নারিকেল, নারিকেলের শাঁস ও তার উপকারিতা
নারিকেলের শাঁস
নারিকেল আমাদের দেশের সহজলভ্য একটি খাবার। আমাদের ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এই নারিকেল। নারিকেলের নাড়ু, তেল, পিঠাপুলির পুর ছাড়াও আরো কত কিছু যে তৈরি করা হয় এই নারিকেল দিয়ে তার ইয়াত্তা নাই। আজকে আমরা জানবো নারিকেলের শাঁস নিয়ে
কিভাবে তৈরি হয়
নারিকেল অনেকদিন মাটিতে ফেলে রাখলে নারিকেলের ভেতরে হালকা সাদাটে সবুজাভ শাস তৈরি হয়।
স্বাদ কেমন
এটি খেতে খুবই সুস্বাদু। জিহবায় জল আনার মত স্বাদ। হালকা মিষ্টি। কচি নারকেলের স্বাদ মেশানো।
পুষ্টি গুন
প্রতি ১০০গ্রাম নারিকেলের শাঁসে থাকে --
শক্তিঃ | ৩৪০কি.ক্যা |
---|---|
ফ্যাটঃ | ৩৩গ্রাম |
শর্করাঃ | ১৫ গ্রাম |
প্রোটিনঃ | ৩.৭ গ্রাম |
পটাসিয়ামঃ | ৩৫৪মি.গ্রা |
এছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, বি-৬, বি-১২- এর মত অত্যাবশকীয় খাদ্য উপাদান।
উপকারিতা
- ত্বক উজ্জ্বল করে
- ওজন কমাতে সাহায্য করে
- ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট ভালো রাখে
- চুল কোমল, মোলায়েম ও উজ্জ্বল করে
- শক্তি জোগায়
- শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে হাড় ও দাঁত মজমুত বানায়।
এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধেও এর কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে।
আজকে এপর্যন্তই। পরবর্তীতে আবারও নতুন কোন মুখরোচক খাবার আর তার পুষ্টিগুন নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে।
আপনাদের উৎসাহই আমার অনুপ্রেরণা
ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। আমার কাছে আপনার পোস্টটি বেশ ভালো লেগেছে আপনি প্রাকৃতিক একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমি এমন রেসিপি, খাবার নিয়ে পড়াশুনা করি। আমার পোষ্টটি যে আপনার ভালো লেগেছে, এটা জেনে ভালো লাগলো।
আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। আপনার পোস্টের মাধ্যমে নারিকেল শাসের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম।আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
আমার পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আশা করি আমার এ ধরনের পোস্ট আপনাদের প্রকৃতির বিভিন্ন উপহার সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।
আপনার করা পোস্ট এর মাধ্যমে নারিকেলের শাঁস ও তার উপকারিতা জেনে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। আসলেই অনেক উপকারিতা সম্পর্কে আপনি বিশ্লেষণ করেছেন। সত্যি সুন্দর একটা পোস্ট। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমি বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্য নিয়ে পড়াশুনা করতে ভালবাসি। পড়াশুনা করে যে তথ্য পাই তা সবার সাথে শেয়ার করি। আমার করা পোস্ট আপনার ভালো লাগলেই আমার সার্থকতা। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
নারিকেলের শাস নিয়ে আপনি খুব সুন্দর লিখেছেন ।একটা সময় নারকেলের শাঁস খুব খাওয়া হতো ।কিন্তু এখন আর তেমন একটা পাওয়া যায় না ।এর যে এত উপকারিতা রয়েছে আপনার পোষ্টটি পড়ে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা।
এসব খাবার আমাদের ছোট বেলায় খুব পাওয়া যেত। কালের বিবর্তনে এসব মুখরোচক খাবার হারিয়ে যাচ্ছে। আমি নিজেও অনেকদিন পর এই খাবারটি খেলাম। এই ধরনের খাবারের সাথে আমাদের শৈশবের কত যে স্মৃতি জড়িয়ে আছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আপনাকে ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য, মন্তব্য করার জন্য।
নারকেলের শাঁস আমার খুবই ভালো লাগে। বাড়িতে নারকেল ভাঙ্গলে যদি সেই নারকেলে শাঁস থাকে তাহলে আমার ছোট বনের সাথে ঝগড়া শুরু হয়ে যায় কে ওটা খাবে🤪😃
নারকেলের শাঁস অনেক সুন্দর উপকারীতা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
নারিকেলের শাঁস আসলেই শৈশবের একটা বিরাট স্থান জুড়ে আছে। অনেক অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এর সাথে 🥰
এই খাবারটা আমার খুবই পছন্দের। আপনার পোস্টটা ভাল হয়েছে কিন্তু আকারে একটু ছোট হয়েছে। এরপর থেকে চেষ্টা করবেন আর একটু বড় করে পোস্ট করার। আর চেষ্টা করুন মার্কডাউনের ব্যবহার পুরোপুরি শিখেয়ে নিতে। ধন্যবাদ আপনাকে।
এই খাবারটি আমারও যথেষ্ট প্রিয়। অনেক দিন পর খেলাম।
আমি এই প্লাটফর্মে নতুন। খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করছি। প্রয়োজনীয় বিধিবিধান, মার্কডাউন সব কিছু খুব দ্রুত শিখে ফেলব সামনে। সকলের সহযোগিতা কাম্য 😇
আপনাদের সাহায্য করার জন্য আমরা সর্বদা তৈরি আছি। আপনি যদি এখনও ডিসকর্ডে যুক্ত না হয়ে থাকেন তাহলে দ্রুত ডিসকর্ডে যুক্ত হয়ে যান। আপনি সেখান থেকে সবরকম সাহায্য সহযোগিতা পাবেন।
ধন্যবাদ, আমি দ্রুতই যুক্ত হচ্ছি।
নারিকেলের শাঁস আমার খুবই প্রিয়। তবে এর যে এত পুষ্টি গুণ রয়েছে তা আমার আগে জানা ছিল না। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকেও ধন্যবাদ আমার এই ক্ষুদ্র পোস্টটি পড়ার জন্য। আপনার মন্তব্য আমাকে আরো ভাল লিখতে সাহায্য করবে।
নারিকেলের শাঁসটা আমার খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আপনার রেসিপিটা উপস্থাপনা করেছেন। আশা করব আরও অনেক সুন্দর রেসিপি নিয়ে আমাদের সাথে শেয়ার করবেন
ধন্যবাদ, আশা করি আগামী পোস্টগুলোতেও আপনাদের সাথে আরো ভালো কিছু শেয়ার করতে পারবো।
নারিকেল এর শাস নিয়ে অনেক দারুন উপস্থাপন করেছেন।একটা সময় ছিল ছেলে বেলায় নারকেল এর শাশ খাবার জন্য বাবার পাশে বসে থাকতাম অনেক আগ্রহ নিয়ে।আপনি দারুন উপস্থাপন করেছেন।
আপনি ঠিক বলেছেন, নারিকেলের শাঁস আমরা অনেক পছন্দ করতাম। এখন পাওয়া যায় না বলে তেমন খাওয়া হয় না 🙂