মহান স্বাধীনতা দিবসে উদযাপিত অনুষ্ঠানের কিছু মুহূর্ত ||১০% লাজুক শেয়াল এর জন্য
আসসালামু আলাইকুম। |
---|
সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। মহান স্বাধীনতা দিবসের পটভূমি এবং ইতিহাস সম্পর্কে আমার তেমন কিছু বলার নেই ।কারণ বাঙালি হিসেবে আমরা প্রত্যেকেই জানি মহান স্বাধীনতা দিবস এবং রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি কথা। যেগুলো বাঙালির ইতিহাস এর পাতায় রক্তে রঞ্জিত হয়ে আছে। সবাই জানেন এবং ছোট থেকেই পড়ে আসতেছেন ।আজকে আমি আপনাদের সামনে মহান স্বাধীনতা দিবসে দিনাজপুর বড় মাঠ উদযাপিত অনুষ্ঠানের এবং আমার ঘুরাঘুরির অভিজ্ঞতা তুলে ধরবো। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
প্রথমে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কয়েকজন বন্ধু মিলে হাটা শুরু করি দিনাজপুর বড় মাঠের উদ্দেশ্যে। কারণ সকাল বেলা থেকেই গানের আওয়াজ পাচ্ছিলাম বড় মাঠ থেকে এবং আমি জানি স্বাধীনতা দিবস এবং বিজয় দিবসে বড় মাঠে অনুষ্ঠান হয়। তাই চলে আসলাম বড় মাঠে।
আসতে একটু দেরি হলেও এসে দেখি স্কুল কলেজের কুচকাওয়াজ শুরু হয়ে গেছে। লোকের ভিড় দেখে মনে হচ্ছিল মেলা লেগেছে। এত ভিড়ের মাঝেও কষ্ট করে একটু সামনে এগিয়ে আপনাদের জন্য কিছু ছবি তুললাম। কুচকাওয়াজ দেখতে অবশ্য আমার খুবই ভালো লাগে এবং আমি যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমার স্কুল থেকেও আমি কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করতাম।
কুচকাওয়াজ শেষ হওয়ার পর মাইকে ঘোষণা দিয়ে দিলেন যে এরপর ডিসপ্লে প্রদর্শন শুরু হবে। এর মানে হলো যেসব স্কুল পার্টিসিপেন্ট করেছে তাদের শিক্ষার্থীদের কে নিয়ে ছোটখাটো কিছু নাটক অথবা গান নাচ পরিবেশন করা হবে। ডিসপ্লে প্রদর্শন অবশ্য খুবই সুন্দর লাগছিল। কারণ অল্প সময়ের ভিতর শিক্ষার্থীরা স্বাধীনতা দিবসের পটভূমি গুলো তুলে ধরেছিল আমাদের সামনে। আসলে ডিসপ্লের ছবি প্রদর্শন করলে আপনারা কিছুই বুঝবে না। তাই আমি একটা ভিডিও শেয়ার করতেছি। চাইলে দেখতে পারেন ভিডিওটি।
এরপর যখন ডিসপ্লে প্রদর্শন শেষ হয়ে গেল তখন পুরস্কার বিতরণী পর্যায় শুরু হয়ে গেল। তাই আমরা বেশি দেরি না করে আশেপাশে জায়গাগুলো ঘুরে দেখতে শুরু করলাম। বড় মাঠের পশ্চিম পাশে ফুচকা এবং চটপটি সহ আরো অনেক দোকানপাট বসেছে। সাথে বসেছে নাগরদোলা এবং ঘোড়ার গাড়ি। অনেক শিক্ষার্থী দেখতেছি নাগরদোলায় চড়ে ভালোই মজা করতেছে।
এই দিনে অবশ্য প্রচন্ড রোদ এবং গরম খুব পড়েছে। এত কষ্টেও মানুষেরা স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ উদযাপন করতেছেন। বিষয়টা সত্যিই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এই রোদে বেশিক্ষণ থাকতে না পেরে বাড়িতে চলে আসলাম।
তো এই ছিল মূলত ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসের আমার কর্মকাণ্ড। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে। আর আমার পোষ্টে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
Samsung | m21 |
ক্যামেরা | 📷 48 |
ফটোগ্রাফার | @shihab24 |
What3 words address | https://w3w.co/shred.meal.zest |
|
---|
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আপনার কাটানো কিছু সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তেমন মজা করতে পারিনি তবে আপনার পোস্ট দেখে মন ভালো হয়ে গেল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আমরা মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্কুল জীবন থেকে পালন করে আসছি। এমনকি আমাদের স্কুলে অনেক সুন্দর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় এই দিবসে। আজকের দিনে স্কুলের বিষয়গুলো অনেক মিস করি। এই স্বাধীনতা দিবস যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন মনে রাখবো। আপনার মহান স্বাধীনতা দিবস পালন করার মূহূর্তটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
স্কুল জীবন থেকেই স্বাধীনতা দিবসটা পালন করে আসছি। ছাএ হিসেবে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্যেই দিনটা কাটত। যদিও এইবার যায়নি। স্বাধীনতা দিবসের কার্যক্রমগুলো অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ভিডিও টা অনেক ভালো ছিল। দিনটা ভালো উৎযাপন করেছেন। অনেক ভালো পোস্ট ছিল।
আপনার ব্যবহৃত প্রথম ছবিটি কী কপিরাইট ফ্রী
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
মহান হোক স্বাধীনতা দিবস। বাঙালি চিরকাল মনে রাখুক এই দিনটিকে। শহীদদের স্মরণে সুন্দর একটা আয়োজন দেখে অনেক ভালো লাগলো। অবশ্য আমরা যখন স্কুলে থাকতাম ছোটখাটো ভাবে পালন করতাম। অনেক মজা হতো সেই সময়টায়। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার প্রতি শুভকামনা রইল
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার তুলা ছবি ও ভিডিও দেখে সেই ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেলো। বিশেষ করে স্কুলের সমটা অনেক সুন্দর ছিলো। প্রতিটি অনুষ্ঠানে আগে আগে থাকতাম। আপনার পোস্ট আমার অনেক ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার প্রত্যেকটি লোকেশনে ভুল লিংক দিয়েছেন। সংশোধন করুন।
দুঃখিত ভাইয়া। আমি ঠিক করে নিয়েছি।
মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের বেশ কিছু চমৎকার মুহূর্ত আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।২৬ শে মার্চের এই দিনে আমাদের দেশের প্রায় প্রত্যেকটি স্কুলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সহ এই ধরনের বিভিন্ন আয়োজন করা হয় দেখে খুব ভালো লাগে। আপনার পোস্ট দেখে কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমি আমার ছাত্র জীবনে ফিরে গেলাম। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো ছিল সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আসলেই স্কুল লাইফে ২৬ শে র্মাচ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতাম। যাই হোক মমে হচ্ছে খুব ভালো ভাবে ২৬ শে র্মাচ উদযাপন করেছেন।ছবি গুলোও সুন্দর ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা রইলো।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
Link:https://mobile.twitter.com/home
২৬ মার্চ আমাদের জন্য জন্য অনন্য একটি দিন।এই দিনে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে। স্কুল জীবন এ আমিও বিভিন্নধরনের কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করতাম। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার উপভোগ করা মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ