কচি মুরগী কষা❤️
হ্যালো,
আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করছি ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টি কর্তার কৃপায় ভালো আছি।আমি শাপলা দত্ত, বাংলাদেশ থেকে আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কচি মুরগি কষা রেসিপি।
কচি মুরগিতে রয়েছে নানা রকমের ভিটামিন। বাচ্চাদের উপযুক্ত খাবার কচি মুরগি। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বড়ো মুরগি বাচ্চাদের খেতে সমস্যা হয় কারণ বড়ো মুরগির মাংস কোষ কোষ এবং শক্ত হয়ে থাকে।আর কচি মুরগিতে নরম হওয়ার কারণে খেতে পারে ভালো।আমার মেয়েকে দিয়ে আমি প্রমাণিত। আমার মেয়েকে কচি মুরগি রান্না করে খাওয়াই এবং সে খুব মজা করে খায়।আগে আমি মুরগি খাইনা জন্য সেও খেতে চাইতো না কিন্তুু এখন ভালোবাসে।কচি মুরগির কষা রেসিপিটি আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন।
| ১.কচি মুরগি |
|---|
| ২.পেঁয়াজ কুচি |
| ৩.পেঁয়াজ বাটা |
| ৪.আদা বাটা |
| ৫.জিরা বাটা |
| ৬.রসুন বাটা |
| ৭.গরম মসলা |
| ৮.লবন |
| ৯.হলুদ |
| ১০.মরিচ গুড়া |
প্রথম ধাপ
প্রথমে মুরগির মাংস গুলো পরিস্কার করে ধুয়ে নিয়েছি।
দ্বিতীয় ধাপ
চুলায় কড়াই বসিয়েছি ও তেল দিয়ে গরম করে নিয়েছি ও গোটা জিরা ও তেজ পাতা ও পেঁয়াজকুচি ফোঁড়ন দিয়েছি ও পেঁয়াজ গুলো হালকা করে ভেজে নিয়েছি।
তৃতীয় ধাপ
এখন ভাজা পেঁয়াজ গুলোতে বাটা সব গুলো বাটা মসলা উপকরণ দিয়েছি ও লবন, হলুদ,মরিচের গুড়া দিয়েছি ওভেজে নিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
এরপর ভাজা মসলা গুলোতে মুরগির মাংস গুলো দিয়েছি।
পঞ্চম ধাপ
ভাজা হয়ে গেলে তাতে অল্প পরিমানে জল দিয়ে কষিয়ে নিয়েছি।
ষষ্ঠ ধাপ
কষানো হয়ে গেলে পরিমাণ মতো জল দিয়ে সিদ্ধ করে নেয়ার জন্য।
সপ্তম ধাপ
জল শুখিয়ে গেছে।মাংস সিদ্ধ হয়ে গেছে। একদম কষা কষা মাংস রান্না হয়ে গেছে তাই নামিয়ে নিয়েছি।
পরিবেশন
এই ছিলো আমার আজকের মজাদার রেসিপি কচি মুরগির মাংস কষা।আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।আবারও দেখা হবে অন্য কোন পোস্টের মাধ্যমে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।
টাটা
| পোস্ট | বিবরণ |
|---|---|
| পোস্ট তৈরি | @shapladatta |
| শ্রেণী | রেসিপি |
| ডিভাইস | OppoA95 |
| লোকেশন | গাইবান্ধা, বাংলাদেশ |
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
হ্যাঁ আপু ছোট বাচ্চারা বড় মুরগির মাংস খেতে পারে না। আমিও বাবুর জন্য সবসময় একটু ছোট সাইজের মুরগি কিনে থাকি। আপনার তৈরি কচি মুরগির মাংসের রেসিপি কিন্তু বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে। খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ কচি মুরগির মাংসের লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন বড়ো মুরগির মাংস কোষ শক্ত হওয়াতে বাচ্চাদের খেতে সমস্যা হয় এবং হজমের সমস্যা হয়। সেজন্য কচি মুরগি খাওয়ানো উচিত।
ঠিক বলেছেন আপু কচি মুরগির মাংস বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। কচি মুরগির মাংস নরম হওয়ায় বাচ্চাদের খেতে খুবই সুবিধা হয়।আপনার মেয়ে কচি মুরগি খেতে খুবই পছন্দ করে জেনে ভালো লাগলো।খুবই চমৎকারভাবে প্রতিটা ধাপ উপস্থাপন করেছেন। দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে আপনার রেসিপিটি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
অত্যন্ত লোভনীয় এবং সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এগ কচি মুরগির মাংস কষা রেসিপি তৈরির প্রতিটি ধাপের বর্ণনাগুলো পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া অত্যন্ত লোভনীয় এবং সুস্বাদু রেসিপি এটি।
আপনার মেয়ের জন্য মাঝেমধ্যে এই কচি মুরগি কষা রান্না করে খাওয়ান জেনে বেশ ভালো লাগলো। সত্যি বলেছেন দিদি কচি মুরগির সাথে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। কচি মুরগি কষা দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। এই সুন্দর রেসিপি তৈরীর প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
হ্যাঁ দাদা মাঝে মাঝে এভাবে কষা মুরগি রান্না করে খাওয়াই।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার টাইটেল পড়েই জিভে জল চলে এসেছে, যাই হোক আপনি মুরগি কষা রেসিপি টা আমাদের মাঝে খুব সুন্দর এবং সংক্ষেপে শেয়ার করেছেন এটা দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এমন সুস্বাদু একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মুরগি কষার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। তারপরে আবার কচি মুরগি কষা করেছেন। আসলে এই রেসিপিটা খুবই লোভনীয় লাগছে। এভাবে রেসিপি তৈরি করলে রিসিপিগুলো খেতে খুবই মজাদার হয়। আপনার রেসিপি দেখে ভালো লাগলো।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এভাবে রেসিপি তৈরি করলে খুব সুস্বাদু হয় খেতে।
মুরগি কষার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। তারপরে আবার কচি মুরগি কষা করেছেন। আসলে এই রেসিপিটা খুবই লোভনীয় লাগছে। এভাবে রেসিপি তৈরি করলে রিসিপিগুলো খেতে খুবই মজাদার হয়। আপনার রেসিপি দেখে ভালো লাগলো।
সুস্বাদু মুরগি মাংসের রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো। আসলে মুরগির মাংস এভাবে কষার করে তৈরি করলে খেতে খুবই মজাদার হয়। আপনার রেসিপি পরিবেশন দেখে ভালো লাগলো।
আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
কচি মুরগি কে আমাদের দিকে ডেগি মুরগি বলা হয়ে থাকে। এগুলোর স্বাদ অনেক বেশি হয়ে থাকে। বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত একটা খাবার। বেশ দারুণ তৈরি করেছেন মুরগির মাংসের রেসিপি টা। দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। প্রতিটা ধাপ খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
নাম জানলাম মুরগির ভালো লাগলো।ঠিক বলেছেন বাচ্চাদের উপযুক্ত খাবার কচি মুরগি।
লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। কচি মুরগী কষা দেখে তো যে কেউ খেতে চাইবে। এধরনের খাবার গুলো তৈরি করে ছোটদের খাওয়ালে ভীষণ মজা পাবে। মুরগির মাংস খেতে আমিও ভীষণ পছন্দ করি। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া ঠিক বলেছেন মুরগির মাংস এভাবে রান্না করে বাচ্চাদের খাওয়ালে মজা পায়।