কথা হজম || @shy-fox 10% beneficiary
একটা বার ভেবে দেখুন, ধরুন আপনার মন খারাপ । আর আপনি যে জায়গায় কাজ করছেন সেখানেও কিছুটা মানসিক চাপের ভিতরে আছেন এবং আপনার মন্তব্যের সঙ্গে অনেকের মন্তব্যের সাময়িক মতামত মিলছে না । যদিও ব্যাপার গুলো খুব একটা জটিল কিছু না । আমি ব্যাপারগুলোকে ভীষণ স্বাভাবিকভাবেই নেওয়ার চেষ্টা করি ।
আসলে প্রফেশনাল জায়গাগুলোতে বাস্তবিক না হইলে চলে না । কাজের জায়গা গুলোতে আবেগের থেকে কাজের মূল্যায়ন বেশি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। প্রফেশনাল জায়গাগুলোতে নিয়মকানুন একটু ভিন্ন নিয়মে চলে , বলতে পারেন এখানে পৃথিবীর সীমারেখার মাঝে আর একটি ছোট নিয়ম তান্ত্রিক পৃথিবী থাকে ।
রাতদিন খেটে-খেটে চোখের নিচে কালি ফেলে দিয়েছেন, এখানে আপনার আশেপাশের কাউকেই আপনি সেটা ব্যক্ত করতে পারছেন না বা তাদের মত করে ব্যাপারটা হচ্ছে না । তাহলে ব্যাপারটা কিন্তু আরো জটিল হয়ে যাবে । এখানে আপনি মানসিক চাপে যতোই অবসাদগ্রস্ত থাকেন , যতোই সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন, আপনাকে দিনশেষে কাজ করতে হবে এটাই স্বাভাবিক ।
এখানে আরো কিছু ব্যাপার থাকে, আপনি শুধু যে একাই কষ্ট করছেন তা কিন্তু না । আপনার সহকর্মী যারা আছে তারাও ঠিক আপনার মতো করেই ভাবছে । আপনার মত করেই চিন্তা করছে, তারাও চেষ্টা করছে তাদের মতো করে ভালো করার জন্য । তাই সকল অবসাদগ্রস্থতাকে একত্রে করে নিজের মতো করে ভাবলে চলবে না, আসলে সবার মত করে ভাবাই বুদ্ধিমানের কাজ ।
তাও দিনশেষে কিছু কথা না বলাই থাকে, যেগুলো কখনো বলা হয়ে ওঠেনা । যেগুলো আসলে মনের ভিতরেই চাপিয়ে রাখতে হয়। কারণ সময়টা যে এখন শুধুমাত্র দৌড়ানোর । সময়টা যে শুধুমাত্র কাজকে নিয়ে ভাবার । এখানে আসলেই অজুহাতের কোন অপশন নেই বললেই চলে ।
আপনি হয়তো সবাইকে নিয়ে সমস্বরে ভাবছেন কিন্তু আশেপাশে যারা আছে তারা কিন্তু ব্যাপারটা কে এত স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ নাও করতে পারে । আপনি যেভাবে ভাবছেন , তাদের চিন্তাভাবনায় আপনি নাও থাকতে পারেন । এটা খুবই স্বাভাবিক আর এমনটাই হয়ে থাকে মূলত সবরকম কর্মস্থলে । আপনার দায়িত্বশীলতা, আপনার কাজের প্রতি নিষ্ঠাশীলতা , আপনার পেশাদারিত্ব সবকিছুই হয়তো তাদের কাছেও কোন কারণে হাস্যতুল্য হতে পারে । সত্যি বলতে কি আশেপাশে এধরনের মানুষের অভাব নেই । আপনার শুধুমাত্র পান থেকে যদি চুন খসলেই, আপনাকে তীর্যকমূলক মন্তব্য করার লোকের অভাব হবে না ।
চাঁদেরও কলঙ্ক থাকে। আচ্ছা যখন মানুষ চাঁদের কলঙ্ক খোঁজার চেষ্টা করে , তখন কি তারা চাঁদের যে এত সৌন্দর্য আছে, সেটা কিন্তু তারা কলঙ্ক খোঁজার সময় ভুলে যায় । ব্যাপারটা অনেকটা হাস্যকর তাইনা । আসলেই হাস্যকর, সবাই ভুলে যায় যে, দিনশেষে সবার মাঝে সহানুভূতিশীলতা, সহমর্মিতা ও সহযোগিতাপূর্ণ আচরণ থাকা উচিত । আমরা শুধু জিততে চাই । অহেতুক সমালোচনা করে, অহেতুক মন্তব্য করে ও অহেতুক ভাবে মানুষকে বিব্রত করে শুধুই জিততে চাই ।
সব জায়গাতেই প্রতিযোগিতা হচ্ছে , হোক সেটা কর্মজীবন , হোক সেটা বাস্তব জীবন, হোক সেটা পারিবারিক জীবন । আসলে যেখানে প্রতিযোগিতা নেই , সেখানে আসলে কোন আত্মতৃপ্তি নেই । কি যে আত্মতৃপ্তি মানুষ খুঁজে পায়, সব জায়গাতেই জেতার নেশায় পড়ে, আমি আসলে তা বুঝে উঠতে পারিনা । আমার অকেজো মস্তিষ্ক, কেজো হয়ে উঠতে পারে না । মাঝে মাঝে মন চায়, আমি না হয় হেরেই যাই ।
সকল সমালোচনা গুলো আমি হজম করতে পছন্দ করি । সকল অবসাদগ্রস্ত মন্তব্যগুলো আমার মনের ক্যানভাসে আমি এলোমেলো করে সাজিয়ে রাখি । আমি অভিমান রাখিনা বা রাখতেও পছন্দ করিনা । জয় পরাজয় নিয়ে ভাবি না । তবে আমি এতোটুকুই কামনা করি , সবার আচার-আচরণ যেন সহযোগিতা ও সহমর্মিতা মনোভাব পূর্ণ হওয়া উচিত । ধাক্কা দিয়ে নয় বরং হাতে হাত রেখে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মনোভাব তৈরি করা উচিত ।
আজ মন খারাপের কততম দিন চলছে, তা আমার মনে নেই । মাঝরাত তো তাই হুটহাট এলোমেলো চিন্তা মনের কোণায় জমাট বেঁধেছে, হয়তো আঁখি বেয়ে পানি গুলো ঝড়ে যাচ্ছে । তবে দগদগে ক্ষত গুলো যেন শুকাচ্ছে না।
যাইহোক আমাকে এসব নিয়ে ভাবলে চলবে না, আমাকে কথা হজম করতে হবে , এগিয়ে চলতে হবে ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কিছু কিছু মানুষের অভ্যাসই হচ্ছে অন্যের দোষ ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করা। আমাদের সমাজে এমন মানুষের অভাব নেই। আপনি হাজার ভালো কাজ করলেও সেইটা না দেখার ভান করে থাকবে। যখনি আপনি ১০০ কাজের মধ্যে একটা ছোট ভুল করবেন সাথে সাথে আপনার সমালোচনার মুখে পড়তে হবে। এটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই ঘটে। আমার এমন কিছু বন্ধু আছে তাদের যদি ১০ দিন টানা খাওয়াই আমাকে মাথায় তুলে রাখবে কিন্তু হঠাত করে একদিন যদি বলি আজকে তুই খাওয়া সাথে সাথে আমার বদনাম শুরু করবে। এগুলো হচ্ছে চাঁদের সমালোচনা করা লোকের মতো। স্বার্থে আঘাত পড়লে উপকার যে পেয়েছিলো সেইটাই ভুলে যায়।
এই কথাটার সাথে আমি ১০০℅ একমত। ভালো কাজে আলোচনা সমালোচনা দুটোই থাকবে। এই সব ক্ষেত্রে সমালোচনাগুলোকে আমাদের হজম করার মন মানসিকতা তৈরি করতে হবে। ভালো লাগলো অনেক আপনার পোস্টটি পড়ে। এই টাইপের পোস্ট এখন অনেক ভালো লাগে। ভালোবাসা অবিরাম ❣️❣️
ধন্যবাদ সহমত মূলক মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।
আমি মনেপ্রাণে আপনার জন্য দোয়া করছি আপনার জন্য সকল কষ্টের অবসান হয়।মহান আল্লাহতায়ালা যেন আপনার মনকে প্রশান্তি এনে দেয় এবং সপরিবারে অনেক ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন এই প্রত্যাশাই করি।এবং কথা হজম করা বিশাল বড় ভালো একটা গুণ।যা সবার থাকে না♥♥
ভাইয়া আপনার শেষের কথাগুলো পরে খারাপ লাগলো।আসলে জীবনে চলার পথে কিছু কিছু জিনিস হজম করতেই হয়।এক জনের সাথে মতের মিল থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। আসলে যেখানে কোনো প্রতিযোগিতা নেই সেখানে কোন আত্মতৃপ্তি নেই। ধন্যবাদ,শুভেচ্ছা রইল 🌹🌹
জীবন এটাই অনেক কিছুই মেনে নিতে হয় । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আপনার বাস্তবধর্মী বক্তব্য গুলো খুবই ভালো লাগে আপনার লেখাগুলো সবসময় বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আপনি ঠিক বলেছেন আমাদের প্রফেশনাল লাইফে কোন না শব্দ গ্রহণযোগ্য নয়। কর্ম ক্ষেত্রে সবসময় যারা অজুহাত দিয়ে চলতে চায় তারা কখনো সফলতা পায় না। আপনার কথা হজম করার পরামর্শটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ । শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি ।
খুবই সুন্দর এবং কার্যকরী একটি পোস্ট করেছেন।আসলে আমাদের নিজের কাজের ক্ষেত্রে কোনো অজুহাত চলে না।কাজের স্থানটিও ছোট একটি পৃথিবীর মতই।নিয়ম কানুন মেনে প্রতিনিয়ত চলতে হয়।আশেপাশের লোকজন ও আমাদের অনেক তির্যকমূলক কথা শুনায়।আমাদের ত্রুটিগুলো ধরে।আপনার সুন্দর পোস্ট আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
এটাই জগতের নিয়ম ।
অসাধারণ কিছু কথা আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভাইয়া। আসলে আপনি আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের মনের অগোচরে লুকানো অনেক কথাগুলো তুলে ধরেছেন। যেই কথাগুলো হয়তো আমরা বলতে পারি না বা বলা হয়ে ওঠেনা। আসলে আপনার ব্যক্ত করা এই কথাগুলোর মাঝে নিজের মনের জমা কথাগুলোর অনেক মিল খুজে পেয়েছি। হয়তো সেই কথাগুলো হৃদয়ের মাঝে চাপা পড়েছিল কিন্তু ব্যক্ত করা হয়ে ওঠেনি বা ব্যক্ত করার মত কাউকে খুঁজে পাইনি। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আসলে আমাদেরকে এভাবেই নিজের মনের লুকানো কথাগুলো এবং চাপা কষ্টগুলো চাপা দিয়ে রাখতে হয়। আমরা যতই পরিশ্রম করি না কেন মানুষের কটু কথা এবং নিন্দা সবসময়ই আমাদের দিকে আসে। রাত জাগা পরিশ্রম, চোখের নিচে কালো দাগ এগুলো কেউ দেখতে আসে না। সবাই শুধু প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে চায়। কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে যে তার অপর পক্ষের মানুষটিকেউ কতটা পরিশ্রম করতে হয় তা কখনো ভেবে দেখেনা। সবাই যদি অন্যের কষ্ট গুলোকে নিজের করে নিতে এবং সেই হিসেবে উপলব্ধি করতো তাহলে হয়তো এমনটা হতো না। আপনি আজকে যে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এটা পড়ে আমায় এতটাই ভালো লেগেছে যে বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে মনের অব্যক্ত কথাগুলো উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। আপনার মন যেন খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায় এই কামনাই করছি। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
সহমত পোষণ করছি ভাই আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
আসলে যে ব্যক্তি কথা হজম করতে পারে সেই মানুষের মত মানুষ হয়ে ওঠে। কত হজম করতে পারা অনেক ধৈর্যশীল ব্যক্তি এর কাজ। আমাদের বেশি বেশি কথা হজম করতে শিখতে হবে। আসলে সবার মত করে ভাবায় বুদ্ধিমানের কাজ । আসলে দিনশেষে অনেক কথা বলতে ইচ্ছা হয় কিন্তু কিছু কিছু কথা মনের ভিতরেই থেকে যায় এটা বাস্তব কথা। আসলে অভিমান না রাখা ঠিক। নিজের মতো করে চলাই উত্তম। আপনি ঠিক বলেছেন আমাদের মনে হিংসা দূর করতে হবে। হাতে হাত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে হবে। একে অপরের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। তাহলেই একটা মানুষ হিসাবে নিজেকে মানুষ মনে হবে। জীবনে চলার পথে অনেক কথা শুনতে হবে হজম করাটাই সব থেকে ভালো হবে।
ধন্যবাদ ভাই বিষয়টি ঝুঝে মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনি সব সময় আমাদের বাস্তব জীবনের কথাগুলো তুলে ধরেন এজন্য আপনার লেখাগুলো পড়ে আমার খুবই ভালো লাগে। আমি আপনার লেখনীর মাঝে নিজের মনের কথা গুলো খুঁজে পাই। যে কথাগুলো প্রকাশ করতে পারিনা সে কথাগুলোই আপনার লেখায় খুঁজে পেয়ে খুবই ভালো লাগে। আসলে আমাদের মন খারাপের কোন কারণ নেই। অকারণেই মন খারাপ হয়ে যায়। মন খারাপ থাকুক আর ভালো থাকুক, মানসিকভাবে ভালো থাকি আর নাই থাকি নিজের কাজগুলো করতেই হয়। কারণ চারপাশে প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হলে তাদের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়। এক মিনিট পিছিয়ে পড়লে সেই পেছানো থেকে আর উঠে দাঁড়ানো সম্ভব হয় না। সবকিছুকে পিছনে রেখে এত পরিশ্রমের পরও যদি সার্থকতা না আসে তাহলে খুবই খারাপ লাগে। আপনি হয়তো আপনার ব্যক্তি জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা থেকে এই পোস্টটি করেছেন। তবে এতোটুকুই উপলব্ধি করতে পারি আপনার সাথে যাই ঘটুক না কেন এটা সবারই বাস্তব জীবনের এক চিরচেনা ঘটনা। প্রত্যেকেই কোনো-না-কোনোভাবে এই ঘটনাগুলো শিকার হয়। তবুও সব কিছুকে মেনে নিয়ে কথা হজম করে এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু আপনার গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আমি প্রথমে আপনাকে স্যালুট জানাই, আমি মনে করি আপনি একজন বীর, আপনি আপনার বীরত্বের পরিচয় দিয়েছেন এই পোষ্টের মাধ্যমে। আপনার প্রশ্ন জাগতে পারে এখানে বীরের কি হলো। আসলে আমি আমার জায়গা থেকে সবসময় প্রেস এবং ক্লিয়ার থাকার চেষ্টা করি। কিন্তু দিনশেষে মাথা বোঝাই করে অপবাদ নিয়ে ক্লান্ত শরীরে ঘরে ফিরতে হয়। আর এটা আমাদের কর্মস্থল হোক কিংবা বন্ধু-বান্ধবের আড্ডা হোক কিংবা নিজের ব্যক্তিগত কোনো কাজের মাধ্যম হোক। অনেক কিছু ক্লিয়ার করে লিখতে চাইলো কেন জানি লেখা হয়না। আর হয়তো আপনার মত লিখা সম্ভব নয়। তবে আপনার কথাগুলো আজকে আমার এতটাই ভাল লেগেছে যে আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। কিছু সামান্য ব্যাপার নিয়ে কেউ আছে হাজার রকমের প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়। কিন্তু একজন বুদ্ধিমান মানুষ হিসেবে বিবেচনা করলে দেখা যায় এই ভিত্তিহীন প্রশ্ন গুলো না করলেও হতো। হয়তো শেষ সমাধান আসে সরি এতটুকুই সীমাবদ্ধ, কিন্তু আসলে যাকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্নগুলো ছুড়ে মারা হচ্ছে এবং অবান্তর কিছু কথা বলা হচ্ছে আসলে তার মনের অবস্থাটা কি এবং সে কতটুকু আঘাত পেয়েছে সেটা আমরা বুঝতে চাই না এবং বুঝতেও রাজি না। আমরা সবাই নিজের জায়গা থেকে অটুট, আর বর্তমানে যা সচরাচর হয়ে থাকে কর্মস্থল হোক সমাজব্যবস্থা হোক সংসার হোক যার ক্ষমতা যতটুকু সে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। আর যে নিরীহ সে প্রতিনিয়ত সয়ে যাচ্ছে এটাই যেন আমাদের প্রতিদিনের একটি কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা সহজে কাউকে ছাড় দিতে রাজি নয় এবং কি ভুল শোধরানোর জন্য সুযোগ দিতেও নারাজ। আমরা সবসময় আমাদের নিজের সিদ্ধান্ত অটুট থাকি। আর বেশিরভাগ এমনটা হয়ে থাকে যে মানুষগুলো না জেনে না বুঝে এবং কি ওই বিষয়টা এতটা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে না, বিশেষ করে তাদেরকে খেসারত দিতে হয়। আসলে ভাই আপনি এত সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন এবং আপনার মনের ভাবগুলো আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন যা সত্যিই আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলতে পারছি না আমার কাছে এতটাই ভাল লেগেছে যে আমি নিজেও কোন ভাব প্রকাশ করে আপনাকে বোঝাবো সেটাও বুঝতে পারছি না। আর আমাদেরকে এত সুন্দর শিখনি একটা পোস্ট করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
জীবন এটাই কিছুই করার নেই । টিকে থাকতে হবে এটাই মূলকথা ।
কি বলবো বুঝে উঠতে পারছিনা।তবে এতটুক বুঝতে পেরেছি,আপনার চোখের কোন যে অশ্রু গুলো জমে ছিল সেগুলো নিংড়ে বেরিয়েছে পুরো লেখনীতে।আপনার জন্যে অনেক ভালোবাসা ও দোয়া রইলো ভাই হাজারো কথার ভাজে এগিয়ে যান অনেকদূর🖤🖤🙏
আমি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি ভাই ।