ভ্রমণ যখন ছোট মামার বাড়িতে || @shy-fox 10% beneficiary
এবার যাচ্ছি শায়ানের ছোট মামার বাড়িতে । অনেকদিন আসলে বাড়ির বাইরে তেমন যাওয়া হয় না । শেষ কবে আমার নানি শাশুড়ির বাড়িতে গিয়েছিলাম আপাতত মনেনেই । তবে দীর্ঘদিন পর যাচ্ছি ব্যাপারটা ভাবতেই একটুও ভালো লাগছে । তবে এবারের উপলক্ষটা কিন্তু একটু আলাদা । ব্যাপারটা হচ্ছে শায়ানের ছোট মামার মুসলমানি অনুষ্ঠান উপলক্ষে ।
যদিও শায়ানের ছোটমামা রংপুর শহরে থাকে। তবে তারা সাম্প্রতিক সময়ে তার এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে মূলত তারা বাড়িতে এসেছে । যেহেতু আমাদেরকে দাওয়াত করেছে আর আমরাও চাচ্ছিলাম যে, একটু বাহির থেকে ঘুরে আসি । তো সেই দিক বিবেচনা করে, অবশেষে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম । ভেবেছিলাম আরো কয়েকদিন আগেই গল্পটা প্রকাশ করব । কিন্তু আরো অনেকগুলো গল্প হাতে জমে থাকার কারণে এই গল্পটা প্রকাশ করতে একটু দেরি হয়ে গেল ।
যে ড্রাইভার আমাদের সঙ্গে দূর গন্তব্যে প্রতিনিয়ত যায়, তাকে আমরা এবার পাইনি । কারণ সে অন্য জায়গায় ভাড়া নিয়ে চলে গিয়েছে । যাইহোক অবশেষে বাধ্য হয়ে সিএনজি করে যেতে হয়েছে । তবে আমি তরল ব্যক্তিত্বের মানুষ । প্রাইভেট কার বলেন আর বাস বলেন বা ভ্যান রিক্সা যেটাই বলেন না কেন, আমি সবটাতেই মানানসই ।
যদিও আমাদের সকাল-সকাল বের হওয়ার কথা ছিল । তবে বাসায় কিছু কাজের কারণে খানিকটা দেরি হয়ে গিয়েছে । গিয়ে দেখি অবশেষে আমার ছোট শালার মুসলমানি পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে । যদিও আমার তেমন খুব একটা সকল ধর্মীয় রীতিনীতিতে খুব একটা আগ্রহ নেই । তবে সামাজিকতার খাতিরে, অনেক জায়গায় আমাকে যুক্ত হতে হয় ।
বাহ্ গিয়ে দেখি আমার ছোট শালা মানে শায়ানের ছোট মামা একদম দিব্যি শুয়ে থেকে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত । ঐদিকে যে তার নিন্মাঙ্গে ছোট্ট অপারেশন হয়েছে, এ নিয়ে তার কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই । আধুনিক যুগের বাচ্চা তো , তাই মোবাইল হাতে পেলেই মূলত সব ভুলে যায় । আমি বড্ড ঘুম কাতুরে মানুষ । কারণ আমাকে যেহেতু সকাল বেলায় ঘুম থেকে ডাক দেওয়া হয়েছে, তাই ঘুমটা পরিপক্ক হয়নি । তাই আমি হীরাকে বললাম তুমি ফর্মালিটিস গুলো মেইনটেইন করো আমি একটু ঘুমোতে যাই ।
এমনিতেই গ্রাম-অঞ্চল তার ভিতরে মাটির বাড়ি । নেটওয়ার্কের দেখা পাওয়া যায় না বললেই চলে । আর আমি নেটওয়ার্কের ভিতর না থাকা মানে, আমাকে অনেক মানসিক চাপের ভিতরে থাকতে হয় । যাইহোক সব চাপ সামলিয়ে অবশেষে একটা দিব্যি ঘুম দিয়েছিলাম । যখন ঘুম ভাঙলো বেলা তখন অনেকটাই গড়িয়ে গিয়েছে । আমাকে মূলত ডাকা হয়েছিল খাওয়ার জন্য । হীরা তো আমার উপর রেগে গিয়ে অস্থির । আমাকে বলছে বেড়াতে এসেছো , কই একটু আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে গিয়ে একটু সবার সঙ্গে দেখা সাক্ষাত করবে, কথা বলবে আর তুমি এখানে এসেও ঘুম নিয়ে ব্যস্ত । তোমাকে নিয়ে আর পারলাম না ।
আমি হীরাকে বললাম আমি জামাই মানুষ । তার ভিতরে এমনি ঘুম হয়নি , যাইহোক এখন আমাকে ডেকেছো, খেতে দাও । বাহ্ নানি শাশুড়ির বাড়িতে এসে বেশ ভালই আপ্যায়ন হচ্ছি । দেখি আমার মুখের সামনে একদম রকমারি খাবার দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে টেবিলে । বুঝলাম এইসব আয়োজন আমার জন্যই করা হয়েছে ।
আমি যেমন ঘুম কাতুরে তেমন কিন্তু ভোজন রসিক। যাইহোক কে কি বলল , এসব নিয়ে আমার খুব একটা মাথা ব্যাথা নেই । পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি । ঝটপট প্লেটে খাবার তুলে নিয়ে অবশেষে খাওয়া শুরু করে দিলাম । নানী শ্বাশুড়ি এসে বারবার বলছে জামাইকে এটা দাও, ওটা দাও । আমি নানী শাশুড়িকে বললাম আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না নানী । আমার যা যা লাগবে , আমি তুলে নেব । নানী শাশুড়ি আমার বেজায় খুশি কারণ এই রকম জামাই তো তার দরকার ।
হীরা ও বাবু বেশ ভালই ঘোরাঘুরি করেছে । কারণ গ্রামের বাড়িতে এমনিতে অনেক লোকজন থাকে। তার ভিতরে খোলামেলা পরিবেশ এবং সব আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে হালকা ঘোরাফেরা সর্বদা যে তারা করেছে , এইটা আমি তাদের চেহারা দেখেই বুঝতে পেরেছি । যাইহোক বাড়ির গিন্নি, নিজেকে স্বল্প সময়ের ভিতর গ্রামীণ পরিবেশে সকলের সঙ্গে মিশে বেশ মন মানসিকতা চাঙ্গা করে ফেলেছে, এটাই আমার কাছে অনেক বেশি । কারণ ওরা ভালো থাকলেই আমি বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে পারি ।
শায়ানের হাত দিয়ে তার ছোট মামাকে দুটো পাঁচশো টাকার নোট ধরিয়ে দিলাম এবং হীরাকে বললাম যে, এটা দিয়ে ওকে ভালো ফলমূল কিনে খাওয়াতে বলিও । যদিও এখানকার আত্মীয়-স্বজন বারবার বলছিল যে, আমাদেরকে থেকে যাওয়ার কথা । তবে এটা আমার পক্ষে কোনভাবেই সম্ভব নয় । কারণটা হয়তো আপনারা সকলেই জানেন । কারণ নেটওয়ার্কের ভিতরে না থাকতে পারলে , আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ হবেনা আর আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ না হলে, আমি মানসিকভাবে ভালো থাকতে পারবো না ।
বিদায় একটু আবেগপ্রবণ ব্যাপার। তবে বিষয়গুলোকে আমি স্বাভাবিকভাবেই নেওয়ার চেষ্টা করি । হীরা যদিও একটু চাইছিলো যে, সে একটু থাকবে । তবে সে আমার কথা বিবেচনা করে , পরে আর থাকেনি । যাইহোক অবশেষে সন্ধ্যার ঠিক আগ মুহূর্তে আমরা ফিরে এসেছি বাসায়।
যদিও স্বল্প সময়ের জন্য আমরা ঘুরতে গিয়েছিলাম। তবে আমাদের কাছে এবারের ভ্রমণটি বেশ ভালই ছিল এবং উপলক্ষটি একটু আলাদা ছিল। সর্বোপরি সময়টা অনেক ভালো কেটেছে । তবে বন্ধুরা আমি দুঃখিত, এইবার আমি এই ভ্রমণের ভিডিও বানাতে পারিনি । আশাকরি ব্যাপারটা ক্ষমাস্বরূপ দৃষ্টিতে দেখবেন ।
ধন্যবাদ সবাইকে
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আসলে ভাই মাঝে মাঝে কাজের ফাঁকে ফাঁকে বেড়ানোর ব্যাপারটা আমার কাছে ভালোই লাগে। কারণ সব সময় কাজের উপর থাকলে শরীরের এনার্জি অনেক কমে যায়। শরীরকে চাঙ্গা করতে ভ্রমণ অনেক কাজে লাগে।
আপনার ছোট শালার মুসলমানি হয়েছে দেখে বুঝাই যাচ্ছে না। আসলে এই জেনারেশনের ছেলে মেয়েদের মোবাইল দিয়ে তাদের জেলখানাতে রাখলেও তাদের কোনো প্রোবলেম হবে না। হাহাহা।
রান্নাবান্না দেখেই বুঝা যাচ্ছে জামাই আদর ভালোই পেয়েছেন। আমাদের সাথে আপনার কাটানো মুহুর্ত শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। ✌️✌️✌️❣️
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই । মাঝে মাঝে একটু রিফ্রেশমেন্ট দরকার।
ছবিটি জে কতবার দেখলাম।আর শায়ান বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে সে ব্যাপারটি বেশ উপভোগ করছে😍।
সেই জাইহক আপনি ঘুমান ভাই পেরা নাই,আর কয়দিন পর শায়ান বাবা যখন হাঁটা শিখবে ওর আম্মুর ও আর দরকার পড়বে না😎
হইতে পারে । তবে আমার ছোট শালা মোবাইলে বেশ মত্ত ছিল । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া এগুলো কি মাটির বাড়ি??
আমি মাটির বাড়ি এই প্রথম দেখলাম। আমি শুনেছি মাটির বাড়িতে থাকতে নাকি অনেক আরামদায়ক। শায়ানের মামার বাড়ি ভ্রমণ নিশ্চয় অনেক আনন্দদায়ক হয়েছে যদিও সে কিছু বোঝেনা এখনো। তবে বেশি মানুষের ভিতরে খেলে বাচ্চারা অনেক ভালো থাকে। গ্রামের প্রকৃতি আমার অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
হুম মাটির বাড়ি । মাটির বাড়ি আসলেই সব সিজনেই সমান ভূমিকা রাখে । হুম শায়ান বেশ ভালোই মজা করেছে সময়টাতে । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভ্রমণ যখন মামার বাড়িতে গল্পটি পড়তে পড়তে কোথায় যেন হারিয়ে গেছি। ভাইয়া খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন শায়ান বাবুর মামার বাড়ি যাওয়ার। গল্পটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আপনার গল্পটিকে বেশ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে আমাদের মনের ভিতর ঢুকিয়ে দিয়েছেন। খুবই চমৎকার ভাবে গল্পটিকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ভাইয়া, খাবার টেবিলে সাজানো খাবার গুলো দেখে আমার ভীষণ লোভ হচ্ছিল মনে হচ্ছিল আপনার সাথে আমিও যদি শায়ান বাবুর মামার বাড়িতে বেড়াতে যেতাম তাহলে আপনার সাথে খাবারের সঙ্গী হতে পারতাম। যাইহোক ভাইয়া, গল্পটি বেশ গুছিয়ে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
দীর্ঘদিন পরে আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলাম তো , তাই একটু আপ্যায়ন বেশি ছিল । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
শায়ান বাবুকে দেখলেই মনটা ভালো হয়ে যায় আমার।আপনার ব্যাপারটি বেশ,যেখানেই যান আগে ঘুম।
কিচ্ছু করার নেই সুযোগ পেলেই শুধু ঘুম আর ঘুম ।ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
আপনার পোস্ট পড়ে সত্যি অনেক ভাল লাগল ভাইয়া। আসলে জামাই হিসেবে যথেষ্ট আপ্যায়ন করেছে আপনাকে।🥰🥰 শায়ান বাবুকেও বেশ সুন্দর লাগছিল দেখতে🥰🥰।যাক ভালোই একটা সময় কাটিয়েছেন ভাই। অনেক দিন পর হিসেবে ভালো ভাবে সবার সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। ঠিক বলছেন ভাই গ্রামের ভেতর কেমন একটা নেট পায় না। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর সময় কাটানো মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।
আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি । আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে গেলে অনেক ভালো লাগে। সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন ভাই দেখে বোঝা যাচ্ছে। আসলে সবারই পরিবার সমাজ সব একসাথে নিয়ে চলতে হয়। আত্মীয়-স্বজনের খোঁজখবর নিতে হয়। তবে সবচেয়ে যে জিনিসটা ভালো লাগলো শায়ান বাবু খুব খুশি। আপনি খুব সুন্দর সুন্দর কিছু গ্রামের প্রকৃতির ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যা দেখে অনেক ভালো লাগলো। এইরকম সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
হুম আসলেই সময়টা বেশ ভালই কেটেছে আমাদের ।যদিও আমি ঘুমে বিভোর ছিলাম, তবে আমার পরিবারের লোকজন ভালোই মজা করেছে ।
কোথাও গেলে যদি নেটওয়ার্কের সমস্যা থাকে তাহলে খুবই খারাপ লাগে। তবে যাইহোক ভাইয়া আপনি আপনার ছুটির দিনে পরিবারকে নিয়ে আত্মীয়র বাসায় বেড়াতে গিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে বেড়াতে গেলে সবার মন ভাল থাকে। বিশেষ করে আপনার পরিবারের প্রিয় মানুষগুলো অনেক খুশি হয়েছে। আপনার অনুভূতি এবং আপনার কাটানো মুহূর্ত উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
নেটওয়ার্ক হীন সময় অনেকটা কবরের মতো লাগে আমার কাছে । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে আমাদের মাঝে মধ্যে ভ্রমণ করা উচিত। কারণ আমরা যদি আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে আসা যাওয়া না করি তাহলে আত্মীয় সম্পর্কটা নষ্ট হয়। আপনার আত্মীয় বাড়িতে ভ্রমনের কাহিনী গুলো আমার খুবই ভালো লাগে। কারণ আপনি আত্মীয়-স্বজনের সাথে সঠিক সম্পর্ক রাখছেন। যাইহোক শায়ান বাবুর ছোট মামার মুসলমানি অনুষ্ঠানের আপনি গ্রামে এসেছেন। গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যময় সবুজ প্রকৃতি আমার খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে গরুর দুধ দোয়ানোর দৃশ্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর ভাবে এখানের পরিবেশ উপভোগ করলেন। তবে গ্রামে নেটওয়ার্কের একটু সমস্যা থাকে। নেটওয়ার্ক ছাড়া আপনি একদম অসহায়, সেটা আমি জানি। যাইহোক আপনি খাওয়া-দাওয়া করলেন এবং সুন্দর সময় পার করলেন। এজন্য খুবই ভালো লাগলো এবং ছোট মামার জন্য দোয়া রইল। সাথে আপনাদের এবং শায়ান বাবুর জন্য রইলো ভালবাসা।
ভালোবাসা অবিরাম। আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি ভাই ।
মুগ্ধ হয়ে আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ছিলাম, খুব চমৎকার লাগছিলো আমার কাছে কারণ গ্রামীণ পরিবেশ খুব কাছ থেকে আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি। বিশেষ করে গ্রামের রাস্তা গুলো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবিগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। জীবনে একবার সুযোগ হয়েছিল একটি গ্রাম থেকে ঘুরে আসার সেই স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার ভাবে আপনার স্মরণীয় দিন টিকে উপস্থাপন করার জন্য এবং এত চমৎকার কিছু ছবি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর সাবলীল মন্তব্যের জন্য।