" ভালোবাসার মিষ্টি গল্প " | | আমার বাংলা ব্লগ [ 10 % @shy-fox ] | ১৮ | ১২| ২২ ইং | |

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আমার বাংলা ব্লগে সবাইকে স্বাগতম

আমি @shimulakter
বাংলাদেশ,ঢাকা থেকে


🌺 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আমিও আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে অনেক বেশি ভাল আছি।

ভালোবাসার মিষ্টি গল্প

ভালোবাসার মিষ্টি গল্প (1).jpg

Canva দিয়ে বানানো

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

" ভালোবাসার মিষ্টি গল্প ", লাবণ্যর কানে শুধুই বেজে চলেছিল " তুমি আমার খুব পরিচিত"। এভাবেই দিন পার হয়ে যাচ্ছিল । ছেলেটি আর তাকে ফোন ও এস এম এস কিছুই দিচ্ছিল না।কি এক অজানা কষ্টে লাবণ্যর দিনগুলি কেটে যাচ্ছিল।প্রতিদিনের মত কলেজ,বাসা,পড়া এসব নিয়েই লাবণ্যর সময় কেটে যাচ্ছিল।একদিন কলেজ থেকে আসার পর লাবণ্যর মা লাবণ্যকে বলল,লাবণ্য তোমার রেহানা আন্টি আজ সন্ধ্যায় আসবে আমাদের সাথে দেখা করতে।কিছু নাস্তা বানাতে হবে তুমি আমার সাথে একটু এসো।এই রেহানা আন্টি সম্পর্কে তেমন কিছুই নেই।উনি হলেন লাবণ্যর মায়ের ছেলেবেলার বান্ধবী।সে মাঝে মাঝেই এসে দেখা করেন। রেহানা রহমানের বিয়ে হয় খুব উচ্চ বিত্ত পরিবারে। রেহানা রহমান লাবণ্য আর ওর মাকে তার বাসায় অনেক যেতে বলেছে।কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারে বিয়ে হওয়ায় লাবণ্যর মা কখনো যায়নি তার বাসায়।মাঝে মাঝেই উনি এসে ওদের সাথে দেখা করে যান।

লাবণ্য মায়ের সাথে অনেক অনেক নাস্তা রেডি করে চলে এলো নিজের রুমে।এসেই টেবিলে বসে মোবাইলটা হাতে নিল।না,আজও কোন এস এম এস আসেনি।লাবণ্য বই খুলে পড়তে বসে গেলো। কিছু সময় পর রেহানা আন্টি এলো।বেশ কিছু সময় রেহানা রহমান ছিল বাসায়।নাস্তা করল,চা নাস্তা করে অনেক সময় গল্প করল। রাত হয়ে গেলো রেহানা রহমান চলে গেলেন।লাবণ্য বেশ কিছু সময় পড়াশুনা করে রাতে খেয়ে ঘুমাতে চলে গেলো বিছানায়।এভাবে সকাল হয়ে গেলো।বেশ কয়েক মাস এভাবেই কেটে গেলো।

কিছুদিনের মধ্যে লাবণ্যর সেকেন্ড ইয়ার এক্সাম হল।লাবণ্য সেকেন্ড ইয়ারে উঠে গেল।হঠাৎ করে একদিন কলেজ থেকে বাসায় আসার পর খেয়ে লাবণ্য রেস্ট নিচ্ছিল।এমন সময় তার মোবাইলের রিং টোন বেজে উঠল,লাবণ্যর মনে একটা অভিমান কাজ করছিল।লাবণ্য ভেবে পাচ্ছিল না,মোবাইলের ওপাশের মানুষটির জন্য তার এত ভাবনা কেন? কেনই বা এত কষ্ট সেই মানুষটির জন্য ? যাই হোক লাবণ্য ফোনটা রিসিভ করে বলল,হ্যালো। রেহান শুনতে পেলো যেন অন্য কোন কণ্ঠ।আগের মত রাগ নেই এই কণ্ঠে।রেহান বলল,"কেমন আছো লাবণ্য।" লাবণ্যর রেহানের কণ্ঠ শোনার পর আর যেন কথা মুখ থেকে বের হচ্ছিল না।লাবণ্যর মনে হল,তার যেন ভেতর থেকে কান্না চলে আসছে।কেন তার এমন হচ্ছে।এই ছেলেটি কে? তার জন্য তার এত কষ্টই বা হচ্ছে কেন? এসব লাবণ্য ভাবতে ভাবতেই রেহান বলে উঠল,তুমি তো সেকেন্ড ইয়ারে উঠে গেছো।নতুন ক্লাস কেমন লাগছে? লাবণ্য তো একেবারেই অবাক হয়ে জানতে চাইলো, " কে আপনি ? এসব কিভাবে জানেন ? রেহান কিছু না বলে বলল, "তুমি আমার খুব পরিচিত।" এবার লাবণ্য বলল, " এতদিন কোথায় ছিলেন ?" রেহান বলল, " কেন তুমি কি আমায় মিস করেছ ?" লাবণ্য কোন কথা বলল না।এরপর রেহান ভালো থেকো বলে ফোন কেটে দিল।

এরপর প্রতিনিয়ত এস এম এস,একবার কল দেয়া কুশল বিনিময় এভাবেই চলছিলো।এমন একটা অবস্থা হয়েছিল লাবণ্যর,সে নিদিষ্ট কিছু সময়ে অপেক্ষা করতে থাকে কল,এস এম এস এর। এর নাম কি,লাবণ্য তা জানে না।কিন্তু ছেলেটির ফোন,এস এম এস দিতে দেরি হলেই তার খারাপ লাগা শুরু হয়ে যায়।তখন কোন কিছুতেই মন দিতে পারেনা।লাবণ্য নিজেও আগ বাড়িয়ে ফোন বা এস এম এস দেয় না।কারন এসব ভালবাসা কোন কিছুতে সে কখনই জড়াবে না এমনটাই তার পরিবারের ধারনা।লাবণ্য কি করবে ? ছেলেটিই বা কে ? তার বিষয়ে এত কিছু জানে।এভাবে বেশ কিছুদিন অল্প অল্প কথা,এস এম এস এ লাবণ্য ছেলেটির উপর দুর্বল হয়ে যাচ্ছিল।কিন্তু পরিবারের কথা,আর ছেলেটিও তাকে এমন কিছু বলছে না।তাছাড়া ছেলেটিকে তো সে দেখেওনি কখনও।ছেলেটি যে বার বার বলছে।আমি তার পরিচিত,তবে কি সে আমাকে দেখেছে? মাথার মধ্যে অনেক কিছু ঘুরপাক খাচ্ছে লাবণ্যর।এভাবে ফাইনাল এক্সাম চলে এলো লাবণ্যর।লাবণ্য পড়ার দিকে খুব বেশি মন দেয়া শুরু করল।কারন তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে তো হবে।

এক্সামের বেশ কিছুদিন আগে থেকেই রেহান আবার যোগাযোগ বন্ধ করে দিল।লাবণ্যর খুব খারাপ লাগছিল কিন্তু সে প্রশয় না দিয়ে পড়ায় মন দিল।কারন তাকে ভাল করতেই হবে।তারপরেও লাবণ্য বাসা থেকে বের হলে,এদিক-সেদিক তাকিয়ে দেখে তাকে কেউ ফলো করে কিনা? কিন্তু এমন কাউকে লাবণ্যর চোখে পরেনি।মাথায় কোন ভাবনা,কোন প্রশ্ন আর প্রশয় দিচ্ছে না লাবণ্য। এভাবে সে এক্সাম শেষ করল খুব ভালভাবেই।ইন্টার এর রেজাল্ট ও আউট হয়ে গেল।লাবণ্যর রেজাল্ট আউট হল যেদিন,সেদিন সে খুব অপেক্ষায় ছিল হয়ত রেহান ফোন দেবে। কিন্তু না রেহান ফোন দেয়নি।মনটা খুব খারাপ নিয়ে লাবণ্য সেদিন ঘুমিয়ে গেলো।

পরের দিন সকালে লাবণ্যর মা লাবণ্যকে বলল,লাবণ্য আজ তোমার রেহানা আন্টি বিকেলে আসবে,তুমি একটু গুছিয়ে থেকো।এই কথা শুনে লাবণ্যর কেমন যেন সন্দেহ হল।রেহানা আন্টি তো কত এসেছে এই বাসায় মা তো কখনও গুছিয়ে থাকতে বলেনি তবে আজ কেন বলল ? বাবা দেখলাম কিছু কেনেকাটা করতে বাইরে চলে গেল।লাবণ্য মাকে দেখছে মা খুব রান্না বান্না করছে রাতের জন্য।রেহানা আন্টি তো কখনো রাতে খেয়ে যায় না।তবে আজকে কেন? লাবণ্য মায়ের কাছে গিয়ে বলল,"মা আজ কে আসবে আর,তুমি এত এত রান্নার আয়োজন করছো যে ?

ভেবেছিলাম গল্পটা আজই শেষ করব,কিন্তু বড় হয়ে যাওয়াতে আর একটা পর্ব লিখতে হবে। আশাকরি এই পর্বটি ও আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।আপনাদের ভাল লাগলেই আমার লেখা ভালোবাসার মিষ্টি গল্প টি সার্থক হবে।আজ এ পর্যন্তই।আবার নতুন কোন ব্লগ নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।সবাই সুস্থ থাকবেন,ভাল থাকবেন।

চলবে ---

ধন্যবাদ সবাইকে

@shimulakter

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

🎀 আমার প্রথম লেখা ভালবাসার মিষ্টি গল্পটি পড়ার জন্য সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।🎀

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

আমার পরিচিতি


আমি শিমুল আক্তার।আমার ইউজার আইডি @shimulakter,আমি একজন বাঙালী।বাংলাদেশে জন্মগ্রহন করেছি বলে,অনেক বেশি গর্ববোধ করি।আমি একজন গৃহিনী।আমি পড়তে, লিখতে ও শুনতে ভালবাসি।নিজেকে সব জায়গাতে অ্যাক্টিভ রাখার চেষ্টা করি।সব সময় চেষ্টা করি আলাদা কিছু উপস্থাপন করতে। গতানুগতিক কোন কিছুতে আমাকে টানে না।অন্যের মতামতের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করি।মানুষকে ভালোবাসি।তাই সব সময় চেষ্টা করি অন্যের উপকার হয় ,এমন কিছু করতে।বাংলাকে ভালোবেসে " আমার বাংলা ব্লগ " এর সাথে আজীবন থাকতে চাই।

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjdewS98rhT2jTJ5AJioUC62cpvt6bqfABatFjaAW1oDt8A5V688UB2rQ3QEUaGYPw7ZyRoyPyHrANPTXZcJCJ95PUovBmXsXceiVuCxz4DVgAK2TjyMHyo6XQbHDRBeFdwDYbkPu5XFmBCLYLXcDr9pBsBE83t7mdpKztrqs33G.gif

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPgAaeHkUbVYHQygf4BziFrEyhjgH4bQJyLmky9bKBwALZ2h9iBsdB7ytyweg4LFR1aw2ZDmZr54xrugk5LoApFZTW2Z6WtKjQkvr3nnhc1ej5P7pmqWzrMMSWBRr81y99J6KeccJ5Mc7sbzFdGBuiQk6XZrWbdxSdtoZYkDYe.gif

C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iPPjfRFj7XFcKxPZZbYS9ZqJqV6Je5F1zmPsobfDeiLmFomx35ge6qLfsoVoRECpNodArXoJf18.png

Sort:  
 2 years ago 

ভালোবাসা এমনি হয়, লাবণ্য মনের অজান্তেই ভালোবেসে ফেলেছিল ছেলেটিকে। রেহেনা রহমান আর লাবণ্যের মা যেহেতু বান্ধবী ছিল তাদের যোগাযোগ ছিল। কিন্ত রেহেনা রহমানের উচ্চ বৃত্ত পরিবারের বিয়ে হওয়ার সে আসতো কিন্তু লাবণ্য মা যায়নি। আমি যতটুকু বুঝলাম রেহেনা রহমান হচ্ছে ছেলেটির মা। যাইহোক পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

 2 years ago 

পরবর্তী পর্ব খুব শীঘ্রই দিব।অনেক ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

গল্পটার মধ্যে একটা ভালোলাগা আছে।কারণ আমি পড়তে পড়তেই ভাবছি ছেলেটা হয়ত রেহানা আন্টির ছেলে হবে,শেষের দিকে এটাই বোঝা যাচ্ছে।আর তার এক্সামের আগেই রেহানের যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়াটাও মনে হয় ইচ্ছেকরে।কারণ রেহান চায় লাবণ্য ভালোভাবে পরীক্ষা দিয়ে পাস করুক।যাইহোক গল্পটি পড়ে ভালোই লাগলো আপু।শেষ পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

আমার লেখা গল্পটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

আমার কেন জানি মনে হচ্ছে রেহান হলো লাবণ‍্যর রেহানা আন্টির ছেলে। কারণ নামের মিল আছে। এটা আপনার পরবর্তী পর্ব পড়লে জানা যাবে। এইটুকু পড়ে ভালো লাগল। একেবারে দুষ্টুমিষ্টি প্রেমের গল্প।।

 2 years ago 

পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

তাহলে কে লাবণ্য রেহানের প্রতি দুর্বল হয়ে গিয়েছে?? আর তার মা এরকম রান্না বান্না করছে কেন তাকে কি দেখতে আসবে?? এমনিতে কিন্তু আমার কাছে এই গল্পটি খুবই ভালো লেগেছে। তাহলে কি রেহানা আন্টির ছেলে রেহান?? সত্যি গল্পটির মাঝে আমি কেমন জানি গলিয়ে যাচ্ছি। সত্যি আমি তো এই গল্পটি পড়ার সময় গল্পের মাঝে ঢুকেই গিয়েছিলাম। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি পরের পর্ব নিয়ে উপস্থিত হবেন আমাদের মাঝে।

 2 years ago 

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আমার মনে হয় লাবণ্য রেহানকে ভালোবেসে ফেলেছে। তাইতো রেহানের মেসেজ এবং ফোন না আসলে লাবণ্যর মন খারাপ হয়। আমার মনে হয় লাবণ্যর মায়ের বান্ধবীর রেহানার ছেলে হচ্ছে রেহান। রেহান কে হয়তো লাবণ্য চিনে থাকবে হয়তো রেহান পরিচয় না দেওয়ার কারণে লাবণ্য বুঝতে পারছে না। এরকম গল্প গুলো পড়ে কিন্তু একটু একটু মজা পাওয়া যায় পরের পর্বে কে আসবে তা দেখার জন্য। অন্যরকম একটা চিন্তায় ফেলে দিলেন এখন পরের পর্বে কি আসবে আমি শুধু তা ভাবছি।

 2 years ago 

অনেক ভাল লাগলো আপনার ভাল লাগলো দেখে।অনেক ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

খুব ইন্টারেস্টিং গল্প তো। আমার যতটুকু ধারনা রেহানা আন্টির ছেলের নামই রেহান। আজকে রেহানা আন্টি লাবণ্যের সাথে রেহানের বিয়ের বিষয়ে কথা বলতে আসবে, হা হা হা। তারপরও দেখা যাক লেখক গল্পটা কিভাবে শেষ করে। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া গল্পটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আচ্ছা রেহানা আন্টি আসলেই কি লাবণ্য আর রেহানের ভালোবাসার উদঘাটন হবে?অপেক্ষায় রইলাম ।বেশ মিষ্টি একটা প্রেমের গল্প পড়ে ভালই লাগলো। তবে খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাক এটাই আশা করব। কারণ প্রেমের গল্প গুলো বেশিক্ষণ অপেক্ষা করালে ঠিক ভালো লাগে না। বেশ সুন্দর গল্প লিখেছেন।

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ দিদি।

 2 years ago 

খুব সুন্দর ক্লাইমেক্স বাড়িয়ে লেখেই চলেছেন আপনি গল্পটি। আসলে আমার মনে হয় রেহানা বেগম হলো ছেলেটির মা। আর জানিনা সামনে আপনি লাবন্যের ভাগ্যে কি লিখেছেন।

 2 years ago 

ধন্যবাদ আপু। গল্পটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.029
BTC 76530.78
ETH 3054.36
USDT 1.00
SBD 2.63