জসীম উদ্দীন মানেই পল্লি কবি। আপনি অত্যধিক সুন্দর একটি পোস্ট করেছন।এর মাধ্যমে সেই কবির স্মৃতিচারণ করতে পারলাম।মেলায় সুন্দর সুন্দর ফুল এবং মাটির জিনিস উঠছে দেখে খুব ভালো লাগলো।
কদিন আগে রূপক ভাইয়ের একটা পোস্ট দেখেছিলাম পল্লী মেলা নিয়ে। দারুন লেগেছিল। আজ ভালো লাগার পরিমান টা যেন আরো বেড়ে গেল দাদা। আচ্ছা এই মেলা টা কয় দিন ব্যাপী হয় ? আগেও শুনেছিলাম এই মেলার কথা। যাওয়ার সৌভাগ্য এখনও হয়ে ওঠে নি। ছবি তে মেলার সৌন্দর্য দেখে যাওয়ার আগ্রহ টা আরো বেড়ে গেল। আর হ্যাঁ ভাতিজিকে অনেক মিষ্টি লাগছে দাদা ❤️। প্রণাম রইলো 🙏
আপনাকে স্যালুট দাদা, আসলে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত সেই বাড়ির গেট এবং যুগ যুগ ধরে হারিয়ে যাওয়া মেলার বর্তমান দৃষ্টিনন্দন ও বৈচিত্র্যময় কারুকার্য মন্ডিত ছবির প্রদর্শন করে, এ মেলা সম্পর্কে অবগত করার জন্য। আসলে পৃথিবীজুড়ে করোনা ভাইরাস যে , ভয়াবহতা শুরু হয়েছে এর জন্য পুরনো ঐতিহ্য মেলাগুলো দিন দিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এরপরেও মেলার বর্তমান নিদর্শন দেখতে পেয়ে, অতীতের দিনগুলোর কথা মনে পড়লো। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের সেই জায়গার ছবি ও সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
আপনার পোস্টের টাইটেল টাই তো আমাকে ইমোশনাল করে দিল ভাই। আসলেই এই জসিমউদ্দিন এর মেলা হয়তো আরও কিছুবছর বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যাইহোক মেলাটা দারুণ ঘুরেছেন। এই মেলা সম্পর্কে আরও কয়েকজনের পোস্ট দেখেছি। অনেক সুন্দর ছিল পোস্ট টা।
আপনি না বললেও আমি বুঝে নিতে পারতাম সম্পূর্ণা আপনার মেয়ে। কারণ আপনার চেহারার সঙ্গে ওর যথেষ্ট মিল রয়েছে। যাই হোক জসিম মেলা সম্বন্ধে জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো। কুমার নদের উপর সূর্যের প্রতিচ্ছবির ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। কবর কবিতাটি যে ডালিম গাছকে কেন্দ্র করে সেই গাছটি এখনো আছে এটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। বিশেষ করে এই তথ্যটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের লেখা কবর কবিতাটি আমার খুবই প্রিয়। কবিতা এটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ছোটবেলায় যখন শুনতাম তখন মনে মনে ভাবতাম কবে আমি এই কবিতাটি নিজে পড়তে পারব। আর আপনি এই জসীম পল্লী মেলা ঘুরতে গিয়ে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। দেখে মনে হচ্ছে এখানে মোটামুটি ভালো সময় কাটিয়েছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত। বর্তমানে রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধি আর দলাদলির কারণে ঐতিহ্যবাহী এই মেলার অনেক কিছুই এখন হারাতে বসেছে। পরিবর্তন আমরা চাই তবে তা যেন অবশ্যই ভালোর জন্য হয়। পরিবার নিয়ে আপনার মেলা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দারুন লাগলো। শুভকামনা আপনার জন্য
যেকোনো মেলা খুবই আনন্দদায়ক।আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে সাজ দিয়ে পিঠার ডিজাইন তৈরি,নকল ফুলগুলো আর হাওয়াই মিঠাইগুলি।বেশ সময় কাটিয়েছেন দাদা।সম্পূর্না নামটি খুব সুন্দর আর আপনার মেয়েকে বেশ মিষ্টি দেখতে লাগছে।আমার অনেক আদর ও ভালোবাসা রইলো সম্পূর্নার জন্য।ভালো থাকবেন।
জসীম উদ্দীন মানেই পল্লি কবি। আপনি অত্যধিক সুন্দর একটি পোস্ট করেছন।এর মাধ্যমে সেই কবির স্মৃতিচারণ করতে পারলাম।মেলায় সুন্দর সুন্দর ফুল এবং মাটির জিনিস উঠছে দেখে খুব ভালো লাগলো।
এগুলো তো এখন কমে গেছে। আগে মাটির আরো অনেক কিছু বিক্রির জন্য নিয়ে বসতো। এখন শুধু প্লাস্টিক আর প্লাস্টিক ।
কদিন আগে রূপক ভাইয়ের একটা পোস্ট দেখেছিলাম পল্লী মেলা নিয়ে। দারুন লেগেছিল। আজ ভালো লাগার পরিমান টা যেন আরো বেড়ে গেল দাদা। আচ্ছা এই মেলা টা কয় দিন ব্যাপী হয় ? আগেও শুনেছিলাম এই মেলার কথা। যাওয়ার সৌভাগ্য এখনও হয়ে ওঠে নি। ছবি তে মেলার সৌন্দর্য দেখে যাওয়ার আগ্রহ টা আরো বেড়ে গেল। আর হ্যাঁ ভাতিজিকে অনেক মিষ্টি লাগছে দাদা ❤️। প্রণাম রইলো 🙏
আগে এক মাস হতো এখন ১৫ দিন মত হয়। আগামী বছর চলে আসবে মেলাতে যদি মেলা হয় জানাবো।
আপনাকে স্যালুট দাদা, আসলে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত সেই বাড়ির গেট এবং যুগ যুগ ধরে হারিয়ে যাওয়া মেলার বর্তমান দৃষ্টিনন্দন ও বৈচিত্র্যময় কারুকার্য মন্ডিত ছবির প্রদর্শন করে, এ মেলা সম্পর্কে অবগত করার জন্য। আসলে পৃথিবীজুড়ে করোনা ভাইরাস যে , ভয়াবহতা শুরু হয়েছে এর জন্য পুরনো ঐতিহ্য মেলাগুলো দিন দিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এরপরেও মেলার বর্তমান নিদর্শন দেখতে পেয়ে, অতীতের দিনগুলোর কথা মনে পড়লো। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের সেই জায়গার ছবি ও সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
আমি অনেক পূর্বে জসীমউদ্দীনের বাড়ীর ভেতর কার দৃশ্য নিয়ে একটি পোষ্ট করেছিলাম। সেখানে আরো ডিটেইলস্ দেয়া ছিল। পল্লী মেলা মানে আনন্দ ঘন মূহুর্ত এই আর কি।
আপনার পোস্টের টাইটেল টাই তো আমাকে ইমোশনাল করে দিল ভাই। আসলেই এই জসিমউদ্দিন এর মেলা হয়তো আরও কিছুবছর বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যাইহোক মেলাটা দারুণ ঘুরেছেন। এই মেলা সম্পর্কে আরও কয়েকজনের পোস্ট দেখেছি। অনেক সুন্দর ছিল পোস্ট টা।
সত্যি তাই আর সেই আগের মতন মেলা হয় না।
সবাই দেখি জসীম পল্লী মেলাতে ঘুরতে যাচ্ছে। দেখে আমারও যাওয়ার ইচ্ছে করছে।জসীমউদ্দিন কবর কবিতাটি আমার খুব ভালো লাগে।পিঠার ডাইসগুলো বেশ সুন্দর। ধন্যবাদ
ইচ্ছা করলে আগামী বছর একবার ঘুড়ে যাবেন ভাল লাগবে আশাকরি।
আপনি না বললেও আমি বুঝে নিতে পারতাম সম্পূর্ণা আপনার মেয়ে। কারণ আপনার চেহারার সঙ্গে ওর যথেষ্ট মিল রয়েছে। যাই হোক জসিম মেলা সম্বন্ধে জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো। কুমার নদের উপর সূর্যের প্রতিচ্ছবির ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। কবর কবিতাটি যে ডালিম গাছকে কেন্দ্র করে সেই গাছটি এখনো আছে এটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। বিশেষ করে এই তথ্যটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মূলত ঐ গাছটি আছে কিনা সেটা তো জানি না তবে একটি ডালিম গাছ রয়েছে । ভাল থাকবেন।
পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের লেখা কবর কবিতাটি আমার খুবই প্রিয়। কবিতা এটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ছোটবেলায় যখন শুনতাম তখন মনে মনে ভাবতাম কবে আমি এই কবিতাটি নিজে পড়তে পারব। আর আপনি এই জসীম পল্লী মেলা ঘুরতে গিয়ে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। দেখে মনে হচ্ছে এখানে মোটামুটি ভালো সময় কাটিয়েছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কবিতা টি পড়লে একটা পল্লী গায়ের দৃশ্য ভেসে উঠে মনের মধ্যে।
ভাই আপনার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত। বর্তমানে রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধি আর দলাদলির কারণে ঐতিহ্যবাহী এই মেলার অনেক কিছুই এখন হারাতে বসেছে। পরিবর্তন আমরা চাই তবে তা যেন অবশ্যই ভালোর জন্য হয়। পরিবার নিয়ে আপনার মেলা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দারুন লাগলো। শুভকামনা আপনার জন্য
সব কিছু এখন টাকা কে কেন্দ্র করে চলে। সেটা পল্লী মেলা কিংবা বানিজ্য মেলা। সবাই দু পয়সা কিভাবে কামাবে সেই চিন্তা করে। কবির কথা কেউ চিন্তা করে না।
আসলে এই ধরনের মেলা গুলো দিন দিন হারিয়ে যাবার পথে। অনেক বিষয় জানতে পেরেছি এবং অপেক্ষায় রইলাম ২নং এর জন্য শুভ কামনা মেয়েটা অনেক মিষ্টি আপনার মতোই ❤️
হারিয়ে যাবার কারন হচ্ছে আমাদের নোংরা মানসিকতা আর কিছুই নয়। আমাদের লোলুপ দৃষ্টি থেকে কবি সাহিত্যিক কেউ ছাড় পায় না।
যেকোনো মেলা খুবই আনন্দদায়ক।আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে সাজ দিয়ে পিঠার ডিজাইন তৈরি,নকল ফুলগুলো আর হাওয়াই মিঠাইগুলি।বেশ সময় কাটিয়েছেন দাদা।সম্পূর্না নামটি খুব সুন্দর আর আপনার মেয়েকে বেশ মিষ্টি দেখতে লাগছে।আমার অনেক আদর ও ভালোবাসা রইলো সম্পূর্নার জন্য।ভালো থাকবেন।
সব কিছু সর্টকাট তৈরী হয়ে গেছে। আগে পাথরের সাজে নকশা করা থাকতো , সেগুলো ব্যবহার করে মানুষ পিঠা পুলি তৈরী করতো আর আজ কাল শুধু প্লাষ্টিক।