ফোন গ্যালারিতে জমে থাকা কিছু ছবি
গতকাল রাতের পর থেকে গলাটা একটু ব্যথা করছে আর তাছাড়া মোটামুটি যেহেতু বিগত সময় থেকেই কিছুটা অসুস্থ ছিলাম, তাই সবমিলিয়ে শরীরের অবস্থা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। তবে একদিক থেকে খুব খুশি যে, গতকালকের অনুষ্ঠানটা বেশ ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়েছে।
যাইহোক সময় সময়ের মতো এগিয়ে যাবে, আমাদেরকে নিজেদের কাজে প্রতিনিয়ত নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে, এটাই দিন শেষে স্বাভাবিক নিয়ম আর এভাবেই এগিয়ে যাওয়াটাই মুখ্য বিষয়।
অনেকদিন হলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করা হয় না। তাই ভাবলাম আজকে কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করি। ছবিগুলো মূলত দীর্ঘদিন থেকে গ্যালারিতে জমে আছে, তাছাড়াও এই ছবিগুলোর মধ্যে সম্ভবত দুটো থেকে একটি ছবি আপনাদের সঙ্গে বিগত সময় শেয়ার করেছিলাম।
আজকে সেই পুরনো ছবিগুলো নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরার চেষ্টা করব এবং কেমন ছিল ছবিগুলো তোলার সময় মুহূর্ত সেই বিষয়ে কিছু কথা আলোকপাত করার চেষ্টা করব।
প্রথমত ক্যাকটাস এবং ফুলের যে ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছেন, সেটা মূলত আমাদের এলাকায় শহর থেকে কিছুটা অদূরে রন্ধনশালা নামক যে রেস্টুরেন্টটি হয়েছে, সেখানে একবার বিকেল বেলা আমি, মা ও বাবু মিলে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেদিনই মূলত এই ছবিগুলো তোলার চেষ্টা করেছিলাম।
এককথায় বলা যায়, সেদিনের বিকেল বেলার সময়টা আমার কাছে বেশ ভালই উপভোগ্য ছিল। এর মধ্যে সম্ভবত আমার এবং মায়ের ছবিটা বিগত সময় শেয়ার করেছিলাম আপনাদের সঙ্গে।
কিছুদিন আগে একবার আমাদের এলাকার পার্শ্ববর্তী এলাকায় যে পাঁচ তারকা মানের মম ইন হোটেল আছে সেখানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে গিয়ে এই কফি খেয়েছিলাম। তবে এটার যে পরিমাণ দাম ছিল, সেই দাম দিয়ে বাহির থেকে কমপক্ষে মিনিমাম ১০-১৫টা কফি খাওয়া যেত। যদিও আমি এত দাম দিয়ে কফি কিনে খাওয়ার পক্ষে ছিলাম না, তবে পরিস্থিতি আমাকে বাধ্য করেছিল।
সেদিনের সেই পড়ন্ত বেলায় এই আভিজাত্যে ঘেরা হোটেলে, নিজেকে খুব একটা মানানসই মনে হচ্ছিল না। কারণ চতুর্দিকে যেন প্রাচুর্যের ঝলকানি। সেদিনের সেই বেলায় বসে ছিলাম সেই হোটেলের একদম বাহিরের যে বসে থাকার ব্রেঞ্চ গুলো ছিল ঠিক সেখানে।
সেখানে বসে থাকার সময় মোটামুটি জীবন নিয়ে কিছুটা সময় ভাবার চেষ্টা করছিলাম। এখানে যে সকল মানুষ এসেছে তারা হয়তো অর্থবিত্তে প্রাচুর্যে অনেকটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে মনের দিক থেকে তারা কতোটা সুখী তা নিয়ে আমার বড্ড সন্দেহ হচ্ছিল । গোলাপী রঙের ফুলের ছবি তোলার সৌভাগ্য আমার সেদিনই হয়েছিল।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1659496077966577664?t=b1EV2YZ34NxUQ7yN-OPBSw&s=19
আসলে ভাইয়া আপনার এমনিতেই শরীর অসুস্থ ছিল তারপরে আবার কালকে অত সময় নিয়ে কথা বলার কারণে হয়তো শরীর টা আরো একটু খারাপ হয়েছে । যাই হোক আপনার সুস্থতা কামনা করছি । আপনার ফোনের গ্যালারিতে জমে থাকা ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু চমৎকার ছিল । কফিটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে । দামটা বেশি হলেই খেতে নিশ্চয়ই ভালোই ছিল । আভিজাত্যে ঘেরা হোটেলে বসে বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন ছবিটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে । বেশ ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু কফিটা খেতে ভালই ছিল, তবে খাওয়ার আগে পর্যন্ত আমি দাম জানতাম না। হয়তো দামের ব্যাপারটা জানলে আমি এত দাম দিয়ে কফি কিনে খাইতাম না।
আপনি বেশ কিছু দিন থেকে অসুস্থ। আর কাল রাতে একটু বেশি উত্তেজনা মনের মাঝে থাকায় একটু উচ্চ স্বরেই কথা বলতে হয়েছিল।তাই হয়তো কিছুটা অসুস্থ আপনি।আপনার সুস্থতা কামনা করছি ভাইয়া।আপনার ফোনের গ্যালারিতে থাকা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো।আপনার ফটোগ্রাফির প্রশংসা করতেই হয়।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের মাঝে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আমার বিষয়টি বুঝতে পারার জন্য।
ভাইয়া, গতকাল হ্যাংআউটে যতক্ষণ আপনাকে কথা বলতে হয়েছে, এরপরে তো গলা ব্যথা হওয়ারই কথা। আর আপনি যেভাবে এনার্জি নিয়ে হ্যাংআউট উপস্থাপন করেন, তা আর কি বলবো। আপনার এনার্জি দেখে সত্যিই ভাইয়া ভীষণ ভালো লাগে। আর একশ তম হ্যাংআউট খুব ভালোভাবেই অতিবাহিত হয়েছে এটা আমাদের পরম পাওয়া। যাইহোক ভাইয়া, ফোন গ্যালারিতে জমে থাকা অসম্ভব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আর এই ফটোগ্রাফিতে আপনাদের বাপ বেটা কে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য ফটোগ্রাফি গুলো একদম চোখ জুড়িয়ে যাওয়ার মত। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, ফোন গ্যালারিতে জমে থাকা ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️
ধন্যবাদ ভাই, আপনার ভালবাসায় আমি সিক্ত। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
সত্য বলতে কি যতই যাই বলি আমার মনে হয় বর্তমানে কেউ সুস্থ্য নয় ভাইয়া। আপনার অসুস্থ্য শরীর নিয়ে সেদিনও কিন্তু বেশ ঝমকালো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করলেন। তবে আমি আমি কিন্তু একমত নয় যে সেদিন এর সে হোটেলে আপনি বেমানান। আপনাকে কিন্তু বেশ ভালোই লাগছিল। তবে ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারন ছিল। সব মিলিয়ে আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি সত্যিই সেখানে বেমানান ছিলাম, কারণ ওটা অনেক বিত্তবানদের হোটেল। আমি তো শুধু বাহিরে বসে এদিক সেদিক ছুটে আসা মানুষদের দেখছিলাম।