নাটক রিভিউ ---💝 জিরো গ্রাভিটি | | [ ১০% লাজুক খ্যাঁকের জন্য ]
আসসালামু-আলাইকুম
আমি @shimulakter, আমি একজন বাংলাদেশী।"আমার বাংলা ব্লগ" এর আমি একজন নিয়মিত ইউজার। প্রতিদিনের মত আমি আজও নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি নতুন নতুন কিছু নিয়ে পোস্ট শেয়ার করতে।আজ প্রথমবারের মত আমি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। বাংলা নাটক আমার খুব ভালো লাগে।আগে অনেক নাটক দেখেছি।তবে আজকাল খুব কমই সময় পাওয়া যায়।আজ প্রথম নাটক রিভিউ পোস্ট করছি।তাই ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশাকরি।
নাম | জিরো গ্রাভিটি |
---|---|
পরিচালনা | মহিদুল মহিম |
সম্পাদনা | রমজান আলী |
অভিনয়ে | জিয়াউল ফারুক অপূর্ব,তানজিন তিশা,খালেদা আক্তার কল্পনা,শিশির আহমেদ। |
দৈর্ঘ্য | ৪৫ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ১৩ ই নভেম্বর ২০২২ ইং |
ধরন | নাটক |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- জিয়াউল ফারুক অপূর্ব
- তানজিন তিশা
নাটকের শুরুতে দেখা যাবে রাতে অপূর্ব অর্থাৎ শোভন ছাদে বসে গিটার বাজিয়ে গান গাইছিল। এর মধ্যে তানজিন তিশা অর্থাৎ স্নিগ্ধা ছাদে এসে দাঁড়িয়ে তার গান শুনতে থাকে।শোভন তাকে দেখে গান গাওয়া থামিয়ে দেয়।তখন স্নিগ্ধাকে শোভন বলে আপনি ? তখন স্নিগ্ধা তাকে বলে নিচে আমার ফ্রেন্ডের বাসা,গেট টুগেদারে এসেছি।নিচে অনেক হট্টগোল তাই একটু ছাদে এলাম।আপনি কিন্তু ভালো ই গিটার বাজান।তখন শোভন বলে,আমি এই বাসায়ই নিচে থাকি।আমার নাম শোভন। নামেই আমি শোভন।আমার কাজকর্ম আর কথা কাউকে তেমন সুবিধা করে না। হাল্কা পরিচয় আর সামান্য কথাবার্তা হয় দুজনের মাঝে।এই অল্প কথাতেই শোভনকে স্নিগ্ধার খুব ভালো একজন মানুষ বলে মনে হয়।
এরপরের দৃশ্যে দেখা যাবে,সকাল বেলা স্নিগ্ধার মা চায়ের কাপ নিয়ে স্নিগ্ধার রুমে এসে মেয়েকে চা দেয় আর নিজেও নেয়।এর মধ্যে স্নিগ্ধা মাকে বলে,কাল অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন মানুষের সাথে পরিচয় হয়।মানুষটি অদ্ভুত। স্নিগ্ধা আরও বলে মানুষটি সাধারনের চাইতে একটু উপরে।তখন তার মা বলে তবে মহা পুরুষ।স্নিগ্ধা বলে না না অত উপরে যেতে পারেনি।তখন তার মা বলে এত জটিল না করে সহজ করে সোজা ভাবে বলনা।তখন স্নিগ্ধা বলল,মা তুমি যদি তার সাথে ৫ মিনিট কথা বলো না বিমোহিত হয়ে যাবে।তার মা তখন বলে তুই কত মিনিট কথা বলেছিস ? স্নিগ্ধা বলে আধা ঘণ্টা। স্নিগ্ধার মা তখন বলে তোর অনুভূতি কি ? স্নিগ্ধা তখন বলে,সে যদি মহাপুরুষ হত,তবে আমি তার শিষ্য হয়ে যেতাম।তখন তার মা তাকে বলে পুরুষ মানুষদের বিশ্বাস করতে নেই। তখন স্নিগ্ধা তার মাকে বলে,মা এটা তুমি ভুল বললে।কারন পুরুষ মানুষকেই বেশি বিশ্বাস করতে হয়।এই যে তুমি বাবাকে বিশ্বাস করে সারাটা জীবন কাটিয়ে দিলে।তেমনি আমিও কাউকে বিশ্বাস করে কাটিয়ে দেব।এভাবেই মায়ের সাথে কথা বলে স্নিগ্ধা।
এরপর দেখা যাবে স্নিগ্ধা শপিং এ যায়। সেখানে শোভনের সাথে দেখা হয়ে যায়।তখন স্নিগ্ধা বলে শোভনকে আবার দেখা হয়ে গেলো।শোভন বলে তাইতো দেখছি,পৃথিবীটা গোল।এরপর স্নিগ্ধা কফি খাওয়ার কথা বলে,দুজন কফি খেতে চলে গেল।কফি খেতে গিয়ে স্নিগ্ধা শোভনকে বলে আমি আপনাকে মনে মনে খুঁজেছি।শোভন তখন বলে আপনি তো তবে মারাত্মক অপরাধ করে ফেলেছেন।বিয়ে হয়ে যাচ্ছে এমন একজন মেয়ে অল্প পরিচয় একজন ছেলেকে খুঁজছে তাও আবার মনে মনে। স্নিগ্ধা শোভনকে বলে আপনাকে শপিং এ দেখে আমি কিন্তু বেশ অবাক হয়ে গেছি।তখন শোভন বলে আমি কেনাকাটা করতে আসিনি।আমার যখন গরম লাগে তখন এমন এসির দোকানগুলোতে এসে ঠাণ্ডা হই,এরপর বেড়িয়ে যাই।শোভন আরও বলে এমন চিটিংবাজি বুদ্ধি কিন্তু আমার কাছে আছে।
এরপর রাতে দেখা যাবে শোভন ছাদে বসে গিটার বাজাচ্ছিল।এমন সময় স্নিগ্ধা তার মোবাইলে ফোন দেয়।ফোন ধরে বেশ কিছু সময় দুজন কথা বলে।তখন স্নিগ্ধা শোভনকে জিজ্ঞেস করে আপনি কি নিয়ে পড়াশুনা করেছেন ? শোভন বলে ইংলিশে সে অনার্স করেছে।এইকথা শুনে স্নিগ্ধা বলে ইংলিশে পড়ে আপনি এত চমৎকার বাংলা বলেন।এভাবেই তাদের কথা শেষ হয়।
এরপর দেখা যাবে স্নিগ্ধা তার হবু বরকে নিয়ে কিছু কেনাকাটা করতে একটি দোকানে যায়।কিন্তু স্নিগ্ধার যা কিছু পছন্দ হয় তা তার হবু বরের পছন্দ নয়। তিনি বলেন স্নিগ্ধাকে তুমি আমার বউ হবে এত অল্প দামের জিনিস পরলে কি মানায়।তুমি ব্র্যান্ডের জিনিস পছন্দ করবে। তুমি তাড়াতাড়ি করো আমার কাজ আছে।স্নিগ্ধার তখন ভীষণ খারাপ লাগে। স্নিগ্ধা বলে মাত্রই তো এলাম।তখন তার হবু বর বলে তার মিটিং আছে যেতে হবে।
এরপর দেখা যাবে হবু বরের সাথে স্নিগ্ধা অন্য একদিন এক রেস্টুরেন্টে বসে আছে।স্নিগ্ধা তার হবু বরকে বলে ,সবুজ প্রকৃতির মাঝে ঘুরতে যাবে। তার হবু বর তখন স্নিগ্ধাকে বলে,হুট করে বললে হয়।তিন -চারদিন আগে বলতে হবে।সবকিছু প্ল্যান করে করতে হয়।এরপর বলে চলো বাসায় যাব কাজ আছে।স্নিগ্ধা তাকে চলে যেতে বলে।আর বলে তার এক বন্ধু আসবে তার সাথে মিট করতে।তখন সে চলে যায়।এরপর স্নিগ্ধা শোভনকে ফোন দেয়। আর জানতে চায় কাল কি তার সাথে প্রকৃতি দেখতে যাবে কিনা।শোভন যাবে বলাতে স্নিগ্ধার খুব ভালো লাগে।স্নিগ্ধা শোভনের কাছে আরও জানতে চায় শোভনের জীবন নিয়ে কি প্ল্যান।তখন জানতে পায় তার কোন প্ল্যান নেই। তিনি আরও বলেন,আল্লাহ ই তার জন্য সব প্ল্যান করে রেখেছেন।দুজন মানুষের আলাদা ভাবনা তাকে খুব ভাবিয়ে তোলে।
পরের দিন তারা বাইরে ঘুরতে যায়।তখন স্নিগ্ধা শোভনের কাছে জানতে চায়। ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনার প্ল্যান কি ? তখন শোভন বলে আমার একটি টিনের বাড়ি থাকবে।ঘরের সামনে বাতাবি লেবুর গাছ থাকবে।যখন বৃষ্টি হবে তখন টিনের চালে বৃষ্টি পরার শব্দে আমি ঘুমিয়ে যাব।আর গাড়ি বলতে একটি প্রাইভেট রিকশা থাকবে।বৃষ্টি হলে পাশে একজন নিয়ে হুড ফেলে বৃষ্টিতে ভিজবো।তখন শোভন বলে আপনি কিন্তু আপনার হবু বরের কথা কিছু বলেন নি।স্নিগ্ধা তার হবু বরের নাম অন্তু তা বলল।এরপর তারা কিছু সময় ঘোরাঘুরি করল।
এরপর দেখা গেল স্নিগ্ধার মা স্নিগ্ধার চুল বেনি করে দিচ্ছে। তখন মা জানতে চায় তুই তো আগে বেনি করতে চাইতিস না।তখন স্নিগ্ধা বলে বিয়ের আগেই সব কিছু পূরণ করে নেই,বিয়ের পর যদি কিছু না করতে পারি।এরপর সে তার হবু বরের সাথে দেখা করতে যায়।দেখা করতে গিয়ে স্নিগ্ধা তাকে বলে সব সময় রেস্টুরেন্টে কেন আসে বাইরে তো যাওয়া যায়। তার হবু বর বলে আমরা ফ্রান্সে বিয়ের পর যাচ্ছি তখন যত খুশি ঘুরবে।তখন স্নিগ্ধা বলে আমাদের দেশে এত জায়গা থাকতে কেন বাইরে গিয়ে দেখতে হবে।এরপর খেয়াল করে দেখে স্নিগ্ধা চুলের বেনি করেছে।তখন তাকে উদেশ্য করে বলে তাকে দেখতে পুরো গেঁয়ো লাগছে।সে খুব উত্তেজিত হয়ে জোরে কথা বলে ফেলে।তখন দুজন চারিদিকে তাকিয়ে সবাইকে দেখে নেয়।তখন তার হবু বর বলে বিয়ের জন্য আরও কেনাকাটা করতে হবে সব ব্র্যান্ডের জিনিস আরও কিনতে হবে।
পরের দিন দেখা যাবে শোভনকে নিয়ে স্নিগ্ধা বাইরে গেছে।চা ওয়ালা দুজনকে চা দিয়ে গেলো। স্নিগ্ধা তখন শোভনের কাছে জানতে চায় আপনি কখনো কাউকে ভালবাসেন নি ? তখন শোভন বলে এত দুঃসাহস তার কখনো হয়নি।সে আরও বলে তার এক কাছের বন্ধু এক মেয়েকে প্রেম নিবেদন করতে গিয়ে যে চর -থাপ্পর দিয়েছে তাতে তার আর তেমন ইচ্ছে হয়নি।তখন শোভন স্নিগ্ধার কাছে জানতে চায় তার প্রেমের বিয়ে কিনা ? তখন স্নিগ্ধা বলে,না পরিচিত ।শোভন আরও জানতে চায় স্নিগ্ধা তার সাথে মেশাতে তার হবু বর কিছু বলে না ? তখন স্নিগ্ধা বলে,সে জানে না। আর সে অমন ছেলেও নয়। শোভন তখন কিছুটা স্বস্তি পায়।এরপর শোভন একটা প্রস্তাব রাখে স্নিগ্ধার কাছে। তার বাসায় বসে সত্যজিৎ রায়ের অপুর সংসার ছবিটি দেখার।তখন স্নিগ্ধা পরের দিন সন্ধ্যায় দেখবে বলে রাজি হয়ে যায়।
পরের দিন সন্ধ্যায় স্নিগ্ধা শোভনের বাসায় চলে যায়। ছবি দেখে বাসায় চলে আসে। আসার পর থেকে তার মনে অনেক কিছু ঘুরপাক খেতে থাকে। স্নিগ্ধা জানালায় দাঁড়িয়ে শুধু ভেবেই যাচ্ছে।এমন সময় তার মা এসে ডাকতে থাকে। তখন স্নিগ্ধাকে দেখে তার মা বলে,তার কি মন খারাপ কিনা,তখন স্নিগ্ধা বলে,মা তুমি কি সত্যি ভালো আছো ? তার মা বলে ভালো না থাকলে কি করে আছি।স্নিগ্ধা তখন বলে,ভালো থাকা আর মানিয়ে নেয়া এক নয় মা।এই যে বাবা সকালে বের হয় আর আসে এত রাতে তোমাকে সময় দেয় না।টাকা কি সুখ দিতে পারে ? স্বপ্ন নিয়ে কি আমরা বেঁচে থাকতে পারি না? তখন তার মা বলে তোর বাবা এত পরিশ্রম করে বলেই তো আমরা এতো ভাল আছি।তখন স্নিগ্ধা তার মায়ের কাছে জানতে চায় হাসবেন্ড হিসেবে কেমন ছেলে ভালো হয়,যে সারাদিন কাজ করবে।নাকি যে ছেলে স্বপ্ন দেখায় সে ? তখন তার মা তাকে বলে,তুই কি কারো প্রেমে পরেছিস নাকি ? স্নিগ্ধা বলে,আমি জানি না।তখন তার মা বলে,আর কিছুদিন পর তোর বিয়ে,তুই এমন কিছু করিস না যাতে তোর বাবার অসম্মান হয়।এরপর তার মা চলে যায়।স্নিগ্ধা তখন বসে বসে ফেলে আসা দিনগুলো নিয়ে ভাবতে থাকে।
এরপর দেখা যাবে স্নিগ্ধা তার মায়ের পায়ে শুয়ে বলছে,মা আমি কি নিজের ইচ্ছে মত বাঁচব নাকি অন্যের মত করে বাঁচবো।তখন স্নিগ্ধা তার মায়ের কাছে বলে,মা শোভন ইংলিশে অনার্স করা একটি ছেলে এত সুন্দর করে কথা বলে আমি তাকিয়ে থাকি,আমি মুগ্ধ হয়ে যাই।আমি আস্তে আস্তে ওকে ভালবেসে ফেলেছি।শোভন আমাকে আমার মত করে বাঁচতে শিখিয়েছে।তার মা তখন বলে আর তিনদিন পর তোর বিয়ে। আর অন্তু ভালো ছেলে কিন্তু আমার জন্য পারফেক্ট নয়। ওকে বিয়ে করলে ওর ইচ্ছে মত আমাকে বাঁচতে হবে।কিন্তু শোভন আমাকে আমার মত করে বাঁচতে দেবে।তখন তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে তোকে কি শোভন ভালবাসে ? স্নিগ্ধা বলে,তা জানি না। তখন তার মা তাকে বলে একটা ছেলে তোকে ভালোবাসে কিনা তা না জেনেই এত বড় সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছিস।তুই যদি ভালবেসে থাকিস তবে তার কাছে যা আমি অন্তু আর তোর বাবাকে সামলাচ্ছি।স্নিগ্ধা এ কথা শুনে খুশি হয়ে যায়।তখন ই স্নিগ্ধা ছুটে যায় শোভনের কাছে।
স্নিগ্ধাকে আর বাসায় যেতে হল না।পথেই শোভনকে পেয়ে গেলো। তখন শোভন বলল, আমি কিন্তু গরীব। স্নিগ্ধা বলল,আমার তাতে সমস্যা নেই। টিনের চালে বৃষ্টি পরার শব্দ শুনে থাকব।শেষের মিলটা খুব ভালো লাগলো।
আমার মতামত
এই নাটকটি খুব ভালো লাগলো। এর নামকরন সার্থক হয়েছে।জিরো গ্রাভিটি।আসলে এই নাটকের প্রধান চরিত্র শোভন তার কোন গ্রাভিটি নেই। সে খুব সাধারন জীবনযাপন করতে পছন্দ করে।নাটকটির মধ্যে আমার মায়ের চরিত্রটা খুব ভাল লেগেছে। সত্যি কথা বলতে সবকিছু যে টাকা দিয়ে হয় না,মন বলেও যে কিছু আছে তার প্রতি খুব গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।সবকিছু মিলিয়ে নাটকটি আমার খুব ভালো লেগেছে।সবার অভিনয় দারুন ছিল।এক কথায় দারুন রোমান্টিক নাটক।আর রোমান্টিক নাটক দেখতে আমার খুব ভালো লাগে।আশাকরি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।
রেটিং
পরিচালনা | ০৯ |
---|---|
কাহিনী | ০৯ |
অভিনয় | ০৯ |
বন্ধুরা সম্পূর্ণ নাটকটি নিজের ভাষায় লিখেছি ৷ আশা করি নাটকটি আপনাদের ভালোই লাগবে ৷ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷ আবার কথা হবে পরবর্তী ব্লগে ৷ আজ এখানেই বিদায় ৷ সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
জিরো গ্রাভিটি নাটকটি এর আগে একবার অর্ধেকটা দেখেছিলাম। সম্পূর্ণ অংশ দেখা হয়ে ওঠেনি। এছাড়া অপূর্ব এবং তানজিন তিশা আমার খুবই প্রিয় অভিনয় শিল্পী। নাটকের বিষয়বস্তুটি কিন্তু দারুন ছিল। একেবারে নিয়মমাফিক জীবন যাপন করার সুন্দর একটি মাধ্যম তুলে ধরা হয়েছে। সেই সাথে রোমান্টিক একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু। অনেক ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপু।পোস্ট টি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনার জিরো গ্রাভিটি নাটকের রিভিউ চমৎকার হয়েছে। আসলে যেকোনো জিনিসের শেষে মিলন হলে অনেক ভালো লাগে। স্নিগ্ধা শোভনকে সত্যি ভালোবাসতো।আর নাটকের নামকরণ স্বার্থক হয়েছে । রোমান্টিক একটা নাটকের রিভিউ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
জিরো গ্রাভিটি নাটকটি আমার এখনো দেখা হয়নি। তাই আজ যখন আপনার নাটকের রিভিউটি পড়ছিলাম, তখন নাটকটি দেখার ভীষণ ইচ্ছে হচ্ছিল। তাই ভাবছি খুব দ্রুত সময় সুযোগ করে নাটকটি দেখে নিব। নাটকের অভিনেত্রী তানজিন তিশ া আমার প্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন। তাই আমার প্রিয় অভিনেত্রীর খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তানজিন তিশা আপনার প্রিয় অভিনেত্রী জেনে খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন আপু ৷ যদিও নাটকটি আমার দেখা হয়নি ৷ তবে আপনার রিভিউ পড়ে বেশ ভালোই লাগলো৷ আসলেই সব কিছু টাকা দিয়ে হয় না ৷ মন বলেও কিছু একটা আছে আমাদের মাঝে ৷ যাই হোক , ভালোই ছিলো নাটকের গল্প অভিনয় জেনে বেশ ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি নাটক , সুন্দর ভাবে রিভিউ করার জন্য ৷
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য পেয়ে খুব ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
দারুন একটি নাটকের রিভিউ করেছেন আপু।
আমি কিন্তু নাটকটিকে দশে দশ দেবো।
শোভনের অভিনয়টা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে এখানে। কারন সে একজন মাটির মানুষ। স্নিগ্ধাকে নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে শোভন। আর নাটকের শেষ অংশ অসাধারণ ছিল।
ধন্যবাদ আপু চমৎকার নাটকটি রিভিউ করার জন্য।
হে ঠিক বলেছেন।নাটকটি খুব সুন্দর। দশে দশ দেয়াই যায়।ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করার জন্য।
জিরো গ্রভিটি নাটকের রিভিউ পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো আপু।আপনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে।সময় করে দেখে নেব নাটকটি।তানজিন তিশা,অপূর্বর নাটক ভালো লাগে।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু অপূর্ব এবং তানজিন তিশার নাটক আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।ওদের নাটক আমি প্রায় সময় দেখি।অপূর্ব খুব ভালো অভিনয় করে।এই নাটকটির রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো।ঠিক বলেছেন আপু নাটকে শিক্ষণীয় ব্যাপার আছে জে,সব কিছু আসলে টাকা দিয়ে হয়না।আমি অবশ্যই সুযোগ করে নাটকটি একবার দেখে নেব।
অনেক ভাল লাগলো মন্তব্য পেয়ে। ধন্যবাদ আপু।