যাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে অনেকটা উপকারী কারণ এতে লৌহ থাকে প্রচুর। তাছাড়া এতে অনেকটা ভিটামিন সি থাকে, ভিটামিন সি কিন্তু আবার আমাদের শরীরের রোগগুলোকে প্রতিরোধ করতে পারে।
কলমি শাক আমার খুবই প্রিয়। তবে কলমি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে এতটা জানা ছিল না। আজকে আপনার এই পোষ্ট পড়ার মাধ্যমে কলমি শাকের বিভিন্ন রকমের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম। আমরা যদি নিয়মিত কলমি শাক খাই তাহলে আমাদের শরীরের অনেক ঘাটতি পূরণ হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। দাদা আপনি এই মজার রেসিপির পাশাপাশি অনেক সুন্দরভাবে এই শাকের গুনাগুন উপস্থাপন করেছেন। এই পোষ্ট পড়ার মাধ্যমে সকালে অনেক উপকৃত হবে। চিংড়ি মাছ দিয়ে কলমি শাক রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। চিংড়ি মাছ আমার খুবই ভালো লাগে। তবে কলমি শাক দিয়ে কখনো খাইনি। আমি অবশ্যই এই মজার রেসিপি তৈরি করে খেয়ে দেখবো। আশা করছি চিংড়ি মাছ দিয়ে কলমি শাক রান্না করলে খেতে দারুন লাগবে। লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। ❤️❤️❤️