মুঠোফোনের গ্যালারিতে জমে থাকা কিছু ছবি
আশাকরি সবাই ভাল আছেন। সবার সময় ভালো যাচ্ছে, এমনটাই প্রত্যাশা করি। আজকে একটু ব্যতিক্রম রকম পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। যদিও এমন পোস্ট আমার করা হয়না। তবে আজ ইচ্ছা করেই এমন পোষ্ট করলাম। আর তাছাড়া আমি শারীরিকভাবে বেশ ভালই অসুস্থ হয়ে গিয়েছি, ঠান্ডা আমাকে বেশ ভালই কাবু করেছে।
আসলে মুঠোফোনের গ্যালারিতে দীর্ঘ সময় থেকে অনেকগুলো ছবি জমা হয়ে আছে। ভাবলাম ছবি গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করি । আর তাছাড়া সুন্দর ভাবে তোলার চেষ্টা করেছিলাম ছবি গুলো। চেষ্টা করব ছবিগুলো সম্পর্কে নিজের মতামত তুলে ধরার জন্য।
সেবার যখন ছোট মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দাদু বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম, ঠিক সেই সময় আমাদের পুরনো বাড়িতে নয়নতারা ফুলের গাছে ফুল গুলো দেখেছিলাম।
বড় শালীর বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম বেশ কয়েক মাস আগে। ঠিক সে সময় তাদের বাড়ির গেটের সামনে, দেখা মিলে ছিল এই গাঁদা ফুলের। শুনে ছিলাম ফুলের চারা গুলো রোপণ করেছিল আমার ভাতিজি।
খালেক মিয়া এখনো অসুস্থ, ঠিকমতো খেতে পারে না। তার মধ্যে তার শারীরিক জটিলতা গুলো দিন দিন আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও ডাক্তার দেখিয়েছে, তবে ডাক্তারের একদম পরিস্কার কথা, নিয়মকানুন মেনে জীবনযাপন করতে হবে। তবে তার এই ব্যাধি ভালো হবে না। খালেক মিয়াকে দেখতে যখন তার বাড়িতে গিয়েছিলাম, তখন তার শিম গাছের ফুল আর গাছে ধরা শিম গুলোর সৌন্দর্য্য বেশ নজর কেড়ে ছিল আমার।
অনন্তপুরে বেড়াতে গিয়েছিলাম বেশ কয়েক মাস আগে। সেই ভ্রমণ কাহিনী অবশ্য আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করে ছিলাম। কেন গিয়েছিলাম সেখানে সেই ঘটনার বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছিলাম। পুরো একটা দিনের অনেকটা সময় কাটিয়ে দিয়ে ছিলাম সেখানে । প্রান্তিক সহজ সরল মানুষ গুলোর সঙ্গে যখন কথা বলছিলাম, সেই ফাঁকেই মাচায় লাগানো লাউ গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে নীল আকাশের অপরুপ দৃশ্যের মুহুর্তটা বন্দি করে ফেলে ছিলাম মুঠোফোনে।
শরতের পড়ন্ত বেলায় আকাশের দৃশ্য, এই মুহুর্ত তোলার সৌভাগ্য হয়েছিল কোন এক শরতের বিকেলে বউ বাচ্চা নিয়ে বাহিরে ভ্রমণ করতে গিয়েছিলাম, ঠিক সেই সময় এই মুহুর্ত বন্দি করতে সক্ষম হয়েছিলাম।
আমি চেষ্টা করেছি, আজকে যে ছবিগুলো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য, সেগুলোর পিছনের ঘটনা পর্যন্ত আমি বলার চেষ্টা করছি। তবে যা লিখেছি একদম নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছি। ভুল ত্রুটি মার্জনীয় ।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ওয়াও ভাই তো দেখছি দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন ৷ আসলে ছবি পুরনো কথা মনে করিয়ে দেয় ৷ ঠিক যেমন আপনি এই ফটোগ্রাফি গুলো গ্যালারি তে রেখেছেন ৷ আপনার নিশ্চয়ই তখনকার সময়ের মূহুর্ত গুলো মনে পড়ছে ৷
আর তাই তো মনে করি ফটোগ্রাফি পুরনো সৃতি মনে করিয়ে দেয় ৷
অনেক সুন্দর ছিল প্রতিটি ফটোগ্রাফি ৷ যা হোক নিজেকে সুস্থ রাখতে নিরাপদে থাকুন ভাই ৷
চেষ্টা করছি ভাই নিরাপদে থাকার জন্য, তবে প্রচুর ঠান্ডা ভাই। নিজেও নিরাপদে থাকুন। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাইয়া আপনি অসুস্থ জেনে খারাপ লাগলো। আসলে এই শীতে ভালো থাকাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে। খালেক চাচা অসুস্থ আমরা সবাই জানি। আসলে অসুস্থ হতে সময় লাগে না। কিন্তু সুস্থ হতে বেশ সময় লাগে। আর অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়। যাইহোক ভাইয়া বিভিন্ন সময়ে আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো আজকে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যদিও ফটোগ্রাফি পোস্ট করতে আপনাকে এর আগে দেখিনি। তবে সেই ফাঁকে ফটোগ্রাফির বর্ণনাও তুলে ধরেছেন। ভিন্ন ধরনের পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো। সব শেষে একটি কথাই বলতে চাই নিজের যত্ন নিন ভাইয়া এবং সুস্থ থাকুন।
সত্যি বলতে কি আপু, ঠান্ডায় একদম কাবু হয়ে গিয়েছি। ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
দারুন ছিল ফুলের ফটোগ্রাফি আকাশের ফটোগ্রাফি। সবমিলিয়ে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। এই প্রথম আপনার ফটোগ্রাফি দেখলাম
ভাইয়া মুঠো ফোনে স্মৃতিচারণ সেরা কিছু ছবি দেখতে পেলাম।
চেষ্টা করেছি ভাই, জমে থাকা ফটোগ্রাফি গুলো তুলে ধরার জন্য।
মুঠোফোনের গ্যালারিতে এতদিন পর্যন্ত এত সুন্দর সুন্দর ছবিগুলো ঘুমিয়ে ছিল তাইনা ভাইয়া। আসলে আপনার আজকের পোস্টটি দেখে আমি অবাক হয়েছিলাম, ভাইয়া ফটোগ্রাফি পোস্ট করেছেন এটা ভাবছি। যাইহোক খুব ভালো লাগলো লাউপাতার ফাঁকে আকাশের ফটোগ্রাফিটি, বেশি দারুন লাগছে আমার কাছে। আপনার অসুস্থতার কথা শুনে সত্যিই খুব খারাপ লাগছে। এই আবহাওয়ায় সবাই খুব অসুস্থ হয়ে পড়ছে। আপনার সুস্থতা কামনা করছি।
প্রথমে আপনার সুস্থতা কামনা করছি। এই মৌসুমে কম বেশি সবাই ঠান্ডায় ভুগছে। গ্যালারিতে জমে থাকা ছবিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। লাউয়ের পাতার ফাঁকে নীল আকাশের ছবিটা বেশি ভালো লাগছে। অসুস্থ থাকলে কোন কাজ ভালো লাগেনা।
ভাইয়া নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আপনাকে। আপনি শীতের তীব্রতায় সিক আছেন শুনে খারাপ লাগলো। দোয়া করি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অসীম রহমতে আপনি খুব শীঘ্রই সুস্হ হয়ে উঠবেন।
আজ নতুন রকম একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, খুবই ভাল লাগলো। বিশেষ করে লাউয়ের মাচা থেকে আকাশ ছবিটি দেখে আমার চোখ ও মন দুটিই জুড়িয়ে গেলো। কি সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া।
শিমের ফুল, শিম,ফুল ও শরতের আকাশ সত্যি ই ভাইয়া অসাধারণ লাগলো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
আপনার পোস্টগুলো সব সময় আমি দেখি হয়তো সব সময় কমেন্ট করা হয় না। ফটোগ্রাফি পোস্ট খুব করতে খুব কম দেখেছি আপনাকে। কিন্তু আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে পারেন তাহলে মাঝে মাঝে তো চাইলে শেয়ার করতে পারেন আমাদের সঙ্গে। বিশেষ করে শেষ ছবি দুটি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। প্রচন্ড রকম ঠান্ডা পড়ার কারণে সবাই শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ হয়ে পরেছে। দোয়া করি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যান।