়েছে, বলতে গেলে নিজেদের সঙ্গে নিজেদের অনেক সেক্রিফাইস করতে হয়েছে । তবে আমি মনেকরি, হাজার স্যাক্রিফাইস করে হলেও আমরা আমাদের জায়গা হতে বেশ সন্তুষ্ট আছি ।
হীরা মনিকে আসলে প্রথম থেকেই আমি লেখালেখির দিকে আগ্রহ বাড়াতে চেয়েছিলাম, তবে ওর আগ্রহ ছিল একটু ভিন্নভাবে কাজ করার । যদিও পরবর্তীতে আস্তে আস্তে ভিডিও দেখে দেখে দেখে নিজের মত করে ভিডিও বানানো এবং সেগুলো উপস্থাপন করার চেষ্টা করছিল এবং একটা সময়ের পর থেকে সে প্রতিনিয়তই চেষ্টা করছিল নিজের ভিডিওগুলো এবং নিজের রান্না করার প্রণালী এবং উপস্থাপনা যেন আরো ভিন্ন হয় , সেই দিকটা নিয়ে আরো যত্নশীল হওয়ার চেষ্টা করছিল ।
যদিও এখান থেকে আমাদের যে অর্থ আসে, সেটা ওর কাছেই থাকে । বলতে গেলে আমি ভাঙিয়ে ওর কাছেই রেখে দেই । তবে আসলে আমাদের যখন যার যেটা প্রয়োজন হয়, তখন আমরা সেই অনুযায়ী খরচা করার চেষ্টা করি । ও কিছুদিন থেকে আমাকে বলছিল, যেহেতু প্রতিনিয়ত আমি রেসেপির ভিডিও বানাচ্ছি , তাই রেসিপি বানানো ও সেটার পরিবেশন ব্যবস্থাটাতে যদি আর একটু পরিবর্তন নিয়ে আসা যায় তাহলে মনে হয় আরও একটু দৃষ্টিনন্দন হতো । তাছাড়াও নিজের রান্না ঘরের চিত্রটার একটু পরিবর্তন করতে চাই । এজন্য যেটা প্রয়োজন, সেটা মূলত দরকার কিছু আধুনিক রান্নার বাসন ও তৈজসপত্র ।
যদিও এখন মার্কেটের অবস্থা ভালো না । এমতাবস্থায় আমি কোনভাবেই স্টিম ভাঙ্গাতে রাজি নই। অতঃপর ওকে আমি বলেই দিয়েছি, এই মাসে চেম্বার থেকে যে পয়সা আসবে , সেটা দিয়ে তোমাকে তোমার পছন্দ অনুযায়ী রান্না করার বাসনপত্র কিনে দেবো । তাছাড়াও ও নিজের থেকে কিছু টাকা জমিয়ে ছিল, সেই টাকাটাও সেই পন্য কেনার ভিতরে যুক্ত করেছিল । অবশেষে তার পছন্দ অনুযায়ী পণ্য কেনাকাটি করা হয়েছে ।
ঘটনাটি আসলে বেশ কিছুদিন আগের । তবে প্রতিনিয়ত এত মুহূর্ত আমার কাছে জমাট বেঁধে যাচ্ছে যে , আসলে কোনটা ছেড়ে কোনটা শেয়ার করব, সেটা নিয়ে আমি অনেকটা দুশ্চিন্তায় পড়ে যাচ্ছি । তাই চেষ্টা করছি, যখনই ফাঁকা সময় পাই তখনই কোন না কোন মুহূর্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য ।
মূলত হীরা চাচ্ছিল ওর আম্মুকে নিয়ে সঙ্গে করে তৈজসপত্র গুলো কিনবে । তাই কিছুদিন যাবত থেকে দেরি করছিল । যদিও আমি টাকার বন্দোবস্ত আগেই করে রেখেছি আর আমিও হাতে খুব একটা সময় পাচ্ছিলাম না । তাই চেষ্টা করছিলাম, নিজেদের মতো করে সময় বের করে নেওয়ার জন্য । অবশেষে গত শুক্রবারের দিন, সময় বের করে পরিচিত এক দোকানে গিয়েছিলাম । এমনিতেই যে গরম, তার ভিতরে ঐদিন দোকানে গিয়ে একদম নাজেহাল অবস্থা হয়ে গিয়েছিল আমাদের ।
মেয়ে মানুষের আসলে একটা স্বভাব আছে । গরম হোক, ঠান্ডা হোক বা বৃষ্টি হোক এগুলো নিয়ে তাদের কোন মাথাব্যথা নেই । যদি তারা জিনিসপত্র কিনতে ব্যস্ত হয়ে যায়, তাহলে মূলত তাদের টার্গেট থাকে দেখে শুনে ভালো জিনিসটাই ক্রয় করবে । এই জন্য আসলে পৃথিবী অন্যদিকে ঘুরপাক খেলেও, তাদের চাহিদার কাছে সব তুচ্ছ । তবে এ যাত্রায় আমি মোটামুটি অনেকটা কাঠের পুতুলের মত ভূমিকা পালন করেছি । আমি চুপচাপ গিয়ে বসে পড়েছি দোকানের ফ্যানের নিচে আর ওদেরকে বললাম,তোমাদের যা যা মন চায় ঘুরে ঘুরে দেখো আর নিয়ে ফেলো । যখন পয়সা দেওয়ার সময় হবে, তখন আমাকে ডাকিও, তখন আমি গিয়ে সেটা ম্যানেজ করে ফেলব ।
অতঃপর আমি বাবুকে নিয়ে বসে গেলাম ফ্যানের নিচে এবং চেষ্টা করছিলাম ফ্যানের বাতাস খেয়ে নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য । ঘড়িতে দেখলাম কমপক্ষে তারা ৩০ মিনিট পরে আমার কাছে এসেছে এবং বলল যে মোটামুটি তাদের কিছু জিনিস পছন্দ হয়েছে এবং তবে আরো ২০ মিনিটের মত সময় লাগবে, তাদের বাকি জিনিসগুলো দেখে নেওয়ার জন্য ।
আমি তেমন কিছুই বললাম না । কারণ সে আমার সহধর্মিনী , সে যেটা করছে তার ভালোর জন্যই করছে । তাই আমি মুখ বুজে সব সহ্য করে গেলাম । কারণ এক্ষেত্রে যদি কোন কথা বলে ফেলি, তাহলে একদম এখানেই ভিন্ন রকম অবস্থার সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে । তাই চুপচাপ শুধু দেখছি তাদের কার্যকলাপ । অবশেষে দেখলাম সে তার পছন্দ অনুযায়ী ফ্রাই পেনের পুরো সেট নিয়ে ফেলেছে মানে তার আধুনিক রান্না করার তৈজসপত্র । সব মিলিয়ে প্রায় বড় একটা বক্স এবং বেশ ভালই ওজন মনে হলো ।
অতঃপর দোকানদার কে যখন পয়সা দিলাম তারপর যখন কষ্ট করে বক্সটা বাড়িতে নিয়ে আসলাম । তারপরে তো হীরা মহাখুশি কারণ সে তার পছন্দের জিনিস কিনে ফেলেছে । এবং পাশের বাসার ভাবিদের কে ডাকছে এবং বলছে এই যে দেখেন , কিনে নিয়ে এসেছি । যাইহোক মেয়ে মানুষ আসলে কিছুটা এরকম স্বভাবের হয়েই থাকে । তারা নতুন কিছু কিনলে আশেপাশের মানুষজনকে একটু জানাবে এটাই স্বাভাবিক । দিনশেষে ওর একটু চাহিদা পূরণ করতে পেরেছি । এতে আমার নিজের থেকেই ভালো লাগছে । কারণ ও চেষ্টা করছে প্রতিনিয়ত কাজে ভীষণভাবে মনোযোগ দেওয়ার জন্য । আসলে এই জন্যই আমি চেষ্টা করেছি, ওর চিন্তা ধারাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
মেয়েদের নিয়ে বাজারে গেলে পছন্দের ব্যাপার নিয়ে কোন মাথা ঘামাননি এটা সবচেয়ে ভালো ছিলো, নয় তো বাড়িতে এসে আবার পছন্দ নিয়ে ঘাম বেরকরতো,
এরকম ঘাম বের করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি 🥵।
তবে ভাবির এগুলো প্রয়োজন ছিলো, এখন অনেকটাই খুশি 😊
একদম ঠিক বলেছেন ভাই, এ জন্যই চেষ্টা করেছি ওর চাহিদাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। যদিও অনেকটা সময় নষ্ট হয়েছিল তবে কিছু করার নেই ।
ভাই আসলে কিছু টাকা খরচ হলেও সিদ্ধান্তটি খুব ভালো নিয়েছেন বলেই আমি মনে করি। কারণ যেহেতু ভাবি ভিডিও আকারে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করতে চাচ্ছেন সেহেতু বাসন-কোষন এবং পরিবেশ ভালো থাকাটা খুবই জরুরী। তা না হলে গুণগত বিচারে কোন পোস্টই খুব একটা দর্শক আকর্ষণ করতে পারবে না। এটা সত্যি যে মহিলাদের সঙ্গে বাজার করতে যাওয়া অনেকটাই ঝামেলার কাজ। মার্কেটে একবার ঢুকিয়ে দিলে তারা কখন বের হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। যাইহোক প্রতিনিয়ত অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আমিও ব্যাপারটিতে আসলে বেশ ভালই গুরুত্ব দিয়েছি ।
কারণ আমার কাছেও ব্যাপারটি বেশ যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে ।তাই কিনে দিতে বাধ্য হয়েছি ।
মেয়ে মানুষ মার্কেটে গেলে আর কোন হুঁশ থাকে না। গরম, না ঠান্ডা, নাকি ঘেমে শেষ হয়ে যাচ্ছে তাও খেয়াল করার সময় নেই। নিজের পছন্দের জিনিসগুলো ঠিক খুঁজে বের করে এবং অনেক ভালো মানের জিনিস গুলোই খুঁজে বের করে। যাইহোক আমাদের ভাবি নিজের পছন্দের জিনিস গুলো নিয়েছে দেখে ভালো লাগলো। আসলে বর্তমানে আমরা যারা রেসিপি তৈরি করি তারা যদি একটু ভালো মানের রান্নার জিনিস ব্যবহার করি তাহলে অনেক ভালো হয়। বিশেষ করে যারা ভিডিওগ্রাফি করে তাদের ক্ষেত্রে সেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাইহোক ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার অনুভূতি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
ধন্যবাদ ভাই আমার অনুভূতিটা বোঝার জন্য আসলে এমনটাই হয়েছিল আমার সঙ্গে অনেকটা সময় আমাকে বসে রাখিয়েছিল আপনার ভাবী ।
ভাবীর বুদ্ধিটা আমার ভালো লেগেছে। যেহেতু রান্নার ভিডিও করা হয় এবং সেগুলো পাবলিশ করা হয় সেহেতু রান্নার বাসন গুলো একটু ভালো এবং সুন্দর না হলে দেখতে ভালো লাগে না। ওই যে বলে না প্রথমে রূপ তারপর গুন বিচারী। এইখানে খাবার খেয়ে দেখার সুযোগ নেই তাই উপস্থাপনাকেই সুন্দর করতে হবে। খুব ভালো লাগলো দেখে যে আপনি এত সময় চুপচাপ বসে ছিলেন। এই না হলে আদর্শ হাসবেন্ড। ভাবীকে বলবেন জিনিসগুলো অনেক ভালো হয়েছে।
এজন্যই আপু ওর চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়েছি কারণ প্রতিনিয়ত উপস্থাপনা করছে আর এই ব্যাপারটা আসলেই একটু গোছানো ও পরিপাটি দরকার ।
এটা কিন্তু ভাইয়া ভাবি ঠিকই বলেছে আমরা যেহেতু রান্নার পোস্টগুলো করি সেক্ষেত্রে আমাদের রান্নার বাসনপত্র ও রান্না ঘরের গেটআপটা আসলেই একটু পরিবর্তন করে দৃষ্টিনন্দন করা আমাদের সকলেরই উচিত। এইটা একদম ভালো বলেছেন ভাইয়া মেয়ে মানুষের কেনাকাটা করতে গেলে তখন আর কোন কিছু মাথায় থাকে না পছন্দের জিনিস কিনা বলে কথা। প্রত্যেকটা জিনিসই ভাল ছিল আর এই জিনিসগুলো আমাদের প্রতিদিনই দরকার হয় আমিও বেশ কিছুদিন ধরে ভাবছি কিনব কিনব তবে সময় করে উঠতে পারছিনা। আর আপনি যে ধৈর্য ধরে বসে ছিলেন এটাই বড় কথা এভাবে প্রত্যেকটা হাজবেন্ডের উচিত স্ত্রীকে সাপোর্ট করা।
হ্যাঁ আপু এই জন্যই চেষ্টা করেছি সবদিক ভেবেচিন্তেই ও প্রাধান্যকে একটু গুরুত্ব দেওয়ার জন্য , আসলেই ব্যাপারটা দরকার ছিল ।
গিন্নির আবদার সব সময় পূর্ণ করতে হয়। কারণ ঘর শান্তি তো সব কিছুই শান্তি। তবে যাই বলুন না কেন আপু কিন্তু প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুলোই কিনেছে। আপু সবসময় মজার মজার রেসিপি শেয়ার করে এটা আমরা সকলেই জানি। তাই এই জিনিসগুলো খুবই প্রয়োজনীয় ছিল। অবশেষে আপনি আপনার গিন্নির আবদার পূরণ করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল ভাইয়া।
ঘর শান্তি তো দুনিয়া শান্তি । এই জন্যই চেষ্টা করেছি ওর আবদার পূরণ করার জন্য। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আজকের পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। জিনিসপত্রগুলো আসলেই প্রয়োজন ছিল, কারণ রান্না এবং রেসিপির ক্ষেত্রে এই জিনিসগুলো মেয়েদের বেশি প্রয়োজন হয়। যাইহোক ভাবির আবদার পূরণ করতে পেরেছেন ভাবে তাই অনেক খুশি হয়েছে। যেহেতু স্টিমেট এর মার্কেটের অবস্থা খারাপ তাই আপনি মোটামুটি চেম্বারে টাকা দিয়ে এই মাস চলতে চেয়েছেন। তার পরেও প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো অবশ্যই কিনতে হবে। ভাবির জিনিস গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লাগছে। কারণ এই জিনিসগুলো পরিবার এবং সংসার চালাতে প্রয়োজন হয়। আসলে ঠিকই বলেছেন ভাইয়া মেয়েরা গরম মিষ্টি যাইহোক না কেন, তারা যদিও তাদের পছন্দের জিনিস কেনাকাটা করতে থাকে তাহলে আর কষ্ট মনে হয় না। আমিও এরকম কোন জায়গায় মার্কেটে গেলে চুপচাপ বসে থাকি। তারা পছন্দ করে কিনে।আজকের পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো, আপনাদের জন্য শুভেচ্ছা রইলো।
হ্যাঁ এটা সত্য কথা যে, আপনার ভাবি প্রতিনিয়ত রেসিপির ভিডিও বানায় , এজন্য নতুন তৈজসপত্র দরকার হয়, এজন্য তাকে কিনে দিয়েছি ।
অনেক ভালো লাগলো ভাই অবশেষে আমাদের ভাবির রান্নাকরার জন্য প্রয়োজনীয় বাসনপত্র কিনে তার চাহিদা পূরণ করলেন। আসলে মডার্ন বাসনপত্র বা আধুনিক ভাষণ পত্র গুলো এখন ভাবির প্রয়োজন কেননা ভাবির পোস্টে আমরা ভিডিও গুলোতে সে ভাষণ পত্র গুলো দেখতে পাবো ধন্যবাদ আপনাকে।
যেহেতু প্রতিনিয়ত রান্না করছে এবং সেগুলো পোস্ট আকারে শেয়ার করছে, এই জন্যই আর কি এমন চিন্তা ভাবনা করা হয়েছিল ।
জি ভাই ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন এবং পরিপূর্ণতায় ভরিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
আসলে ভাই কি গিন্নির মন সব সময় খুশি রাখতেই হয়। আপনার সুখী পরিবারের কথা শুনে খুব ভালো লাগলো। আসলে সেক্রিফাইস মন মানসিকতা না থাকলে সংসারের সুখী হওয়া যায় না। আর মেয়েদের রান্নাঘরের জিনিসপত্র কিনতে খুব ভালো লাগে। খুব ভালো লাগলো ভাই আপনি গিন্নির আবদার পূরণ করেছেন ধন্যবাদ ভাই।
আশীর্বাদ করবেন ভাই আমাদের জন্য । আমরা চেষ্টা করছি নিজেদেরকে মানিয়ে নিয়ে, নিজেদের মতো করে থাকার জন্য । আপনাদের জন্যও শুভেচ্ছা রইল ।
আসলে ভাইয়া গিন্নি হচ্ছে বাড়ির প্রধানমন্ত্রী আর তার আবদার যদি পূরণ না করা যায় তাহলে কপালে দুঃখ রয়েছে। এই সকল বাসন-কোষন কিনে খুবই ভালো করেছেন কারণ আমি দেখেছি আপনার গিন্নি সুন্দর সুন্দর কিছু রেসিপি আমাদের মাঝে ভিডিওর মাধ্যমে শেয়ার করে। এখন থেকে সেই সকল ভিডিও গুলো আরো সুন্দর হবে বলে আমি মনে করছি। আমিও গত শুক্রবারে গিন্নির আবদার পূরণ করার জন্য মার্কেটে গিয়েছিলাম।
এজন্য চেষ্টা করেছি প্রধানমন্ত্রীর মন-মানসিকতা ঠিক রাখার জন্য । কারণ প্রধানমন্ত্রী রেগে গেলে আবার বিপদ আছে ।