প্রতিযোগিতা-১৯ || বৃষ্টির দিনে আমার মজার অনুভূতি☔||[10% shy-fox]
আসসালামু-আলাইকুম/আদাব।
বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আমি @shopon700 🇧🇩 বাংলাদেশ থেকে। বৃষ্টির দিনের সাথে আমাদের অনেক মজার মজার স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। তেমনি বৃষ্টির দিনে আমার অনেক মজার অনুভূতি রয়েছে। বৃষ্টি ভেজা দিনে আমরা নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে অনেক পছন্দ করি। তবে বয়সের সাথে সাথে সেই অনুভূতি গুলো আজ বদলে গেছে। কথায় আছে দিন যায় দিন আসে অনুভূতি গুলো আর ফিরে আসে না। তাই আজকে আমি বৃষ্টির দিনে আমার মজার কিছু অনুভূতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি।
বৃষ্টির দিনে আমার মজার অনুভূতি:
শৈশব আমাদের জীবনের সোনালী অধ্যায়। শৈশবের প্রতিটি মুহূর্ত যেমন আমাদের জীবনে রঙিন ছিল তেমনি বৃষ্টির দিনের অনেক মধুর স্মৃতি মিশে রয়েছে শৈশবের সেই সোনালী দিনগুলোর সাথে। বৃষ্টির দিনে শৈশবে অনেক বেশি মজা হতো। আসলে শৈশবের স্মৃতি গুলো সব সময় অনেক মধুর। বৃষ্টি ভেজা দিনে বারবার ইচ্ছে করতো বৃষ্টি ভেজা ঘাসের উপর হাঁটতে। বারবার মনে হতো একটু যদি বৃষ্টির পানিতে খেলতে পারতাম তাহলে অনেক ভালো লাগতো। শৈশবের স্মৃতি গুলো আজও মনে পড়ে। যখন দেখতাম বৃষ্টির ফোটা পরছে তখন মনের মাঝেই আলাদা রকমের আনন্দ সৃষ্টি হতো। সেই আনন্দ বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য নয়, সেই আনন্দ ছিল স্কুল ফাঁকি দেওয়ার আনন্দ। বৃষ্টি দেখলেই স্কুল ফাঁকি দেওয়ার জন্য মন উতলা হয়ে উঠতো। তখন মায়ের সাথে বায়না করতাম আজকে আমি স্কুলে যাবোনা। কারন আজ বৃষ্টি। সত্যি কথা বলতে ছোট বেলায় অনেকটা ফাঁকিবাজ ছিলাম। স্কুল ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পেলেই খুশিতে আত্মহারা হয়ে যেতাম। এখনো মনে পড়ে সেই ফাঁকিবাজির কথাগুলো। সেই স্মৃতিগুলো মনে হলেই নিজে নিজে অবাক লাগে। সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে যখন দেখতাম আকাশ মেঘলা তখন বারবার মনে মনে প্রার্থনা করতাম এখন যদি একটু বৃষ্টি শুরু হয়ে যেত তাহলে খুবই ভালো হতো। তাহলে আজকে আর স্কুলে যেতে হতো না। হঠাৎ করে যখন বৃষ্টি শুরু হয়ে যেত তখন বৃষ্টির সাথে সাথে মন নেচে উঠতো। বৃষ্টির রিমঝিম শব্দের মাঝে আমার মন চুপি চুপি গান গেয়ে উঠতো। বারবার খুশিতে মুখ ফুটে হাসি বেরিয়ে আসতো। তবে সেটা চুপিচুপি। কারণ মা দেখলে রেগে যাবে। বলবে আমি বড্ড স্কুল চোর।
ধীরে ধীরে যখন শৈশবের গন্ডি পেরিয়ে কৈশোরে পদার্পণ করলাম তখন বৃষ্টিকে আরো বেশি ভিন্ন ভাবে উপভোগ করতে শিখলাম। যখন দেখতাম আকাশে মেঘ জমেছে তখন বন্ধুদের বলতাম চল আমরা গিয়ে মাঠে ফুটবল খেলা শুরু করি। বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ এর সাথে তাল মিলিয়ে আমরাও যেন মনের আনন্দে খেলতে শুরু করতাম। বৃষ্টির পানির মাঝে ঘাসের উপর হেটে চলা এবং ফুটবল খেলা সেকি আনন্দ তা বলে বোঝানোর মত নয়। আমার এখনো মনে পড়ে সেই কৈশোরের কথা। যখন দেখতাম বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে তখন স্কুল মাঠে মেতে উঠতাম ফুটবল খেলায়। সারা গায়ে কাদা মেখে যখন বাড়ি ফিরতাম তখন মায়ের বকুনি খেতাম অনেক। তবে বৃষ্টিতে ভিজে ফুটবল খেলার আনন্দের মাঝে মায়ের বকুনি কিছুই মনে হত না। কারণ বৃষ্টি ভেজা সেই অনুভূতি এবং খেলার মুহূর্ত আমার কাছে সত্যিই অনেক আনন্দের ছিল। এখনো বৃষ্টি দেখলে মাঝে মাঝে মন চায় সেই পুরনো স্মৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে। তবে সময় সবকিছু বদলে দিয়েছে। সময়ের সাথে সাথে বৃষ্টির দিনের অনুভূতিগুলোও আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে।
ধীরে ধীরে যখন বড় হতে লাগলাম তখন বৃষ্টির দিনের অনুভূতিগুলো বদলাতে লাগলো। বৃষ্টিতে ভেজার সেই আনন্দ তখন আর খুঁজে পেতাম না। তবে বৃষ্টির রিমঝিম শব্দের মাঝে খুঁজে পেতাম নিজের ভালোলাগা। প্রকৃতিকে ভালোবাসতে শিখলাম। তখন প্রকৃতির প্রেমে পড়ে নিজেকে নতুনভাবে উপস্থাপন করতে শিখলাম তখন বৃষ্টির অনুভূতির মাঝে ভিন্নতা লক্ষ্য করতে শিখলাম। বৃষ্টি ভেজা দিনে মধুর গান শুনতে বেশ ভালোই লাগত। আর সেই সাথে যদি থাকতো প্রিয় মানুষটির কল্পনার স্মৃতি তাহলে সেই মধুর স্মৃতি আরো বেশী মধুর হয়ে যেত। বৃষ্টি ভেজা কোন এক দিনে আমি এক রমণীর প্রেমে পড়েছিলাম। বৃষ্টির স্নিগ্ধতার মাঝে তার স্নিগ্ধ হাসি দেখে হৃদয় উতলা হয়েছিল। হয়তো তাকে আজও বলা হয়ে ওঠেনি সেই ভালোবাসার কথা। সে আমার বৃষ্টি ভেজা দিনের প্রেয়সী। বৃষ্টির বয়ে চলা শব্দ এবং প্রকৃতির নীরবতা আমাকে দান করেছিল প্রেমিক হৃদয়। যে হৃদয়ের মাঝে বাসা বেধে ছিল এক প্রেয়সী। কোন এক বৃষ্টি ভেজা দিনে আমি যখন কলেজের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন দূর থেকে একটি মেয়েকে দেখছিলাম। ছাতা হাতে সেই মেয়েটি আলতো পায়ে হেঁটে যাচ্ছিল। কলেজের বৃষ্টিভেজা মাঠের উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল সে। মাঠের ঘাস গুলো যখন তার পায়ে লাগছিল তখন দেখতে খুবই দারুন লাগছিল। সেই মেয়েটি যখন হেঁটে যাচ্ছিল হঠাৎ করেই বৃষ্টির গুড়গুড় শব্দ শুরু হয়েছিল। সেই শব্দে একটুখানি ভয় পেয়ে মেয়েটি দৌড়ে এসে কলেজের বারান্দায় দাঁড়িয়েছিল। সেই বৃষ্টি ভেজা দিনে তার মুখে ভয়ের ছাপ দেখতে আমার কাছে বেশ ভালোই লাগছিল। কারন মায়াবী দুটি চোখ যেন ভয়ের ঝাপটায় একটু খানি বদলে গেছে। সেই দিনের অনুভূতি আজও মনে পড়ে।
বৃষ্টিভেজা দিন নিয়ে আমাদের জীবনে হয়তো অনেক অনুভূতি রয়েছে। হয়তো অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে পরিবারের মানুষগুলোর সাথে। এখন হয়তো সেই সময় আর আমাদের জীবনে ফিরে আসবে না। বৃষ্টি ভেজা দিনে আমরা যখন ঘরবন্দি সময় পার করতাম তখন পরিবারের সবাই মিলে অনেক বেশি আনন্দ করতাম। বৃষ্টির দিনে মজার মজার সব খাওয়া-দাওয়া হতো। সেই সাথে নতুন নতুন খেলার আইডিয়া মাথায় এসে ভিড় করতো। আমরা ভোজন রসিক বাঙালিরা সব সময় নতুন নতুন খাবার খেতে চাই। তাই বৃষ্টি ভেজা দিনে যখন সবাই একত্রিত হতাম তখন নতুন নতুন খাবার খেতে ইচ্ছে করতো।আমি যেহেতু যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি তাই আমাদের পরিবারের চাচাতো ভাই বোনরা সংখ্যায় অনেক বেশি ছিলাম। যখন বৃষ্টি আসতো তখন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে লুডু খেলতাম এবং অনেক সময় ক্যারাম খেলতাম। আমাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা যেহেতু বেশি ছিল তাই চাচাতো ভাই বোনের সংখ্যাও অনেক বেশি ছিল। সেজন্য আমরা খেলার সময় গ্রুপ ভাগ করে নিতাম। আমার বয়সী যারা ছিল তারা আমার সাথে খেলতো আর অন্য বয়সে যারা ছিল তারা অন্য গ্রুপে খেলতো। এভাবেই কেটে যেত বৃষ্টির সেই দিন। আর এর মাঝেই মা চাচীরা আমাদেরকে চাউল ভাজা, মুড়ি মাখা খেতে দিতেন। সেই চাউল ভাজা, মুড়ি মাখা এখনো মাঝে মাঝে খেতে ইচ্ছা করে। সত্যি কথা বলতে সেই সময়ের অনুভূতিগুলো আজ আর নেই। সবার ব্যস্ত জীবনে আমরা সবাই আলাদা বসবাস করছি। তবে বৃষ্টি এলেই সেই পুরনো স্মৃতির মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলি। বার বার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোর মাঝে। বৃষ্টি ভেজা সেই অনুভূতি গুলো আজও স্মৃতির পাতায় রঙিন হয়ে রয়েছে। হয়তো সারাজীবন এই অনুভূতিগুলো অমলিন হয়ে রবে। মাঝে মাঝে মনে হয় আবার যদি সেই পুরনো স্মৃতিতে ফিরে যেতে পারতাম এবং আগের মত বৃষ্টির দিনে সুন্দর মুহূর্ত কাটাতে পারতাম তাহলে হয়তো এই একঘেয়েমি জীবন থেকে অবসর পেতাম।
বৃষ্টির দিনে আমার মজার অনুভূতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। আশা করছি আমার এই পোস্ট পড়ে আপনাদের সকলের কাছে ভালো লেগেছে।
বৃষ্টির দিনে অনেক চমৎকার একটি অনুভূতির গল্প আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বৃষ্টির দিনের এই অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয় এই অনুভূতি শুধুমাত্র উপভোগ করা যায়। চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি শুভ কামনা রইল।
কিছু কিছু অনুভূতি আছে সেগুলো সত্যি বলে বোঝানো যায় না। তবে আমি চেষ্টা করেছি বৃষ্টির দিনের আমার মজার সব অনুভূতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
বৃষ্টির দিনে অনুভূতি প্রকাশ করতে পেরেছেন এই কমিউনিটির মাধ্যমে। আমরা সেগুলো পড়ার সুযোগ পেয়েছি। অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের অনুভূতি গুলো গুছিয়ে আপনি সব পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
এই কমিউনিটির প্রতিটি প্রতিযোগিতার বিষয় বস্তু দারুন হয়। এবারের বিষয়বস্তুটি অনেক ভালো ছিল। তাই সকলেই বৃষ্টির দিনের অনুভূতি প্রকাশ করার সুযোগ পেয়েছে। আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
আপনি ঠিকই বলেছেন বৃষ্টির দিনে বৃষ্টির অপেক্ষায় থাকতাম কখন আসবে ইস্কুল কখন ফাঁকি দিতে পারবো। বৃষ্টি দেখলে স্কুল যাওয়া বন্ধ তখন মনের আনন্দে নেচে গেয়ে ফুটবল খেলতে পারব বিঝতে পারবো। আবার এটাও ঠিক বলেছেন মেয়েরা বিজলী অধিক বেশি ভয় পায়। কিন্তু আপনার দেখা সেই মেয়ে এসে ইস্কুলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে মায়াবী চোখের কোণে ভয়েরচাপ ছিল। অসাধারন ছিল আপনার অনুভূতি গুলো, আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
সত্যি বলতে বৃষ্টি ভেজা দিনে ফুটবল খেলার মাঝে অনেক আনন্দ ছিল। আর যদি স্কুল ফাঁকি দেওয়া যেত তাহলে তো আরো বেশি মজার হত। তবে যাই হোক ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে মন্তব্য প্রকাশ করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বৃষ্টির দিনের চমৎকার অনুভূতি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া, আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমি চেষ্টা করেছি আমার বৃষ্টির দিনের অনুভূতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আমার এই পোস্ট পরিদর্শন করার জন্য এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
বৃষ্টির দিনের চমৎকার অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন আমাদের মাঝে চলমান এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আমিও ভাবছি আজকে আমারও সুন্দর একটি অনুভূতি শেয়ার করব।♥♥
আপু আমি চেষ্টা করেছি চমৎকারভাবে আমার অনুভূতি সকলের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আমার অনুভূতি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং সুন্দর মন্তব্য করেছেন এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বৃষ্টির দিনের মজার অনুভূতি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আসলে বৃষ্টির সময় ফুটবল খেলা করাটা অন্য রকমের মজার। কিন্তু একেবারে কাদা মেখে ফুটবল খেলে বাড়ি ফিরলে তো মায়ের বকা খাবেন ই। কারণ অসুস্থ হলে তখন মায়েদের কেই দেখতে হবে। আর বৃষ্টির দিনে ঘরে বসে আমরা ও নানান রকমের খেলা খেলতাম। বিশেষ করে লুডু খেলতে বেশ পছন্দ করতাম। প্রতিযোগিতা আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
বৃষ্টির দিনের মজার অনুভূতি পড়ে আপনার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম। সত্যি কথা বলতে কাদা মেখে ফুটবল খেলার মজাই আলাদা। আর মায়ের বকা খেয়েছি অনেক। তবে যাই হোক লুডু খেলতেও আমার অনেক ভালো লাগতো। আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
প্রথমে অভিনন্দন জানাচ্ছি এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য। আর আপনার পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়লাম এবং কাদা মেখে ফুটবল খেলে বাড়ি আসলে বকা তো খেতেই হবে। এই কনটেস্ট এর মাধ্যমে সবার অনুভূতি গুলো শুনতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক বেশি শুভকামনা রইল।
আপু আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো। কাদা মেখে ফুটবল খেলার মাঝে যে আনন্দ আছে তা আজও খুব মনে পড়ে। আমি এই কনটেস্টের মাধ্যমে আমার অনুভূতি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে পেরেছি এজন্য আমিও অনেক আনন্দিত। আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
বৃষ্টির দিনের খুব মজার একটি অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই। আসলে আমাদের জীবনে এরকম অনেক অনুভূতি রয়েছে। আপনার গল্পটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। সেইসাথে সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন আপনি। আপনাকে এরকম সুন্দর একটি মজার স্মৃতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সত্যি ভাইয়া বৃষ্টির দিনের মজার সেই অনুভূতিগুলো আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে পেরে সত্যিই আমি অনেক আনন্দিত। আসলে জীবনের কিছু কিছু অনুভূতি আছে যেগুলো হয়তো বলা হয়ে ওঠেনা। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেই অনুভূতিগুলো প্রকাশ করতে পেরেছি এজন্য আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বৃষ্টির সবার জীবনেই কিছু মুহূর্ত উপহার দিয়ে যায়। কারো সুখের কারোটা দুঃখের। আপনার বৃষ্টির দিনের মুহূর্তটি চমৎকার কিছু শব্দের মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।