শুক্রবারের দুপুর || @shy-fox 10% beneficiary
বছর চারেক আগের ঘটনা । সম্ভবত তখন আমার শহরের চেম্বারটা বেশ ভালোভাবেই চালু ছিল এবং মোটামুটি আমি তখন শহরের চেম্বারে বেশ ভালোই রোগী দেখতাম । হুট করে একদিন সন্ধ্যা বেলার দিকে সুফিয়ান ভাইয়ের আগমন আমার চেম্বারে । যাইহোক আমি মূলত বেশ ভালোভাবেই চেষ্টা করলাম, কুশল বিনিময় করার জন্য । সে মূলত তার দাঁত আমাকে দেখাতে এসেছিল । শুনলাম সে নাকি আমাদের পার্শ্ববর্তী কয়েক বাসা পরেই থাকে ।
আসলে এই এলাকাটা দিনদিন এমন হয়ে গিয়েছে যে, হুট করে চিন্তা করলে আমি অনেকটাই গুলিয়ে যাই নিজে । এই জায়গাটাতে একসময় আমি অগাধ বিচরণ করে বেরিয়েছি অনেক খেলাধূলা করেছি । আজ সেই জায়গায় কোন ফাঁকা স্থান নেই । সব জায়গায় একদম পুরো বাসাবাড়ি দিয়ে ভরে গিয়েছে , শুধু বিল্ডিং আর বিল্ডিং । যাইহোক এত বিল্ডিং এর মাঝে হয়তো কোন এক বিল্ডিংয়ে সুফিয়ান ভাই তার পরিবার নিয়ে থাকে । এক পর্যায়ে সে তার পেশাগত পরিচয় দিয়েই দিল । সে আসলে সহকারী শিক্ষা অফিসার হিসেবে আমাদের উপজেলাতে কর্মরত আছে ।
আমি যখন শহরের চেম্বার করতাম , তখন খুব ভালোভাবেই মনে আছে , আমার মা চেম্বারের জন্য অনেকটাই মার্কেটিং করেছে । সেই সুবাদেই হয়তো সুফিয়ান ভাইয়ের কাছে আমার সম্পর্কে কিছু তথ্য চলে গিয়েছিল । হয়তো এই জন্যই সুফিয়ান ভাইয়ের আগমন ঘটেছিল আমার চেম্বারে । অতঃপর জানতে পারলাম সে আমার মায়ের সিনিয়র কলিগ।
অতঃপর আমার মাকে ডাকার চেষ্টা করলাম । মা, মোটামুটি সুফিয়ান ভাইকে দেখে বেশ ভালই সমাদর করার চেষ্টা করলো । চেষ্টা করলাম সুফিয়ান ভাইয়ের সমস্যা শোনার জন্য এবং তার সমস্যা শুনে পরবর্তীতে তার দাঁতগুলো আমি স্কেলিং করিয়ে দিয়েছিলাম । মূলত সেখান থেকেই আমাদের পরিচয়ের সূত্রপাত হয়েছিল । মাঝে মাঝেই দেখতাম ভদ্রলোক বাসার সামনের গলি দিয়ে যাতায়াত করতো এবং একটা সময়ে গিয়ে মোটামুটি ভালোই কথাবার্তা হয়েছিল আমাদের ।
ভাইয়ের নাম্বারটা অনেক আগেই সংগ্রহ করে নিয়েছিলাম এবং তারপর থেকে মোটামুটি বেশ কয়েকবার ভাই আমার চেম্বারে এসেছিল এবং মাঝেমাঝেই কথা হয়েছিল। একটা সময়ে গিয়ে আমার জীবনধারাতেও অনেকটাই পরিবর্তন চলে এসেছিল। আমিও শহরের চেম্বারটা বন্ধ করে দিয়ে ফেললাম এবং তারপরে মোটামুটি এই শহর থেকে অনেকটাই দূরে চলে গিয়ে ছিলাম । আস্তে আস্তে নিজেকে অনেকটাই মানিয়ে নিয়েছিলাম।
আবারো পরবর্তীতে এ শহরে যখন ফিরে আসলাম। তখন আর নিজেদের বাসায় উঠি নি ।
এ শহরে ফিরে এসেই যে বাসাটাতে আমি উঠেছি সেই বাসাটাতে অনেক আগে থেকেই সুফিয়ান ভাই থাকে । আর তিনি থাকে দোতালায় আর মূলত আমি উঠেছি পাঁচতলায় । যাইহোক তারপরেও যেহেতু একই বাসাতেই থাকা হয় , তবে মাঝে মাঝে দেখা হয়ে যেত সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামার সময় ।
আমি যে টুকটাক লেখালেখি করতাম, এ সম্পর্কে মোটামুটি সুফিয়ান ভাই অবগত হয়েছিল আমার মায়ের কাছ থেকে । ওনার সহধর্মিণী মানে আমাদের রিতু আমিন ম্যাডাম । তার সঙ্গে আমার পরিচয় হয় আসলে আরেকটু ভিন্নভাবে । ম্যাডাম মূলত একাই তার বাবুর সঙ্গে বাসাতেই থাকে আর সেও মূলত আসলে চেষ্টা করছিল তার এই একাকীত্ব সময় দূর করার জন্য কোন কিছু করার জন্য । আমার যেহেতু লেখালেখির বিষয়টা তার হাজবেন্ড জানতো মূলত সেইখান থেকেই ম্যাডাম শুনে কিছুটা অনুপ্রাণিত হয়েছিল । চেষ্টা করছিল আমি কোন জায়গায় কি করি , সেই ব্যাপার গুলো জানার জন্য । যদিও প্রথমদিকে ব্যাপারটাকে ইচ্ছা করেই আমি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে তার ধৈর্য্য ও লেগে থাকার ব্যাপারটা আমাকে মুগ্ধ করেছে ।
ম্যাডাম অনেকটা নাছোড়বান্দা স্বভাবের । বলতে গেলে , তার আগ্রহ বেশ আর আমি যেহেতু দীর্ঘসময় থেকে ব্যাপার গুলো খেয়াল করছিলাম আর আমাকে বিগত সময়েও ভাই ফোন করে জানিয়েছিল, তাই একটু সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি । অতঃপর মোটামুটি বেশ দক্ষতার সহিত এবিবি স্কুল থেকে সব গুলো লেভেল পাশ করে, আজ সে ভেরিফাইড মেম্বার । ভাবতেই বেশ ভালো লাগছে । কারণ যে আসলে শিখতে চায় , তাকে শেখাতে পারলে বা তার ভালো কার্যক্রম দেখলে ভালোই লাগে ।
এই মানুষগুলো বাস্তব জীবনে ভীষণ খণ্ডকালীন । তার হাজবেন্ডের চাকুরীর কারণে আজ হয়তো এই এলাকায় নতুবা অন্যত্র চলে যাবে । তবে তারা যেখানেই থাকুক না কেন , যদি আমাদের সার্ভারে যুক্ত থাকে তাহলে তাদের খোঁজ-খবর আমি সহজেই নিতে পারবো । আমি মনে করি এই সৃজনশীল কাজটা তাকে স্বাবলম্বী হতে অনেকটাই সহযোগিতা করবে এবং তার একাকীত্ব দূর করবে এবং সে এটার মাধ্যমে চেষ্টা করবে নিজেকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে , আমি এমনটাই বিশ্বাস করি । তবে তার একটা জিনিস আমার খুবই ভালো লেগেছে তার ভিতরে প্রচুর ধৈর্য্য আছে । আর ব্যাক্তিগত ভাবে ধৈর্য্যশীল মানুষকে ভীষণ পছন্দ করি ।
অনেক কথাই বলে ফেললাম । তবে শুক্রবারের দুপুরের ব্যাপারটা কিন্তু অনেকটাই আলাদা ছিল । সেদিন রাতে মেসেঞ্জারে একটা খুদে বার্তা ম্যাডাম পাঠিয়ে ছিল । কিছু মনে না করলে, আপনি আমাদের বাসায় শুক্রবারের দুপুরবেলায় দাওয়াত নিতে পারেন । সেদিন রাতের সেই বার্তাটা দেখে, আমি স্বাচ্ছন্দ্যেই প্রস্তাবটা গ্রহন করেছিলাম ।
আমার আসলে সময়ের ব্যবধান অন্যান্য সাধারণ মানুষের থেকে অনেকটাই আলাদা । শুক্রবার ঘুম থেকে উঠে ঘড়ির দিকে তাকাতেই দেখি দুপুর হয়ে গিয়েছে । তাই আর দেরি না করে , একবারে ম্যাডামের বাসায় চলে গেলাম । কলিং বেল চেপে যখন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম মুহূর্তেই দরজার খোলা হয়ে গেল । ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলাম এবং তাদের আয়োজন আমাদেরকে অনেক মুগ্ধ করেছে এবং তার ঘর সাজানোর ব্যাপারটা বেশ দৃষ্টিনন্দন । সর্বোপরি আমি কৃতজ্ঞ ম্যাডামের কাছে , আমাকে এতটা সম্মান দেওয়ার জন্য ।
যদিও এ বাসায় যখন প্রথম উঠেছিলাম তখন আমি একবার তার বাসায় ডিনার করেছিলাম । তবে সেবার সে এত প্রকারের রান্না করেছিল, যা আমি আসলে ঠিকমত খেতেই পারিনি । হাতে গুনে সম্ভবত আঠারো থেকে উনিশ পদের তরকারি ছিল । তবে শুক্রবারের দুপুরের আয়োজনটা ছিল অনেকটাই ব্যতিক্রম ও সাদামাটা ।
আমি আসলে সহজ-সরল মানুষ এবং সাদামাটা জিনিসগুলো আমার বেশি পছন্দ। আমার বাবু, তার মেয়ে জাহিরা এবং আমার সহধর্মিনী ,ম্যাডাম, সুফিয়ান ভাই আমরা একত্রে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছি । এমন সময় আবার কবে আসবে, তা জানি না । তবে নিজেদের মাঝে , এমন সময় মাঝে মাঝে হলে মন্দ হয় না বরং আনন্দের মাত্রা বেড়ে যায় ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আসলে ভাই আপনার মন-মানসিকতা সত্যিই অতুলনীয়। আপনি মানুষকে খুব সহজে আপন করে নেন এবং মানুষের ভিতরে থাকা অনুপ্রেরণা গুলো আপনি আরও জাগিয়ে দেন। যার কারণে সে দেখতে দেখতে খুব তাড়াতাড়ি ভেরিফাইড মেম্বার হয়ে গেল এবং সে লিখতে চাই। এটা আপনি খুব ভালভাবেই বুঝতে পেরেছিলেন। আসলে আপনি মানুষের মন খুব ভালভাবেই বুঝতে পারেন। যাই হোক তারা হয়তো বাসা থেকে দূরে চলে যাচ্ছে কিন্তু আমাদের ইস্টিমেট প্লাটফর্মে রয়ে যাবে। তার সাথে আবার কথা হবে এবং আনন্দময় মুহূর্ত তার সাথে আমরা উপভোগ করব। তবে দূরত্ব বেড়ে গেলে ভালোবাসা বেড়ে যায়, তবে কষ্টও লাগে।দোয়া রইল সকালে জন্য।
ভাইয়া অনেক সুন্দর ভাবে পুরনো দিনের সেই
ধীরে ধীরে পরিচিত হওয়ার গল্পটা আমাদের মাঝে শেযার করেছেন ৷ দুটি মানুষের ধীরে ধীরে পরিচয় হওয়ার গল্পটা বেশ ভালো লাগলো ৷ যাইহোক শুক্রবারের সময়টা বেশ ভালোভাবেই কাটিয়েছেন রিতু আপুদের বাসায় । সুন্দর মুহুর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে আনেক অনেক ধন্যবাদ
আমি আপনার আপ্যায়নে বেশ খুশি হয়েছি ম্যাডাম। আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি ম্যাডাম।
আপনার কথা টা সব সময় মাথায় রাখি যে লেগে থাক, সফলতা আসবেই।রিতু আপুও লেগে ছিল,তাই তিনি আজ সফল।আপনি অনেক ভাল সময় কাটিয়েছেন তাদের সাথে,এটি দেখে ভাল লাগল।আনন্দ শেয়ার করলে বাড়ে।এত সুন্দর মূহুর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার কথাগুলো আসলেই বাস্তব জীবনে প্রয়োগিক করার মত ছিল । কেননা ধৈর্যশীল মানুষ আমিও অনেক পছন্দ করি। ঋতু আমিন ম্যাডামের ধৈর্যশীলতা দেখে আমিও মুগ্ধ হয়েছি ঋতু আমিন ম্যাডামের বাড়িতে আপনি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন আপনার মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল বিশেষ শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।🙏🙏
এইটা সত্য যাদের ধৈর্য্য আছে তাদের গুরুত্ব সব জায়গাতেই অনেকটাই বেশি ।
প্রথমে একটা কথা বলতে চাই যে আপনি প্রথম পরিচয় থেকে প্রায় বর্তমান পর্যন্ত সমস্ত মুহূর্তগুলো এতো ভালোভাবে মনে রেখেছেন তার জন্য সত্যি আজ অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে গেলাম। আপনি এত সুন্দর এত ভাল মনের একজন মানুষ যে আপনাকে যদি আমি আমার বাসায় এরকম শুক্র বারের মতো প্রায় সময় পাই তাহলে নিজেকে অনেক ভাগ্যবতী মনে করব। আপনি আমাকে যেভাবে সাপোর্ট দিয়েছেন আপনার জন্য কিছু করতে পারলে আমার খুব ভালো লাগলো।।মানুষ তো অনুসরন করতে ভালোবাসে।আপনার কাজের প্রতি এত নিষ্ঠা দেখে আমারও কাজ করার ইচ্ছাটা প্রতিনিয়ত প্রতি দিন বেড়ে যায়।আপনার মত এরকম একজন মানুষের সান্নিধ্য পাওয়া সবার হয় না। সেদিক থেকে আমি অনেক ভাগ্যবতী।আশা করি খুব শীঘ্রই এর রকম সুন্দর সময় কাটানোর সুযোগ তৈরি হবে।
আমি আপ্যায়নে অনেকটাই খুশি হয়েছি । আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি । এগিয়ে যান এমনটাই প্রত্যাশা রইল ।
ভাইয়া একটি সাধারন বিষয় আপনি শুক্রবারে একজনের বাসায় দাওয়াত খেয়েছেন। কিন্তুু এই বিষয়টা আপনি সাজিয়ে গুছেয়ে এত সুন্দর করে লিখেছেন যে, পড়তেই মন চাই। আপনি আপনার পাড়া পড়শির সাথে খুব ভালই সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। ভাল থাকুক সবার সুন্দর সম্পর্ক গুলো। ধন্যবাদ।
কোন কাজ শুরু করতে হলে আগে আগ্রহ থাকাটা জরুরী।রিতু আমিন ম্যাডামের আগ্রহ টা দেখে আমারই খুবই ভালো লাগছে । এখন উনি একজন ভেরিফাইড মেম্বার । যাইহোক শুক্রবারের সময়টা বেশ ভালোভাবেই কাটিয়েছেন রিতু আপুদের বাসায় । মাঝে মাঝে এভাবে সময় কাটাতে পারলে মন্দ হয় না আসলে ভাইয়া । সময়টা বেশ উপভোগ করা যায় আসলে । ধন্যবাদ আপনাকে ❤️
ভাইয়া আপনি কেমন সবাইকে আপন করে নেন তেমনি আপনাকেও সবাই খুব সহজে আপন করে নেয়। তবে আপনারা সকলে মিলে অনেক সুন্দর কিছু সময় কাটিয়েছেন এটা বুঝতে পেরেছি। এই আপুকে অনেকদিন থেকেই দেখছি। তিনি শুরু থেকে বেশ ভালো কাজ করে যাচ্ছে। পরিশ্রমের ফল সে অবশ্যই পেয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে কথাগুলো উপস্থাপন করার জন্য।
মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি আপু , যদিও মানুষ হওয়া মোটেও সহজ নয় । তাও চেষ্টা করছি ।
স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে হলে ধৈর্য ও ধারাবাহিকতা একান্ত প্রয়োজন। যারা ধৈর্য ও সৃজনশীলতা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করে তারা অনেক ভালো কিছু করতে পারে। আসলে নিজের কাজের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। ঋতু আমিন আপু আসলে অনেক ভালো কনটেন্ট শেয়ার করেন।
ভাইয়া সবসময় আমি লক্ষ্য করেছি আপনি অনেকের প্রতি অবলীলায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। যেটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে অনেক শ্রদ্ধা বেড়ে যায়। যাইহোক শুক্রবারের দুপুরটা আসলেই অনেক ভালো কাটিয়েছেন। আমার কাছেও আপুর বাড়ি পরিবেশ খুব ভালো লেগেছে। আনন্দঘন মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এইটা কিন্তু একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই । আসলে এই এই ধরনের প্লাটফর্মে ধৈর্যের কোন বিকল্প নেই ।
ঋতু আমিন আপুর পোস্টগুলো আমি দেখেছি উনি অনেক ধৈর্য সহকারে নিজের পোস্টগুলো উপস্থাপন করেন। আসলে যার ধৈর্য আছে সেই আমাদের এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে ভালো কিছু উপহার দিতে পারবে। জেনে ভালো লাগলো আপনারা সকলে মিলে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা রক্তের সম্পর্ক থেকেও আপন হয়ে যায়। যেমনটি আপনি আমার আপনজন হয়ে গেছেন ভাইয়া। সত্যি ভাইয়া আপনার সাথে হয়তো আমার রক্তের কোন সম্পর্ক নেই তবে আমি আপনাকে কতটা ভালোবাসি সেটা বলে বোঝাতে পারবো না। যাই হোক ভাইয়া অনেক কথাই বলে ফেললাম। শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। ♥️♥️♥️
এইটা সত্য সে আসলেই চেষ্টা করছে প্রতিনিয়ত শেখার জন্য এবং কাজ করার জন্য।