সেই দিনের কিছু ঘটনা আজকে বলবো
মনে আছে কিছুদিন আগে, আমি একটা ভিডিও করেছিলাম এবং সেখানে আমি কিছুটা চেষ্টা করেছিলাম গান গেয়ে আপনাদেরকে বিনোদন দেওয়ার জন্য। আসলে এটার পিছনে কিছু ঘটনা আছে, যাইহোক আমি আজকে সেই কথাগুলো বলার চেষ্টা করবো। মোটামুটি আমার যে সকল পাঠক আছে তাদের কাছে বিষয়টা ভালো লাগবে।আগে আমি শুনতাম গ্রামের মানুষ সহজ-সরল কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে তারা এখন সরল নেই। তারা এখন অনেকটা জিলাপির প্যাচের মতো জটিল হয়ে গিয়েছে।
আমি যে বাড়ির ছাদে গিয়ে ছিলাম, সেটা একদম আমার বাড়ির সঙ্গে লাগানো। বলতে পারেন আমি আপাতত সময়ের জন্য যে বাড়িতে আছি তার পাশের বাড়িতে। আসলে সে আর অন্য কেউ না, সে হলো আমার বড় জেঠা শ্বশুর।এলাকার ভিতরে সে প্রথম ছাদ দিয়ে বাড়ি করছে, যার কারণে তাঁর ভাবভঙ্গি কিছুটা আগের থেকে পরিবর্তন হয়েছে এবং তার ভিতর কিছুটা গাম্ভীর্যতা বোধ ও যেটাকে বলে অহংকারী, তা একটু বেড়ে গিয়েছে।
যদিও আমি নিজের সমস্যা গুলো কখনো বলতে পছন্দ করি না। তবে সেদিনের ছোট্ট একটা ঘটনা আজকে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করি, আমি যখন ওই বাড়ির ছাদে ওঠার কিছুটা পারমিশন নিয়েছিলাম জ্যাঠা শ্বশুরের কাছ থেকে, তখন সে আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে ছিল, মনে হয় সে যেন আমাকে নতুন করে দেখছে ।যাই হোক অবশেষে আমি যখন ছাদে উঠলাম, তারপরে সে তার নাতি কে আমার পিছনে পিছনে পাঠিয়ে দিয়েছে ।যদিও আমি বিষয়টা খুব স্বাভাবিকভাবে নিয়েছিলাম ।কিন্তু পরবর্তীতে যখন কানে এসেছিল , সে তার নাতিকে আসলে মূলত স্পাই হয়ে আমাকে দেখতে পাঠিয়েছিল। এই বিষয়টা আমাকে মানসিকভাবে খুব আঘাত করেছিলো, যদিও আমি সেটা প্রকাশ করিনি তার কাছে।মানুষ বড়ই অদ্ভূত এবং তার থেকেও বড় অদ্ভুত তাদের আচার-আচরণ।
এ ছেলেটা কে ভাই। আপনার চেহারার সাথে অনেক মিল রয়েছে।
ভাতিজা হয় । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ধন্যবাদ।
অবিচলিত সত্য পোস্ট
বস আমি এটা ভালবাসি
👍
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
দারুন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার চেনা পরিবেশের ছবিগুলো।
সবসময় আপনজনেরাই কষ্ট দেয়।সেটা সহ্য করা অসম্ভব হয়ে যায়।ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।
আপনার এলাকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন। আমরা দেখার সুযোগ পেলাম ।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।