কচি চাল কুমড়া ভাজা
হ্যালো,
উপকরণ |
---|
কুমড়া |
পেঁয়াজ |
কালোজিরে |
কাঁচামরিচ |
তেল |
লবন |
হলুদ |
১ম ধাপঃ
প্রথমে আমি একটি কচি চাল কুমড়ো কুঁচি করে নিয়েছি ও পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ,কুঁচি করে নিয়েছি ও রসুন থেঁতা করে নিয়েছি কয়েক কোয়া।
২য় ধাপঃ
এখন আমি কড়াইয়ে তেল দিয়েছি ও তেল গরম হয়ে গেলে তাতে কালোজিরা ফোঁড়ন দিয়েছি ও পেঁয়াজ, মরিচ, রসুন গুলো দিয়েছি।
৩য় ধাপঃ
এখন আমি পেঁয়াজ গুলো ভেজে নিয়েছি এবং তাতে কুমড়ো কুঁচি গুলো দিয়েছি এবং লবন,হলুদ দিয়েছি ও নেরে চেড়ে চেরে নিচ্ছি।
৪র্থ ধাপঃ
এখন আমি অল্প আচে ভেজে নিচ্ছি খুব ভালো করে।
৫ম ধাপঃ
এখন ভালো করে ভাজা হয়ে গেছে তাই পরিবেশের জন্য একটি পাত্রে নামিয়ে নিয়েছি।
বন্ধুরা এভাবেই তৈরী করে নিয়েছি মজাদার কুমড়ো ভাজা রেসিপি।এভাবে কুমড়ো ভাজলে অসাধারণ লাগে খেতে।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিরাপদে থাকবেন। ধন্যবাদ
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
কচি চাল কুমড়া ভাজা রেসিপিটি অনেক মজাদার হয়েছে। রেসিপিটির কালার দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। আপনি বেশ চমৎকারভাবে কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হ্যা অনেক মজা হয়েছিল কচি চালকুমড়া ভাজাটি।কালার ও সুন্দর এসেছিল যেম কালার তেমন খেতে মজাদার। সব মিলে দুর্দান্ত হয়েছিল রেসিপিটি।
আপু আপনার কচি চাল কুমড়ো ভাজার রেসিপি দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। আমার তো আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে হয়তো। আমারও চাল কুমড়ো খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার প্রত্যেকটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে ছবি তুলে এবং লিখে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করলেন। আপনি যদি একটু আপনার প্রথম ছবিটা ছোট করে সুন্দরভাবে তুলতেন তাহলে দেখতে পোস্টটি আরো আকর্ষণীয় দেখাতো। শেষের ধাপে ছবিটাও সুন্দরভাবে তুলেছেন। আপু চেষ্টা করবেন পরবর্তী রেসিপি পোস্ট করার সময় প্রথম ছবিটা সবচেয়ে সুন্দর ভাবে তোলার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবান আপু ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। এখন থেকে প্রথম ছবিটি সুন্দর করে দেয়ার চেষ্টা করবো।আর হ্যা খেতে অনেক সুন্দর হয়েছিলো কুমড়া ভাজা গুলো।
আপনার কচি চাল কুমড়োর ভাজা দেখে খুব ভালো লাগলো আপু। আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখেই মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে রান্নাটি।আমার বাসায়ও মাঝে মাঝে চাল কুমড়োর ভাজা করে।চাল কুমড়োর ভাজা খেতে খুব ভালো লাগে। আপনি সুন্দর একটা রেসিপি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
হ্যা ভাইয়া অনেক সুস্বাদ হয়েছিল খেতে ভাজাটি।আমারও খুব ভালো লাগে চালকুমড়া ভাজা খেতে।
খুবই চমৎকার একটা রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আমাদের এলাকাতেও কচি চালকুমড়া গুলো এইভাবে ভাজি করে খাওয়া হয়। আমার কাছে এই রেসিপিটা খুবই ভালো লাগে।
হ্যা ভাইয়া এভাবে ভেজে খেতে খুব মজা লাগে।আর চালকুমড়া এভাবে কেটে বড়া কিংবা চিংড়ি মাছ দিয়ে ঘন্টা খেতেও ভালো লাগে।
চাল কুমড়া ভাজির মজাদার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। চালকুমড়া আমার খুবই প্রিয়। আর এভাবে চালকুমড়া রেসিপি ভাজি দেখে শিখেও নিলাম।
আসলে চালকুমড়া ভাজা কম বেশি সবার পছন্দের একটি মজাদার রেসিপি।আমার রেসিপি দেখে চালকুমড়া ভাজি করা শিখে গেলেন জেনে খুব ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। চাল কুমড়া চিংড়ি মাছ এবং ডাল দিয়ে রান্না করে খেয়েছি। কালোজিরা দিয়ে এভাবে ভাজি করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। এভাবে একদিন ট্রাই করে দেখব। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
চালকুমড়া চিংড়ি মাছ দিয়েও খুব ভালো লাগে খেতে আর এভাবে লাল লাল করে ভেজে খেয়ে দেখবেন অনেক পছন্দ হবে আপনার।
কালোজিরে দিয়ে কখনো এভাবে চাল কুমড়া ভাজি করা হয়নি । আমি অবশ্য চাল কুমড়া ভাজি করলে তার ভিতরে একটু আলু ব্যবহার করি । চাল কুমড়া ভাজি মোটামুটি ভালোই লাগে বিশেষ করে রুটি দিয়ে খেতে ভালো লাগে । আপনার ভাজির রেসিপিটি দেখে ভালো লাগলো ।
আলু দিয়ে ভাজি করে খেলে একরকম টেষ্ট আর এভাবে ভাজলে অন্য রকম দুরকম করে ভেজে খেলে দুরকমের স্বাদ পাওয়া যায় আপু।ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
কচি চাল কুমড়া ভাজি খেতে আমার তো অনেক ভালো লাগে আপু। এগুলো আরো বেশি ভালো লাগে গোল চাকা চাকা করে ভাজি করে খেলে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
হ্যা গোল করে কেটে বড়া ভেজে খাওয়া যায়। আসলে চালকুমড়ার সব রেসিপি খুব মজাদার হয়।ধন্যবাদ
কচি চাল কুমড়া ভাজি খেতে খুবই ভালো লাগে।আপনি যেভাবে ভাজি করেছেন আমিও এভাবেই ভাজি করে খাই।বিশেষ করে গরম ভাতের সাথে খেতে খুবই মজা।যাইহোক আজকে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে কচি চাল কুমড়া ভাজি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।যা দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।রেসিপিটি আমাদের মাঝে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
হ্যা ভাইয়া একদম ঠিক বলেছেন গরম ভাতের সাথে এমন করে কচি চালকুমড়া ভেজে খেলে অসাধারণ লাগে।
কচি চাল কুমড়ো ভাজার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু। এভাবে চাল কুমড়ো ভাজি করে খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপি তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু
হ্যা আপু এমন করে চালকুমড়া ভেজে খেতে খুব ভালো লাগে। আমার তো খুব পছন্দসই একটা রেসিপি এটি।আপনাকেও ধন্যবাদ আমার পোস্ট টি পড়ে সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।