দাদা মেলায় যাবেন না বলে ও আবার গেলেন ৭ টা থেকে ৭.৩০ টার দিকে।বাইকে করে গেলেন তাও দেড় ঘন্টার পথ।তবে তো একটু দূরই।আমার কিন্তু নাগরদোলায় চড়তে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি মেলার বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। যা দেখে মেলার বেশকিছু চিত্র দেখা হয়ে গেলো।বৈশাখী মেলার প্রধান আকর্ষন মাটির নানান জিনিস।আমার ভীষণ পছন্দ। এ ধরনের মেলাগুলোতে খাবারের নানান ভিন্ন ভিন্ন নাম দিয়ে অনেক দাম ধরে বিক্রি করে এসব খাবার।এসব না খাওয়াই ভালো এই গরমে।ঘুরে ঘুরে মেলার সব স্টল দেখলেন আর আমাদের সাথে তা শেয়ার করেছেন। খুব ভালো লেগেছে দাদা।ধন্যবাদ জানাই আপনাকে চমৎকার ভাবে বৈশাখী মেলার চিত্র তুলে ধরার জন্য।ভালো থাকবেন সব সময়।অনেক অভিনন্দন রইলো আপনার জন্য।