বিচি কলার মালপোয়া, আগে কখনো আমি খাইনি কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অনেক অসাধারণ ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং পোস্টে অনেক গুছিয়ে লিখতে সক্ষম হয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটি স্বাস্থ্যকর রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আমার বাসায় এর আগেও এই পিঠা তৈরী হয়েছে তবে এর সাথে তাল মিশ্রিত করলে আরো টেষ্ট হয় এবং সেক্ষেত্রে ময়দা বা আটার পরিবর্তে চালের গুড়া ব্যবহার করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনার রেসিপি টা আমার জন্য একদম ইউনিক একটা রেসিপি।
বিচি কলা দিয়ে মালপোয়া আমি কখনো এই রেসিপি খাইনি।
তবে আমার মিষ্টি তেমন ভালো লাগে না তাই। আপনার মালপোয়া রেসিপি দেখে অনেক হচ্ছে টেস্টি হয়েছে অনেক।
ধন্যবাদ ভাইয়া নতুন পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ভিন্ন ধরনের একটি রেসিপির সঙ্গে পরিচিত হলাম ভাই। বিচি কলা দিয়ে বড়া তৈরি করা যায় তা আগে জানা ছিল না। খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। ধাপগুলো অনুসরণ করে যে কেউ রান্না করতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যা সত্যি তাই এই রেসিপি টি ভিন্ন ধরনের যদিও আমার বাংলা ব্লগে দারুন দারুন রেসিপি শেয়ার করছে আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা । যাই হোক বোঝানোর চেষ্টা করেছি মাত্র । ধন্যবাদ আমার পোষ্ট টি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
বিচি কলার মালপোয়া ও বড়া পিঠার রেসিপি টা খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে। এ ধরনের মিষ্টি জাতীয় পিঠা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে খেতে। রেসিপিটি ভীষণ ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাইয়া।
বিচি কলা দিয়ে আপনি দারুন একটি পিঠার রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। বিচি কলার মালপোয়া খেতে নিশ্চয়ই অনেক মজা হয়েছে। আমারতো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। গরম গরম খেতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লেগেছে। তবে আপনি অনেক কষ্ট করে পিঠা তৈরীর জন্য কলাগুলো প্রস্তুত করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হ্যা ঠিক বলেছেন গরম গরম খেতে ভাল লাগে তবে ঠান্ডা হলে আরো ভাল লাগে। বিশেষ করে শীতের দিনে রাতে বানিয়ে সকালে খেলে দারুন একটি টেষ্ট পাওয়া যায়। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকবেন।
আমি বহু আগে থেকেই এই বিচি কলার বড়া খাই । বিশেষ করে আমাদের বাসার ভিতর এই কলার গাছ রয়েছে । যদি কখনও সুযোগ হয় তবে তৈরী করে খেয়ে দেখবেন আশাকরি ভালই লাগবে। ধন্যবাদ বোন।
বিচি কলার মালপোয়া, আগে কখনো আমি খাইনি কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অনেক অসাধারণ ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং পোস্টে অনেক গুছিয়ে লিখতে সক্ষম হয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটি স্বাস্থ্যকর রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আমার বাসায় এর আগেও এই পিঠা তৈরী হয়েছে তবে এর সাথে তাল মিশ্রিত করলে আরো টেষ্ট হয় এবং সেক্ষেত্রে ময়দা বা আটার পরিবর্তে চালের গুড়া ব্যবহার করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনার রেসিপি টা আমার জন্য একদম ইউনিক একটা রেসিপি।
বিচি কলা দিয়ে মালপোয়া আমি কখনো এই রেসিপি খাইনি।
তবে আমার মিষ্টি তেমন ভালো লাগে না তাই। আপনার মালপোয়া রেসিপি দেখে অনেক হচ্ছে টেস্টি হয়েছে অনেক।
ধন্যবাদ ভাইয়া নতুন পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
হ্যা পিঠার স্বাদ দারুন হয়েছে। আমি নিজে বানিয়েছি সে জন্য বলছি না সত্যি খুব স্বাদের হয়েছে। সময় পেলে চেষ্টা করে দেখবেন আশাকরি ভালই লাগবে। ধন্যবাদ।
আপনি তো কবিতার ছন্দে সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন। আমার খুবি ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ
ভিন্ন ধরনের একটি রেসিপির সঙ্গে পরিচিত হলাম ভাই। বিচি কলা দিয়ে বড়া তৈরি করা যায় তা আগে জানা ছিল না। খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। ধাপগুলো অনুসরণ করে যে কেউ রান্না করতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যা সত্যি তাই এই রেসিপি টি ভিন্ন ধরনের যদিও আমার বাংলা ব্লগে দারুন দারুন রেসিপি শেয়ার করছে আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা । যাই হোক বোঝানোর চেষ্টা করেছি মাত্র । ধন্যবাদ আমার পোষ্ট টি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
বিচি কলার মালপোয়া ও বড়া পিঠার রেসিপি টা খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে। এ ধরনের মিষ্টি জাতীয় পিঠা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে খেতে। রেসিপিটি ভীষণ ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাইয়া।
আপনি ইচ্ছা করলেই বানাতে পারবেন । চার টা বিটি কলা হলেই হয়ে যায় অনেক গুলো পিঠা । রেসিপি টি ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।
বিচি কলা দিয়ে আপনি দারুন একটি পিঠার রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। বিচি কলার মালপোয়া খেতে নিশ্চয়ই অনেক মজা হয়েছে। আমারতো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। গরম গরম খেতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লেগেছে। তবে আপনি অনেক কষ্ট করে পিঠা তৈরীর জন্য কলাগুলো প্রস্তুত করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার একটি পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হ্যা ঠিক বলেছেন গরম গরম খেতে ভাল লাগে তবে ঠান্ডা হলে আরো ভাল লাগে। বিশেষ করে শীতের দিনে রাতে বানিয়ে সকালে খেলে দারুন একটি টেষ্ট পাওয়া যায়। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকবেন।
আমি কুলপাত কলার বড়া খেয়েছি তবে আমি বিচিকলার বড়া কখনো খায়নি ।এই প্রথম দেখলাম,তবে আপনার রেসিপিটা সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে।ধন্যবাদ দাদা।
আমি বহু আগে থেকেই এই বিচি কলার বড়া খাই । বিশেষ করে আমাদের বাসার ভিতর এই কলার গাছ রয়েছে । যদি কখনও সুযোগ হয় তবে তৈরী করে খেয়ে দেখবেন আশাকরি ভালই লাগবে। ধন্যবাদ বোন।