গোলক ধাঁধা || @shy-fox 10% beneficiary
জুয়েল সাহেবকে চিনি, তিমি আমার পূর্ব পরিচিত। তার সঙ্গে আমার আরও একটা সম্পর্ক আছে । সেই সম্পর্কের কথা আমি বলবো না । তবে আজকে আমি কিছু বাস্তব চরিত্রের কথা অবলোকন করতে চাই । ময়না ম্যাডামের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল নব্বইয়ের দশকের শুরুতে । দীর্ঘ এগারো বছরের সংসার জীবনে, তাদের তিনটি পুত্র সন্তান সংসারে এসেছিল ।
অতঃপর জুয়েল সাহেবের কিছু ব্যক্তিগত কারণে । অনেকটা পুরুষ মানুষের যে সমস্যা গুলো থাকে, মানে চারিত্রিক সমস্যার কারণে ময়না ম্যাডামের সঙ্গে তার কোনভাবেই বনিবনা হচ্ছিল না । ময়না ম্যাডাম চেষ্টা করছিল, সংসারটাকে টিকিয়ে রাখার জন্য । তিনটা পুত্র সন্তানের কথা ভেবে কোনোভাবেই সংসার ছাড়তে নারাজ, চেষ্টা করছিল জুয়েল সাহেবের মতি-গতির পরিবর্তন ফিরিয়ে আনার জন্য ।
তবে পুরুষ মানুষের মতিগতি চাইলেই তো আর পরিবর্তন করা যায় না। জুয়েল সাহেব ঠিকই ময়না ম্যাডামের চোখের আড়ালে, দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে জড়িয়ে গিয়েছিল অন্যত্র । মানে যেখানে জুয়েল সাহেবের নিচে নিচে সম্পর্ক ছিল ঠিক সেই জায়গাটাতে ।
যদিও ব্যাপারটা অনেক পরে খোলাসা হয়েছিল, তবে তারপরেও ময়না ম্যাডাম আসলে কোনভাবেই সেটা মানতে নারাজ । আসলে ব্যাপারটা এতটাই জটিলতাপূর্ন হয়ে গিয়েছিল যে, ময়না ম্যাডাম কোনভাবেই সেটা মেনে নিতে চায়নি। মানে মেনে নিতে পারছিল না, এমনটাই তো হয়, তাইনা । অতঃপর দীর্ঘ এগারো বছর পর, পুনরায় যখন জুয়েল সাহেবের ঘটনাটি জানাজানি হল । তখন ময়না ম্যাডাম স্বেচ্ছায়, ডিভোর্স দিতে বাধ্য হয়ে গেল ।
কারণ জুয়েল সাহেব ময়না ম্যাডামের বিশ্বাস ভেঙে ফেলেছে । অনেকটা রক্তাক্ত করেছে তাকে । মানসিকভাবে ভীষণ নির্যাতন করেছে, যেটা ময়না ম্যাডাম কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিল না । সে একদম দুজনের সম্পর্কটাকে ছাড়াছাড়ি পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে । তবে এতকিছুর পরেও, ময়না ম্যাডাম তার সন্তান গুলোকে কখনো আলাদা করে নি এবং সে এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় কোনো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়নি । ময়না ম্যাডাম বেঁচে আছে অনেকটা তার সন্তানদেরকে নিয়ে ও শিক্ষকতা পেশার মধ্যেই। আসলে পুরুষ মানুষ চাইলেই যে কাজগুলো সহজেই করতে পারে, মেয়ে মানুষও কিন্তু চাইলেই সেই কাজগুলো সহজেই করতে পারে ।
তবে মেয়ে মানুষের জীবনটা থেকে থেকে অনেকটাই ব্যতিক্রম হয়ে যায়। যদি সেই জীবনে সন্তান এসে যায় । একে একে তিনটি পুত্র সন্তান অপরদিকে শিক্ষকতা পেশা । অবশেষে সে ভেবে ভেবে চিন্তে নিজের জীবনটাকে বিসর্জন দিয়ে দেয় । সন্তানদের কথা ভেবে, সে আর অন্য কোন জায়গায় যুক্ত হয়নি । ভাবা যায় বিষয়টা , কত বড় স্যাক্রিফাইস সে তার নিজের জীবনের সঙ্গে করেছে ।
যদিও জুয়েল সাহেব নিচে নিচে খবর নেওয়ার চেষ্টা করছিল তার সন্তানদের । তবে ময়না ম্যাডাম এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ আলাদা করে রেখেছিল তার সন্তানদের । ময়না ম্যাডাম জুয়েল সাহেবকে মানসিক বোঝানোর চেষ্টা করছিল । সে যে জীবনে গিয়েছে, সেখানেই সে ভালো থাকুক। সে আর নতুন করে তার পুত্র সন্তানদের খোঁজখবর নিক সেটা সে চায় না । সে চায় না তার সন্তানদের উপর তার ছায়া পড়ুক । কারণ সে যদি তার সন্তানদের ভালোই চাইতো , তাহলে অন্যত্র এ ঘটনাটি ঘটাতে পারত না ।
কিছু অভিমান ধুঁয়ে মুছে কখনো চলে যায় না । সেগুলো জমাট বেঁধে থাকে, মুছতে চাইলেও মোছা যায়না । হয়তো এমনটাই হয়েছিল ময়না ম্যাডামের । যার কারণে অভিমানের পাল্লাটা অনেকটাই ভারী । হয়তো এই কারণেই সর্বদাই দূরত্ব বজায় রাখতো ।
অপরদিকে তো জুয়েল সাহেবের দ্বিতীয় সংসারে বেশ আগমনী বার্তা । দেখতে দেখতে দুটো মেয়ে সন্তান হয়ে গিয়েছে । জুয়েল সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী বেশ চালাক চতুর । তবে বেশি চালাকির ফল নাকি খুব একটা সুবিধার হয় না, এটা লোকমুখে শোনা কথা । তবে এমনটাই ঘটে ছিল হয়তো জুয়েল সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর ভাগ্যে ।
পৃথিবীর নিজস্ব একটা গতি আছে । এখানে আপনি যদি কখনও কাউকে মানসিকভাবে কষ্ট দিয়ে থাকেন, কারো সঙ্গে ছল-চাতুরি করে থাকেন, দেখবেন এটার ফল পৃথিবীর বুকেই হয়ে থাকে । ব্যাপার গুলো আগে শুনতাম, তবে খুব একটা বুঝতাম না । তবে এখন যখন ব্যাপার গুলো চোখের সামনে দেখি, তখন ব্যপারগুলো অনেকটাই অনুধাবন করতে পারি।
আজ ঠিক পয়ত্রিশ বছর পরে, জুয়েল সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী হুট করে রোড এক্সিডেন্টের শিকার হয় এবং স্পট ডেড । যদিও ব্যাপারটা আবেগপ্রবণ, তবে জুয়েল সাহেবের পক্ষে মেনে নেওয়া খুবই কষ্টদায়ক হয়ে গিয়েছে । প্রথম পক্ষের তিন পুত্র সন্তান এবং দ্বিতীয় পক্ষের দুই কন্যা সন্তান । যদিও প্রথম পক্ষের সন্তানগুলো, অনেকটাই এখন স্বাবলম্বী । তবে দ্বিতীয় পক্ষের কন্যাসন্তান গুলো এখনো অনেকটাই ভাসমান । জুয়েল সাহেব বড্ড নিঃসঙ্গতায় দিন কাটাচ্ছে । কারণ একজন তো অভিমানে বিদায় নিয়েছে আর একজন তো পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েছে ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
আসলে ভাই আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু জানতে এবং বুঝতে পারলাম। আসলে আপনার জীবন থেকে নেওয়া এই গল্পটি সত্যিই আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দিয়ে গেল। আসলে আমরা নিজেদের স্বার্থের জন্য অনেক কিছু করে থাকি। অন্যের কথার প্রাধান্য দেই না। শুধু নিজেই প্রাধান্য দেই। পৃথিবীর আসলেই গোলক ধাঁধার মত। জুয়েল সাহেবের জীবন থেকে একজন অভিমানে হারিয়ে গেল আর একজন অ্যাক্সিডেন্টে পৃথিবী থেকে বিদায় নিল। সত্যি সে এখন নিঃস্ব একাকি জীবন।আসলে এটাই পৃথিবীর নিয়ম। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আজকে আমাদের এই ঘটনাটি মাধ্যমে শিক্ষানীয় বিষয় তুলে ধরেছেন। আমাদের প্রতিটা মানুষের আপনার পোষ্টের মাধ্যমে শিক্ষা নেওয়া উচিত। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
কার জীবন কখন কিভাবে মোড় খাবে এইটা বলা খুবই মুশকিল ভাই । তবে এমনটাই কিন্তু হচ্ছে ।
বেশ বলেছেন ভাইয়া। কিছু অভিমান ধুয়েমুছে কখনো চলে যায় না সেগুলো থেকেই যায়। সত্যি আপনার কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে। আসলে আমাদের জীবনটা একটা গোলকধাঁধার মত। সবকিছুর বেড়াজালে আমরা আটকে আছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
চেষ্টা করেছি পারিপার্শ্বিক অবস্থা গুলো তুলে ধরার জন্য ভাই । তবে এমনটাই প্রতিনিয়ত হচ্ছে ভাই ।
আসলে জুয়েল সাহেবদের মতো মানুষেরা খুবই স্বার্থপর। শুধু নিজের ভাললাগাকে প্রাধান্য দেয়। আর অন্যদিকে তার প্রথম স্ত্রী স্ত্রীর মতো মানুষেরা আছে বলেই এখনো পৃথিবী টিকে আছে। সত্যি বলতে পুরুষেরা চাইলেই অনেক কিছু করতে পারে অন্যদিকে নারীরা মায়ের জাতি। তারা তাদের সন্তানের জন্য জীবন উৎসর্গ করে। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন প্রকৃতি কাউকে ছাড় দেয় না।
এইসবই তো আজকাল দেখছি ভাই । তবে ঘটনা গুলো যখন চোখের সামনে ভাসে ,তখন অনেক কিছুই জানতে মন চায় ।
দীর্ঘ এগারো বছর এইরকম ঘটনা চাপা রাখা সহজ কথা না। কিন্তু জুয়েল সাহেব খুব চতুর ছিলেন তাই হয়তো অতোদিন ঘটনাটা চাপা রাখতে পেরেছিলেন। জুয়েল সাহেব তার যৌবনে যেমন অন্যের সাথে অন্যায় করেছিলেন। সৃষ্টিকর্তার কী বিচার বৃদ্ধ বয়সে তাকে নিংসঙ্গ জীবন যাপন করা লাগছে। ঘটনা টা দেখে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। দারুণ একটি ঘটনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই।।
অতি চালাকির ফল কিন্তু শুভকর হয় না । হয়তো এই ক্ষেত্রে এমনটাই হয়েছিল।
আসলে একটা মেয়ে বিয়ের আগে হয়তো অন্যরকম থাকে, কিন্তু বিয়ের পর অনেকটা চেঞ্জ হয়ে যায়।আর যদি সন্তান হয়, তাহলে তো কথাই নাই। তার শুধু সন্তান ছাড়া কিছু বুঝে না।হাজারো কষ্ট হলে সংসারে, শুধুমাএ সন্তানের কথা চিন্তা করে সংসারটাকে আগলিয়ে রাখার চেষ্টা করে,কিন্তু কই জননেই বা পারে সংসারটাকে টিকিয়ে রাখতে।মানুষের কৃতকর্ম ফল নাকি দুনিয়াতে পায়,কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো জুয়েল সাহেবের প্রথম স্ত্রী এর কি দোষ ছিলো,সে এমন একটা ফল পেলো।ভালো ছিলো গল্পটা।ধন্যবাদ
আসলে কারোই কোন দোষ নেই, দোষ অনেকটা নিয়তির নতুবা মোহ বা মায়ার । তাই এইসব ব্যাপার গুলোকে সংযত করা শ্রেয় , যে কোন মানুষের ক্ষেত্রে ।
আমাদের এই মানব জীবন অনেকটা গোলকধাঁধার মতো। আর সম্পর্কের বেড়াজাল গুলো সেই গোলকধাঁধার মধ্যে আটকে আছে। হয়তো কোন সম্পর্ক থেকে খুব সহজে বেরিয়ে আসা যায়না। আবার সেই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখাও মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। সময় পরিস্থিতি সবকিছুই সম্পর্কগুলোকে বদলে দেয়। ভাইয়া আমরা যারা আপনার পোস্টগুলো নিয়মিত পড়ি তারাই বুঝতে পারছি আপনি আসলে এই গল্পটি আপনার নিজের জীবন থেকে লিখেছেন। তবে এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে একজন সাহসী মা তার সম্মান বজায় রেখে নিজের সন্তানদেরকে মানুষ করেছেন এবং ভালো অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছেন এজন্য উনাকে স্যালুট জানাই।
এমন রত্নাগর্ভা মা গুলোর কারণেই হয়তো পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে আপু । আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি ।
খুবই চমৎকার একটি বিষয়ে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। পৃথিবীতে এখনো এমন অনেক পুরুষ আছে যারা ঘরে একজন স্ত্রী রেখে অন্যত্রে আর একজনের সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়ে যায়। আমি এটাই ভেবে অবাক হয়ে যাই যে, কেন তারা এমন করে...?? ভালোবাসা তো শুধুমাত্র একজনের জন্য তাহলে সেটা কেন একজনকে রেখে অপরজনের কাছে চলে যায়। ময়না ম্যাডামের সাথে এইরকমই কিছু একটা ঘটেছে সত্যিই অনেক দুঃখজনক।
তবে আমি আপনার কথা সঙ্গে পুরোপুরি একমত পোষণ করছি যে, পৃথিবী হয়তো ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় না। আজ যাকে আপনি কষ্ট দিচ্ছেন দুঃখ দিচ্ছেন, হয়তো কোন একটা সময় আপনি এর থেকে বেশি দুঃখ কষ্ট পাবেন।
জুয়েল সাহেব এর ক্ষেত্রেও ঠিক সেটাই ঘটেছে। তবে যাই বলুন গল্পের শেষটা সত্যিই অনেক দুঃখজনক। আমি শুধু এটাই ভাবছি যে দুইটা মেয়েকে নিয়ে জুয়েল সাহেবের এখন বেঁচে থাকা খুবই কষ্টদায়ক হয়ে যাবে।
এমনটাই তো আজকাল দেখছি ভাই , পৃথিবীর বিচার গুলো পৃথিবীর বুকেই হচ্ছে ।
এমনও সময় হয় যে মানুষ অনেক কিছু ত্যাগ করতে পারে কিন্তু তার অভিমান ভাংতে পারেনা আসলে তার উপরে অভিমান করা যায় যাকে বেশি ভালোবাসা যায় গল্পটি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে ধন্যবাদ ভাইয়া 🌹🌹
ধন্যবাদ ভাই আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আপনি আপনার জীবন থেকে নেওয়া কথাগুলো থেকে আজকের এই পোষ্ট সাজিয়েছেন এটা আমরা বুঝতে পেরেছি। আসলে মানুষ বড় অভিমানী। যখন বিশ্বাস ভেঙে যায় তখন সম্পর্কগুলো আর আগের মত ঠিক হয় না। কারণ অভিমান কখনো ধুঁয়ে মুছে চলে যায় না। অভিমান হৃদয়ে জমাট বেঁধে থাকে। যা চাইলেও কখনো মুছে ফেলা যায় না। তবুও সবাই যে যার মতো করে ভালো থাকার চেষ্টা করে। হয়তো এটাই জীবনের নিয়তি। অনেক ভালো লাগলো আপনার লেখাগুলো পড়ে। আশা করছি সকলেই ভালো আছে এবং সুস্থ আছে। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। 💓💓
জীবন নিয়ে লিখতে ভালোবাসি , তাই আশেপাশে কখন কি হচ্ছে , সেইটা একটু মাঝে মাঝেই জানার চেষ্টা করছি ভাই ।
জুয়েল সাহেব এবং ময়না ম্যাডামের গল্পটি পড়ে কি বলবো ভাষা খুজে পাচ্ছি না। তবে ময়না ম্যাডাম কে সাধুবাদ জানাই। তিনি তার সন্তানদের খুব ভালোবেসে আগলে রেখেছেন যার ফলে তিনি তার স্বামীর মত দ্বিতীয় বিয়ের দিকে এগুই নি। তবে জুয়েল সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর রোড এক্সিডেন্ট তাকে শেষ বয়সে এসে নিঃসঙ্গ করে দিয়েছে। ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।
এই ঘটনা গুলো অনেকটাই সমসাময়িক, আশেপাশেই ঘটছে প্রতিনিয়ত। চেষ্টা করেছি শুধু তুলে ধরার জন্য।