নিজের কথা || @shy-fox 10% beneficiary
তখন সবেমাত্র ইন্টার্ন ডাক্তার । দুচোখ ভর্তি স্বপ্ন । কি একটা অবস্থা , সারাদিন যে কোন ব্যস্ততায় কেটে যায় বোঝাই মুশকিল । শুধু ডিউটি আর ডিউটি। সেই সকাল থেকে আউটডোরে কখনোবা ইনডোরে কখনোবা ইমার্জেন্সিতে । সারাদিন শুধু রোগী দেখা । কিভাবে যে দিনগুলো যাচ্ছিল, বুঝে ওঠার কোনো পথ নেই। কারণ শুধুমাত্র শিখতে হবে । সারাদিন শুধু রুগীর সঙ্গে কাউন্সেলিং আর কাউন্সেলিং ।
পুরো একটা বছর যে কিভাবে কেটেছে, সেই সময় গুলোর কথা ভাবলেই এখনো যেন আমার গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে । তবে আমি মনে করি ঐটাই আমার জীবনের বেস্ট একটা সময় ছিল । যে সময়টা আমি খুব কাছ থেকে রোগীদেরকে বেশি বেশি কাউন্সেলিং করতে পেরেছি এবং অনেক বড় বড় শিক্ষনীয় ব্যপারগুলো শেখার সুযোগ হয়েছিল । এক কথায় পেশাদারিত্বের হাতে খড়ি আমার সেই সময় ।
একবার সেকি ঘটনা,টানা পনের দিন একনাগাড়ে নাইট ডিউটি করে , হুট করে যেদিন আমি মর্নিং শিফটে আউটডোরে রোগী দেখতে গিয়েছি। হঠাৎ করেই আউটডোরেই মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছি । যখন আমার জ্ঞান ফিরল, তখন দেখি আমি হসপিটালের বেডে । যাইহোক সহপাঠীরা বারবার বলছিলো, কি হইছে তোর কি হইছে । খুব একটা কিছু তাৎক্ষণিক বলতে পারিনি । তবে যাইহোক ইমার্জেন্সি ট্রিটমেন্ট দিয়ে আমাকে সেদিন হোস্টেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু তারপরে যখন দেখলাম যে, না মাঝে মাঝেই বুক চেপে আসে,ধরফর করে, ঘাড়ের রগ টানে ও মাথা-কান দিয়ে গরম ভাপ বের হয়ে যাওয়ার মতো হয় তখন ব্যাপারটাকে আমি আর স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারি নি । কলেজের বড় স্যারদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম । বহু টেস্ট করা হলো , সেই ইসিজি থেকে শুরু করে ব্লাডের টেস্ট , ইউরিনের টেস্ট , হার্টের ইকো টেস্ট কোন কিছুই বাদ রাখা হলো না । কিন্তু কিছুই ধরা পড়ে না । শুধুমাত্র মাঝে মাঝে একটু উচ্চরক্তচাপ দেখা যায় ।
২৩ বছরের ছেলের উচ্চরক্তচাপ জনিত সমস্যা প্রতিনিয়ত হবে, এটা স্যার কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিল না । স্যার প্রথমদিকে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ দিতে চাইলো না । কারণ এই ঔষুধ গুলো সারাজীবন ধরে খেতে হয় । তারপরেও যখন স্যার , সাধারণ ভাবে জীবন যাত্রার মান চেঞ্জ করতে বলল। তারপর থেকে দু সপ্তাহ ফলোআপে ছিলাম স্যারের । কিন্তু কোনো উন্নতি হচ্ছিল না । মেডিসিনের সেলিম স্যার শেষমেষ বলেই ফেলল,
শুভ হাতের পাঁচ আঙ্গুলের জায়গায় , মাঝে মাঝে ছয় আঙ্গুল হয়ে থাকে । ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক । তুমি জেনারেলাইজড অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার ও হাইপারটেনশনে ভুগছো ।
যাইহোক অতঃপর স্যার কিছু মেডিসিন লিখে দিলো । তারপর থেকে চলছে জীবন , এইতো দেখতে দেখতে প্রায় আট বছর হয়ে গেল । এখন যখন কোন পরিচিত লোক ও রোগী আমাকে ফার্মেসির দোকানে দেখে ওষুধ কিনতে । তখন একটা ভিন্ন রকমের মন্তব্য করে বসে । মন্তব্যটা এমন, ডাক্তারের আবার ঔষুধ খেতে হয় নাকি । এইসব কথার উত্তর তাদেরকে দেওয়ার মতো মন-মানসিকতায় আমি সব সময় থাকি না বা তাদেরকে বললেও তারা বুঝতে পারবে না ।
ভাই রে ভাই আমিও আপনার মত রক্তে মাংসে গড়া মানুষ । আমারও অসুখ-বিসুখ হয় । আমারও শরীর খারাপ হয়। আমারও ওষুধ খেতে হয় । আমিও একটা ভিন্নরকমের রোগে ভুগছি । যতদিন বেঁচে থাকতে হবে, এই ওষুধগুলো আমাকে প্রতিনিয়ত চালিয়ে নিয়ে যেতেই হবে । বলতে পারেন অনেকটা লাইফ সেভিং ড্রাগ এইগুলো ।
তিন ধরনের ওষুধ প্রতিনিয়ত খেয়ে থাকি আমি । সকাল বেলা শুরু হয় প্রেসারের ঔষুধ ও মুড এলিভেটর ঔষুধ দিয়ে মানে রক্তচাপ ও মন-মানসিকতা যেন সারাদিন ভালো থাকে সেইসব ঔষুধ দিয়ে আর রাত্রিবেলা যে ঔষুধটা খাই, সেটা হচ্ছে অনেকটা স্লিপিং পিলের মতো । মানে মেজাজটাকে ফুরফুরে রেখে যেন, চিন্তাহীন ঘুম হয় সেই ঔষুধ ।
এতকিছুর পরেও ঠিকঠাকমতো ঘুম হয়না । দুশ্চিন্তায় কাটে সময় গুলো । জীবনটা এমনই, ঔষুধ তো সাময়িকভাবে হয়তো শারীরিক প্রশান্তি দেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু মন মানসিকতাকে কি চাইলেই ঠিক রাখা যায় । কত কিছুই তো ম্যানেজ করে চলতে হয় । চলেই যাচ্ছে জীবনটা, জীবনের মত করে ।
যাইহোক এত কিছুর পরেও চেষ্টা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক রেখে নিজেকে প্রতিনিয়ত সবার সামনে উপস্থাপন করার জন্য । চেষ্টা করছি এই প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকার জন্য । চেষ্টা করছি নিজের দূর্বলতা গুলোকে লুকিয়ে রেখে, সাবলীল গতিতে এগিয়ে চলার জন্য । আমি আশা করি,এগিয়ে যেতে পারবো । আমার দুর্বলতা গুলোকে আমি দাবিয়ে রেখে , জয়ের মুখ আমি দেখবোই ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
আমার প্রতিবেশি এক মামা সে MBBS ডাক্তার আমি সেই মামার সাথে মোটামুটি ফ্রি, তার রিগুলার মেডিসিন খেতে হয় এমন কি অনেক দামি মেডিসিন যেগুলো একদিন বাদ পড়লে তার প্রোবলেম হয়। এই কথাগুলো বলেছিলো আমার ছোট ভাইকে। আমার ছোট ভাইয়ের অপারেশন এর পর প্যানকিয়াস অর্ধেকের বেশি কেটে ফলতে হইছে। এখন আমার ভাইয়ের প্রতিদিন তিন বেলায় ৯ টা করে Suzyme ট্যাবলেট খেতে হয়। এটা যতদিন বেঁচে থাকবে খেয়ে যেতে হবে।
আসলে রোগ মানুষ দেখে হয় না কে ডাক্তার কে রিকশা চালক, কে প্রধানমন্ত্রী এগুলো কোনো ব্যাপার না যার রোগ হওয়ার এমনিতেই হতে পারে। তবে আমাদের সব সময় সচেতন থাকতে হবে। তবে ভাই আপনি রিগুলার মেডিসিন খেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ যেমন সুস্থ আছেন এমনই থাকবেন। আমাদের সবার দোয়া আছে আপনার জন্য।
ভাই প্রতিনিয়ত আপনি বাস্তব ভিত্তিক পোস্ট আমাদের উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। সেই স্টোরি গুলো আমাদের কারো না কারো জীবনের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। আপনার লেখার একজন ভক্ত আমি। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। 🖐️❣️
ভাইয়া,একজন ডাক্তার কতটা পরিশ্রম করে আপনার পোস্ট পড়ে আমি বুঝতে পেরেছি।ডাক্তাররা প্রথম অবস্থায় কঠোর পরিশ্রম করে সেটা আমি জানি তবে ভাইয়া,আপনি মনে হয় একটু বেশি পরিশ্রম করে ফেলেছিলেন। তাই ভাইয়া, আপনার শরীরের অবস্থা এতটা খারাপ হয়েছিল। ভাইয়া, কিছু রোগের জন্য মেডিসিন সারাজীবন খেতে হয়।মেডিসিন গুলো যতক্ষণ খাওয়া হয় ততক্ষণ এই শরীর ভালো পরে আবার পুনরায় ওই রোগ দেখা দেয়।
জি ভাইয়া,আপনার কথায় আমি সহমত পোষণ করি। কারণ ডাক্তাররাও আমাদের মত রক্তে মাংসে গড়া মানুষ। তাদেরও আমাদের মত রোগ হয়,তবে অনেকেই এই জিনিসটা মানতে রাজি নয়।কারণ ডাক্তাররা সব ওষুধের নাম এবং ওষুধের কার্যকারিতা সম্বন্ধে জানে তাহলে কেনো অসুস্থ হবে?
এটাই প্রশ্ন এদের মনে।
মানসিক চাপ কম রাখার জন্য ভাইয়া,আমি দীর্ঘদিন যাবত ঘুমের ওষুধ খাচ্ছি।এখন ভাইয়া, ঐ ঘুমের ওষুধ খেয়েও ঘুম আসে না।যাইহোক ভাইয়া, আপনার সুস্থতা কামনা করি যেন আপনি ঔষধ খাওয়া ছাড়াই সুস্থ থাকতে পারেন।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি ।
যদি এমন হতো যে যতদিন বাচবো কোন অসুখ-বিসুখ দুশ্চিন্তা বা কোন ক্লান্তি থাকবে না। তাহলে কতই না ভালো হতো। কি একটা রোগ, যার জন্য সারাজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হবে। হয়তো কোন একদিন ভালো কোন মেডিসিন বা চিকিৎসা বের হবে কিন্তু সেটা কবে? এত কিছুর পরেও জীবন থেমে থাকে না।
উচ্চ রক্তচাপ জাতীয় সমস্যা গুলো এমনই একবার ওষুধ শুরু করলে বারবার খেতে হয় । কি যে হবে তা তো বলা যাচ্ছে না । তবে আশায় বুক বাঁধতে সমস্যা কোথায় । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
জি ভাই আপনি যা বলেছেন তা 100% সত্যি। কারণ যে ডাক্তার ইন্টার্নি করে আমি নিজের চোখে দেখেছিলাম। আমি প্রায় একটানা ছয় মাস ছিলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রোগী নিয়ে। তখন আমি দেখেছি যারা ইন্টারর্নি করে তাদের পরিশ্রম কতটা হয় এবং কি এক দৌড়ের উপরে থাকতে হয়। তবে আপনার কথাগুলো শুনে খুবই খারাপ লাগছে। কারণ আপনি একজন মানুষ অনেক কিছু সামাল দিতে হয় নিজেদের শারীরিক অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে যায়। আর মানুষ বলে কথা রোবট হলে সমস্যা হতো না। আপনার কথাগুলো হৃদয় লেগেছে।
আপনার এই কথাগুলো মনে থাকবে। আর পণ করে যে সামনের দিকে এগিয়ে যায় তার জন্য ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু অবশ্যই অপেক্ষা করছে। আপনার জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো ভাইয়া।
আশীর্বাদ করবেন ভাই ।
আমাদের সব থেকে চঞ্চল এবং অ্যাক্টিভ যে ভাই, যে ভাইটি প্রতিনিয়ত আমাদেরকে মাতিয়ে রাখে। যে মানুষটি ঠান্ডা মাথায় সবকিছু কন্ট্রোল করে থাকে, সেই মানুষটার এই ধরনের অসুস্থতা কল্পনাও করিনি।
সৃষ্টিকর্তার কাছে এতোটুকুই দোয়া করব, আপনার সামনের দিনগুলো যেন সুস্থতার সাথে কাটে।
কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি ভাই ।
আসলে আমরা ভাবি মানুষ ইচ্ছা করলেই ডাক্তার হয়ে যায় কিন্তু ডাক্তার হওয়ার পিছনে যে কষ্ট স্ট্রাগল এটা মানুষ কিন্তু দেখেনা। আসলে ডাক্তারদের জীবনে অনেক ক্লান্তি। আমরা যদি একটু ট্রিটমেন্ট পেতে লেট করি তাহলে কতো কিছুই না বলি কিন্তু ডাক্তারদের তো জীবন আছে তাইনা।আসলে এসব কিছুর হওয়ার পেছনে একটা গল্প থাকে। সাফল্য যেমন আছে এর ব্যর্থতাও আছে পিছনে। আসলে ঔষধ দিয়ে মনটা একটু শান্ত করা যায় কিন্তু মনের যে অশান্তি কখনোই সম্ভব না। আসলে দিনশেষে নিজেকে ভালো রাখতে হবে এটাই সবকিছু। ইনশাআল্লাহ আপনি জয়ের মুখ দেখবেন দোয়া রইল
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল ভাই ।
আপনার যে ঠিকঠাক ঘুম হয়না তা ভালোই টের পাই।আসলেই জীবনটা এমনি,সবার ভিন্ন ভিন্ন সমস্যা।তাও টিকে থাকতে হয়।
একদম ঠিক বলেছেন আপু ।
ভাইয়া আপনার লেখা গুলোর মাঝে আমি সব সময় শিক্ষণীয় বিষয় খুঁজে পাই। আমি আপনার পোস্ট যখন পড়ছিলাম তখন আমার বারবার মনে হয়েছিল আপনি একজন সংগ্রামী মানুষ। জীবনসংগ্রামে আপনি হার মানেননি। আপনি আপনার অসুস্থতাকে কখনোই মুখ্য মনে করেননি। অসুস্থতাকে পিছনে ফেলে জয়ের আশায় এগিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। আসলে আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া অসুস্থতা আমাদের দুর্বলতা নয় অসুস্থতাকে জয় করেই আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে এবং জয়ের মুখ দেখতে হবে। আপনার এই লেখার মাঝে যে উদ্দীপনা ছিল এবং দৃঢ় মনোবল ছিল সেখানে দুর্বলতার কোন জায়গা নেই। সেখানে আছে শুধু জয়ের আশায় এগিয়ে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা। যে ইচ্ছা জীবনের সব অসুস্থতা ও দুর্বলতাকে পিছনে ফেলে দিয়ে জয়ের আশায় এগিয়ে যাবে। আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছাশক্তিতে এগিয়ে যাবেন এবং খুব শীঘ্রই জয়ের মুখ দেখবেন এই কামনাই করছি ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাই আজকে আপনার পোষ্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। একদম বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে। এরকম চিন্তাধারা আমাদের সমাজে অনেক মানুষেরই আছে। আসলে সমাজের কিছু মানুষ ভাবে ডাক্তারদের অসুখ হয় না। তারা কেন ওষুধ খেবে। আসলে এরকম চিন্তাধারা মানুষ প্রতিটি অঞ্চলে রয়েছে। আসলে তারা কি মনে করে যে ডাক্তারদের অসুখ হবে না। এটা কোন কথা, তারা এই কথাগুলো কিভাবে বলে। তারাও তো রক্তে মাংসে গড়া মানুষ। আসলে আমাদের সমাজেও অনেকে আমাকে বলে যে তুমি ডাক্তার তাহলে তোমার কেন অসুখ হবে।এরাকম মন-মানসিকতা এবং চিন্তাধারা সমাজে অনেক মানুষই রয়েছে।আসলে আপনিও রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ। আপনারও অসুখ হবে, তাই সুস্থ থাকার জন্য আপনারও ঔষধ খেতে হবে। প্রত্যেকটা মানুষই নানারকম অসুখ-বিসুখে ভুগছে, সেজন্য তাকে সুস্থ থাকতে হলে ওষুধ খেতে হবে। এরকম চিন্তাধারা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আজকে আপনি পোষ্ট পড়ে আমার খুবই ভাল লাগল, কারণ পোস্টটি আমাদের বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে। আপনার জন্য রইল ভালোবাসা এবং সুস্থতা কামনা করছি।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনার লেখাগুলো পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে কারণ আপনার লেখাগুলা মনে হয় জীবন্ত এবং বাস্তবধর্মী কোনো-না-কোনোভাবে আমার জীবনের সাথে একটু হলেও মিলে যায় এবং অনেক অনুপ্রেরণা ও ভরসা পাই ধন্যবাদ ভাইয়া❤️❤️