শ্বশুরবাড়িতে কিছু সময়, প্রথম পর্ব || @shy-fox 10% beneficiary
এ বাড়িটাতে আমি জীবনের দেড়টি বছর কাটিয়ে দিয়েছিলাম । বলতে গেলে অনেকটা ঘর জামাইয়ের মত । কিছু কিছু সময় কিছু কথা বলতে আমি কোন লজ্জা বোধ করিনা । আর তাছাড়াও ঘরজামাই থাকা তো তেমন দোষের কিছু না । তবে যাইহোক হয়তো সেই সময়টা আমি জীবনের সবথেকে বেশি কঠিন সময় পার করছিলাম । বিধায় হয়তো এ বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলাম । তাছাড়াও সেই সময় হীরা প্রেগন্যান্ট ছিল , সর্বোপরি জটিলতা সম্পন্ন একটা সময় গিয়েছিল ।
সময় দ্রুত বদলায় হয়তো আমার ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই হয়েছিল । যাইহোক অতঃপর যে শহর ছেড়ে আমি চলে গিয়েছিলাম, সেই শহরেই পরবর্তীতে আজ একটা বাসা নিয়েছি । বেশ ভালোই আছি, ছোট্ট সংসার সঙ্গে আমাদের বাবু । সবমিলিয়ে এইতো যাচ্ছে সময় ।
আমি মনেকরি প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে কঠিন সময় গুলো আসা দরকার । তা নাহলে জীবনটাকে খুব একটা ভালো ভাবে চেনা যায় না । যাইহোক অতীত নিয়ে এখন আর নতুন করে আলোকপাত করতে চাইনা । তবে অতীত থেকে যে শিক্ষা গ্রহণ করেছি, তা বর্তমান জীবনে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে চাই ।
যখন এ বাড়িটাতে থাকতাম, তখন এই ঘরটাতেই উঠেছিলাম আমরা । প্রতিদিন যখন ঘুম থেকে উঠে জানালার পর্দা সরিয়ে, অনেকটা সময় বসে থাকতাম । তখন একদম গ্রামীণ পরিবেশের হিম শীতল হাওয়া প্রতিটা সকালে আমাকে যেন মুগ্ধ করতো । মুগ্ধ হতাম সেই পাখির কিচির-মিচির কলতানে । আজ এখন আর আমি চাইলেও সেই সময় গুলো ফেরত পাই না । ঐ যে বললাম সময় ভীষণ দ্রুত বদলায় হয়তো সময়ের সঙ্গে বদলে গিয়েছি আমি ।
এ বছরের ঈদের ছুটিতে সেই বাড়িতে পুনরায় আমার যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল । দীর্ঘদিন পরে সেই বাড়িতে মোটামুটি সাতটি দিন আমরা ছিলাম । সাত দিনের ঘটনাতো আর একবারে উল্লেখ করা সম্ভব না । তবে হয়তো আমি দুটো পর্ব বানাতে পারি । মূলত ঈদ উপলক্ষে দাওয়াত দিয়েছিল আমার শ্বশুর ।
নিজেকে মাঝে মাঝে মিশিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে পরিবেশের সঙ্গে । বাড়িতে গিয়েই একদম নতুন লুঙ্গী সঙ্গে গেঞ্জি আর পায়ে চোটি পড়ে একদম গ্রাম্য জামাই সেজে গিয়েছিলাম। হাট থেকে যখন দুটো দই আর কোমল পানীয় কিনে, গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে হেঁটে আসছিলাম । তখন অনেকেই দেখছিল, বেশ ভালই লাগছিল এটা ভেবে যে আমি পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পেরেছি ।
এটা সম্ভবত দ্বিতীয় দিনের ঘটনা ছিল । কারণ ঐ দিন ছিল মূলত বাড়িতে দাওয়াতের দিন । কম বেশী সকল মেহমানকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল । তবে মজার একটা ব্যাপার হচ্ছে , আমি আমার শাশুড়ির একমাত্র জামাই । আমার ছোট একটা শালী আছে । এজন্যই আমার শাশুড়ি পারলে মনে হয় আমাকে, মাথার উপর তুলে রাখবে ব্যাপারটা এমন ।
যাওয়ার পর থেকে মোটামুটি বিভিন্ন রকম খাওয়া-দাওয়ার উপরেই ছিলাম । তবে সত্য কথা, আমি তেমন বেশি খাবার খেতে পারিনি । কারণ আমার মোটামুটি বেশির ভাগ সময় কেটেছে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে । সারারাত জেগে লেখালেখি করতাম আর দিনের বেলা ঘুম পারতাম । আফসোস হয় সাতটা দিন থেকেছি তবে বিগত সময়ের মতো অনুভূতিটা আমি পাইনি ।
কারণ সেই সময় প্রতিদিন সকালবেলা করে উঠতাম আর ভিন্ন রকম একটা অভিজ্ঞতা হতো । এবারও আমরা ঐ ঘরটাতেই ছিলাম তবে সেই অনুভূতি গুলো আর হয়নি । সারারাত কাজ শেষে যখন ভোরের দিকে ঘুমিয়ে গিয়েছি, দেখা গিয়েছে ঘুম থেকে উঠেছি বিকেলের দিকে । বিকেলের দিকে উঠলো তো আর সকালের অনুভূতি পাওয়া যায় না ।
তবে যাইহোক এর মাঝেও সময়টা বেশ ভালো ছিল । আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম সময়টাকে । মোটামুটি আমার ছোট ছোট ভাতিজাদের সঙ্গে বেশ ভালোই সময় কেটে ছিল । আমার মাথার বেশ কিছু চুলে হালকা পাক ধরেছে, ছোট মানুষ তারা দুটো একটা করে পাকা চুল তুলে দিয়েছে আর এটা অনেকটা প্রতিযোগিতা ছিল ।
কারণ যে ভালোভাবে পাকাচুল তুলতে পেরেছে তাকে বেশি বিস্কুট কিনে দেওয়া হয়েছে ।
সত্যি বলতে কি , বেশ ভালই সময় কেটেছে এবারের ছুটির দিনগুলোতে আর তাছাড়া প্রতি বেলায় খাবারের ভিন্নতা তো থাকতোই । সব মিলিয়ে এবারের সময়টা ছিল অনেকটাই আবেগপ্রবণ । যাইহোক পরবর্তী পর্বে আরো কিছু তথ্য শেয়ার করবো, ভালো থাকুন ততক্ষণ পর্যন্ত ।
ধন্যবাদ সবাইকে
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
ভাইয়া আমিও মনে করি জীবনে কঠিন সময় আসা প্রয়োজন, জীবনে কঠিন সময় আসলে জীবন এবং আমাদের জীবনের সাথে জড়িত মানুষগুলোকেও ভালোভাবে চেনা যায়।
আর আপনি যে সব ধরণের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন তা আমরা ভালভাবেই জানি ভাইয়া, আপনি সেই গ্রামীণ পরিবেশ এবং মানুষজনের সাথে বেশ ভালভাবেই দেখছি মানিয়ে নিয়েছেন।
ভাইয়া পাকা চুল গুলো না তোলাই উত্তম, আমি শুনেছিলাম পাকাচুল তুললে পাকা চুলের সংখ্যা নাকি আরো বেড়ে যায়। এটা আমার ঠিক ভালোভাবে জানা নেই তবে শুনেছিলাম।
যাইহোক সব মিলিয়ে দারুন সময় কাটিয়েছেন শ্বশুরবাড়িতে। এর পরের পর্ব দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। ভালোবাসা নেবেন ভাইয়া।
এটা অবশ্যই সত্য কথা, কঠিন সময় আসলে জীবনটাকে খুব ভালোভাবে চেনা যায় এবং বেশি চেনা যায় আশেপাশের মানুষজন গুলোকে ।
আসলেই জীবন যে এক যুদ্ধ ক্ষেত্র সেটা বুঝার জন্যে হলেও এরকম কঠিন সময় জীবনে একবার হলেও আসা দরকার।আর আপনি জামাই বলে কথা আদর তো পাবেনই।তবে কপাল ভালো শহরে বিয়ে হয় নাই আপনার,তাহলে এই আদর টা পাইতেন না হিহি😁।গ্রামের মানুষ গুলো অনেক সহজ সরল আর অথিতি পরায়ন হয় 🖤
আমি জানিনা কিভাবে শহরের জামাইদের কে আদর করে ।তবে আমার জায়গা থেকে , আমি বেশ নিজের জীবনটা নিয়ে কৃতজ্ঞ।
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া বিপদে না পড়লে নিজের জীবন এবং আশেপাশের থাকা মানুষগুলোকে কখনোই চেনা যায়না কে বন্ধু আর কে শত্রু।
শুনেছি শ্বশুরবাড়ি নাকি মধুর হাড়ি। যদিও এখনও বাস্তবতার সম্মুখীন হয়নি। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার শ্বশুর বাড়িতে কাটানো সময়গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন খুবই ভালো লাগলো। আমারও যেদিন একটা শ্বশুরবাড়ি হবে আপনার মত করে সময় পার করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করবো।🤭🤭 ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ শ্বশুরবাড়িতে বেশ ভালোই সময় কেটেছে এবারের ছুটিতে । তবে জীবনে মাঝে মাঝে কঠিন সময় গুলো আসা দরকার তাহলে জীবনের স্বাদ খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যায় ।
অনেকদিন আগে শুনেছিলাম শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি।
যদিও এখন পর্যন্ত শশুর বাড়ি যাওয়া হয়নি তবে অনেক ভাই-বেরাদার এর শ্বশুর বাড়িতে গিয়েছি সেখানে গিয়েই বুঝতে পেরেছি আসলেই শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি। অনেকদিন বাদে আপনার এই পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম কথাটা আসলে মিথ্যা নয়। যাইহোক শ্বশুরবাড়িতে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন ভাইয়া, সেই সাথে আপনার অতীত জীবনের কিছু কথা জানতে পারলাম যে গুলো সত্যিই দুঃখজনক।
আপনার এই কথার সঙ্গে আমি একমত পোষণ করছি ,সত্যি বলতে মানুষের জীবনে খারাপ সময় আসা আসলেই দরকার। তাহলে আর আশেপাশের মানুষ এবং পরিবেশ এদের সম্পর্কে খুব ভালো একটা ধারণা লাভ করা যায়। যাইহোক বর্তমান সময়ে আপনার অনেক ভালো কেটেছে শ্বশুরবাড়িতে এটা জেনে অনেক বেশি ভালো লাগলো। সবসময় শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি, এভাবেই যেন আপনাদের বন্ধন টিকে থাকে।
মোটামুটি বেশ ভালই সময় কেটেছে ভাই ঐ সাত দিন । কারণ এমনিতেই ছুটি ছিল, তার ভিতর নিজের মতো করে সময়টাকে কাটাতে পেরেছি ।
ঠিক তাই বন্ধু আর নিজের কাছের মানুষ গুলো ঠিক তখনেই চেনা যায় যখন জীবনে কঠিন সময় আসে। আমিও দেখেছি , তবে আমি নিজেকে হারতে দিতে শিখিনি । জীবন মানে যে একটি যুদ্ধো ক্ষেত্র তা বাস্তবতা না থাকলে বুঝতে পারতাম না আর বুঝতে পারতাম না কাছের মানুষ গুলোকে । তবে আমি মনে করি কিছু কষ্টই মানুষকে তার জীবনে গতি পথ পরিবর্তন করে দেয়। আর জিবনে কষ্ট না থাকলে জীবনে মানে শুন্য মনে হয় আমার কাছে । আপনার বাস্তবতার কথা গুলো শেয়ারে ধন্যবাদ, এবং শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য
যে জীবনে যত ঝামেলা বেশি , সেই জীবন ততো উপভোগ্যকর হয়, এমনটাই তো ভাবি ।
আপনার সাথে আমিও একমত পোষণ করছি। মানুষের জীবনে কঠিন সময় না আসলে জীবন যে কি সেটা মানুষ বুঝতে পারেনা। তবে কঠিন সময়গুলো বেশিদিন স্থায়ী থাকেনা, সৃষ্টিকর্তা ঠিকই ভাগ্যকে বদলে দিতে পারেন। বিয়ে এখনও করিনি তাই শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ারও এখনও সৌভাগ্য হয়নি। আপনাকে জামাই আদর ভালোই করে দেখছি ভাইয়া 😇। উপভোগ করেছেন সময়টুকু
হ্যাঁ বেশ ভালই সময় কেটেছে শ্বশুরবাড়িতে, তারা বেশ আদর যত্নে রেখেছিল আমাদেরকে ।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে কঠিন সময় গুলো আসার দরকার।।কারণ জীবনে কঠিন সময় গুলো না আসলে জীবনের বাস্তবতা বুঝতে পারা যায় না। সেই সাথে আমাদের চারপাশের মানুষগুলোকেউ চিনতে পারা যায় না। যে মানুষগুলো মুখোশের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছে সেই মানুষগুলোকে তখনই চিনতে পারা যায় যখন জীবনের কঠিন সময় গুলো আসে। যাইহোক ভাইয়া আপনি আপনার শ্বশুর বাড়িতে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। তবে পাকা চুল তোলার প্রতিযোগিতা এই বিষয়টি আমার কাছে ভালো লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ভাইয়া। ♥️♥️
এই জন্যই বলি, মাঝে মাঝে জীবনের গোলকধাঁধার একটু পরিবর্তন হওয়া দরকার । তাহলে হয়তো আশেপাশের অবস্থা বোঝা যায় ।
আপনার সাথে আমি একমত ভাইয়া আসলে সবার জীবনে একটি কঠিন সময় আসা দরকার এতে মানুষ ভালোভাবে তার জীবন উপভোগ করতে পারে। আপনি সবসময় বাস্তব কথা বলে থাকেন আপনার কথাগুলো সবসময় ভালো লাগে। আরেকটি কথা হল আসলে শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি শ্বশুরবাড়ি আপনি সাত দিন কাটিয়েছেন আমার মনে হয় খুব ভালো সময় পার করছেন। তবে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাই।
অবশ্যই ভাই আমি চেষ্টা করব দ্বিতীয় পর্বে আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করার জন্য ।
ভাই কথায় আছে শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি আর নিত্য গেলে ঝাটার বাড়ি হাহাহাহা। আপনাকে যতটুকু জেনেছি তাতে দেড় বছর শ্বশুরবাড়ি থাকার মত মানুষ আপনি না। বোধহয় বাধ্য হয়েই থাকতে হয়েছিল। যাই হোক মানুষের জীবনে খারাপ সময় আসে আবার তা চলেও যায় কিন্তু এর মাধ্যমে আশেপাশের মানুষ গুলোকে চেনা হয়ে যায়। ভালো লাগলো আপনার শ্বশুড়বাড়ি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য সবসময়
এমনিতেই তখন বাসা থেকে রাগ করে বের হয়ে গিয়ে ছিলাম, তার ভিতরে হীরা প্রেগনেন্ট ছিল । সর্বোপরি অনেক কঠিন একটা সময় গিয়েছিল। তবে অনেকটাই বাধ্য হয়েই থাকতে হয়েছিল ।
ভাইয়া,এই লেখার সাথে আমি একমত পোষণ করছি।যদি খারাপ সময় না আসে তাহলে আমরা ভালো সময়কে গুরুত্ব দিতাম না।ভাইয়া,সবারই কিছু না কিছু সমস্যা থেকে থাকে এই সমস্যাগুলো থেকেই আমাদের শিক্ষা নিতে হয়।ভাইয়া, আপনার শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে বেশ আনন্দ করেছে সাত দিন থেকেছেন অনেকদিন খুবই আনন্দ করেছেন আর শশুর বাড়ির এক মাএ জামাই আদরটা বেশ ভালো ছিলো তাই না ভাইয়া? ভাইয়া লুঙ্গি টি-শার্ট পড়ে বাজার করে আসার ফটোগ্রাফি টা দেখে কিন্তু বেশ ভালই লাগছে একদম গ্রামের পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিয়েছেন আপনাকে। ভাইয়া, আপনার পোস্টগুলো যত পড়ি ততই ভালো লাগে তবে ভাইয়া শায়ান বাবুকে না দেখে ভালো লাগছে না😔। ভাইয়া, দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ওই পর্বে শায়ান বাবার ফটোগ্রাফি দিবেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।।
জীবন যেখানে যেমন । তাই হয়তো গ্রামীণ পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার জন্য , লুঙ্গি শার্ট পড়ে ঘুরে বেরিয়েছি ।