আসক্তি
আসক্তি ব্যাপারটা একদম ভীষণ অদ্ভুত। কার আসক্তি কোথায় এটা আসলে বলা খুবই মুশকিল। কেউবা নেশা জাতীয় দ্রব্যের প্রতি আসক্ত, কেউবা অন্য কোন বিষয়ের প্রতি আসক্ত মানে প্রেম ভালোবাসার প্রতি, কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে যে ঘটনাগুলো চলছে সেগুলো মূলত ইন্টারনেট বা মোবাইল আসক্তি।বিশেষ করে তরুণ সমাজ। এই বিষয়টা নিয়ে যদি আমি বলতে চাই, তাহলে একদম আমাকে একটু বিস্তারিত করে বলতে হবে । কিছুদিন আগেও ছেলেপেলে নেশাজাতীয় দ্রব্যের প্রতি আসক্ত ছিল। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তা পরবর্তীতে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্ত চলে আসছিলো এবং বর্তমানে যেটা চলছে সেটা হচ্ছে গেমিং আসক্তি। আর সেটা মূলত সবদিক থেকেই অনেকটা ক্ষতিকারক, যেমনটা নেশা জাতীয় দ্রব্যের মতোই ।
যদিও আমি বিশ্বাস করি, আমার এখানে যে সকল পাঠক আছে তারা এই বিষয়টা খুব ভালো ভাবে খেয়াল করেছে। কারণ এখন সমাজে যেটা চলছে সেটা হচ্ছে কিছুটা স্মার্টফোনের গেমিং আসক্তি। আসলে এই আসক্তি কোনভাবেই মাদকের থেকে কম নয় । কারণ মাদক যেরকম মেজাজ খিটখিটে করে দেয় এবং সবদিক থেকে নিজেকে একটা আলাদা জগতে প্রভাবিত করে ফেলে, ঠিক এখন যে গেমিং আসক্তি চলছে সেটা সম্পূর্ণ মাদকের মতনই ভয়ানক।গত কয়েকদিন আমি নিউজ গুলোতে যে ধরনের গেমিং আসক্তি নিয়ে খবর পড়েছি। সেগুলো সত্যিই আসলে বেদনাদায়ক।
সকালবেলা যখন আমি অফিসে আসতে ছিলাম, একটা মাঝ বয়সী ছেলে প্রায় ঘণ্টাখানেক থেকে মোবাইলে কি যেনো করছিলো এবং নিজে নিজে বিড়বিড় করে কি যেন বলার চেষ্টা করছিল। আসলে বিষয়টা আমাকে অনেক ভাবে চিন্তিত করে ফেলেছিল। এই তরুণ ছেলেগুলো যদি এখনই এ ধরনের আসক্তিতে পড়ে যায়, তাহলে এদের ভবিষ্যত সত্যিই ভালোর দিকে খুব একটা প্রভাবিত করবে না ।
বাগুস দেহ সায়া সুকা বাঙ্গেট পোস্টিংআন এবং
দেঙ্গান গয়া ইয়াং সঙ্গত বাগাস
ড্যান গ্যানটেং ইয়া বুকান 😂
ভাই একটি সতর্কতা মূলক পোস্ট করেছেন। বিশেষ করে এই ফ্রী ফায়ার এবং পাবজী বর্তমান সময়ের কিশোরদের একটি অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে ভবিষ্যতে দেশ কঠিন পরিস্থিতির সম্মূখিন হতে পারে। এখনই এর লাগাম টেনে না ধরতে পারলে ভবিষ্যৎতে এর বড় খেসারত দেওয়া লাগতে পারে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ধন্যবাদ।
সতর্কতামূলক পোষ্ট এটি।আবার কেউ কেউ এই ধরনের গেম খেলার মাধ্যমে অনলাইনে একটি আয়ের লাইন করছে।ধন্যবাদ দাদা,নতুন বিষয় তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটি সতর্কতামুলক পোস্ট করার জন্য। করোনাকালীন সময়ে স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া ছাত্ররা বেশিরভাগই আসক্ত হয়ে পড়েছে ফ্রী ফায়ার পাবজি গেমে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বর্তমানে তরুণ সমাজের বেশিরভাগ ফ্রি-ফায়ার এবং পাবজি গেমের প্রতি বেশি আসক্ত এছাড়াও ফেইসবুক ব্রাউজিং তো আছেই। করোনাকালীন সময়ে যখন স্কুল প্রতিষ্ঠান বন্ধ বিশেষ করে তরুন সমাজকে বেশি করে চোখে পড়েছে এই আসক্তি তে। একটি সতর্কীকরণ পোস্ট ছিলো আমাদের সকলের উচিত এরকম আসক্তি থেকে দূরে থাকা। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
@shuvo35 ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি সময়োপযোগী পোস্ট করার জন্য।
আসলে এটি একটি সামাজিক ব্যাধি রুপে আবির্ভূত হয়েছে। যতক্ষন না আমরা আমাদের সন্তানদের দিকে সুনজর এবং সঠিক শিক্ষা দিতে পারবো ততক্ষন এ সমস্যা যাবেনা ভাই।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।