রন্ধনশালার ভিডিও মুহূর্ত || @shy-fox 10% beneficiary
বন্ধুরা আজ আমি গতকালকে যে কথা দিয়েছিলাম, সেই কথা অনুযায়ী আপনাদের সঙ্গে আজ আমার রন্ধনশালায় কাটানো মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করবো । সেই চিন্তা থেকেই আসলে আজকের ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে । যদিও বা আমি যখন এই পোস্টটি লিখছি, তখন রাত্রি তিনটার মতো বাজে । কারণ ভিডিওটা এডিট করে সঙ্গে দুটো ভিডিও একত্রে লাগিয়ে আবার সেটা ইউটিউবে পাবলিশ করা আবার সেখান থেকে পোস্ট লিংক কপি করে, পোস্টের বডিতে দেওয়া সবকিছু একটু ঝামেলাকর ব্যাপার ছিল । তবে সবকিছুই আমার কাছে পূর্ণতা পাবে, যখন আপনাদের সামনে ভিডিওটি উপস্থাপন হবে ঠিক সেই সময়ে ।
আমি মনেকরি একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে এই ব্যপারগুলো অনেকটাই প্রাপ্তির স্থান দখল করে, যখন পাঠকের মতামতটা খুব গ্রহণযোগ্য হয়, ঠিক সেই সময়ে । যাইহোক আমার কাছেও এটা নতুন কোন বিষয় না । কারণ যেহেতু আমি একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর , তাই আমার কাছে ভালোলাগার অনুভূতি অন্য সাধারণ মানুষের মতই লাগে , যখন আমার কনটেন্ট দেখে পাঠক মন্তব্য করে ঠিক সেই সময় ।
আমি বিগত পর্বে বলার চেষ্টা করেছিলাম যে, সেখানকার মুহূর্ত কেমন ছিল, সেখানকার পরিবেশ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা দিয়েছি । আশাকরি যারা বিগত পর্বটি আমার পড়েছে, তারা যদি এই ভিডিও পর্বটি দেখে আশাকরি সেই লেখার সঙ্গে অনেক কিছুই মিল খুঁজে পাবে । আর তাছাড়াও দীর্ঘদিন পরে পরিবার নিয়ে সেখানে গিয়েছি, সর্বোপরি মনমুগ্ধকর অবস্থা তো আমার নিজের ভিতরেই কাজ করছিল । আশাকরি যারা পাঠক আছে, তারা যদি ভিডিওটা দেখে তারাও অনায়াসেই পছন্দ করবে আমার সেই ভালো লাগার মুহূর্তটি ।
দেখুন আমরা যারা ভিডিও বানাই , প্রথমত আমাদের যে সমস্যাটা হয়, সেটা হচ্ছে যে কোন পাবলিক প্লেসে গিয়ে কথা বলতে আমরা প্রথম থেকেই ভীষণ বিব্রতবোধ করি এবং আশেপাশের পরিবেশ বুঝতেও আমাদের খুব ঝামেলা লেগে যায় । তবে এমন সমস্যা আমার আগে হতো, এখন আর খুব একটা হয়না । এখন যেকোনো জায়গাতেই আমি মোবাইল ক্যামেরা বের করে অনায়াসেই কথা বলতে পারি এবং সেখানকার অবস্থা বুঝে আমি ভিডিও ধারণ করার চেষ্টা করি ।
যদিও কখনো কোন জায়গায় ভিডিও করার পারমিশন না থাকে, সে ক্ষেত্রে আমি আগে থেকেই কথা বলে নেওয়ার চেষ্টাকরি । তবে মূলত আমাকে এই ধরনের কখনো সমস্যায় পড়তে হয়নি । তবে অনেকেই আমার দিকে একটু ভিন্নভাবে তাকানোর চেষ্টা করত । তবে আমি দিনশেষে বিষয় গুলোকে খুব একটা বেশি পাত্তা দেই না । কারণ আমি জানি আমি কি কাজ করছি এবং আমার চিন্তা ও চেতনা কি , সেইভাবেই আমি এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি । আশেপাশে কে কি ভাবল, কে কি বুঝল এটা নিয়ে খুব একটা আমার মাথাব্যথা নেই বা যায় আসে না ।
দেখুন পরিবার নিয়ে পয়সা খরচ করে এই জায়গায় খেতে এসেছি, এখানে আমি নাচবো-গাইবো না হাসবো এটা আমার নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার । তবে আমার কারণে যেন অন্য দশজন মানুষের সমস্যা না হয়, সেটা আমাকে একটু বিবেচনা করতে হবে । তবে আমি যথারীতি আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি, আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দিয়ে অবশ্যই মানুষের যেন অসুবিধা না হয়, সেদিকে একটু নজর দিয়ে , নিজের মতো করে আমার কাজ করার জন্য । অবশ্যই আমি চেষ্টা করেছি সেখানকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতির ভিডিও ধারণ করার জন্য । কারণ বেশ ভালো একটা মুহূর্ত ছিল আমাদের । আর আমি চেষ্টা করেছি আমাদের নিজেদের মুহূর্তই, আমার মোবাইল ক্যামেরায় ধারণ করার জন্য ।
যেহেতু এই রেষ্টুরেন্টগুলো ব্যবসা করতে বসেছে, এদের নতুন করে খাবার বিষয় নিয়ে তেমন কিছু আর বলতে চাই না । কারণ মোটামুটি যেহেতু খাবার গুলো পয়সায় বিক্রি করছে, তাই এক কথায় বলতে গেলে এদের খাবার ভালোই হবে । আর আমার কাছেও বেশ ভাল লেগেছে কারণ তাদের অতিথি আপ্যায়নের ব্যবস্থা এবং তাদের আলোকসজ্জায় এবং তাদের পরিবেশটা আমার কাছে ভালো লেগেছে এবং আমরাও বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি এবং আমরা চেষ্টা করেছি প্রত্যেকটা স্তর নিজেদের মতো করে ঘুরে দেখার জন্য এবং সেই সৌন্দর্য্যকে অবলোকন করার জন্য ।
এমন মুহূর্ত রোজ রোজ পাইনা এটা একদম সত্য কথা । কারণ আমি যতদূর চেষ্টাকরি আমার পরিবারকে সময় দেওয়ার জন্য, আমি মনেকরি আমার আরও বেশি সময় দেওয়া উচিত । তবে নিয়তির যে পরিহাস থাকে, সেটা খুবই দুঃখজনক । তাই আসলে চাইলে অনেক কিছুই করতে পারি না । তবে যথাসাধ্য চেষ্টা করছি আর তাছাড়া যেহেতু আমি একজন পরিবারের কর্তা, আমি একজন বাবা ও আমি একজন স্বামী , তাই আমার উপর অনেকটাই দায়িত্ব থাকে । আমি আমার জায়গা থেকে আমার কাজগুলো করার চেষ্টা করি । হয়তো আমার পরিবার এতে খুশি হয় । আমার বাবু খুশি হয় , আমার সহধর্মিনী খুশি হয় । আসলে এত সকল কিছুর মধ্যেই, আমি নিজেই নিজের খুশি খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করি ।
সর্বোপরি রন্ধনশালার মুহূর্তটি আমাদের কাছে বেশ ভালই ছিল এবং এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার এসেছি । আর ভবিষ্যতে যে আসব না, এটা বলতে পারছি না । তবে আপাতত এই পর্যন্তই, যদি কখনো সময় সুযোগ হয়, অন্যত্র কোথাও গেলে সেখানকার মুহূর্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো । ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন ।
শুভেচ্ছা রইল সকলের জন্য
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন একটা কাজ পরিপূর্ণ করতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। আর তাছাড়া একটা ভিডিও ফুটেজ তৈরি করে আবার সেটা ইউটিউবে আপলোড দেওয়া এরপরে আবার ইউটিউব থেকে লিংক কপি করে পোস্ট এর বডিতে দেওয়া একটু ঝামেলা কাজ। তবে যত ঝামেলা হোক সময় যত বেশি লাগে আপনি আপনার পোস্ট পরিপূর্ণ ভাবে সাজিয়ে তোলেন। অসাধারণ ছিল রন্ধনশালার পরিবেশ মনমুগ্ধকর এবং ভিডিওটি দেখে ভাল উপভোগ করলাম। আমাদের সাথে এত সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য এবং হীরা ভাবি সায়নের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অভিরাম।
ঐ যে সার্থকতা সেখানেই যখন ভিডিওটি আপনাদের সামনে ভালো ভাবে উপস্থাপন করতে পারি , ঠিক তখনি ।
ভাইয়া রন্ধনশালা রেস্টুরেন্টের মধ্যে আমার কাছে সবথেকে বেশি যেটা ভাল লাগছে সেটা হলো পরিবেশ। প্রকৃতির দিকে বেশি খেয়াল রাখা হয়েছে। অনেক সুন্দর সুন্দর গাছ দিয়ে সাজিয়েছে রেস্টুরেন্টটি। ফেমিলিকে সাথে নিয়ে খুব সুন্দর মূহর্ত কাটিয়েছেন। আমাদের সাথে সেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হুম এইটা একদম সত্য কথা সেখানকার পরিবেশ প্রকৃতি বেশ সাজানো গোছানো । যা অনেকটাই আকর্ষণীয় ।
শহর থেকে কিছুটা দূরে এবং নিরিবিলি পরিবেশে গড়ে ওঠা এই রেস্টুরেন্টেটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। এর আগে আপনার শেয়ার করা পোস্ট পড়েছিলাম। এবার ভিডিওগ্রাফি দেখে আরো বেশি ভালো লাগলো। সুন্দরভাবে লাইটিং করে এই রেস্টুরেন্টেটি সাজানো হয়েছে। নিরিবিলি পরিবেশে পরিবার নিয়ে সময় কাটাতে ভালোই লাগে। আর সাথে যদি আরো অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন থাকে তাহলে আরো বেশি ভালো লাগে। ভাইয়া আপনার এই ভিডিওগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য। সেইসাথে আপনার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️
এইটা আসলেই সত্যি কথা যে , তাদের পরিবেশ বেশ সাজানো গোছানো , আমরা প্রায় ভালই সময় কাটিয়েছি সেখানে ।
আপনি ভাইয়া একদম ঠিক বলেছেন পাবলিক প্লেসে গিয়ে অনেকেই ভিডিও করতে ইতস্তত বোধ করে। তবে অনেক রেস্টুরেন্টগুলোতে সিকিউরিটি পারপাস ভিডিও করতে দেয়া হয়না। আগে অবশ্য কথা বলে নিলে ভালো। আপনার ভিডিও করার ধরণ দেখেই বুঝা যাচ্ছে কতটা ফ্রিলি আপনি কথা বলছেন। রেস্টুরেন্ট এর ভিতরের পরিবেশটাও অনেক সুন্দর ভাইয়া। সবমিলিয়ে সুন্দর সন্ধ্যা ছিল পরিবারের সাথে।
এই জন্যই আগে থেকেই কথা বলে নিয়েছিলাম। তাই খুব একটা সমস্যার সৃষ্টি হয় নি । তাছাড়াও আমার অভ্যাস হয়ে গিয়েছে ।
আসলেই ভাইয়া নিজের পকেটের টাকা খরচ করে গিয়েছেন নিজের যা ইচ্ছা তাই করবেন তাতে অন্যের কি। এসব বিষয়ে সত্যিই আমাদেরকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। কিন্তু আমরা তো নিজেরা জানি যে আমরা কি কাজ করছি। তেমনি আপনার কাজটা আপনার কাছে বেশি প্রাধান্য পায়। অন্যরা কে কি মনে করছে তাতে তাকানোর কিছু নেই। অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দেখছি। তাছাড়া ভিডিওটি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। ফ্যামিলির সাথে এরকম মুহূর্ত কাটাতে বেশ ভালই লাগে। আপনার পরিবারের সবাই ভাল থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এটাই কামনা।
এইটাই হচ্ছে আসল কথা আপু , কিসের এতো লজ্জা শরম কর্ম করে খাই , যা করছি তা তো সবই কর্মের তাগিদেই করছি ।
আসলেই ভাই আমি এই রেষ্টুরেন্টের ভিডিও দেখে সত্যিই মুগ্ধ। খুবই সুন্দর আসলে প্রকৃতির মাঝে বলে কথা। বিশেষ করে আমার কাছে আপনি যে ফুলটা দেখিয়েছেন সেই ফুলটি খুবই ভালো লেগেছে। আর যেহেতু খাবারের মান অনেক ভালো তাই এসব রেস্টুরেন্টে কিন্তু খুবই ভালো প্রকৃতির মাঝে বসে খাওয়া যায় আবার প্রকৃতি উপভোগ করা যায় ধন্যবাদ আপনাকে ভিডিওটি শেয়ার করার জন্য।
হুম ঐ সাদা ফুল গুলো আমারো বেশ ভালই লেগেছিল ভাই । ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য ।
আমিও একজন ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েটর তবে এধরনের ভ্লগ আমার করা হয় না। তবে জানি প্রথমের দিকে এ ধরনের ভিডিও গুলো করতে কিরকম লাগতে পারে। এখন ভিডিও তৈরি করতে করতেই আপনার অভ্যাস হয়ে গিয়েছে ভাইয়া তাই আপনার কাছে তেমন বিব্রত বোধ হয় না। আর আমিও আপনার মতই মানুষের কথা কে একটু কম পাত্তা দিতে পছন্দ করি, মানুষ তো কথা বলবেই তা শুনে আমাদের পিছিয়ে থাকলে চলবে না।
আর পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে ভালোই সময় কাটিয়েছেন ভাইয়া। সাথে ভাবি এবং হীরা আপুর বান্ধবীকেও নিয়েছেন। সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো । অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে আপনার সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।
তোমার অনুভূতি জেনে ভালই লাগলো ভাই । হুম এইটা সত্য কথা আমরা পরিবার নিয়ে বেশ ভালই সময় কাটিয়েছি , রন্ধনশালাতে ।
গত পর্বে এই পোস্টর লিখিত অংশ পড়ে খুব ভালো লাগছিলো। আজকে ভিডিও গ্রাফি দেখে আরো অনেক খুশি হলাম। আসলেই ভাই জায়গাটা অনেক সুন্দর। আমার আশেপাশে হলে অবশ্যই ঘুরে আসতাম।
আপনি একটা কথা একদম ঠিক বলেছেন ভাই, পাবলিক প্লেসে ভিডিও করে সাথে আবার ভয়েস দেওয়া এটা অনেক কঠিন ব্যাপার। আসলে এটা সবাই পারে না। আমি নিজেও কঝনো ট্রাই করি নাই।তবে যাইহোক ভাই, ভিডিও কোয়ালিটি অনেক ভালো ছিলো। 😍😍
হাহাহা আমার অভ্যাস হয়ে গেছে , আমি ভয়েস সরাসরি দেই । কে কি ভাবলো এইগুলো আর কিছু মনে করি না ।
কোনো জায়গায় ঘুরতে গেলে বা খেতে গেলে সে জায়গার পরিবেশ যদি ভালো না হয় সে ক্ষেত্রে আমরা সেখানে স্বাচ্ছন্দ বোধ করিনা। শহর থেকে দূরে নিরিবিলি পরিবেশে রন্ধনশালা ক্যাফে টির পরিবেশ আমার কাছে বেশ লাগলো।
পাবলিক প্লেসে এরকম ভিডিও করলে কিংবা মাঝে মাঝে ফটোগ্রাফি করলেও লোকজন তা নিয়ে হাঁসি ঠাট্টা করে। কিন্তু আমিও ঠিক আপনার মতই এগুলোকে একদমই পাত্তা দেই না। কারণ লোকজনের কাজই হচ্ছে অন্যকে নিয়ে হাসাহাসি করা।
পরিবার-পরিজন নিয়ে চমৎকার এই ক্যাফে টিতে খুব সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন এবং ভিডিওর মাধ্যমে তা চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু আমার অনুভূতি বুঝে মন্তব্য করার জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভিডিও টি দেখে অনেক ভাল লাগল ভাই। রন্ধনশালার পরিবেশ বেশ সুন্দর। আমাদের এলাকার এইদিকেও এই রকম কয়েকটা রেস্টুরেন্ট আছে। পরিবারের সাথে সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন। সায়ানবাবু খাবার টেস্ট করে বলেছে উ উ ... হাহা। ভাল লেগেছে পোস্টটি। ধন্যবাদ ভাই আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।